নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ১২টি জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপনে ঋণ দান এবং দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নে সহযোগিতা করবে ভারত। এর মধ্যে আটটি পার্ক স্থাপনের কাজ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু করা হবে। এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৯৬ কোটি ৪০ লাখ ২১ হাজার টাকা।
আজ সোমবার বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সভাকক্ষে ভারতীয় হাই-কমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা শেষে দুই দেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
সভায় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও ভারতীয় হাইকমিশনার দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ়করণ এবং আইসিটিসহ অন্যান্য খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্ব বাড়ানোর বিষয়েও গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
মতবিনিময় ও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস পেয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে আইসিটি সেক্টরে ভারতের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে দেশের ১২টি জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপন প্রকল্পে ভারত সরকার ঋণ প্রদান করছে। এর মধ্যে আটটি পার্ক স্থাপনের কাজ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু করা হবে। বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল সার্ভিস অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং সেন্টার (বিডিসেট) নামে আরেকটি প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের ছয়টি সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, হাই-টেক পার্ক এবং শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য বিশেষায়িত ল্যাব স্থাপন করা হবে। এখান থেকে আগামী দুই বছরে ২ হাজার ৪০০ জন প্রশিক্ষণ পাবে। ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি), মেশিন লার্নিং, রোবোটিকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, এক্সটেনডেড রিয়ালিটিসহ অন্যান্য উচ্চতর বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এ ছাড়া ৩০ জনকে ছয় মাসের জন্য ভারতে আইসিটির ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হবে।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল এডুট্রেইনমেন্ট সেন্টার স্থাপনের লক্ষ্যে আরেকটি প্রকল্প চূড়ান্ত হওয়ার পর্যায়ে রয়েছে। প্রস্তাবিত এই প্রকল্পের আওতায় দেশের ৬৪টি স্থানে ডিজিটাল এডুট্রেইনমেন্ট সেন্টার স্থাপনের বিষয়ে উভয় দেশ যৌথভাবে কাজ করবে। যেখানে একসঙ্গে শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং বিনোদনের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া স্টার্ট-আপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশ ও ভারতের ৫০টি করে স্টার্ট-আপ প্রতিষ্ঠান অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো স্থাপন করা হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত আইটি এক্সিলারেটর (বিআইটিএ)। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে ৬৪টি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রতিটি জেলায় আইটি এক্সিলারেটরও স্থাপন করা হবে।
অনুষ্ঠানে ভারতীয় হাই-কমিশনার দোরাইস্বামী বলেন, ‘দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক এভাবে আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশের ডিজিটাল অগ্রযাত্রায় সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত অনুভব করছি। ডিজিটাল সেক্টরের এই সুবিধা আমরা দুই দেশের পর্যটক, চিকিৎসা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও অব্যাহত রাখতে চাই।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন জেলা পর্যায়ে আইটি/হাই-টেক পার্ক স্থাপন (১২টি জেলায়) প্রকল্পের আইটি আওতায় ৩০ হাজার তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রকল্পের আওতায় নির্মিতব্য স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে— ১২টি জেলায় ৭ তলা (১ লাখ ৫ হাজার বর্গফুট) স্টিল স্ট্রাকচার মাল্টিটেনেন্ট ভবন নির্মাণ; ১২টি জেলায় ৩তলা (২১ হাজার বর্গফুট) ক্যানটিন ও স্টিল স্ট্রাকচার এমপি থিয়েটার ভবন; ৩টি জেলায় ৩ তলা (১৮ হাজার বর্গফুট) আর সিসি স্ট্রাকচার ডরমিটরি ভবন এবং ৬টি জেলায় আধুনিক সিনেপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমারসহ আইসিটি বিভাগ ও বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা এবং ভারতীয় হাইকমিশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ১২টি জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপনে ঋণ দান এবং দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নে সহযোগিতা করবে ভারত। এর মধ্যে আটটি পার্ক স্থাপনের কাজ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু করা হবে। এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭৯৬ কোটি ৪০ লাখ ২১ হাজার টাকা।
আজ সোমবার বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সভাকক্ষে ভারতীয় হাই-কমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা শেষে দুই দেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
সভায় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও ভারতীয় হাইকমিশনার দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ়করণ এবং আইসিটিসহ অন্যান্য খাতে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্ব বাড়ানোর বিষয়েও গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
মতবিনিময় ও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস পেয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ করে আইসিটি সেক্টরে ভারতের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে দেশের ১২টি জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপন প্রকল্পে ভারত সরকার ঋণ প্রদান করছে। এর মধ্যে আটটি পার্ক স্থাপনের কাজ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে শুরু করা হবে। বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল সার্ভিস অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং সেন্টার (বিডিসেট) নামে আরেকটি প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের ছয়টি সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, হাই-টেক পার্ক এবং শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য বিশেষায়িত ল্যাব স্থাপন করা হবে। এখান থেকে আগামী দুই বছরে ২ হাজার ৪০০ জন প্রশিক্ষণ পাবে। ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি), মেশিন লার্নিং, রোবোটিকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, এক্সটেনডেড রিয়ালিটিসহ অন্যান্য উচ্চতর বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এ ছাড়া ৩০ জনকে ছয় মাসের জন্য ভারতে আইসিটির ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হবে।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল এডুট্রেইনমেন্ট সেন্টার স্থাপনের লক্ষ্যে আরেকটি প্রকল্প চূড়ান্ত হওয়ার পর্যায়ে রয়েছে। প্রস্তাবিত এই প্রকল্পের আওতায় দেশের ৬৪টি স্থানে ডিজিটাল এডুট্রেইনমেন্ট সেন্টার স্থাপনের বিষয়ে উভয় দেশ যৌথভাবে কাজ করবে। যেখানে একসঙ্গে শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং বিনোদনের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া স্টার্ট-আপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশ ও ভারতের ৫০টি করে স্টার্ট-আপ প্রতিষ্ঠান অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ উদ্যোগে দেশে প্রথমবারের মতো স্থাপন করা হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত আইটি এক্সিলারেটর (বিআইটিএ)। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে ৬৪টি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। একই সঙ্গে প্রতিটি জেলায় আইটি এক্সিলারেটরও স্থাপন করা হবে।
অনুষ্ঠানে ভারতীয় হাই-কমিশনার দোরাইস্বামী বলেন, ‘দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক এভাবে আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশের ডিজিটাল অগ্রযাত্রায় সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত অনুভব করছি। ডিজিটাল সেক্টরের এই সুবিধা আমরা দুই দেশের পর্যটক, চিকিৎসা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও অব্যাহত রাখতে চাই।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন জেলা পর্যায়ে আইটি/হাই-টেক পার্ক স্থাপন (১২টি জেলায়) প্রকল্পের আইটি আওতায় ৩০ হাজার তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রকল্পের আওতায় নির্মিতব্য স্থাপনাগুলোর মধ্যে রয়েছে— ১২টি জেলায় ৭ তলা (১ লাখ ৫ হাজার বর্গফুট) স্টিল স্ট্রাকচার মাল্টিটেনেন্ট ভবন নির্মাণ; ১২টি জেলায় ৩তলা (২১ হাজার বর্গফুট) ক্যানটিন ও স্টিল স্ট্রাকচার এমপি থিয়েটার ভবন; ৩টি জেলায় ৩ তলা (১৮ হাজার বর্গফুট) আর সিসি স্ট্রাকচার ডরমিটরি ভবন এবং ৬টি জেলায় আধুনিক সিনেপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমারসহ আইসিটি বিভাগ ও বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা এবং ভারতীয় হাইকমিশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১৪ ঘণ্টা আগে