আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাজধানীবাসীর দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসান ঘটাতে ঢাকার বাস পরিষেবা এবার একটি সমন্বিত ও একক ব্যবস্থার আওতায় আসছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। এই পরিবর্তনের মূল উদ্দেশ্য হলো গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, যানজট কমানো এবং যাত্রীদের জন্য একটি নিরাপদ ও আরামদায়ক যাতায়াত নিশ্চিত করা।
পোস্টে বলা হয়েছে, নতুন এই ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি বাস কোম্পানিকে সুনির্দিষ্ট রুট ও স্টপেজ কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বাসের রুটভিত্তিক বিশৃঙ্খলা, অনিয়ন্ত্রিত প্রতিযোগিতা এবং যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামার কারণে সৃষ্ট যানজট বহুলাংশে হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে ঢাকার বাস পরিবহনব্যবস্থা কোনো কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই চলছে। এর ফলে যাত্রীরা প্রতিদিন নানা রকম দুর্ভোগের শিকার হন। যেমন—বাসের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, চালকদের বেপরোয়া মনোভাব এবং যত্রতত্র দাঁড়ানোর কারণে সৃষ্ট যানজট। বিশেষ করে নারী, শিশু ও বয়স্ক যাত্রীদের জন্য বাসভ্রমণ প্রায়শই একটি দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে দাঁড়ায়। পোস্টটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, শুধু তরুণ ও শারীরিকভাবে সক্ষম যাত্রীরাই কোনো রকমে বাসে উঠতে পারেন।
এই বিশৃঙ্খলার কারণে দেশের অর্থনীতিতেও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। অকার্যকর রুটে বাসের চলাচল এবং অনিয়ন্ত্রিত যানজটের কারণে বছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়। এ ছাড়া, প্রতিদিন অন্তত ৩২ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য একটি আধুনিক ও কার্যকর পরিবহনব্যবস্থা অত্যন্ত জরুরি।
নতুন এই একক ব্যবস্থা চালু হলে ঢাকার বাসযাত্রা সম্পূর্ণ বদলে যাবে। যাত্রীদের বাসে উঠতে গিয়ে আর কোনো রকম প্রতিযোগিতা বা ভোগান্তির শিকার হতে হবে না। প্রতিটি বাসের নির্ধারিত স্টপেজ থাকবে এবং চালকেরা তা মানতে বাধ্য থাকবেন। এতে যাত্রী ওঠানামা সহজ ও নিরাপদ হবে। ভাড়ায় প্রতারণার অভিযোগও কমবে, কারণ একটি সুনির্দিষ্ট ভাড়ার কাঠামো অনুসরণ করা হবে।
একক রুট ও সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার ফলে বাসের গতিবিধিও নিয়ন্ত্রিত হবে, যা সামগ্রিকভাবে যানজট কমাতে সাহায্য করবে। এর ফলে রাজধানীতে লাখ লাখ মানুষের বাসযাত্রা সহজ, দ্রুত ও স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়ে উঠবে। এই পদক্ষেপকে গণপরিবহন খাতের একটি যুগান্তকারী সংস্কার হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা রাজধানীবাসীর জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
রাজধানীবাসীর দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসান ঘটাতে ঢাকার বাস পরিষেবা এবার একটি সমন্বিত ও একক ব্যবস্থার আওতায় আসছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। এই পরিবর্তনের মূল উদ্দেশ্য হলো গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, যানজট কমানো এবং যাত্রীদের জন্য একটি নিরাপদ ও আরামদায়ক যাতায়াত নিশ্চিত করা।
পোস্টে বলা হয়েছে, নতুন এই ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি বাস কোম্পানিকে সুনির্দিষ্ট রুট ও স্টপেজ কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বাসের রুটভিত্তিক বিশৃঙ্খলা, অনিয়ন্ত্রিত প্রতিযোগিতা এবং যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামার কারণে সৃষ্ট যানজট বহুলাংশে হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বর্তমানে ঢাকার বাস পরিবহনব্যবস্থা কোনো কার্যকর নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই চলছে। এর ফলে যাত্রীরা প্রতিদিন নানা রকম দুর্ভোগের শিকার হন। যেমন—বাসের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, চালকদের বেপরোয়া মনোভাব এবং যত্রতত্র দাঁড়ানোর কারণে সৃষ্ট যানজট। বিশেষ করে নারী, শিশু ও বয়স্ক যাত্রীদের জন্য বাসভ্রমণ প্রায়শই একটি দুঃস্বপ্নের মতো হয়ে দাঁড়ায়। পোস্টটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, শুধু তরুণ ও শারীরিকভাবে সক্ষম যাত্রীরাই কোনো রকমে বাসে উঠতে পারেন।
এই বিশৃঙ্খলার কারণে দেশের অর্থনীতিতেও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। অকার্যকর রুটে বাসের চলাচল এবং অনিয়ন্ত্রিত যানজটের কারণে বছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়। এ ছাড়া, প্রতিদিন অন্তত ৩২ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য একটি আধুনিক ও কার্যকর পরিবহনব্যবস্থা অত্যন্ত জরুরি।
নতুন এই একক ব্যবস্থা চালু হলে ঢাকার বাসযাত্রা সম্পূর্ণ বদলে যাবে। যাত্রীদের বাসে উঠতে গিয়ে আর কোনো রকম প্রতিযোগিতা বা ভোগান্তির শিকার হতে হবে না। প্রতিটি বাসের নির্ধারিত স্টপেজ থাকবে এবং চালকেরা তা মানতে বাধ্য থাকবেন। এতে যাত্রী ওঠানামা সহজ ও নিরাপদ হবে। ভাড়ায় প্রতারণার অভিযোগও কমবে, কারণ একটি সুনির্দিষ্ট ভাড়ার কাঠামো অনুসরণ করা হবে।
একক রুট ও সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার ফলে বাসের গতিবিধিও নিয়ন্ত্রিত হবে, যা সামগ্রিকভাবে যানজট কমাতে সাহায্য করবে। এর ফলে রাজধানীতে লাখ লাখ মানুষের বাসযাত্রা সহজ, দ্রুত ও স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়ে উঠবে। এই পদক্ষেপকে গণপরিবহন খাতের একটি যুগান্তকারী সংস্কার হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা রাজধানীবাসীর জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের লক্ষ্যে গঠিত বহুল আলোচিত জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত অনুলিপি আজ মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) এই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায়। ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার...
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য আজ মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠাবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে সেখানে থাকবে না বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ। কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ১৭ অক্টোবর সনদে স্বাক্ষরের পর বাস্তবায়নের সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারকে দেওয়া হবে। এটি জুলাই সনদের অংশ হবে না।
৮ ঘণ্টা আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈশ্বিক পানি ব্যবস্থাপনায় ন্যায্যতা, স্থায়িত্ব ও ন্যায়বিচার রক্ষায় সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের টিকে থাকার জন্য আন্তসীমান্ত সহযোগিতা অপরিহার্য।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ। আমরা আয়তনে ইতালির অর্ধেক। তবুও আমরা ১৭ কোটি মানুষের খাদ্যের জোগান দিচ্ছি। পাশাপাশি আমরা মিয়ানমারে সহিংসতার কারণে পালিয়ে আসা ১৩ লাখ রোহিঙ্গাকেও আশ্রয় ও সহায়তা দিচ্ছি।’
১১ ঘণ্টা আগে