নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর প্রধান এম এ জি ওসমানীর নাম আলোচনা হয়েছিল। কিন্তু তিনি ১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছিলেন। দ্বিতীয়বার কাউকে এই পুরস্কার দেওয়া হয় না। এ জন্য চূড়ান্ত তালিকায় তাঁর নাম রাখা হয়নি।
আজ মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি জেনারেল এম এ জি ওসমানি ১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হয়েছিলেন। অন্তর্বর্তী সরকার এ বছর তাকে স্বাধীনতা পদক দেওয়ার বিষয়ে প্রাথমিকভাবে আলোচনা করে। তবে একই ব্যক্তিকে দুবার দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক এ সম্মাননা দেওয়ার বিধান না থাকায় তার নাম চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য প্রতিবছর স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়ে আসছে সরকার। এ বছর ৮ জন বিশিষ্টজনকে এ পদকে সম্মানিত করার কথা ছিল।
মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে ৭ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। এরা হলেন, বিজ্ঞানী অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমর, কবি আল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার নভেরা আহমেদ, পপসম্রাট আজম খান ও বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ।
এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য বাংলাদেশ মুক্তিবাহিনীর প্রধান এম এ জি ওসমানীর নাম আলোচনা হয়েছিল। কিন্তু তিনি ১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছিলেন। দ্বিতীয়বার কাউকে এই পুরস্কার দেওয়া হয় না। এ জন্য চূড়ান্ত তালিকায় তাঁর নাম রাখা হয়নি।
আজ মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি জেনারেল এম এ জি ওসমানি ১৯৮৫ সালে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হয়েছিলেন। অন্তর্বর্তী সরকার এ বছর তাকে স্বাধীনতা পদক দেওয়ার বিষয়ে প্রাথমিকভাবে আলোচনা করে। তবে একই ব্যক্তিকে দুবার দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক এ সম্মাননা দেওয়ার বিধান না থাকায় তার নাম চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য প্রতিবছর স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়ে আসছে সরকার। এ বছর ৮ জন বিশিষ্টজনকে এ পদকে সম্মানিত করার কথা ছিল।
মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে ৭ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। এরা হলেন, বিজ্ঞানী অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম, ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবী বদরুদ্দীন উমর, কবি আল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অন্যতম নকশাকার নভেরা আহমেদ, পপসম্রাট আজম খান ও বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৬ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে