বিভাবরী রায়
উৎসবে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে লিপকালার বা লিপস্টিকও নিশ্চয় কিনেছেন। তবে ম্যাচিং কিংবা ব্র্য়ান্ডেড লিপস্টিকই কি ঠোঁটকে সুন্দর দেখাতে যথেষ্ট? উৎসবের দিন লিপস্টিক বুলিয়ে নেওয়ার আগে ঠোঁটকেও প্রস্তুত করে নেওয়া চাই। কীভাবে? জেনে নিতে পারেন এখানে।
ত্বকে মরা কোষ জমলে মেকআপ ঠিকভাবে বসে না। তেমনি শুষ্ক, ফাটা কিংবা চামড়া উঠতে থাকা ঠোঁটে জগতের সেরা লিপস্টিক ব্যবহার করলেও তা দেখতে ভালো লাগবে না। ঠোঁট আর্দ্র, নরম ও মসৃণ হলে তবেই লিপস্টিক ব্যবহারের পর তা দেখতে সুন্দর লাগবে। আর নরম, পেলব ঠোঁটের জন্য নিয়মিত স্ক্রাব করা উচিত। ঠোঁটে লিপস্টিক ব্যবহারের আগে যদি মনে হয়, ঠোঁট শুকিয়ে চামড়া উঠছে বা খড়খড়ে হয়ে আছে, তাহলে প্রথমে ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি, নারকেল তেল বা আমন্ড তেলে বুলিয়ে নিতে হবে। একটু বেশি পরিমাণেই লাগাতে দরকার। এরপর ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে পারলে ভালো। নয়তো ১০ থেকে ১২ মিনিট তো রাখতেই হবে। তারপর খুব নরম টুথব্রাশের সাহায্যে তা আলতো করে ঘষতে হবে। এতে ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া, মৃত কোষ উঠে আসবে। এরপর পছন্দের লিপস্টিক বুলিয়ে নিতে পারবেন।
অনেকের ঠোঁটেই কালচে ভাব থাকে। আবার কারও ওপরের ঠোঁট ও নিচের ঠোঁটে রঙের অসামঞ্জস্যও দেখা যায়। এমন হলে নিয়ম করে দুই দিন ঠান্ডা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোঁট মুছে ১৫ মিনিট রাখতে হবে। এরপর ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এই খুঁত ঢাকতে হালকা করে ফাউন্ডেশন বুলিয়ে নিতে পারেন ঠোঁটে। ফাউন্ডেশন খুব ভালো করে ঠোঁটে বসিয়ে নেওয়ার পর লিপ লাইনার দিয়ে ঠোঁট এঁকে নিন। বেশি চওড়া ঠোঁট হলে লাইন টানতে পারেন একটু ভেতর দিয়ে। আবার সরু ঠোঁট হলে নিয়ম হবে ঠিক উল্টো।
লিপস্টিক বিভিন্ন ধরনের হয়। ক্রিমি ম্যাট, লিকুইড ম্যাট অথবা লিকুইড গ্লস লিপস্টিক কমবেশি সবার সাজ বাক্সেই থাকে। তবে ট্রেন্ডে যা-ই থাকুক, চেহারা ও ঠোঁটের সঙ্গে মানানসই না হলে সেই লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। ঠোঁটের ধরন শুষ্ক হলে ক্রিমের মতো লিপস্টিক বা গ্লস-জাতীয় লিপস্টিক বাছাই করতে পারেন। লিপ লাইনার দিয়ে ঠোঁট আঁকার পর এ ধরনের লিপস্টিক ব্যবহার করলে সুন্দর দেখাবে।
ক্রিমি লিপস্টিক ব্যবহারের পর চা-কফি খাওয়ার সময় কাপে দাগ পড়ে যায়। এই সমস্যা এড়াতে লিপস্টিক ব্যবহারের পর দুই ঠোঁটের মাঝে টিস্য়ু পেপার চেপে ধরে, অতিরিক্ত লিপস্টিক তুলে দিতে পারেন। লিপস্টিক দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য এটি লাগিয়ে নেওয়ার পর আলতো করে ট্যালকম পাউডার বুলিয়ে নিতে হবে।
সূত্র: হার জিন্দেগি ও অন্যান্য
উৎসবে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে লিপকালার বা লিপস্টিকও নিশ্চয় কিনেছেন। তবে ম্যাচিং কিংবা ব্র্য়ান্ডেড লিপস্টিকই কি ঠোঁটকে সুন্দর দেখাতে যথেষ্ট? উৎসবের দিন লিপস্টিক বুলিয়ে নেওয়ার আগে ঠোঁটকেও প্রস্তুত করে নেওয়া চাই। কীভাবে? জেনে নিতে পারেন এখানে।
ত্বকে মরা কোষ জমলে মেকআপ ঠিকভাবে বসে না। তেমনি শুষ্ক, ফাটা কিংবা চামড়া উঠতে থাকা ঠোঁটে জগতের সেরা লিপস্টিক ব্যবহার করলেও তা দেখতে ভালো লাগবে না। ঠোঁট আর্দ্র, নরম ও মসৃণ হলে তবেই লিপস্টিক ব্যবহারের পর তা দেখতে সুন্দর লাগবে। আর নরম, পেলব ঠোঁটের জন্য নিয়মিত স্ক্রাব করা উচিত। ঠোঁটে লিপস্টিক ব্যবহারের আগে যদি মনে হয়, ঠোঁট শুকিয়ে চামড়া উঠছে বা খড়খড়ে হয়ে আছে, তাহলে প্রথমে ঠোঁটে পেট্রোলিয়াম জেলি, নারকেল তেল বা আমন্ড তেলে বুলিয়ে নিতে হবে। একটু বেশি পরিমাণেই লাগাতে দরকার। এরপর ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে পারলে ভালো। নয়তো ১০ থেকে ১২ মিনিট তো রাখতেই হবে। তারপর খুব নরম টুথব্রাশের সাহায্যে তা আলতো করে ঘষতে হবে। এতে ঠোঁটের শুষ্ক চামড়া, মৃত কোষ উঠে আসবে। এরপর পছন্দের লিপস্টিক বুলিয়ে নিতে পারবেন।
অনেকের ঠোঁটেই কালচে ভাব থাকে। আবার কারও ওপরের ঠোঁট ও নিচের ঠোঁটে রঙের অসামঞ্জস্যও দেখা যায়। এমন হলে নিয়ম করে দুই দিন ঠান্ডা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোঁট মুছে ১৫ মিনিট রাখতে হবে। এরপর ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এই খুঁত ঢাকতে হালকা করে ফাউন্ডেশন বুলিয়ে নিতে পারেন ঠোঁটে। ফাউন্ডেশন খুব ভালো করে ঠোঁটে বসিয়ে নেওয়ার পর লিপ লাইনার দিয়ে ঠোঁট এঁকে নিন। বেশি চওড়া ঠোঁট হলে লাইন টানতে পারেন একটু ভেতর দিয়ে। আবার সরু ঠোঁট হলে নিয়ম হবে ঠিক উল্টো।
লিপস্টিক বিভিন্ন ধরনের হয়। ক্রিমি ম্যাট, লিকুইড ম্যাট অথবা লিকুইড গ্লস লিপস্টিক কমবেশি সবার সাজ বাক্সেই থাকে। তবে ট্রেন্ডে যা-ই থাকুক, চেহারা ও ঠোঁটের সঙ্গে মানানসই না হলে সেই লিপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো। ঠোঁটের ধরন শুষ্ক হলে ক্রিমের মতো লিপস্টিক বা গ্লস-জাতীয় লিপস্টিক বাছাই করতে পারেন। লিপ লাইনার দিয়ে ঠোঁট আঁকার পর এ ধরনের লিপস্টিক ব্যবহার করলে সুন্দর দেখাবে।
ক্রিমি লিপস্টিক ব্যবহারের পর চা-কফি খাওয়ার সময় কাপে দাগ পড়ে যায়। এই সমস্যা এড়াতে লিপস্টিক ব্যবহারের পর দুই ঠোঁটের মাঝে টিস্য়ু পেপার চেপে ধরে, অতিরিক্ত লিপস্টিক তুলে দিতে পারেন। লিপস্টিক দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য এটি লাগিয়ে নেওয়ার পর আলতো করে ট্যালকম পাউডার বুলিয়ে নিতে হবে।
সূত্র: হার জিন্দেগি ও অন্যান্য
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
৬ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে