ইমতিয়াজ আহমেদ, শিবচর (মাদারীপুর)
পদ্মার টলমল জল আর জলছোঁয়া হাওয়া মনে প্রশান্তি এনে দেয়। কর্মব্যস্ত জীবনে একটুখানি প্রশান্তির জন্য এখন অনেকেই ছুটে আসছেন পদ্মার পাড়ে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর রাজধানী ঢাকা থেকে শুধু বিকেল আর সন্ধ্যার সময়টা নিজের করে কাটাতে পদ্মার পাড়ে ছুটে আসেন অসংখ্য মানুষ। দিন দিন তাই পদ্মার পাড় ‘পর্যটন কেন্দ্রে’ পরিণত হচ্ছে।
পদ্মা সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে নদীর পাড় ঘেঁষে দীর্ঘ বাঁধ এখন ভ্রমণপিয়াসিদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। শিবচর-জাজিরা অংশের কাঁঠালবাড়ী পুরোনো ফেরিঘাট অঞ্চলের প্রায় তিন কিলোমিটার বিস্তৃত এলাকায় এখন বিকেল হলেই ভিড় জমছে ভ্রমণপ্রেমীদের। বাঁধে, একেবারে পানির কাছে বসে থেকে কেটে যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। নদীতে ডিঙি, জেলেদের জাল ফেলার শব্দ, নদীর ঢেউ আর স্নিগ্ধ বাতাস যে কারও মনে প্রশান্তি এনে দিতে পারে। সূর্যাস্তের সময় লালচে পশ্চিম আকাশ আর নদীর ঢেউয়ের শব্দ মুগ্ধ করে।
গত সপ্তাহের এক বিকেলে খানিক ট্রেন্ডি হতে পৌঁছে গেলাম নদীর পাড়ে। অনেক মানুষের উপস্থিতি কিছুটা বিস্মিত করল। একসময়ের বিরান জায়গায় এখন দূর-দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা মানুষের অবাধ বিচরণ। এখানে কেউ বন্ধুদের নিয়ে, কেউ পরিবার-পরিজন নিয়ে আবার কেউ এসেছেন প্রিয়জনকে নিয়ে। বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছে লোকজন। কেউ ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে, কেউ মোটরসাইকেলে করে আবার কেউ ইজিবাইকে চড়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে আসছেন পদ্মার পাড়ে। এক্সপ্রেসওয়ে থেকে শিবচরের কাঁঠালবাড়ী ঘাট বা পুরোনো ফেরিঘাটে আসার সড়ক দিয়েই আসতে হয় এই পদ্মার পাড়ে। ব্যক্তিগত যানবাহনে একেবারে নদীর কিনারে পৌঁছানো যায়।
স্থানীয় জনগণের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল, লোকজন যে শুধু এখানে পদ্মা নদী আর প্রকৃতি দেখতেই আসেন, তেমন নয়। ভোরবেলা এখানে অনেকেই আসেন হাঁটতে, দৌড়াতে বা ব্যায়াম করতে। আবার ভোরে পদ্মার তাজা মাছ কিনতেও অনেকে আসেন। এতে নদীতীরবর্তী এলাকার খানিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন যে হচ্ছে, সেটা বলাই বাহুল্য। স্থানীয় জেলেরা জানান, নদীর পাড়ে দর্শনার্থী আসায় অনেকেই তাজা মাছ কিনে নিয়ে যান। বিকেলেও নানান জাতের মাছ ধরা পড়ে। ইলিশও ধরা পড়ে নদীর এই অংশে। বিকেলে মাছ ধরে নৌকা পাড়ে আসতেই মাছ বিক্রি হয়ে যায়। বেশ জমজমাট থাকে নদীর পাড়।
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে আসা আবু নাঈম নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘নিরিবিলি সময় কাটাতে এখানে এসেছি। নদীকে খুব কাছ থেকে দেখা অন্য রকম আনন্দের বিষয়।’ নদীর পাড়ে সন্ধ্যা নামলে পরিবেশ আরও মোহনীয় হয়ে ওঠে। জেলেদের নৌকায় ভেসে বেড়ানো যায়। মাছ ধরা দেখা যায়। এসব দেখতেই এসেছেন তিনি।
পদ্মা সেতুর দক্ষিণে, অর্থাৎ জাজিরা টোল প্লাজা থেকে নেমে পদ্মার পাড়ে পৌঁছানো খুবই সহজ। কাঁঠালবাড়ী ফেরিঘাটের সড়ক দিয়ে যেতে হয়। বিকেল হলে এখানে প্রকৃতিতে নামে অন্য রকম মুগ্ধতা। সূর্য ডোবার মুহূর্তে পশ্চিম দিগন্তের লালিমা নদীকেও ছুঁয়ে যায়। নদীতে জেলে নৌকার ভেসে বেড়ানো, মাছ ধরার দৃশ্য দেখার সঙ্গে রয়েছে পদ্মার তাজা মাছ কেনার সুযোগ। সন্ধ্যার পর ফিরে যাওয়ার সময় পদ্মার ইলিশ আর ভুনাখিচুড়ি তো আছেই। এসব ঘিরেই দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পদ্মা সেতুসংলগ্ন শিবচর-জাজিরার পদ্মার পাড়।
পদ্মার টলমল জল আর জলছোঁয়া হাওয়া মনে প্রশান্তি এনে দেয়। কর্মব্যস্ত জীবনে একটুখানি প্রশান্তির জন্য এখন অনেকেই ছুটে আসছেন পদ্মার পাড়ে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর রাজধানী ঢাকা থেকে শুধু বিকেল আর সন্ধ্যার সময়টা নিজের করে কাটাতে পদ্মার পাড়ে ছুটে আসেন অসংখ্য মানুষ। দিন দিন তাই পদ্মার পাড় ‘পর্যটন কেন্দ্রে’ পরিণত হচ্ছে।
পদ্মা সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে নদীর পাড় ঘেঁষে দীর্ঘ বাঁধ এখন ভ্রমণপিয়াসিদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। শিবচর-জাজিরা অংশের কাঁঠালবাড়ী পুরোনো ফেরিঘাট অঞ্চলের প্রায় তিন কিলোমিটার বিস্তৃত এলাকায় এখন বিকেল হলেই ভিড় জমছে ভ্রমণপ্রেমীদের। বাঁধে, একেবারে পানির কাছে বসে থেকে কেটে যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। নদীতে ডিঙি, জেলেদের জাল ফেলার শব্দ, নদীর ঢেউ আর স্নিগ্ধ বাতাস যে কারও মনে প্রশান্তি এনে দিতে পারে। সূর্যাস্তের সময় লালচে পশ্চিম আকাশ আর নদীর ঢেউয়ের শব্দ মুগ্ধ করে।
গত সপ্তাহের এক বিকেলে খানিক ট্রেন্ডি হতে পৌঁছে গেলাম নদীর পাড়ে। অনেক মানুষের উপস্থিতি কিছুটা বিস্মিত করল। একসময়ের বিরান জায়গায় এখন দূর-দূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা মানুষের অবাধ বিচরণ। এখানে কেউ বন্ধুদের নিয়ে, কেউ পরিবার-পরিজন নিয়ে আবার কেউ এসেছেন প্রিয়জনকে নিয়ে। বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়াচ্ছে লোকজন। কেউ ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে, কেউ মোটরসাইকেলে করে আবার কেউ ইজিবাইকে চড়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে আসছেন পদ্মার পাড়ে। এক্সপ্রেসওয়ে থেকে শিবচরের কাঁঠালবাড়ী ঘাট বা পুরোনো ফেরিঘাটে আসার সড়ক দিয়েই আসতে হয় এই পদ্মার পাড়ে। ব্যক্তিগত যানবাহনে একেবারে নদীর কিনারে পৌঁছানো যায়।
স্থানীয় জনগণের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল, লোকজন যে শুধু এখানে পদ্মা নদী আর প্রকৃতি দেখতেই আসেন, তেমন নয়। ভোরবেলা এখানে অনেকেই আসেন হাঁটতে, দৌড়াতে বা ব্যায়াম করতে। আবার ভোরে পদ্মার তাজা মাছ কিনতেও অনেকে আসেন। এতে নদীতীরবর্তী এলাকার খানিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন যে হচ্ছে, সেটা বলাই বাহুল্য। স্থানীয় জেলেরা জানান, নদীর পাড়ে দর্শনার্থী আসায় অনেকেই তাজা মাছ কিনে নিয়ে যান। বিকেলেও নানান জাতের মাছ ধরা পড়ে। ইলিশও ধরা পড়ে নদীর এই অংশে। বিকেলে মাছ ধরে নৌকা পাড়ে আসতেই মাছ বিক্রি হয়ে যায়। বেশ জমজমাট থাকে নদীর পাড়।
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে আসা আবু নাঈম নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘নিরিবিলি সময় কাটাতে এখানে এসেছি। নদীকে খুব কাছ থেকে দেখা অন্য রকম আনন্দের বিষয়।’ নদীর পাড়ে সন্ধ্যা নামলে পরিবেশ আরও মোহনীয় হয়ে ওঠে। জেলেদের নৌকায় ভেসে বেড়ানো যায়। মাছ ধরা দেখা যায়। এসব দেখতেই এসেছেন তিনি।
পদ্মা সেতুর দক্ষিণে, অর্থাৎ জাজিরা টোল প্লাজা থেকে নেমে পদ্মার পাড়ে পৌঁছানো খুবই সহজ। কাঁঠালবাড়ী ফেরিঘাটের সড়ক দিয়ে যেতে হয়। বিকেল হলে এখানে প্রকৃতিতে নামে অন্য রকম মুগ্ধতা। সূর্য ডোবার মুহূর্তে পশ্চিম দিগন্তের লালিমা নদীকেও ছুঁয়ে যায়। নদীতে জেলে নৌকার ভেসে বেড়ানো, মাছ ধরার দৃশ্য দেখার সঙ্গে রয়েছে পদ্মার তাজা মাছ কেনার সুযোগ। সন্ধ্যার পর ফিরে যাওয়ার সময় পদ্মার ইলিশ আর ভুনাখিচুড়ি তো আছেই। এসব ঘিরেই দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পদ্মা সেতুসংলগ্ন শিবচর-জাজিরার পদ্মার পাড়।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
৯ ঘণ্টা আগেপাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
১২ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১৪ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগে