নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান, জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান।
রাশেদুল হাসান বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনে প্রত্যেকের নাম কমপক্ষে দুই শব্দবিশিষ্ট হতে হবে। এখন থেকে সখিনা, মর্জিনা বা রশিদ—এ ধরনের এক শব্দের নামে আর জন্মনিবন্ধন সনদ ইস্যু করা হবে না। নাম দুই শব্দবিশিষ্ট যেমন—সখিনা বেগম বা সখিনা খাতুন, আব্দুর রশিদ বা মো. আব্দুর রশিদ সরকার এভাবে লিখতে হবে।’
রাশেদুল হাসান আরও বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন ব্যক্তির প্রথম ও প্রাথমিক নিবন্ধন। জন্মনিবন্ধন সনদ ব্যক্তির ও ব্যক্তির পিতা–মাতার পরিচয় বহন করে। এ নিবন্ধনের ওপর ভিত্তি করে ব্যক্তিজীবনের পরবর্তী সব নিবন্ধন হয়ে থাকে। তাই শুধু ডাক নাম বা এক শব্দবিশিষ্ট নাম উল্লেখ করে জন্মনিবন্ধন করা যাবে না।’
জন্মনিবন্ধন আইন করা হয় ২০০৪ সালে, যা কার্যকর হয় ২০০৬ সালে। পাসপোর্ট ইস্যু, বিবাহনিবন্ধন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, ড্রাইভিং লাইসেন্স নেওয়া, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ বিভিন্ন কাজে জন্মনিবন্ধন সনদ করা হয়েছে বাধ্যতামূলক। শুরুর দিকে হাতে লিখে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হতো। পরে ২০১০ সালের শেষে ডিজিটাল পদ্ধতি অনলাইনে আবেদন করার মাধ্যমে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া শুরু হয়।
ভোগান্তির শেষ নেই
রাজধানীর মগবাজার এলাকার বাসিন্দা তৈমুর আহমেদ। ছেলের জন্মসনদ করাতে প্রথমে যান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়ে। সেখান থেকে বলা হয় সার্ভার সমস্যার কারণে আবেদন গ্রহণ করা যাচ্ছে না। পরে তিনি যোগাযোগ করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মূল কার্যালয়ে। সেখানেও একই জবাব দেওয়া হয়। পরে তিনি বাধ্য হয়ে জন্মনিবন্ধন অধিদপ্তর কার্যালয়ে যোগাযোগ করে আবেদন করেন এবং জন্মনিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
একই অবস্থা হাজারীবাগের বাসিন্দা মৃদুল সরকারের। তিনি বলেন, ‘ভাই আর বইলেন না, আবেদন করতেই ১০ দিন ঘুরতে হয়েছে। পরে বাধ্য হয়ে কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন করেছি।’
শুধু তৈমুর আহমেদ বা মৃদুল সরকার নয়, প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ জন্মনিবন্ধন সনদে আবেদন, সংশোধনে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের সূত্র জানায়, মূলত জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন আবেদনের ওয়েবসাইটের কারিগরি ত্রুটির কারণে প্রায়ই আবেদন করা যায় না। কারিগরি ত্রুটির মধ্যে রয়েছে সার্ভারে জায়গা কম থাকা, এর সঙ্গে যুক্ত সফটওয়্যারগুলো আপডেট না থাকা। এ ছাড়া রয়েছে জন্ম ও নিবন্ধন কার্যালয়ে দক্ষ জনবল না থাকা।
এসব সমস্যার কথা স্বীকার করেন রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান। তিনি বলেন, ‘সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। আশা করি শিগগির সব সমস্যার সমাধান হবে।’

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান, জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান।
রাশেদুল হাসান বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনে প্রত্যেকের নাম কমপক্ষে দুই শব্দবিশিষ্ট হতে হবে। এখন থেকে সখিনা, মর্জিনা বা রশিদ—এ ধরনের এক শব্দের নামে আর জন্মনিবন্ধন সনদ ইস্যু করা হবে না। নাম দুই শব্দবিশিষ্ট যেমন—সখিনা বেগম বা সখিনা খাতুন, আব্দুর রশিদ বা মো. আব্দুর রশিদ সরকার এভাবে লিখতে হবে।’
রাশেদুল হাসান আরও বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন ব্যক্তির প্রথম ও প্রাথমিক নিবন্ধন। জন্মনিবন্ধন সনদ ব্যক্তির ও ব্যক্তির পিতা–মাতার পরিচয় বহন করে। এ নিবন্ধনের ওপর ভিত্তি করে ব্যক্তিজীবনের পরবর্তী সব নিবন্ধন হয়ে থাকে। তাই শুধু ডাক নাম বা এক শব্দবিশিষ্ট নাম উল্লেখ করে জন্মনিবন্ধন করা যাবে না।’
জন্মনিবন্ধন আইন করা হয় ২০০৪ সালে, যা কার্যকর হয় ২০০৬ সালে। পাসপোর্ট ইস্যু, বিবাহনিবন্ধন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, ড্রাইভিং লাইসেন্স নেওয়া, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ বিভিন্ন কাজে জন্মনিবন্ধন সনদ করা হয়েছে বাধ্যতামূলক। শুরুর দিকে হাতে লিখে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হতো। পরে ২০১০ সালের শেষে ডিজিটাল পদ্ধতি অনলাইনে আবেদন করার মাধ্যমে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া শুরু হয়।
ভোগান্তির শেষ নেই
রাজধানীর মগবাজার এলাকার বাসিন্দা তৈমুর আহমেদ। ছেলের জন্মসনদ করাতে প্রথমে যান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়ে। সেখান থেকে বলা হয় সার্ভার সমস্যার কারণে আবেদন গ্রহণ করা যাচ্ছে না। পরে তিনি যোগাযোগ করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মূল কার্যালয়ে। সেখানেও একই জবাব দেওয়া হয়। পরে তিনি বাধ্য হয়ে জন্মনিবন্ধন অধিদপ্তর কার্যালয়ে যোগাযোগ করে আবেদন করেন এবং জন্মনিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
একই অবস্থা হাজারীবাগের বাসিন্দা মৃদুল সরকারের। তিনি বলেন, ‘ভাই আর বইলেন না, আবেদন করতেই ১০ দিন ঘুরতে হয়েছে। পরে বাধ্য হয়ে কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন করেছি।’
শুধু তৈমুর আহমেদ বা মৃদুল সরকার নয়, প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ জন্মনিবন্ধন সনদে আবেদন, সংশোধনে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের সূত্র জানায়, মূলত জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন আবেদনের ওয়েবসাইটের কারিগরি ত্রুটির কারণে প্রায়ই আবেদন করা যায় না। কারিগরি ত্রুটির মধ্যে রয়েছে সার্ভারে জায়গা কম থাকা, এর সঙ্গে যুক্ত সফটওয়্যারগুলো আপডেট না থাকা। এ ছাড়া রয়েছে জন্ম ও নিবন্ধন কার্যালয়ে দক্ষ জনবল না থাকা।
এসব সমস্যার কথা স্বীকার করেন রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান। তিনি বলেন, ‘সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। আশা করি শিগগির সব সমস্যার সমাধান হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান, জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান।
রাশেদুল হাসান বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনে প্রত্যেকের নাম কমপক্ষে দুই শব্দবিশিষ্ট হতে হবে। এখন থেকে সখিনা, মর্জিনা বা রশিদ—এ ধরনের এক শব্দের নামে আর জন্মনিবন্ধন সনদ ইস্যু করা হবে না। নাম দুই শব্দবিশিষ্ট যেমন—সখিনা বেগম বা সখিনা খাতুন, আব্দুর রশিদ বা মো. আব্দুর রশিদ সরকার এভাবে লিখতে হবে।’
রাশেদুল হাসান আরও বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন ব্যক্তির প্রথম ও প্রাথমিক নিবন্ধন। জন্মনিবন্ধন সনদ ব্যক্তির ও ব্যক্তির পিতা–মাতার পরিচয় বহন করে। এ নিবন্ধনের ওপর ভিত্তি করে ব্যক্তিজীবনের পরবর্তী সব নিবন্ধন হয়ে থাকে। তাই শুধু ডাক নাম বা এক শব্দবিশিষ্ট নাম উল্লেখ করে জন্মনিবন্ধন করা যাবে না।’
জন্মনিবন্ধন আইন করা হয় ২০০৪ সালে, যা কার্যকর হয় ২০০৬ সালে। পাসপোর্ট ইস্যু, বিবাহনিবন্ধন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, ড্রাইভিং লাইসেন্স নেওয়া, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ বিভিন্ন কাজে জন্মনিবন্ধন সনদ করা হয়েছে বাধ্যতামূলক। শুরুর দিকে হাতে লিখে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হতো। পরে ২০১০ সালের শেষে ডিজিটাল পদ্ধতি অনলাইনে আবেদন করার মাধ্যমে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া শুরু হয়।
ভোগান্তির শেষ নেই
রাজধানীর মগবাজার এলাকার বাসিন্দা তৈমুর আহমেদ। ছেলের জন্মসনদ করাতে প্রথমে যান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়ে। সেখান থেকে বলা হয় সার্ভার সমস্যার কারণে আবেদন গ্রহণ করা যাচ্ছে না। পরে তিনি যোগাযোগ করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মূল কার্যালয়ে। সেখানেও একই জবাব দেওয়া হয়। পরে তিনি বাধ্য হয়ে জন্মনিবন্ধন অধিদপ্তর কার্যালয়ে যোগাযোগ করে আবেদন করেন এবং জন্মনিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
একই অবস্থা হাজারীবাগের বাসিন্দা মৃদুল সরকারের। তিনি বলেন, ‘ভাই আর বইলেন না, আবেদন করতেই ১০ দিন ঘুরতে হয়েছে। পরে বাধ্য হয়ে কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন করেছি।’
শুধু তৈমুর আহমেদ বা মৃদুল সরকার নয়, প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ জন্মনিবন্ধন সনদে আবেদন, সংশোধনে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের সূত্র জানায়, মূলত জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন আবেদনের ওয়েবসাইটের কারিগরি ত্রুটির কারণে প্রায়ই আবেদন করা যায় না। কারিগরি ত্রুটির মধ্যে রয়েছে সার্ভারে জায়গা কম থাকা, এর সঙ্গে যুক্ত সফটওয়্যারগুলো আপডেট না থাকা। এ ছাড়া রয়েছে জন্ম ও নিবন্ধন কার্যালয়ে দক্ষ জনবল না থাকা।
এসব সমস্যার কথা স্বীকার করেন রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান। তিনি বলেন, ‘সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। আশা করি শিগগির সব সমস্যার সমাধান হবে।’

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান, জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান।
রাশেদুল হাসান বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনে প্রত্যেকের নাম কমপক্ষে দুই শব্দবিশিষ্ট হতে হবে। এখন থেকে সখিনা, মর্জিনা বা রশিদ—এ ধরনের এক শব্দের নামে আর জন্মনিবন্ধন সনদ ইস্যু করা হবে না। নাম দুই শব্দবিশিষ্ট যেমন—সখিনা বেগম বা সখিনা খাতুন, আব্দুর রশিদ বা মো. আব্দুর রশিদ সরকার এভাবে লিখতে হবে।’
রাশেদুল হাসান আরও বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন ব্যক্তির প্রথম ও প্রাথমিক নিবন্ধন। জন্মনিবন্ধন সনদ ব্যক্তির ও ব্যক্তির পিতা–মাতার পরিচয় বহন করে। এ নিবন্ধনের ওপর ভিত্তি করে ব্যক্তিজীবনের পরবর্তী সব নিবন্ধন হয়ে থাকে। তাই শুধু ডাক নাম বা এক শব্দবিশিষ্ট নাম উল্লেখ করে জন্মনিবন্ধন করা যাবে না।’
জন্মনিবন্ধন আইন করা হয় ২০০৪ সালে, যা কার্যকর হয় ২০০৬ সালে। পাসপোর্ট ইস্যু, বিবাহনিবন্ধন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, ড্রাইভিং লাইসেন্স নেওয়া, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ বিভিন্ন কাজে জন্মনিবন্ধন সনদ করা হয়েছে বাধ্যতামূলক। শুরুর দিকে হাতে লিখে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হতো। পরে ২০১০ সালের শেষে ডিজিটাল পদ্ধতি অনলাইনে আবেদন করার মাধ্যমে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া শুরু হয়।
ভোগান্তির শেষ নেই
রাজধানীর মগবাজার এলাকার বাসিন্দা তৈমুর আহমেদ। ছেলের জন্মসনদ করাতে প্রথমে যান স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়ে। সেখান থেকে বলা হয় সার্ভার সমস্যার কারণে আবেদন গ্রহণ করা যাচ্ছে না। পরে তিনি যোগাযোগ করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মূল কার্যালয়ে। সেখানেও একই জবাব দেওয়া হয়। পরে তিনি বাধ্য হয়ে জন্মনিবন্ধন অধিদপ্তর কার্যালয়ে যোগাযোগ করে আবেদন করেন এবং জন্মনিবন্ধন সনদ গ্রহণ করেন।
একই অবস্থা হাজারীবাগের বাসিন্দা মৃদুল সরকারের। তিনি বলেন, ‘ভাই আর বইলেন না, আবেদন করতেই ১০ দিন ঘুরতে হয়েছে। পরে বাধ্য হয়ে কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন করেছি।’
শুধু তৈমুর আহমেদ বা মৃদুল সরকার নয়, প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ জন্মনিবন্ধন সনদে আবেদন, সংশোধনে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যালয়ের সূত্র জানায়, মূলত জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন আবেদনের ওয়েবসাইটের কারিগরি ত্রুটির কারণে প্রায়ই আবেদন করা যায় না। কারিগরি ত্রুটির মধ্যে রয়েছে সার্ভারে জায়গা কম থাকা, এর সঙ্গে যুক্ত সফটওয়্যারগুলো আপডেট না থাকা। এ ছাড়া রয়েছে জন্ম ও নিবন্ধন কার্যালয়ে দক্ষ জনবল না থাকা।
এসব সমস্যার কথা স্বীকার করেন রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান। তিনি বলেন, ‘সফটওয়্যার প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। আশা করি শিগগির সব সমস্যার সমাধান হবে।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায়
০৫ নভেম্বর ২০২৩
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায়
০৫ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কুশল-বিনিয়ম করেন। নিরাপত্তা ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তার জন্য এ সময় তিনি সরকারপ্রধানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কথোপকথনে তারেককে বলতে শোনা যায়, ‘জি জি...আমার জন্য আমার...জি জি...আপনার শরীর কেমন আছে?’
...
‘হ্যাঁ, দোয়া করবেন, দোয়া করবেন।’ ...
‘আমি আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনি আপনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকম আয়োজন করেছেন, বিশেষ করে আমার নিরাপত্তার জন্য। অ্যান্ড উই আর থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ...থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ। সব রকম আয়োজনের জন্য।’
...
‘নিশ্চয়ই, নিশ্চয়ই। জি নিশ্চয়ই...ইনশাল্লাহ...ইনশাল্লাহ।’
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
এরপরই তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে জামাতাকে বরণ করেন নেন। নাতনি জাইমাকেও আদর করতে দেখা যায়। তারেক রহমান এ সময় তাঁর পাশে কিছু সময় বসে থাকেন। এরপর বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তারেক রহমানে স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে সাদা রঙের একটি জিপ গাড়িতে উঠে বসেন।
দলের অন্য নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান বেলা ১২টা মিনিটে ৩২ মিনিটে লাল সবুজ রঙে একটি বুলেটপ্রুফ বাসে উঠেন। ২ মিনিট পরে বাসটি বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যেতে শুরু করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কুশল-বিনিয়ম করেন। নিরাপত্তা ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তার জন্য এ সময় তিনি সরকারপ্রধানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কথোপকথনে তারেককে বলতে শোনা যায়, ‘জি জি...আমার জন্য আমার...জি জি...আপনার শরীর কেমন আছে?’
...
‘হ্যাঁ, দোয়া করবেন, দোয়া করবেন।’ ...
‘আমি আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনি আপনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকম আয়োজন করেছেন, বিশেষ করে আমার নিরাপত্তার জন্য। অ্যান্ড উই আর থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ...থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ। সব রকম আয়োজনের জন্য।’
...
‘নিশ্চয়ই, নিশ্চয়ই। জি নিশ্চয়ই...ইনশাল্লাহ...ইনশাল্লাহ।’
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
এরপরই তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে জামাতাকে বরণ করেন নেন। নাতনি জাইমাকেও আদর করতে দেখা যায়। তারেক রহমান এ সময় তাঁর পাশে কিছু সময় বসে থাকেন। এরপর বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তারেক রহমানে স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে সাদা রঙের একটি জিপ গাড়িতে উঠে বসেন।
দলের অন্য নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান বেলা ১২টা মিনিটে ৩২ মিনিটে লাল সবুজ রঙে একটি বুলেটপ্রুফ বাসে উঠেন। ২ মিনিট পরে বাসটি বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যেতে শুরু করে।

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায়
০৫ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
অন্যদিকে ঘটনাস্থল থেকে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনজন। একইদিনে তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাস্থলে জব্দ করা কার্তুজ ও বুলেট পরীক্ষার নির্দেশ দেন আদালত।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনজনের জবানবন্দি
গতকাল বুধবার সামিয়া, মারিয়া ও সিপুকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত সংস্থা ডিবি। মামলার তদন্তকর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ তিনজনের স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। পরে আসামি মারিয়া ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কামাল উদ্দিনের আদালতে এবং সামিয়া ও সিপু ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমিনুল ইসলাম জুনাঈদের আদালতে জবানবন্দি দেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
জবানবন্দিতে তিনজন কী বলেছেন তা জানা যায়নি। তবে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার আগে ও পরে ফয়সাল কি করেছে এবং কি বলেছে সে সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন তিনজন।
এর আগে, গত ১৫ ডিসেম্বর এই তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। পরে ২০ ডিসেম্বর তিনজনকে আবার দ্বিতীয় দফায় চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর সামিয়া ও সিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে আটক করে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, এ মামলায় গ্রেফতার ফয়সালের মা ও বাবাও স্বীকোরোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
কার্তুজ-বুলেট ব্যালিস্টিক পরীক্ষা
বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ঘটনাস্থলে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও বুলেট সদৃশ বস্তু পরীক্ষার নির্দেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোড সংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতিকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমান যোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
মামলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত সিআইডিকে নির্দেশ দেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
অন্যদিকে ঘটনাস্থল থেকে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনজন। একইদিনে তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাস্থলে জব্দ করা কার্তুজ ও বুলেট পরীক্ষার নির্দেশ দেন আদালত।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনজনের জবানবন্দি
গতকাল বুধবার সামিয়া, মারিয়া ও সিপুকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত সংস্থা ডিবি। মামলার তদন্তকর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ তিনজনের স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। পরে আসামি মারিয়া ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কামাল উদ্দিনের আদালতে এবং সামিয়া ও সিপু ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমিনুল ইসলাম জুনাঈদের আদালতে জবানবন্দি দেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
জবানবন্দিতে তিনজন কী বলেছেন তা জানা যায়নি। তবে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার আগে ও পরে ফয়সাল কি করেছে এবং কি বলেছে সে সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন তিনজন।
এর আগে, গত ১৫ ডিসেম্বর এই তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। পরে ২০ ডিসেম্বর তিনজনকে আবার দ্বিতীয় দফায় চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর সামিয়া ও সিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে আটক করে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, এ মামলায় গ্রেফতার ফয়সালের মা ও বাবাও স্বীকোরোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
কার্তুজ-বুলেট ব্যালিস্টিক পরীক্ষা
বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ঘটনাস্থলে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও বুলেট সদৃশ বস্তু পরীক্ষার নির্দেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোড সংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতিকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমান যোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
মামলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত সিআইডিকে নির্দেশ দেন।

জন্মনিবন্ধন সনদে প্রত্যেক ব্যক্তির নাম কমপক্ষে দুই শব্দের হতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে জন্মনিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে না। পাসপোর্ট তৈরি, বিদেশে বিভিন্ন সেবা নিতে সমস্যা হওয়ায়
০৫ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৪ ঘণ্টা আগে