নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হালনাগাদ তথ্য পাবে না।
কোনো প্রতিষ্ঠানের জনবল সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত একটি সিস্টেম ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করাকে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা সংক্ষেপে এমআইএস বলা হয়।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মুহিবুর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস থেকে মেডিকেলের চিকিৎসকদের তালিকা ডাউনলোড করে তাঁদের সংযুক্তি বদলির আদেশ করেছিলাম। তাঁদের সিস্টেম ঠিক নেই, আপডেট নেই। অথচ মন্ত্রণালয়কে দোষ দেওয়া হলো।’
তিনি বলেন, ‘এমআইএস-এ নিজেদের হালনাগাদ তথ্য ইনপুট দেওয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের। তাঁরা কেন সেটা আপডেট করেননি। যারা মারা যাবেন তাঁরা তো আর নিজেদের তথ্য আপডেট করতে পারবেন না। তখন তাঁদের তথ্য আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের। তাঁরা কেন এসব আপডেট করেনি? এমআইএসে যেসব চিকিৎসকের হালনাগাদ তথ্য নেই সেসব চিকিৎসককে শোকজ করা হয়েছে।’
করোনা রোগীদের চিকিৎসায় মেডিকেল কলেজের এক হাজার ২৫১ জন সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সংযুক্তি দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের এই গণবদলির পর জানা যায়, বদলির আদেশ পাওয়া চিকিৎসকদের মধ্যে অনেকেই করোনা হাসপাতালে কাজ করছেন। করোনায় মারা গেছেন এমন চিকিৎসকদেরও বদলি করা হয়।
এই বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহিবুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আমাদের আপডেট তথ্য জানাচ্ছে। এ বিষয়ে পুরো তথ্য পাওয়ার পর আদেশগুলো বাতিল করা হবে। যারা অপরিহার্য, যাদেরকে ছাড়া যাবে না, তাঁদের আদেশ অবশ্যই বাতিল করব। মেডিকেল কলেজ থেকে কোভিড হাসপাতালে যারা ডিউটিতে আছেন সেই রেকর্ড তো আমাদের কাছে নেই।’
মন্ত্রণালয়ের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখার পরিচালক মিজানুর রহমান গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এমআইএস সিস্টেমটা ডেভেলপ করে দিয়েছি। যে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেই প্রতিষ্ঠান থেকেই তাঁর তথ্য এমআইএসে আপডেট করার কথা। বরিশাল মেডিকেল কলেজের কোনো চিকিৎসকের তথ্য যদি তাঁরা আপডেট না করেন, আমরা এখান থেকে কীভাবে তা জানব?’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হালনাগাদ তথ্য পাবে না।
কোনো প্রতিষ্ঠানের জনবল সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত একটি সিস্টেম ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করাকে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা সংক্ষেপে এমআইএস বলা হয়।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মুহিবুর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস থেকে মেডিকেলের চিকিৎসকদের তালিকা ডাউনলোড করে তাঁদের সংযুক্তি বদলির আদেশ করেছিলাম। তাঁদের সিস্টেম ঠিক নেই, আপডেট নেই। অথচ মন্ত্রণালয়কে দোষ দেওয়া হলো।’
তিনি বলেন, ‘এমআইএস-এ নিজেদের হালনাগাদ তথ্য ইনপুট দেওয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের। তাঁরা কেন সেটা আপডেট করেননি। যারা মারা যাবেন তাঁরা তো আর নিজেদের তথ্য আপডেট করতে পারবেন না। তখন তাঁদের তথ্য আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের। তাঁরা কেন এসব আপডেট করেনি? এমআইএসে যেসব চিকিৎসকের হালনাগাদ তথ্য নেই সেসব চিকিৎসককে শোকজ করা হয়েছে।’
করোনা রোগীদের চিকিৎসায় মেডিকেল কলেজের এক হাজার ২৫১ জন সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সংযুক্তি দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের এই গণবদলির পর জানা যায়, বদলির আদেশ পাওয়া চিকিৎসকদের মধ্যে অনেকেই করোনা হাসপাতালে কাজ করছেন। করোনায় মারা গেছেন এমন চিকিৎসকদেরও বদলি করা হয়।
এই বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহিবুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আমাদের আপডেট তথ্য জানাচ্ছে। এ বিষয়ে পুরো তথ্য পাওয়ার পর আদেশগুলো বাতিল করা হবে। যারা অপরিহার্য, যাদেরকে ছাড়া যাবে না, তাঁদের আদেশ অবশ্যই বাতিল করব। মেডিকেল কলেজ থেকে কোভিড হাসপাতালে যারা ডিউটিতে আছেন সেই রেকর্ড তো আমাদের কাছে নেই।’
মন্ত্রণালয়ের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখার পরিচালক মিজানুর রহমান গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এমআইএস সিস্টেমটা ডেভেলপ করে দিয়েছি। যে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেই প্রতিষ্ঠান থেকেই তাঁর তথ্য এমআইএসে আপডেট করার কথা। বরিশাল মেডিকেল কলেজের কোনো চিকিৎসকের তথ্য যদি তাঁরা আপডেট না করেন, আমরা এখান থেকে কীভাবে তা জানব?’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হালনাগাদ তথ্য পাবে না।
কোনো প্রতিষ্ঠানের জনবল সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত একটি সিস্টেম ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করাকে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা সংক্ষেপে এমআইএস বলা হয়।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মুহিবুর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস থেকে মেডিকেলের চিকিৎসকদের তালিকা ডাউনলোড করে তাঁদের সংযুক্তি বদলির আদেশ করেছিলাম। তাঁদের সিস্টেম ঠিক নেই, আপডেট নেই। অথচ মন্ত্রণালয়কে দোষ দেওয়া হলো।’
তিনি বলেন, ‘এমআইএস-এ নিজেদের হালনাগাদ তথ্য ইনপুট দেওয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের। তাঁরা কেন সেটা আপডেট করেননি। যারা মারা যাবেন তাঁরা তো আর নিজেদের তথ্য আপডেট করতে পারবেন না। তখন তাঁদের তথ্য আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের। তাঁরা কেন এসব আপডেট করেনি? এমআইএসে যেসব চিকিৎসকের হালনাগাদ তথ্য নেই সেসব চিকিৎসককে শোকজ করা হয়েছে।’
করোনা রোগীদের চিকিৎসায় মেডিকেল কলেজের এক হাজার ২৫১ জন সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সংযুক্তি দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের এই গণবদলির পর জানা যায়, বদলির আদেশ পাওয়া চিকিৎসকদের মধ্যে অনেকেই করোনা হাসপাতালে কাজ করছেন। করোনায় মারা গেছেন এমন চিকিৎসকদেরও বদলি করা হয়।
এই বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহিবুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আমাদের আপডেট তথ্য জানাচ্ছে। এ বিষয়ে পুরো তথ্য পাওয়ার পর আদেশগুলো বাতিল করা হবে। যারা অপরিহার্য, যাদেরকে ছাড়া যাবে না, তাঁদের আদেশ অবশ্যই বাতিল করব। মেডিকেল কলেজ থেকে কোভিড হাসপাতালে যারা ডিউটিতে আছেন সেই রেকর্ড তো আমাদের কাছে নেই।’
মন্ত্রণালয়ের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখার পরিচালক মিজানুর রহমান গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এমআইএস সিস্টেমটা ডেভেলপ করে দিয়েছি। যে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেই প্রতিষ্ঠান থেকেই তাঁর তথ্য এমআইএসে আপডেট করার কথা। বরিশাল মেডিকেল কলেজের কোনো চিকিৎসকের তথ্য যদি তাঁরা আপডেট না করেন, আমরা এখান থেকে কীভাবে তা জানব?’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হালনাগাদ তথ্য পাবে না।
কোনো প্রতিষ্ঠানের জনবল সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত একটি সিস্টেম ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করাকে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা সংক্ষেপে এমআইএস বলা হয়।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মুহিবুর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস থেকে মেডিকেলের চিকিৎসকদের তালিকা ডাউনলোড করে তাঁদের সংযুক্তি বদলির আদেশ করেছিলাম। তাঁদের সিস্টেম ঠিক নেই, আপডেট নেই। অথচ মন্ত্রণালয়কে দোষ দেওয়া হলো।’
তিনি বলেন, ‘এমআইএস-এ নিজেদের হালনাগাদ তথ্য ইনপুট দেওয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের। তাঁরা কেন সেটা আপডেট করেননি। যারা মারা যাবেন তাঁরা তো আর নিজেদের তথ্য আপডেট করতে পারবেন না। তখন তাঁদের তথ্য আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের। তাঁরা কেন এসব আপডেট করেনি? এমআইএসে যেসব চিকিৎসকের হালনাগাদ তথ্য নেই সেসব চিকিৎসককে শোকজ করা হয়েছে।’
করোনা রোগীদের চিকিৎসায় মেডিকেল কলেজের এক হাজার ২৫১ জন সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সংযুক্তি দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের এই গণবদলির পর জানা যায়, বদলির আদেশ পাওয়া চিকিৎসকদের মধ্যে অনেকেই করোনা হাসপাতালে কাজ করছেন। করোনায় মারা গেছেন এমন চিকিৎসকদেরও বদলি করা হয়।
এই বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহিবুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আমাদের আপডেট তথ্য জানাচ্ছে। এ বিষয়ে পুরো তথ্য পাওয়ার পর আদেশগুলো বাতিল করা হবে। যারা অপরিহার্য, যাদেরকে ছাড়া যাবে না, তাঁদের আদেশ অবশ্যই বাতিল করব। মেডিকেল কলেজ থেকে কোভিড হাসপাতালে যারা ডিউটিতে আছেন সেই রেকর্ড তো আমাদের কাছে নেই।’
মন্ত্রণালয়ের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখার পরিচালক মিজানুর রহমান গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এমআইএস সিস্টেমটা ডেভেলপ করে দিয়েছি। যে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেই প্রতিষ্ঠান থেকেই তাঁর তথ্য এমআইএসে আপডেট করার কথা। বরিশাল মেডিকেল কলেজের কোনো চিকিৎসকের তথ্য যদি তাঁরা আপডেট না করেন, আমরা এখান থেকে কীভাবে তা জানব?’

প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল, এর কারণ হিসেবে যুদ্ধবিমানের পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি চিহ্নিত হয়েছে তদন্তে।
ঘটনার তিন মাস পর আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত প্রতিবেদনের কিছু তথ্য ও সুপারিশ তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, ‘দুর্ঘটনার মূল কারণ ছিল, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটি। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। এটা হচ্ছে কনক্লুশন। এই পুরো তদন্ত কমিটি ১৫০ জনের সঙ্গে কথা বলেছে। তার মধ্যে এক্সপার্ট আছেন, আই উইটনেস আছেন, ভিকটিমস আছেন। সবার সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। উনারা ১৬৮টি তথ্য উদ্ঘাটন করেছেন এবং তার মধ্যে তাঁরা ৩৩টি রিকমেন্ডেশন করেছেন। প্রতিবেদনে অনেকগুলো ফাইন্ডিংসে অনেকগুলো রিকমেন্ডেশন এসেছে।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনে বিমানবন্দর ও আশপাশের ফায়ার স্টেশনগুলোর জন্য বিশেষ সরঞ্জাম ও ফোমের মতো উপকরণ থাকা নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ও অবতরণের পথে যে অংশ পড়ে (ফানেল), তার মধ্যে নির্মিত কাঠামোর উচ্চতার বিধিনিষেধ কঠোরভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। এই ওঠানামার পথ বা ফানেলের আশপাশে আন্তর্জাতিক চর্চা অনুযায়ী হাসপাতাল, স্কুল বা বেশি জনসমাগম হয় এমন স্থাপনা নির্মাণের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে ৩৬ জন নিহত হয়, এর অধিকাংশই শিক্ষার্থী। বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামও নিহত হন।
এ ঘটনা নিয়ে ৯ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। কমিশনকে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিত, কারণ, দায়দায়িত্ব ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং ঘটনাসংশ্লিষ্ট অপরাপর বিষয় চিহ্নিত করতে বলা হয়েছিল।

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল, এর কারণ হিসেবে যুদ্ধবিমানের পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি চিহ্নিত হয়েছে তদন্তে।
ঘটনার তিন মাস পর আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত প্রতিবেদনের কিছু তথ্য ও সুপারিশ তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, ‘দুর্ঘটনার মূল কারণ ছিল, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটি। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। এটা হচ্ছে কনক্লুশন। এই পুরো তদন্ত কমিটি ১৫০ জনের সঙ্গে কথা বলেছে। তার মধ্যে এক্সপার্ট আছেন, আই উইটনেস আছেন, ভিকটিমস আছেন। সবার সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছেন। উনারা ১৬৮টি তথ্য উদ্ঘাটন করেছেন এবং তার মধ্যে তাঁরা ৩৩টি রিকমেন্ডেশন করেছেন। প্রতিবেদনে অনেকগুলো ফাইন্ডিংসে অনেকগুলো রিকমেন্ডেশন এসেছে।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনে বিমানবন্দর ও আশপাশের ফায়ার স্টেশনগুলোর জন্য বিশেষ সরঞ্জাম ও ফোমের মতো উপকরণ থাকা নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ও অবতরণের পথে যে অংশ পড়ে (ফানেল), তার মধ্যে নির্মিত কাঠামোর উচ্চতার বিধিনিষেধ কঠোরভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। এই ওঠানামার পথ বা ফানেলের আশপাশে আন্তর্জাতিক চর্চা অনুযায়ী হাসপাতাল, স্কুল বা বেশি জনসমাগম হয় এমন স্থাপনা নির্মাণের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুলাই উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে ৩৬ জন নিহত হয়, এর অধিকাংশই শিক্ষার্থী। বিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামও নিহত হন।
এ ঘটনা নিয়ে ৯ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। কমিশনকে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিত, কারণ, দায়দায়িত্ব ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং ঘটনাসংশ্লিষ্ট অপরাপর বিষয় চিহ্নিত করতে বলা হয়েছিল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হা
০৯ জুলাই ২০২১
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর প্রধান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মহিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কখনোই কোনো নাগরিকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ব্যাংক কার্ডের পিন নম্বর জানতে চায় না। নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্সসেবা দেওয়া হয়।
আজ সকাল ১০টার দিকে এ ধরনের দুটি প্রতারণার ঘটনা ঘটে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিয়াডাঙ্গা থানার আরপুর বাগানপাড়া এলাকার এক বাসিন্দাকে প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চায়। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে সরাসরি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। পরে ৯৯৯ থেকে স্থানীয় থানার সঙ্গে ভুক্তভোগীর যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয় এবং ঘটনাটি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
আরও এক ঘটনায় এক ব্যক্তিকে ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে জানানো হয় এবং বিকাশ অ্যাকাউন্টের তথ্য দাবি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নম্বর কোনো অবস্থায় কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারক চক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর প্রধান অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মহিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কখনোই কোনো নাগরিকের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ব্যাংক কার্ডের পিন নম্বর জানতে চায় না। নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্সসেবা দেওয়া হয়।
আজ সকাল ১০টার দিকে এ ধরনের দুটি প্রতারণার ঘটনা ঘটে। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কাশিয়াডাঙ্গা থানার আরপুর বাগানপাড়া এলাকার এক বাসিন্দাকে প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চায়। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরে সরাসরি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে যোগাযোগ করেন। পরে ৯৯৯ থেকে স্থানীয় থানার সঙ্গে ভুক্তভোগীর যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয় এবং ঘটনাটি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়।
আরও এক ঘটনায় এক ব্যক্তিকে ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে জানানো হয় এবং বিকাশ অ্যাকাউন্টের তথ্য দাবি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নম্বর কোনো অবস্থায় কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারক চক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হা
০৯ জুলাই ২০২১
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কামাল হোসেন তাঁর পিতা-মাতা মো. আবুল কাশেম ও মোছা. হাবীয়া খাতুনের পরিবর্তে নিজের চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা দেখিয়ে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুবিধা নিতে জালিয়াতির অভিযোগে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর দুদকের ঢাকা-১-এর সম্মিলিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
কামাল হোসেনের প্রকৃত মা-বাবা কারা, তা নিশ্চিত হতে গত মঙ্গলবার ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। দুদক আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরদিন ইউএনও কামাল হোসেনকে ওএসডি করা হলো।

নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কামাল হোসেন তাঁর পিতা-মাতা মো. আবুল কাশেম ও মোছা. হাবীয়া খাতুনের পরিবর্তে নিজের চাচা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান হাবীব ও চাচি মোছা. সানোয়ারা খাতুনকে পিতা-মাতা দেখিয়ে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় প্রশাসন ক্যাডারে চাকরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুবিধা নিতে জালিয়াতির অভিযোগে গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর দুদকের ঢাকা-১-এর সম্মিলিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
কামাল হোসেনের প্রকৃত মা-বাবা কারা, তা নিশ্চিত হতে গত মঙ্গলবার ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। দুদক আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরদিন ইউএনও কামাল হোসেনকে ওএসডি করা হলো।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হা
০৯ জুলাই ২০২১
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হা
০৯ জুলাই ২০২১
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, দুর্ঘটনার মূল কারণ যেটা ছিল, সেটা হলো, পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির জন্য এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনিংয়ের সময় যখন ফ্লাই করছিলেন, পরিস্থিতি তাঁর আয়ত্তের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতারকেরা ৯৯৯ নম্বর ব্যবহার করে বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর ও ব্যাংকের কার্ডসংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিজের চাচা-চাচিকে বাবা-মা সাজিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. কামাল হোসেনকে ওএসডি করেছে সরকার। আজ বুধবার তাঁকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে