বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
দেশের বিমান চলাচল খাতে নিরাপত্তা সংস্কৃতি জোরদারের লক্ষ্যে ‘সিকিউরিটি কালচার ইন অ্যাভিয়েশন’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) উদ্যোগে গতকাল মঙ্গলবার সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমিতে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য বিমান চলাচল খাতে নিরাপত্তা সংস্কৃতির গুরুত্ব তুলে ধরা এবং বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনসে কর্মরত সব ধরনের কর্মীর মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো।
কর্মশালার স্বাগত বক্তা ও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক ছিলেন সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির পরিচালক প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী।
তিনি বলেন, বিমান চলাচলে সার্বিক নিরাপত্তাবলয় সংস্কৃতি গড়ে তোলার মানে হলো এমন এক মানসিকতা তৈরি করা, যেখানে প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের অবস্থান থেকে নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে। বিমানবন্দরগুলোতে একটি পজিটিভ সিকিউরিটি কালচার প্রতিষ্ঠা করতে পারলে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছাবে।
কর্মশালায় আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি কালচারের ধারণা ও গুরুত্ব, দৈনন্দিন কার্যক্রমে নিরাপত্তা সংস্কৃতি সংযুক্ত করার পদ্ধতি, বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের ভূমিকা, অ্যাভিয়েশন নিরাপত্তাসংক্রান্ত তথ্য প্রতিবেদন ও প্রতিক্রিয়া প্রদানের কৌশল।
বেবিচক ও বিভিন্ন এয়ারলাইনসের বিশেষজ্ঞরা কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে অংশ নেন। তাঁরা অংশগ্রহণকারীদের বাস্তব অভিজ্ঞতা, কার্যকর কৌশল ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর বিস্তারিত আলোচনা করেন।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বিমান চলাচলের নিরাপত্তা কেবল নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নয়; এটি বিমানবন্দরে কর্মরত প্রত্যেকের সম্মিলিত দায়িত্ব ও অংশগ্রহণের বিষয়।
দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অধিবেশনে অংশগ্রহণকারীরা কর্মক্ষেত্রে ‘নিরাপত্তা সবার আগে’ নীতি বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তাঁরা বাংলাদেশের বিমান চলাচল খাতকে আরও নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও টেকসই করতে সম্মিলিতভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
কর্মশালাটি আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (ICAO) গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি প্ল্যানের (GASeP) সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশের বিমান চলাচল নিরাপত্তা জোরদারে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চলমান প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
দেশের বিমান চলাচল খাতে নিরাপত্তা সংস্কৃতি জোরদারের লক্ষ্যে ‘সিকিউরিটি কালচার ইন অ্যাভিয়েশন’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) উদ্যোগে গতকাল মঙ্গলবার সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমিতে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য বিমান চলাচল খাতে নিরাপত্তা সংস্কৃতির গুরুত্ব তুলে ধরা এবং বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনসে কর্মরত সব ধরনের কর্মীর মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো।
কর্মশালার স্বাগত বক্তা ও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক ছিলেন সিভিল অ্যাভিয়েশন একাডেমির পরিচালক প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী।
তিনি বলেন, বিমান চলাচলে সার্বিক নিরাপত্তাবলয় সংস্কৃতি গড়ে তোলার মানে হলো এমন এক মানসিকতা তৈরি করা, যেখানে প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের অবস্থান থেকে নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে। বিমানবন্দরগুলোতে একটি পজিটিভ সিকিউরিটি কালচার প্রতিষ্ঠা করতে পারলে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছাবে।
কর্মশালায় আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি কালচারের ধারণা ও গুরুত্ব, দৈনন্দিন কার্যক্রমে নিরাপত্তা সংস্কৃতি সংযুক্ত করার পদ্ধতি, বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের ভূমিকা, অ্যাভিয়েশন নিরাপত্তাসংক্রান্ত তথ্য প্রতিবেদন ও প্রতিক্রিয়া প্রদানের কৌশল।
বেবিচক ও বিভিন্ন এয়ারলাইনসের বিশেষজ্ঞরা কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে অংশ নেন। তাঁরা অংশগ্রহণকারীদের বাস্তব অভিজ্ঞতা, কার্যকর কৌশল ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর বিস্তারিত আলোচনা করেন।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বিমান চলাচলের নিরাপত্তা কেবল নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নয়; এটি বিমানবন্দরে কর্মরত প্রত্যেকের সম্মিলিত দায়িত্ব ও অংশগ্রহণের বিষয়।
দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অধিবেশনে অংশগ্রহণকারীরা কর্মক্ষেত্রে ‘নিরাপত্তা সবার আগে’ নীতি বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। তাঁরা বাংলাদেশের বিমান চলাচল খাতকে আরও নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও টেকসই করতে সম্মিলিতভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেন।
কর্মশালাটি আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (ICAO) গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি প্ল্যানের (GASeP) সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশের বিমান চলাচল নিরাপত্তা জোরদারে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চলমান প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, ‘আমরা যেন নিজেদের পায়ে নিজেরা দাঁড়াতে পারি। আমাদের যেন কোনো ধরনের দাসত্ব করতে না হয়। এটা পরিষ্কার হতে হবে, আমরা আর পরনির্ভর থাকতে চাই না। আমাদের স্বনির্ভর হতে হবে।
৬ মিনিট আগেআজ বুধবার বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ বানৌজা আবু উবাইদাহ্ সফরকারী জাহজটিকে অভ্যর্থনা জানায় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে (বিএএফ) আধুনিকায়নের লক্ষ্যে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। চীন থেকে ২০টি জে-১০ সিই (J-10 CE) মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানগুলো বিমান বাহিনীর সক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি করবে বলে আশা...
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুমের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক দুই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে