নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
আজ রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের পঞ্চম দিনের আলোচনার সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রোববারের মুলতবি অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ, রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করার কথা রয়েছে। বৈঠকে ৩০টি দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত আছেন। যাদের মধ্যে দুটো জোটের নেতারা আছেন।
রাজনৈতিক দলের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রত্যেকে একটু বিবেচনা করুন। আমরা এখানে এসেছি বিশেষ পরিস্থিতিতে, সে পরিস্থিতিটা অন্তত কঠিন ও কঠোর। ১৬ বছরের সংগ্রাম, হাজারখানেক (জুলাই গণ-অভ্যুত্থান) মানুষের আত্মদান, বহু লোকের অভিজ্ঞতা, বহুলোক এখনো নিখোঁজ। এর সঙ্গে আপনাদের কর্মী, সংগঠন প্রাণ দিয়েছেন, নিপীড়িত হয়েছেন। এ জন্য আমরা এখানে আসতে পারলাম। না হলে আসতে পারতাম না। এটা বিবেচনায় রেখে কোন জায়গায় আমরা একমত হতে পারি, কোন জায়গায় আমরা কত দূর এগিয়ে যেতে পারি, একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ও বিচারের প্রক্রিয়া সমান্তরালভাবে চলবে, চলতে দিতে হবে। কিন্তু এটা আমাদের দ্রুত করার দিতে হবে। আমাদের অনুরোধ আরেকটু ছাড় দিতে হবে, তাহলে এক জায়গায় আসতে সহজ। আমরা সকলেই মিলে এক।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ দেশের মানুষ প্রত্যাশা নিয়ে দেখছেন উল্লেখ করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘এটা আমাদের মেনে নিতে হবে যে, অনেক বিষয়ে আলোচনার পরে নীতিনির্ধারকদের (দলীয়) কাছে ফিরতে হয়। কারণ আলোচনায় নতুন নতুন বিষয় আসে, যাতে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছাকাছি আসার সুযোগ রয়েছে। আমাদের যেহেতু সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিছু বিষয়ে এক জায়গায় আসতে হবে, ঐকমত্য পৌঁছাতে হবে। সে জন্য সকলকে ছাড় দেওয়ার প্রয়োজন হবে। সে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হলে নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলুন।’
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, গত কয়েক দিনের আলোচনায় কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত থেকে গেছে, বিশেষ করে উচ্চ-কক্ষ গঠন ও প্রক্রিয়া, নারীদের প্রতিনিধিত্ব কীভাবে হবে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে এক জায়গায় আসতে পারিনি। এগুলো নিয়ে আরও গুরুত্বের সঙ্গে কথা বলার দরকার।
রাজনৈতিক দলগুলোর অনুরোধ বিষয়গুলো নিয়ে আগামী সপ্তাহে আলোচনা হবে। আগামী দুদিন (সোমবার ও মঙ্গলবার) সংলাপের বিরতি থাকবে বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ।
এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় ফোরামে সংলাপের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারবে বলেও মনে করেন তিনি।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
আজ রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের পঞ্চম দিনের আলোচনার সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রোববারের মুলতবি অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ, রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করার কথা রয়েছে। বৈঠকে ৩০টি দল ও জোটের নেতারা উপস্থিত আছেন। যাদের মধ্যে দুটো জোটের নেতারা আছেন।
রাজনৈতিক দলের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রত্যেকে একটু বিবেচনা করুন। আমরা এখানে এসেছি বিশেষ পরিস্থিতিতে, সে পরিস্থিতিটা অন্তত কঠিন ও কঠোর। ১৬ বছরের সংগ্রাম, হাজারখানেক (জুলাই গণ-অভ্যুত্থান) মানুষের আত্মদান, বহু লোকের অভিজ্ঞতা, বহুলোক এখনো নিখোঁজ। এর সঙ্গে আপনাদের কর্মী, সংগঠন প্রাণ দিয়েছেন, নিপীড়িত হয়েছেন। এ জন্য আমরা এখানে আসতে পারলাম। না হলে আসতে পারতাম না। এটা বিবেচনায় রেখে কোন জায়গায় আমরা একমত হতে পারি, কোন জায়গায় আমরা কত দূর এগিয়ে যেতে পারি, একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ও বিচারের প্রক্রিয়া সমান্তরালভাবে চলবে, চলতে দিতে হবে। কিন্তু এটা আমাদের দ্রুত করার দিতে হবে। আমাদের অনুরোধ আরেকটু ছাড় দিতে হবে, তাহলে এক জায়গায় আসতে সহজ। আমরা সকলেই মিলে এক।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ দেশের মানুষ প্রত্যাশা নিয়ে দেখছেন উল্লেখ করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘এটা আমাদের মেনে নিতে হবে যে, অনেক বিষয়ে আলোচনার পরে নীতিনির্ধারকদের (দলীয়) কাছে ফিরতে হয়। কারণ আলোচনায় নতুন নতুন বিষয় আসে, যাতে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছাকাছি আসার সুযোগ রয়েছে। আমাদের যেহেতু সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিছু বিষয়ে এক জায়গায় আসতে হবে, ঐকমত্য পৌঁছাতে হবে। সে জন্য সকলকে ছাড় দেওয়ার প্রয়োজন হবে। সে দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হলে নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলুন।’
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, গত কয়েক দিনের আলোচনায় কয়েকটি বিষয় অমীমাংসিত থেকে গেছে, বিশেষ করে উচ্চ-কক্ষ গঠন ও প্রক্রিয়া, নারীদের প্রতিনিধিত্ব কীভাবে হবে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে এক জায়গায় আসতে পারিনি। এগুলো নিয়ে আরও গুরুত্বের সঙ্গে কথা বলার দরকার।
রাজনৈতিক দলগুলোর অনুরোধ বিষয়গুলো নিয়ে আগামী সপ্তাহে আলোচনা হবে। আগামী দুদিন (সোমবার ও মঙ্গলবার) সংলাপের বিরতি থাকবে বলে জানিয়েছেন আলী রীয়াজ।
এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় ফোরামে সংলাপের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারবে বলেও মনে করেন তিনি।
ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক হালাল পণ্যবাজারে জায়গা করে নিতে হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে তুলতে চায় বাংলাদেশ। এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চেয়েছে দেশটি। গতকাল মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে এক হোটেলে মালয়েশিয়ার হালাল শিল্প কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগের দুয়ার খুলছে। মালয়েশিয়া সরকার দেশটির অর্থনীতিতে উচ্চ-দক্ষতার কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়েছে। তবে কিছু বিষয়ে উদ্বেগ রয়ে গেছে। দেশের ২০২৪ সালের পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার–বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিয়েছে মালয়েশিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউকেএম)।
২ ঘণ্টা আগে