চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৬০টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন শেষ হয়েছে। গতকাল বুধবার এসব এলাকায় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ করা হয়। ভোট গণনা শেষে বেসরকারিভাবে বিজয়ী চেয়ারম্যানদের নাম জানিয়েছেন নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা।
ঢাকা
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে কে এম গিয়াস উদ্দিন, সখীপুরে অধ্যক্ষ সাঈদ আজাদ, মির্জাপুরে তাহরীম হোসেন সীমান্ত ও বাসাইলে কাজী অলিদ ইসলাম। ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় কাজী মনিরুল হক ও বোয়ালমারীতে এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া। কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে রেজাউল হক কাজল, ভৈরবে আবুল মনসুর ও কুলিয়ারচরে আবুল হোসেন লিটন।
রংপুর
রংপুরের তারাগঞ্জে আনিছুর রহমান লিটন ও বদরগঞ্জে ফজলে রাব্বি সুইট। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে তাজওয়ার মোহাম্মদ ফাহিম, ফুলবাড়ীতে আতাউর রহমান মিল্টন ও পার্বতীপুরে হাফিজুল ইসলাম প্রামাণিক।
রাজশাহী
রাজশাহীর বাঘায় লায়েব উদ্দিন লাভলু ও চারঘাটে কাজী মাহমুদুল হাসান মামুন। নওগাঁ সদরে মাহবুবুল হক কমল, মান্দায় তোফাজ্জল হোসেন ও মহাদেবপুরে মাসুদুর রহমান। বগুড়ার শেরপুরে শাহ জামাল সিরাজী, ধুনটে আসিফ ইকবাল সনি ও নন্দীগ্রামে আনোয়ার হোসেন রানা। সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে মো. আব্দুল মতিন চৌধুরী ও রায়গঞ্জে গোলাম হোসেন শোভন সরকার।
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মো. আশরাফ উদ্দিন বাদল, নান্দাইলে আমিনুল ইসলাম শাহান ও ভালুকা রফিকুল ইসলাম রফিক। নেত্রকোনায় কেন্দুয়ায় মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা ও সরিষাবাড়ীতে মো. রফিকুল ইসলাম।
খুলনা
যশোর সদরে তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু।
বরিশাল
বরিশালের উজিরপুরে হাফিজুর রহমান ইকবাল, বানারীপাড়ায় গোলাম ফারুক ও বাবুগঞ্জে মোসা ফারজানা বিনতে ওহাব। বরগুনার আমতলীতে গোলাম সরোয়ার ফোরকান ও তালতলীতে মনিরুজ্জামান মিন্টু।
সিলেট
সিলেটের কানাইঘাটে মোস্তাক আহমদ পলাশ ও জকিগঞ্জে লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। হবিগঞ্জের মাধবপুরে সৈয়দ মো. শাজাহান ও চুনারুঘাটে সৈয়দ লিয়াকত হাসান। সুনামগঞ্জ সদরে খায়রুল হুদা চপল, শান্তিগঞ্জে সাদাত মান্নান অভি ও মধ্যনগরে আব্দুর রাজ্জাক ভূইয়া।
চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে খোরশেদ আলম ও লোহাগাড়ায় খোরশেদ আলম চৌধুরী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে শাহাদাৎ হোসেন শোভন, বিজয়নগরে আল জাবের জাবেদ ও নবীনগরে মো. ফারুক আহম্মেদ। ফেনীর ছাগলনাইয়ায় মিজানুর রহমান মজুমদার। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে খাজে আহমেদ মজুমদার ও কচুয়া মো. মাহবুব আলম। কুমিল্লার হোমনায় রেহানা বেগম, নাঙ্গলকোটে নাজমুল হাসান বাছির ভূঁইয়া ও চৌদ্দগ্রামে রহমত উল্লাহ বাবুল।
চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৬০টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন শেষ হয়েছে। গতকাল বুধবার এসব এলাকায় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ করা হয়। ভোট গণনা শেষে বেসরকারিভাবে বিজয়ী চেয়ারম্যানদের নাম জানিয়েছেন নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা।
ঢাকা
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে কে এম গিয়াস উদ্দিন, সখীপুরে অধ্যক্ষ সাঈদ আজাদ, মির্জাপুরে তাহরীম হোসেন সীমান্ত ও বাসাইলে কাজী অলিদ ইসলাম। ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় কাজী মনিরুল হক ও বোয়ালমারীতে এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া। কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে রেজাউল হক কাজল, ভৈরবে আবুল মনসুর ও কুলিয়ারচরে আবুল হোসেন লিটন।
রংপুর
রংপুরের তারাগঞ্জে আনিছুর রহমান লিটন ও বদরগঞ্জে ফজলে রাব্বি সুইট। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে তাজওয়ার মোহাম্মদ ফাহিম, ফুলবাড়ীতে আতাউর রহমান মিল্টন ও পার্বতীপুরে হাফিজুল ইসলাম প্রামাণিক।
রাজশাহী
রাজশাহীর বাঘায় লায়েব উদ্দিন লাভলু ও চারঘাটে কাজী মাহমুদুল হাসান মামুন। নওগাঁ সদরে মাহবুবুল হক কমল, মান্দায় তোফাজ্জল হোসেন ও মহাদেবপুরে মাসুদুর রহমান। বগুড়ার শেরপুরে শাহ জামাল সিরাজী, ধুনটে আসিফ ইকবাল সনি ও নন্দীগ্রামে আনোয়ার হোসেন রানা। সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে মো. আব্দুল মতিন চৌধুরী ও রায়গঞ্জে গোলাম হোসেন শোভন সরকার।
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মো. আশরাফ উদ্দিন বাদল, নান্দাইলে আমিনুল ইসলাম শাহান ও ভালুকা রফিকুল ইসলাম রফিক। নেত্রকোনায় কেন্দুয়ায় মোফাজ্জল হোসেন ভূঞা ও সরিষাবাড়ীতে মো. রফিকুল ইসলাম।
খুলনা
যশোর সদরে তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু।
বরিশাল
বরিশালের উজিরপুরে হাফিজুর রহমান ইকবাল, বানারীপাড়ায় গোলাম ফারুক ও বাবুগঞ্জে মোসা ফারজানা বিনতে ওহাব। বরগুনার আমতলীতে গোলাম সরোয়ার ফোরকান ও তালতলীতে মনিরুজ্জামান মিন্টু।
সিলেট
সিলেটের কানাইঘাটে মোস্তাক আহমদ পলাশ ও জকিগঞ্জে লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। হবিগঞ্জের মাধবপুরে সৈয়দ মো. শাজাহান ও চুনারুঘাটে সৈয়দ লিয়াকত হাসান। সুনামগঞ্জ সদরে খায়রুল হুদা চপল, শান্তিগঞ্জে সাদাত মান্নান অভি ও মধ্যনগরে আব্দুর রাজ্জাক ভূইয়া।
চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে খোরশেদ আলম ও লোহাগাড়ায় খোরশেদ আলম চৌধুরী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে শাহাদাৎ হোসেন শোভন, বিজয়নগরে আল জাবের জাবেদ ও নবীনগরে মো. ফারুক আহম্মেদ। ফেনীর ছাগলনাইয়ায় মিজানুর রহমান মজুমদার। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে খাজে আহমেদ মজুমদার ও কচুয়া মো. মাহবুব আলম। কুমিল্লার হোমনায় রেহানা বেগম, নাঙ্গলকোটে নাজমুল হাসান বাছির ভূঁইয়া ও চৌদ্দগ্রামে রহমত উল্লাহ বাবুল।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪১ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে