আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীনের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও মনোমুগ্ধকর দৃশ্য সব সময়ই ভ্রমণপিপাসু ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের আকর্ষণ করে এসেছে। মহাপ্রাচীর থেকে শুরু করে পোড়ামাটির সৈন্যবাহিনীর মতো স্থাপনা প্রতিটি পর্যটন গন্তব্যেই আছে অনন্য অভিজ্ঞতার হাতছানি। তবে এসবের পাশাপাশি আরও একটি বিস্ময়কর প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় চচিয়াং প্রদেশে অবস্থিত কিয়ানতাং নদীতে।
এই নদী বিখ্যাত তার ব্যতিক্রমধর্মী এক ঘটনার জন্য—নদীর পানি উল্টো দিকে অর্থাৎ, সাগরের দিক থেকে ভূমির দিকে প্রবাহিত হয়। অবিশ্বাস্য মনে হলেও এই বিরল প্রাকৃতিক ঘটনা একেবারে বাস্তব। এই ঘটনাকে বলা হয় টাইডাল বোর (tidal bore), যা পৃথিবীর কিছু নির্দিষ্ট নদীতে দেখা গেলেও কিয়ানতাং নদীতে এটি সবচেয়ে নাটকীয়ভাবে ঘটে থাকে।
টাইডাল বোর মূলত একটি জোয়ার-সৃষ্ট ধাক্কা, যা নদীর স্বাভাবিক প্রবাহকে উল্টো দিকে ঠেলে দেয়। এ ঘটনার জন্য কিছু ভৌগোলিক শর্ত থাকা জরুরি—নদীটি হতে হবে অগভীর এবং এই প্রক্রিয়ার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো জোয়ারের তারতম্য, যা সাধারণত ছয় মিটারের বেশি হয়। ফানেল আকৃতির এই গঠন জোয়ারের শক্তিকে আরও বাড়িয়ে তোলে। ফলে হঠাৎ করেই নদীতে পানির স্তর বেড়ে যায় এবং বিশাল বিশাল ঢেউ নদীর উজানের দিকে ধেয়ে যায়।
হাংজু শহরের কিয়ানতাং নদীতে জোয়ারের ঢেউ প্রায় ৩০ ফুট উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে এবং ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে অগ্রসর হয়। এই ঢেউয়ের গর্জন অনেক দূর থেকে, ঢেউ আসার ঘণ্টা দু-এক আগেই শোনা যায়। ঢেউ চলে যাওয়ার পরও নদীর পানি দীর্ঘ সময় ধরে উঁচু অবস্থায় থাকে।
এই প্রাকৃতিক বিস্ময়কে স্থানীয়ভাবে বলা হয় ‘রৌপ্য ড্রাগন’ বা সিলভার ড্রাগন। এটি প্রতি পূর্ণিমাতেই ঘটে, তবে শরতের সময় এটির তীব্রতা ও দৃশ্যমানতা সবচেয়ে বেশি হয়। এই অনন্য দৃশ্য দেখতে নদীর দুই পাড়ে জমে যায় হাজারো দর্শনার্থী।
এই প্রাকৃতিক ঘটনা ঘিরে স্থানীয়ভাবে আয়োজিত হয় শতাব্দী প্রাচীন উৎসব। প্রতিবছর এই উৎসবে অংশ নিতে প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ পর্যটক ছুটে আসেন চীনের চচিয়াং প্রদেশের এই এলাকায়।
চীনের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও মনোমুগ্ধকর দৃশ্য সব সময়ই ভ্রমণপিপাসু ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের আকর্ষণ করে এসেছে। মহাপ্রাচীর থেকে শুরু করে পোড়ামাটির সৈন্যবাহিনীর মতো স্থাপনা প্রতিটি পর্যটন গন্তব্যেই আছে অনন্য অভিজ্ঞতার হাতছানি। তবে এসবের পাশাপাশি আরও একটি বিস্ময়কর প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় চচিয়াং প্রদেশে অবস্থিত কিয়ানতাং নদীতে।
এই নদী বিখ্যাত তার ব্যতিক্রমধর্মী এক ঘটনার জন্য—নদীর পানি উল্টো দিকে অর্থাৎ, সাগরের দিক থেকে ভূমির দিকে প্রবাহিত হয়। অবিশ্বাস্য মনে হলেও এই বিরল প্রাকৃতিক ঘটনা একেবারে বাস্তব। এই ঘটনাকে বলা হয় টাইডাল বোর (tidal bore), যা পৃথিবীর কিছু নির্দিষ্ট নদীতে দেখা গেলেও কিয়ানতাং নদীতে এটি সবচেয়ে নাটকীয়ভাবে ঘটে থাকে।
টাইডাল বোর মূলত একটি জোয়ার-সৃষ্ট ধাক্কা, যা নদীর স্বাভাবিক প্রবাহকে উল্টো দিকে ঠেলে দেয়। এ ঘটনার জন্য কিছু ভৌগোলিক শর্ত থাকা জরুরি—নদীটি হতে হবে অগভীর এবং এই প্রক্রিয়ার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো জোয়ারের তারতম্য, যা সাধারণত ছয় মিটারের বেশি হয়। ফানেল আকৃতির এই গঠন জোয়ারের শক্তিকে আরও বাড়িয়ে তোলে। ফলে হঠাৎ করেই নদীতে পানির স্তর বেড়ে যায় এবং বিশাল বিশাল ঢেউ নদীর উজানের দিকে ধেয়ে যায়।
হাংজু শহরের কিয়ানতাং নদীতে জোয়ারের ঢেউ প্রায় ৩০ ফুট উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে এবং ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার বেগে অগ্রসর হয়। এই ঢেউয়ের গর্জন অনেক দূর থেকে, ঢেউ আসার ঘণ্টা দু-এক আগেই শোনা যায়। ঢেউ চলে যাওয়ার পরও নদীর পানি দীর্ঘ সময় ধরে উঁচু অবস্থায় থাকে।
এই প্রাকৃতিক বিস্ময়কে স্থানীয়ভাবে বলা হয় ‘রৌপ্য ড্রাগন’ বা সিলভার ড্রাগন। এটি প্রতি পূর্ণিমাতেই ঘটে, তবে শরতের সময় এটির তীব্রতা ও দৃশ্যমানতা সবচেয়ে বেশি হয়। এই অনন্য দৃশ্য দেখতে নদীর দুই পাড়ে জমে যায় হাজারো দর্শনার্থী।
এই প্রাকৃতিক ঘটনা ঘিরে স্থানীয়ভাবে আয়োজিত হয় শতাব্দী প্রাচীন উৎসব। প্রতিবছর এই উৎসবে অংশ নিতে প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ পর্যটক ছুটে আসেন চীনের চচিয়াং প্রদেশের এই এলাকায়।
হাঁসের মাংস খেতে ইচ্ছে হলে বাড়িতেই রেঁধে ফেলা ভালো। আপনাদের জন্য সুস্বাদু উপায়ে হাঁসের মাংস রান্নার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
১ ঘণ্টা আগেযুগে যুগে ফ্যাশন পরিবর্তন হয়েছে। ইউরোপে একসময় পিঠে কেপ, গলায় রাফল ও করসেট ছিল প্রচলিত পোশাক। এখন এসব হারিয়ে গেলেও নতুন নতুন ফ্যাশনের উদ্ভব ঘটছে। চীনে বর্তমানে এমনই এক নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে—‘ফেসকিনি’।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের যেকোনো আন্তর্জাতিক বিমানযাত্রার ক্ষেত্রে যাত্রীদের নিরাপত্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক নিয়মাবলি এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী কিছু জিনিস কেবিন ব্যাগে বহন করা যায় না।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। আমরা অনেকেই মোবাইল ফোন বাড়িতে ফেলে এলে মনে করি, শরীরের একটা অংশ নেই! আমাদের আশপাশে তাকালেই দেখা যায়, সবাই তাদের স্ক্রিনে মুখ গুঁজে বসে আছে। বাসে কিংবা যেকোনো বাহনেও সবাই একই রকম কাজ করেই যায়। মুখ তুলে বাইরে কেউ দেখেই না আজকাল! পরিবার কিংবা বন্ধুদের আড্ডাতেও
১ দিন আগে