নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের ওপর একদফা শুনানি হয়েছে। এ বিষয়ে বিকেল ৪টার পর আবারও শুনানি হবে।
আজ মঙ্গলবার (২০ মে) বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে প্রায় এক ঘণ্টা শুনানি হয়। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন।
ইশরাক হোসেনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন ও খান জিয়াউর রহমান।
চলতি বছর ২৭ মার্চ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম।
আদালত ১০ দিনের মধ্যে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দেন। এ রায় পাওয়ার পর ২৭ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এদিকে ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসি মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে আইনি নোটিশ পাঠান মো. মনিরুজ্জামান নামের সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ এবং শপথ পরিচালনা থেকে বিরত থাকতে বলা হয় সেই নোটিশে। স্থানীয় সরকার সচিব, আইনসচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, রায় প্রদানকারী বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ও ইশরাক হোসেনকে এই নোটিশ পাঠানো হয়। আইনজীবী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদের পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান ২৭ এপ্রিল এই নোটিশ পাঠান।
লিগ্যাল নোটিশ দেওয়ার পর আমলে না নেওয়ায় মামুনুর রশিদ নামের এক ব্যক্তি রিট করেন। রিটে ২৭ মার্চের নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ২৭ এপ্রিলের গেজেট চ্যালেঞ্জ করা হয়। সেই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের শপথ পরিচালনা থেকে বিরত রাখার নির্দেশনা চাওয়া হয় আবেদনে। আর এ বিষয়ে রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়েছে।
এদিকে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে বসানোর দাবিতে গত কয়েক দিন ধরে নগর ভবনের সামনে বিক্ষোভ করছেন তাঁর সমর্থকেরা। আজও কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের ওপর একদফা শুনানি হয়েছে। এ বিষয়ে বিকেল ৪টার পর আবারও শুনানি হবে।
আজ মঙ্গলবার (২০ মে) বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে প্রায় এক ঘণ্টা শুনানি হয়। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন।
ইশরাক হোসেনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন ও খান জিয়াউর রহমান।
চলতি বছর ২৭ মার্চ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম।
আদালত ১০ দিনের মধ্যে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দেন। এ রায় পাওয়ার পর ২৭ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এদিকে ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসি মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে আইনি নোটিশ পাঠান মো. মনিরুজ্জামান নামের সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। একই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ এবং শপথ পরিচালনা থেকে বিরত থাকতে বলা হয় সেই নোটিশে। স্থানীয় সরকার সচিব, আইনসচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, রায় প্রদানকারী বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ও ইশরাক হোসেনকে এই নোটিশ পাঠানো হয়। আইনজীবী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ও মামুনুর রশিদের পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান ২৭ এপ্রিল এই নোটিশ পাঠান।
লিগ্যাল নোটিশ দেওয়ার পর আমলে না নেওয়ায় মামুনুর রশিদ নামের এক ব্যক্তি রিট করেন। রিটে ২৭ মার্চের নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং ২৭ এপ্রিলের গেজেট চ্যালেঞ্জ করা হয়। সেই সঙ্গে ইশরাক হোসেনের শপথ পরিচালনা থেকে বিরত রাখার নির্দেশনা চাওয়া হয় আবেদনে। আর এ বিষয়ে রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় রায় ও গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়েছে।
এদিকে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে বসানোর দাবিতে গত কয়েক দিন ধরে নগর ভবনের সামনে বিক্ষোভ করছেন তাঁর সমর্থকেরা। আজও কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
সম্প্রতি, একটি স্বার্থান্বেষী মহল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর লোগো ব্যবহার করে একটি ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে, যার মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরির অপচেষ্টা চলছে।-সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেসারজিস আলমের ফেসবুক পোস্টে কমেন্ট করে বরখাস্ত হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. নাজমুল হুদা। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কমেন্ট করার ‘অপরাধে’ ২০ ফেব্রুয়ারি তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করবেন না। তাঁর ক্ষমতা প্রয়োজন নেই। কিন্তু একটি শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য ড. ইউনূসকে দরকার আছে। আজ শুক্রবার ফেসবুক স্ট্যাটাসে
২ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার সময় ভারতের কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে পশু কোরবানি বন্ধের নির্দেশনা দিয়ে বিতর্কে জড়ানোর পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা শাবাব বিন আহমেদের সেখানকার উপ-হাই কমিশনার নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। তাকে নেদারল্যান্ডস থেকে সরাসরি দেশে ফিরতে বলা হয়েছে। আগামী মাসে সেখানে তাঁর যোগদানের কথা ছিল।
৬ ঘণ্টা আগে