নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতাই রয়েছে। এরপরও তাদের ওপর কেন আস্থা নেই—সেটির ব্যাখ্যা তাঁরাই দিতে পারবেন। স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য ভারতের নির্বাচন কমিশনের সেসব ক্ষমতা রয়েছে, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনেরও একই ক্ষমতা রয়েছে।
আজ রোববার পাঁচ দেশের সাবেক ও বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারসহ একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের (ইএমএফ) ব্যানারে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ড. এস ওয়াই কোরাইশি বলেন, ‘একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতা রয়েছে। তাদের ওপর কেন বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে না, তার কোনো কারণ আমি দেখি না।’
বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে। এরপরও বিগত নির্বাচনগুলোর মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন একপক্ষীয় ছিল। যার কারণে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এ ক্ষেত্রে ইসির কোনো দুর্বলতা রয়েছে কি না? এমন প্রশ্নে ভারতের সাবেক সিইসি বলেন, ‘এটা আমি জানি না। এটা তোমাদের (বাংলাদেশের) ইসি ব্যাখ্যা দিতে পারবে। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ভারতের নির্বাচন কমিশনের যে সমস্ত ক্ষমতা আছে, সেই সমস্ত ক্ষমতা তোমাদের নির্বাচন কমিশনেরও আছে।’
ভারতের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কোরাইশি বলেন, ‘নির্বাচনকালীন ভারতের নির্বাচন কমিশন দৃশ্যত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মতো দায়িত্ব পালন করে। ভারতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কমিশন সর্বময় ক্ষমতা পায়। কোনো প্রধানমন্ত্রী থাকে না, মুখ্যমন্ত্রী থাকে না, ইসির অনুমতি ছাড়া কেউ কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।’
তিনি বলেন, ‘ভারতের ইসি ক্ষমতাসীন সরকারকে কার্যত অকার্যকর করে ফেলে, তারা নতুন কোনো স্কিম নিতে পারে না, কাউকে বদলি করতে পারে না। এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর জনগণের আস্থা বাড়ে।’
একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতাই রয়েছে। এরপরও তাদের ওপর কেন আস্থা নেই—সেটির ব্যাখ্যা তাঁরাই দিতে পারবেন। স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য ভারতের নির্বাচন কমিশনের সেসব ক্ষমতা রয়েছে, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনেরও একই ক্ষমতা রয়েছে।
আজ রোববার পাঁচ দেশের সাবেক ও বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারসহ একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের (ইএমএফ) ব্যানারে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ড. এস ওয়াই কোরাইশি বলেন, ‘একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতা রয়েছে। তাদের ওপর কেন বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে না, তার কোনো কারণ আমি দেখি না।’
বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে। এরপরও বিগত নির্বাচনগুলোর মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন একপক্ষীয় ছিল। যার কারণে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এ ক্ষেত্রে ইসির কোনো দুর্বলতা রয়েছে কি না? এমন প্রশ্নে ভারতের সাবেক সিইসি বলেন, ‘এটা আমি জানি না। এটা তোমাদের (বাংলাদেশের) ইসি ব্যাখ্যা দিতে পারবে। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ভারতের নির্বাচন কমিশনের যে সমস্ত ক্ষমতা আছে, সেই সমস্ত ক্ষমতা তোমাদের নির্বাচন কমিশনেরও আছে।’
ভারতের নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কোরাইশি বলেন, ‘নির্বাচনকালীন ভারতের নির্বাচন কমিশন দৃশ্যত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মতো দায়িত্ব পালন করে। ভারতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কমিশন সর্বময় ক্ষমতা পায়। কোনো প্রধানমন্ত্রী থাকে না, মুখ্যমন্ত্রী থাকে না, ইসির অনুমতি ছাড়া কেউ কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।’
তিনি বলেন, ‘ভারতের ইসি ক্ষমতাসীন সরকারকে কার্যত অকার্যকর করে ফেলে, তারা নতুন কোনো স্কিম নিতে পারে না, কাউকে বদলি করতে পারে না। এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর জনগণের আস্থা বাড়ে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফুলের তোড়া পাঠিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা নারী নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই কর্মকর্তার নারী নির্যাতন-সংক্রান্ত একটি অভিযোগ প্রচার হয়েছে। তবে বিষয়টি প্রচারিত হওয়ার আগেই সেনাবাহিনী জানতে পেরে গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত কার্যক্রম
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
১৪ ঘণ্টা আগে