অনলাইন ডেস্ক
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক মো. আবু তাহের তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন। অব্যাহতি পাওয়া অপর দুজন হলেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল আজ। খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন। এরপর খালেদা জিয়াসহ অপর আসামিদের অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন তাঁদের আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি দেন।
তবে মামলার অপর চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। অপর চার আসামি হলেন হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান ও মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়াউদ্দিন জিয়া বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং রাষ্ট্রের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ক্ষতি ও আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই বছরের ৫ অক্টোবর খালেদা জিয়াসহ ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।
মামলায় খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব নজরুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান, বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম এবং খনির কাজ পাওয়া কোম্পানির স্থানীয় এজেন্ট হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন।
এ ছাড়া সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান, সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, সাবেক মন্ত্রী এম কে আনোয়ার, এম শামসুল ইসলাম ও পেট্রোবাংলার সাবেক চেয়ারম্যান এস আর ওসমানীর বিরুদ্ধেও অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এদের মধ্যে নিজামী ও মুজাহিদকে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি দেওয়া হয় এবং অন্য সাতজন মারা গেছেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক মো. আবু তাহের তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন। অব্যাহতি পাওয়া অপর দুজন হলেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল আজ। খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন। এরপর খালেদা জিয়াসহ অপর আসামিদের অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন তাঁদের আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি দেন।
তবে মামলার অপর চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। অপর চার আসামি হলেন হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান ও মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী জিয়াউদ্দিন জিয়া বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং রাষ্ট্রের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ক্ষতি ও আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই বছরের ৫ অক্টোবর খালেদা জিয়াসহ ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।
মামলায় খালেদা জিয়া ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব নজরুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান, বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম এবং খনির কাজ পাওয়া কোম্পানির স্থানীয় এজেন্ট হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন।
এ ছাড়া সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান, সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, সাবেক মন্ত্রী এম কে আনোয়ার, এম শামসুল ইসলাম ও পেট্রোবাংলার সাবেক চেয়ারম্যান এস আর ওসমানীর বিরুদ্ধেও অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এদের মধ্যে নিজামী ও মুজাহিদকে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি দেওয়া হয় এবং অন্য সাতজন মারা গেছেন।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৫ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৭ ঘণ্টা আগে