নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর থেকে শনাক্তের পাশাপাশি মৃত্যুও বাড়ছে। এ পর্যন্ত ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। চলতি বছর ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় প্রাণহানির সংখ্যা ২০০ পেরিয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, গত ১৬ মাসে করোনায় মৃত ব্যক্তির তালিকায় পুরুষের সংখ্যা বেশি, প্রায় ৬৮ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, এ পর্যন্ত ২০ হাজার ৬৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ মারা গেছেন ১৪ হাজার ৩ জন। যা শতকরা হারে ৬৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। মৃত ব্যক্তির বাকি ৬ হাজার ৬৮২ জন নারী। ২৪ ঘণ্টায় ২১৮ জনের মৃত্যুর বিশ্লেষণেও একই চিত্র দেখা যায়। এই তালিকায় পুরুষের মৃত্যু হয়েছে ১৩৪ জনের। আর নারী ৮৪ জন।
সার্বিক চিত্র
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত এক দিনে আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৬৪৯টি সক্রিয় ল্যাবে ৩০ হাজার ৯৮০টি পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে ৯ হাজার ৩৬৯টি। সে হিসাবে রোগী শনাক্তের হার ৩০ দশমিক ২৪ শতাংশ।
গত শুক্রবার ৪৫ হাজার ৪৪টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৩ হাজার ৮৬২টি করোনা-ভাইরাস পজিটিভ আসার কথা জানানো হয়। সে হিসাবে আক্রান্ত শনাক্তের হার ছিল ৩০ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
এই সময়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এই বিভাগে গত এক দিনে মারা গেছেন ৬৭ জন। আর খুলনা বিভাগে ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৫, রাজশাহীতে ২২, বরিশালে ১০, সিলেটে ৯, রংপুরে ১৬ ও ময়মনসিংহে ১২ জন মারা গেছেন।
এক দিনে করোনায় মৃত ২১৮ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ১৫৬, বেসরকারি হাসপাতালে ৪৯ জন, বাসায় মারা গেছেন ১৩ জন।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন ১৪ হাজার ১৭ জন রোগী। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ১০ লাখ ৭৮ হাজার ২১২, যেখানে এখন পর্যন্ত করোনভাইরাসে মোট আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৪ জন।
দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর থেকে শনাক্তের পাশাপাশি মৃত্যুও বাড়ছে। এ পর্যন্ত ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছে। চলতি বছর ভারতীয় ধরন বা ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় প্রাণহানির সংখ্যা ২০০ পেরিয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, গত ১৬ মাসে করোনায় মৃত ব্যক্তির তালিকায় পুরুষের সংখ্যা বেশি, প্রায় ৬৮ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, এ পর্যন্ত ২০ হাজার ৬৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ মারা গেছেন ১৪ হাজার ৩ জন। যা শতকরা হারে ৬৭ দশমিক ৭০ শতাংশ। মৃত ব্যক্তির বাকি ৬ হাজার ৬৮২ জন নারী। ২৪ ঘণ্টায় ২১৮ জনের মৃত্যুর বিশ্লেষণেও একই চিত্র দেখা যায়। এই তালিকায় পুরুষের মৃত্যু হয়েছে ১৩৪ জনের। আর নারী ৮৪ জন।
সার্বিক চিত্র
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত এক দিনে আরটি-পিসিআর, জিন এক্সপার্ট ও র্যাপিড অ্যান্টিজেন মিলিয়ে ৬৪৯টি সক্রিয় ল্যাবে ৩০ হাজার ৯৮০টি পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে ৯ হাজার ৩৬৯টি। সে হিসাবে রোগী শনাক্তের হার ৩০ দশমিক ২৪ শতাংশ।
গত শুক্রবার ৪৫ হাজার ৪৪টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৩ হাজার ৮৬২টি করোনা-ভাইরাস পজিটিভ আসার কথা জানানো হয়। সে হিসাবে আক্রান্ত শনাক্তের হার ছিল ৩০ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
এই সময়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এই বিভাগে গত এক দিনে মারা গেছেন ৬৭ জন। আর খুলনা বিভাগে ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৫, রাজশাহীতে ২২, বরিশালে ১০, সিলেটে ৯, রংপুরে ১৬ ও ময়মনসিংহে ১২ জন মারা গেছেন।
এক দিনে করোনায় মৃত ২১৮ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ১৫৬, বেসরকারি হাসপাতালে ৪৯ জন, বাসায় মারা গেছেন ১৩ জন।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন ১৪ হাজার ১৭ জন রোগী। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ১০ লাখ ৭৮ হাজার ২১২, যেখানে এখন পর্যন্ত করোনভাইরাসে মোট আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৪ জন।
বিশ্বের অষ্টম জনবহুল দেশ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পরিসরে প্রাপ্য গুরুত্ব পায় না। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে খুব কমসংখ্যক বিশেষজ্ঞই বাংলাদেশ নিয়ে গভীরভাবে নজর রাখেন। ফলে, যারা দেশ সম্পর্কে ভুল তথ্য বা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াতে চায়, তাদের জন্য জনমত প্রভাবিত করা সহজ হয়ে যায়। গত এক বছর
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শুরুতে ভোটের তফসিল দেওয়ার কথা বলেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী হাওয়া জোরেশোরে বইতে শুরু করায় দলগুলো এখন সম্ভাব্য জোটের জন্য আসন ভাগাভাগির আলোচনায় গুরুত্ব দিচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেসেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভুয়া প্রোফাইল খুলে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
১১ ঘণ্টা আগেদফায় দফায় ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ছয় জেলার নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। কয়েকটি স্থানে ইতিমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে পানি। এতে ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি ও ফসলের খেত। বাধ্য হয়ে অনেকে কাঁচা ধান কেটে ঘরে তুলছে। অনেকেই পরিবার নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে নিরাপদ স্থানে।
১২ ঘণ্টা আগে