নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘অপপ্রচারকারীদের জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।’ আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে প্রথম কর্মদিবসে উপস্থিত কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এ কথা বলেন।
আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দপ্তরে আসেন আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
মন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা ফুলের তোড়া নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। মন্ত্রী সচিবালয়ে আসার পর প্রতিমন্ত্রীর কক্ষে যান। এরপর তিনি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে তিনি কাজ করবেন। তিনি বলেন, ‘তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। এ বিষয়ে সরকারের পূর্ণাঙ্গ প্রতিশ্রুতি রয়েছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের অগ্রগতির স্বার্থে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সরকার তা নিশ্চিত করেছে। আগামী দিনেও তা অব্যাহত থাকবে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কোনো গোষ্ঠী যদি অপপ্রচার করে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অপব্যবহার করে, সেটা গণতন্ত্র ও সাধারণ মানুষের জন্য ক্ষতিকর। কারণ, মানুষ তা চায় না। যখন কেউ সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেয়, অসত্য তথ্য দেয়, সেটা মানুষের ওপর অবিচার হয়।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তথ্য মন্ত্রণালয়ের একটা সম্পর্ক আছে। ভবিষ্যতে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের কাছ থেকে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদও সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
‘অপপ্রচারকারীদের জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।’ আজ রোববার দুপুরে সচিবালয়ে প্রথম কর্মদিবসে উপস্থিত কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এ কথা বলেন।
আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দপ্তরে আসেন আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
মন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা ফুলের তোড়া নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। মন্ত্রী সচিবালয়ে আসার পর প্রতিমন্ত্রীর কক্ষে যান। এরপর তিনি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে তিনি কাজ করবেন। তিনি বলেন, ‘তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। এ বিষয়ে সরকারের পূর্ণাঙ্গ প্রতিশ্রুতি রয়েছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের অগ্রগতির স্বার্থে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সরকার তা নিশ্চিত করেছে। আগামী দিনেও তা অব্যাহত থাকবে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কোনো গোষ্ঠী যদি অপপ্রচার করে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অপব্যবহার করে, সেটা গণতন্ত্র ও সাধারণ মানুষের জন্য ক্ষতিকর। কারণ, মানুষ তা চায় না। যখন কেউ সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেয়, অসত্য তথ্য দেয়, সেটা মানুষের ওপর অবিচার হয়।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে তথ্য মন্ত্রণালয়ের একটা সম্পর্ক আছে। ভবিষ্যতে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের কাছ থেকে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদও সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে