নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজার সিন্ডিকেট সরকারের চেয়ে শক্তিশালী কি না, তা জাতীয় সংসদে জানতে চেয়েছেন বিরোধীদলীয় উপনেতা ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘শুল্ক কমানো হয়েছে যে জিনিসপত্রের দাম কমবে। জিনিসের দাম কমেনি। কেন দাম বাড়ছে? কেন আমরা সিন্ডিকেটকে কন্ট্রোল করতে পারছি না। সিন্ডিকেট কি সরকারের চেয়ে শক্তিশালী?’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
মূল্যস্ফীতি কারণে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস মন্তব্য করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। দুর্বল ব্যাংকিং খাত, ডলারের অস্থিতিশীল বিনিময় হার, রিজার্ভ হ্রাস মিলে সার্বিক অর্থনীতি অস্থিতিশীল। এগুলো নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
আনিসুল ইসলাম বলেন, কোনো সমস্যা হলে বলা হয় কোভিড, ইউক্রেন যুদ্ধ। এটা বলে লাভ নেই। নিজেদের কাঠামোগত সমস্যা বের করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রত্যেক দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। বাংলাদেশ কেন পারছে না। এগুলো নিয়ে সংসদে কথা বলতে হবে।
বিরোধীদলীয় উপনেতা বলেন, এই সরকার শক্তিশালী। সংসদে ১৩ জন ছাড়া সবাই সরকারি দলের। কেন সরকার চাঁদাবাজি বন্ধ করতে পারবে না। আশা করা হয়েছিল রমজানের আগে দ্রব্যমূল্য নিম্নমুখী হবে। কিন্তু তা হচ্ছে না। প্রতিবছর অর্থ পাচার হয়। কেন, কারা, কীভাবে পাচার করছে এগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হবে। বিষয় যতই খারাপ হোক না কেন সংসদেই আলোচনা ও সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আনিসুল ইসলাম বলেন, উন্নয়ন টেকসই করতে হলে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বিচার বিভাগের ওপর আস্থা বাড়াতে হবে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেন ক্ষুণ্ন না হয় তা দেখতে হবে।
বিরোধীদলীয় উপনেতা বলেন, ‘কিছুদিন আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল এখানে এসেছে। তারা এপারেন্টিলি ফর ডেমোক্রেসি, ফর ইলেকশন। আমি মনে করি না সেটা সত্য। তারা এসেছে তাদের ভূরাজনীতির কারণে। তারা চায় বাংলাদেশকে কোনো একটি প্ল্যাটফর্মে অন্তর্ভুক্ত করতে। আমার একটাই অনুরোধ সরকারের কাছে, কোনোক্রমেই আমরা যেন মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যেন জড়িত না হই। এটার সঙ্গে আমার দেশের অখণ্ডতা জড়িত আছে।’
নির্বাচন কমিশনকে আরও শক্তিশালী করার দাবি জানিয়ে আনিসুল ইসলাম বলেন, তাদের নিজস্ব লোকবল থাকতে হবে। ডিসিদের রিটার্নিং করা হয়। এটা কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য না। তাঁরা সরকারের অংশ। তাঁরা ফিট নন, এটাই বাস্তবতা।
আনিসুল ইসলাম বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল, কারণ তারা সংবিধানে বিশ্বাস করে। তারা জানত নির্বাচনে হয়তো ভালো ফল করতে পারবে না। তারপরও তারা গিয়েছিল যাতে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে।
বাজার সিন্ডিকেট সরকারের চেয়ে শক্তিশালী কি না, তা জাতীয় সংসদে জানতে চেয়েছেন বিরোধীদলীয় উপনেতা ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘শুল্ক কমানো হয়েছে যে জিনিসপত্রের দাম কমবে। জিনিসের দাম কমেনি। কেন দাম বাড়ছে? কেন আমরা সিন্ডিকেটকে কন্ট্রোল করতে পারছি না। সিন্ডিকেট কি সরকারের চেয়ে শক্তিশালী?’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
মূল্যস্ফীতি কারণে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস মন্তব্য করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। দুর্বল ব্যাংকিং খাত, ডলারের অস্থিতিশীল বিনিময় হার, রিজার্ভ হ্রাস মিলে সার্বিক অর্থনীতি অস্থিতিশীল। এগুলো নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
আনিসুল ইসলাম বলেন, কোনো সমস্যা হলে বলা হয় কোভিড, ইউক্রেন যুদ্ধ। এটা বলে লাভ নেই। নিজেদের কাঠামোগত সমস্যা বের করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রত্যেক দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। বাংলাদেশ কেন পারছে না। এগুলো নিয়ে সংসদে কথা বলতে হবে।
বিরোধীদলীয় উপনেতা বলেন, এই সরকার শক্তিশালী। সংসদে ১৩ জন ছাড়া সবাই সরকারি দলের। কেন সরকার চাঁদাবাজি বন্ধ করতে পারবে না। আশা করা হয়েছিল রমজানের আগে দ্রব্যমূল্য নিম্নমুখী হবে। কিন্তু তা হচ্ছে না। প্রতিবছর অর্থ পাচার হয়। কেন, কারা, কীভাবে পাচার করছে এগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হবে। বিষয় যতই খারাপ হোক না কেন সংসদেই আলোচনা ও সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
আনিসুল ইসলাম বলেন, উন্নয়ন টেকসই করতে হলে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বিচার বিভাগের ওপর আস্থা বাড়াতে হবে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেন ক্ষুণ্ন না হয় তা দেখতে হবে।
বিরোধীদলীয় উপনেতা বলেন, ‘কিছুদিন আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল এখানে এসেছে। তারা এপারেন্টিলি ফর ডেমোক্রেসি, ফর ইলেকশন। আমি মনে করি না সেটা সত্য। তারা এসেছে তাদের ভূরাজনীতির কারণে। তারা চায় বাংলাদেশকে কোনো একটি প্ল্যাটফর্মে অন্তর্ভুক্ত করতে। আমার একটাই অনুরোধ সরকারের কাছে, কোনোক্রমেই আমরা যেন মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যেন জড়িত না হই। এটার সঙ্গে আমার দেশের অখণ্ডতা জড়িত আছে।’
নির্বাচন কমিশনকে আরও শক্তিশালী করার দাবি জানিয়ে আনিসুল ইসলাম বলেন, তাদের নিজস্ব লোকবল থাকতে হবে। ডিসিদের রিটার্নিং করা হয়। এটা কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য না। তাঁরা সরকারের অংশ। তাঁরা ফিট নন, এটাই বাস্তবতা।
আনিসুল ইসলাম বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল, কারণ তারা সংবিধানে বিশ্বাস করে। তারা জানত নির্বাচনে হয়তো ভালো ফল করতে পারবে না। তারপরও তারা গিয়েছিল যাতে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে