নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের বিভিন্ন প্রকল্পের অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্তে এবং শ্বেতপত্র প্রণয়নে গঠিত ‘আইসিটি শ্বেতপত্র টাস্কফোর্স’ আগামী ২১ জুনের মধ্যে সব প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ এবং বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে বলে জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
গত ১৭ এপ্রিল এই টাস্কফোর্স গঠনের প্রজ্ঞাপন হয়। টাস্কফোর্স ও শ্বেতপত্র কমিটি প্রধান হিসেবে রয়েছেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
টাস্কফোর্স ও শ্বেতপত্র কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন— অধ্যাপক মুহাম্মদ মুস্তাফা হোসেন, আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আফজাল জামি সৈয়দ আলী, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মাহমুদ সালাম মারুফ ও সাংবাদিক মো. শরিয়ত উল্যাহ। এছাড়া প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে রয়েছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ আসিফ শাহরিয়ার সুস্মিত।
টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি সম্পর্কে গেজেটে বলা হয়, আইসিটি খাতে অনিয়ম ও অপব্যবস্থাপনার তদন্ত এবং আইসিটি শ্বেতপত্র প্রকাশের নিমিত্তে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিভাগের বিগত সরকারের সময়ে সম্পাদিত সব ধরনের চুক্তি এবং প্রকল্পের ডিপিপি, সব অডিট রিপোর্ট ও তদন্ত প্রতিবেদন খতিয়ে দেখবে এ টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের সদস্যরা বিধি মোতাবেক সম্মানী পাবেন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ টাস্কফোর্সকে লজিস্টিকস ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে। বিভাগের উপ-সচিব মো. আবু নাছের টাস্কফোর্সকে সাচিবিক সহায়তা দেবেন।
টাস্কফোর্স প্রধান অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ একজন বাংলাদেশি উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি সম্পন্ন করে যুক্তরাজ্যের রিডিং, মালয়েশিয়ায় মোনাশ এবং থাইল্যান্ডের চুলালংকরন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। বর্তমানে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসরিয়াল ফেলো হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
কমিটির সদস্য মুহাম্মদ মুস্তাফা হোসেন একজন সেমিকন্ডাক্টর ও আইওটি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পার্ডু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনা করছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস এট অস্টিন থেকে ২০০৫ সালে পিএইচডি করেন। ব্যারিস্টার আফজাল জামি সৈয়দ আলী ফৌজদারি প্রতিরক্ষা, দেওয়ানি মামলা, পাবলিক আইন এবং আন্তর্জাতিক আইনি পরামর্শে ব্যাপক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এবং উচ্চ মূল্যের জালিয়াতির বিচারে বিশেষজ্ঞ। তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কাপলান হলবর্ন কলেজ থেকে এলএলবি এবং যুক্তরাজ্যের উলভার হ্যাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেছেন। সাংবাদিক মো. শরিয়ত উল্যাহ দৈনিক ইত্তেফাক এবং দৈনিক বণিক বার্তায় প্রযুক্তি প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি দৈনিক আজকের বাংলার পরিকল্পনা সম্পাদক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের বিভিন্ন প্রকল্পের অনিয়ম ও দুর্নীতি তদন্তে এবং শ্বেতপত্র প্রণয়নে গঠিত ‘আইসিটি শ্বেতপত্র টাস্কফোর্স’ আগামী ২১ জুনের মধ্যে সব প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ এবং বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে বলে জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
গত ১৭ এপ্রিল এই টাস্কফোর্স গঠনের প্রজ্ঞাপন হয়। টাস্কফোর্স ও শ্বেতপত্র কমিটি প্রধান হিসেবে রয়েছেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
টাস্কফোর্স ও শ্বেতপত্র কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন— অধ্যাপক মুহাম্মদ মুস্তাফা হোসেন, আইন বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আফজাল জামি সৈয়দ আলী, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মাহমুদ সালাম মারুফ ও সাংবাদিক মো. শরিয়ত উল্যাহ। এছাড়া প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে রয়েছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ আসিফ শাহরিয়ার সুস্মিত।
টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি সম্পর্কে গেজেটে বলা হয়, আইসিটি খাতে অনিয়ম ও অপব্যবস্থাপনার তদন্ত এবং আইসিটি শ্বেতপত্র প্রকাশের নিমিত্তে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিভাগের বিগত সরকারের সময়ে সম্পাদিত সব ধরনের চুক্তি এবং প্রকল্পের ডিপিপি, সব অডিট রিপোর্ট ও তদন্ত প্রতিবেদন খতিয়ে দেখবে এ টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের সদস্যরা বিধি মোতাবেক সম্মানী পাবেন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ টাস্কফোর্সকে লজিস্টিকস ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে। বিভাগের উপ-সচিব মো. আবু নাছের টাস্কফোর্সকে সাচিবিক সহায়তা দেবেন।
টাস্কফোর্স প্রধান অধ্যাপক ড. নিয়াজ আসাদুল্লাহ একজন বাংলাদেশি উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি সম্পন্ন করে যুক্তরাজ্যের রিডিং, মালয়েশিয়ায় মোনাশ এবং থাইল্যান্ডের চুলালংকরন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। বর্তমানে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসরিয়াল ফেলো হিসেবে নিয়োজিত আছেন।
কমিটির সদস্য মুহাম্মদ মুস্তাফা হোসেন একজন সেমিকন্ডাক্টর ও আইওটি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পার্ডু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনা করছেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস এট অস্টিন থেকে ২০০৫ সালে পিএইচডি করেন। ব্যারিস্টার আফজাল জামি সৈয়দ আলী ফৌজদারি প্রতিরক্ষা, দেওয়ানি মামলা, পাবলিক আইন এবং আন্তর্জাতিক আইনি পরামর্শে ব্যাপক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এবং উচ্চ মূল্যের জালিয়াতির বিচারে বিশেষজ্ঞ। তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কাপলান হলবর্ন কলেজ থেকে এলএলবি এবং যুক্তরাজ্যের উলভার হ্যাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেছেন। সাংবাদিক মো. শরিয়ত উল্যাহ দৈনিক ইত্তেফাক এবং দৈনিক বণিক বার্তায় প্রযুক্তি প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি দৈনিক আজকের বাংলার পরিকল্পনা সম্পাদক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
২৯ মিনিট আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
২ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগে