নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলায় জড়িত থাকার সন্দেহে আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডি থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে।
ডিএমপির মিন্টো রোডে তাঁকে ডিবি হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তবে তাঁকে আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে কি না, তা এখনো নিশ্চিত না।
ডিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, আজ বিকেলে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের এক কেন্দ্রীয় নেতার বাসাসংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আনার হত্যার ঘটনায় এর আগে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বেশকিছু তথ্য দিয়েছেন, তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাঁকে আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর সম্পৃক্ততা মিললে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
এর আগে এই মামলায় ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক এবং জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামাল আহমেদ বাবুকে গ্রেপ্তার করে ডিবি। তিনি বর্তমানে সাত দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের একটি সূত্র জানিয়েছে, আনার হত্যার সঙ্গে জড়িত ঝিনাইদহ আওয়ামী লীগ ও দলটির অঙ্গসংগঠনের আরও অন্তত পাঁচ নেতাকে নজরদারিতে রাখা হয়েছেন। যাঁরা হত্যাকাণ্ডের পরই খবর পেয়েছিলেন, নিজেদের মধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের ছবি চালাচালিও করেছিলেন তাঁরা। তবে তাঁরা সবাই সেই ঘটনা গোপন রেখেছিলেন। তাঁরা কেন গোপন রেখেছিলেন, তাঁদের কাছে কীভাবে ছবি এল, হত্যার পরিকল্পনার সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল কি না—তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
নজরদারিতে থাকা এসব নেতাকে দেশত্যাগ করতে নিষেধ করা হয়েছে। তাঁদের যেকোনো সময় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে ডাকতে পারে।
ভারতে আনারকে হত্যার পর ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী কামাল আহমেদ বাবুর কাছে ছবি পাঠায় খুনিরা। কামাল আহমেদ বাবু ছাড়াও ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের আরও শীর্ষ দুই নেতার কাছেও সেই ছবি পাঠানো হয়। তাঁদের দুজনেরও জেলা আওয়ামী লীগে সম্পাদকীয় পদ রয়েছে। এ ছাড়া ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের একজন নেতা ও জনপ্রতিনিধি, কেন্দ্রীয় যুবলীগের এক শীর্ষ নেতা এবং কালীগঞ্জের আওয়ামী লীগের এক নেতাও নজরদারিতে রয়েছেন। তাঁরা এই হত্যার বিষয়টি জানাজানি হওয়ার আগেই জানতেন। ইতিমধ্যে ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক কামাল আহমেদ বাবুকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। তিনি বর্তমানে সাত দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত সৈয়দ আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়া, ফয়সাল আলী সাজী ওরফে তানভীর ভূঁইয়া এবং শিলাস্তি রহমান আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করেন এবং ঘটনার বর্ণনা দিয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাঁদের জবানবন্দির তথ্য ও মোবাইল ফোনের কথোপকথনের সূত্র ধরে আওয়ামী লীগ নেতাদের নাম আসছে। এ ছাড়া আমেরিকায় পলাতক আক্তারুজ্জামান শাহীন ঘটনার আগে-পরে কার কার সঙ্গে কথা বলেছিলেন, তাঁদের বিষয়েও খোঁজখবর নিচ্ছে ডিবি। তাঁরা যাতে দেশ ত্যাগ না করতে পারেন, সে জন্য সতর্ক রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। হত্যায় তাঁদের সম্পৃক্ততা সঠিকভাবে মেলার পর এবং ভারতে আনারের মরদেহের ফরেনসিক হলে তাঁদের গ্রেপ্তার বা আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর আসামিরা সেখান থেকে কার কার কাছে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেছে, তা তদন্ত চলছে। ছবি দিয়ে কেউ আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে কি না, কাদের মাধ্যমে আর্থিক লাভবান হয়েছে—সবগুলো বিষয় তদন্ত করে বের করা হচ্ছে। এ ছাড়া এই ঘটনায় ঝিনাইদহের আরও কয়েকজন রাজনৈতিক নেতাকে নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড আক্তারুজ্জামান শাহীন যুক্তরাষ্ট্রে, অপর দুই আসামি সিয়াম ও জিহাদ ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার। গত শনিবার আক্তারুজ্জামান শাহীনের ব্যবহৃত দুটি গাড়ি রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে জব্দ করেছে ডিবি।
গত ১২ মে চিকিৎসার জন্য ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ থেকে ভারতে গিয়ে নিখোঁজ হন এমপি আনার। ১৮ মে বরাহনগর থানায় তাঁর নিখোঁজের বিষয়ে একটি জিডি করেন বন্ধু গোপাল বিশ্বাস। এরপরও খোঁজ মেলে না তিনবারের এই সংসদ সদস্যের। ২২ মে হঠাৎ খবর ছড়ায়, কলকাতার পার্শ্ববর্তী নিউ টাউন এলাকায় সঞ্জীবা গার্ডেনস নামের একটি আবাসিক ভবনের বিইউ ৫৬ নম্বর রুমে আনার খুন হয়েছেন। ঘরের ভেতর পাওয়া যায় রক্তের ছাপ।
হত্যাকাণ্ডটি কী নিয়ে, তা এখনো নিশ্চিত করে বলতে পারেনি পুলিশ। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, এই হত্যার সঙ্গে চোরাচালানের কোনো সম্পৃক্ততা নেই এবং এমপি নিজে চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না।
তিনি বলেন, ‘চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমপি আনার, তা আমরা কখনোই বলিনি। আমরা সব সময় বলে এসেছি, এমপির ওই এলাকা সন্ত্রাসপূর্ণ একটি এলাকা। ওখানে সত্যিকারে কী হয়েছে, সেটা আমাদের জানতে হবে। আমরা তদন্ত করছি, তদন্তের পরে আপনাদের সবকিছু জানাব।’
এ ছাড়া কলকাতার পশ্চিমবঙ্গের সিআইডির আইজি অখিলেশ চতুর্বেদী বলেছেন, সিয়ামের তথ্যের ভিত্তিতে নিহত এমপির দেহের হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলোর ডিএনএ প্রোফাইল করার জন্য আদালতের অনুমতি চেয়েছেন তাঁরা।
আনারের পরিবারের ডিএনএয়ের নমুনা সংগ্রহের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়টি কূটনৈতিকভাবে হবে। এখানে আনারের ডিএনএ হবে, এরপর এমপির মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের জন্য ডাকা হবে। তবে এ জন্য একটু সময় লাগবে।’
তিনি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি নিউমার্কেট এলাকা থেকে কেনা হয়েছিল। সেগুলো উদ্ধার করা এখন আমার আর একটি লক্ষ্য। সিয়াম জানিয়েছে, তারা বৈদ্যুতিক করাত দিয়ে মরদেহ টুকরো টুকরো করেছে।’
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলায় জড়িত থাকার সন্দেহে আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডি থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে।
ডিএমপির মিন্টো রোডে তাঁকে ডিবি হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তবে তাঁকে আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে কি না, তা এখনো নিশ্চিত না।
ডিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, আজ বিকেলে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের এক কেন্দ্রীয় নেতার বাসাসংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আনার হত্যার ঘটনায় এর আগে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বেশকিছু তথ্য দিয়েছেন, তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাঁকে আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর সম্পৃক্ততা মিললে তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
এর আগে এই মামলায় ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক এবং জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামাল আহমেদ বাবুকে গ্রেপ্তার করে ডিবি। তিনি বর্তমানে সাত দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের একটি সূত্র জানিয়েছে, আনার হত্যার সঙ্গে জড়িত ঝিনাইদহ আওয়ামী লীগ ও দলটির অঙ্গসংগঠনের আরও অন্তত পাঁচ নেতাকে নজরদারিতে রাখা হয়েছেন। যাঁরা হত্যাকাণ্ডের পরই খবর পেয়েছিলেন, নিজেদের মধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের ছবি চালাচালিও করেছিলেন তাঁরা। তবে তাঁরা সবাই সেই ঘটনা গোপন রেখেছিলেন। তাঁরা কেন গোপন রেখেছিলেন, তাঁদের কাছে কীভাবে ছবি এল, হত্যার পরিকল্পনার সঙ্গে তাঁদের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল কি না—তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
নজরদারিতে থাকা এসব নেতাকে দেশত্যাগ করতে নিষেধ করা হয়েছে। তাঁদের যেকোনো সময় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে ডাকতে পারে।
ভারতে আনারকে হত্যার পর ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী কামাল আহমেদ বাবুর কাছে ছবি পাঠায় খুনিরা। কামাল আহমেদ বাবু ছাড়াও ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের আরও শীর্ষ দুই নেতার কাছেও সেই ছবি পাঠানো হয়। তাঁদের দুজনেরও জেলা আওয়ামী লীগে সম্পাদকীয় পদ রয়েছে। এ ছাড়া ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের একজন নেতা ও জনপ্রতিনিধি, কেন্দ্রীয় যুবলীগের এক শীর্ষ নেতা এবং কালীগঞ্জের আওয়ামী লীগের এক নেতাও নজরদারিতে রয়েছেন। তাঁরা এই হত্যার বিষয়টি জানাজানি হওয়ার আগেই জানতেন। ইতিমধ্যে ঝিনাইদহ পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক কামাল আহমেদ বাবুকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। তিনি বর্তমানে সাত দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত সৈয়দ আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়া, ফয়সাল আলী সাজী ওরফে তানভীর ভূঁইয়া এবং শিলাস্তি রহমান আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করেন এবং ঘটনার বর্ণনা দিয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাঁদের জবানবন্দির তথ্য ও মোবাইল ফোনের কথোপকথনের সূত্র ধরে আওয়ামী লীগ নেতাদের নাম আসছে। এ ছাড়া আমেরিকায় পলাতক আক্তারুজ্জামান শাহীন ঘটনার আগে-পরে কার কার সঙ্গে কথা বলেছিলেন, তাঁদের বিষয়েও খোঁজখবর নিচ্ছে ডিবি। তাঁরা যাতে দেশ ত্যাগ না করতে পারেন, সে জন্য সতর্ক রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। হত্যায় তাঁদের সম্পৃক্ততা সঠিকভাবে মেলার পর এবং ভারতে আনারের মরদেহের ফরেনসিক হলে তাঁদের গ্রেপ্তার বা আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর আসামিরা সেখান থেকে কার কার কাছে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেছে, তা তদন্ত চলছে। ছবি দিয়ে কেউ আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে কি না, কাদের মাধ্যমে আর্থিক লাভবান হয়েছে—সবগুলো বিষয় তদন্ত করে বের করা হচ্ছে। এ ছাড়া এই ঘটনায় ঝিনাইদহের আরও কয়েকজন রাজনৈতিক নেতাকে নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড আক্তারুজ্জামান শাহীন যুক্তরাষ্ট্রে, অপর দুই আসামি সিয়াম ও জিহাদ ভারতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার। গত শনিবার আক্তারুজ্জামান শাহীনের ব্যবহৃত দুটি গাড়ি রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে জব্দ করেছে ডিবি।
গত ১২ মে চিকিৎসার জন্য ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ থেকে ভারতে গিয়ে নিখোঁজ হন এমপি আনার। ১৮ মে বরাহনগর থানায় তাঁর নিখোঁজের বিষয়ে একটি জিডি করেন বন্ধু গোপাল বিশ্বাস। এরপরও খোঁজ মেলে না তিনবারের এই সংসদ সদস্যের। ২২ মে হঠাৎ খবর ছড়ায়, কলকাতার পার্শ্ববর্তী নিউ টাউন এলাকায় সঞ্জীবা গার্ডেনস নামের একটি আবাসিক ভবনের বিইউ ৫৬ নম্বর রুমে আনার খুন হয়েছেন। ঘরের ভেতর পাওয়া যায় রক্তের ছাপ।
হত্যাকাণ্ডটি কী নিয়ে, তা এখনো নিশ্চিত করে বলতে পারেনি পুলিশ। তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, এই হত্যার সঙ্গে চোরাচালানের কোনো সম্পৃক্ততা নেই এবং এমপি নিজে চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না।
তিনি বলেন, ‘চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমপি আনার, তা আমরা কখনোই বলিনি। আমরা সব সময় বলে এসেছি, এমপির ওই এলাকা সন্ত্রাসপূর্ণ একটি এলাকা। ওখানে সত্যিকারে কী হয়েছে, সেটা আমাদের জানতে হবে। আমরা তদন্ত করছি, তদন্তের পরে আপনাদের সবকিছু জানাব।’
এ ছাড়া কলকাতার পশ্চিমবঙ্গের সিআইডির আইজি অখিলেশ চতুর্বেদী বলেছেন, সিয়ামের তথ্যের ভিত্তিতে নিহত এমপির দেহের হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলোর ডিএনএ প্রোফাইল করার জন্য আদালতের অনুমতি চেয়েছেন তাঁরা।
আনারের পরিবারের ডিএনএয়ের নমুনা সংগ্রহের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পুরো বিষয়টি কূটনৈতিকভাবে হবে। এখানে আনারের ডিএনএ হবে, এরপর এমপির মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের জন্য ডাকা হবে। তবে এ জন্য একটু সময় লাগবে।’
তিনি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি নিউমার্কেট এলাকা থেকে কেনা হয়েছিল। সেগুলো উদ্ধার করা এখন আমার আর একটি লক্ষ্য। সিয়াম জানিয়েছে, তারা বৈদ্যুতিক করাত দিয়ে মরদেহ টুকরো টুকরো করেছে।’
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, থ্রেডস, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান মেটাকে সামাজিক সম্প্রীতি ব্যাহত করে এবং ঘৃণা ছড়ায় এমন অপতথ্যের মোকাবিলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
২ ঘণ্টা আগেগণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তী সরকার গঠনের দিন ৮ আগস্টকে নতুন বাংলাদেশ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি করে জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনের লক্ষ্যে ৩৬ সদস্যের একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেএনসিসির পরিবর্তে নতুন কমিটির নাম প্রস্তাবের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল গঠন করার কথা বলা হয়েছে। বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এনসিসির পরিবর্তে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন থেকে নতুন নাম প্রস্তাব
৫ ঘণ্টা আগে