নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ সদস্যদের স্ব-স্ব এলাকায় উন্নয়নের অঙ্গীকার পূরণের জন্য ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, সংসদ সদস্যরা স্ব-স্ব এলাকায় উন্নয়নের জন্য মানুষের কাছে অনেক অঙ্গীকার করেন, এটাই স্বাভাবিক। স্বাভাবিকভাবে সেসব অঙ্গীকার পূরণের জন্য এমপিদের যেমন আগ্রহ, তেমনি প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি অত্যন্ত আন্তরিকভাবে অনুধাবন করেছেন। একটি প্রকল্প করে প্রতিজন এমপির নির্বাচনী এলাকার জন্য এরই মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদে ২০ কোটি টাকা দিতে একটি প্রকল্প প্রণয়ন করেছেন।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, এটি চলমান। এ প্রকল্প শেষ হলে বা এমপিদের নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন ও অঙ্গীকার পূরণে আবারও নতুন করে প্রকল্প নেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে।
উল্লেখ্য, মুজিবুল হক চুন্নু তাঁর সম্পূরক প্রশ্নে জানতে চেয়েছিলেন—এমপিরা নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেন, তা ছাড়া তাঁর এলাকার উন্নয়নে এর আগেও একটা থোক বরাদ্দ থাকত; এখন নতুন সরকার এমপিদের নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নে বরাদ্দ দেবে কি না?
সংসদ সদস্যদের স্ব-স্ব এলাকায় উন্নয়নের অঙ্গীকার পূরণের জন্য ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
আজ রোববার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, সংসদ সদস্যরা স্ব-স্ব এলাকায় উন্নয়নের জন্য মানুষের কাছে অনেক অঙ্গীকার করেন, এটাই স্বাভাবিক। স্বাভাবিকভাবে সেসব অঙ্গীকার পূরণের জন্য এমপিদের যেমন আগ্রহ, তেমনি প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি অত্যন্ত আন্তরিকভাবে অনুধাবন করেছেন। একটি প্রকল্প করে প্রতিজন এমপির নির্বাচনী এলাকার জন্য এরই মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদে ২০ কোটি টাকা দিতে একটি প্রকল্প প্রণয়ন করেছেন।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, এটি চলমান। এ প্রকল্প শেষ হলে বা এমপিদের নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন ও অঙ্গীকার পূরণে আবারও নতুন করে প্রকল্প নেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে।
উল্লেখ্য, মুজিবুল হক চুন্নু তাঁর সম্পূরক প্রশ্নে জানতে চেয়েছিলেন—এমপিরা নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দেন, তা ছাড়া তাঁর এলাকার উন্নয়নে এর আগেও একটা থোক বরাদ্দ থাকত; এখন নতুন সরকার এমপিদের নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নে বরাদ্দ দেবে কি না?
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৪ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে