অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া
প্রশ্ন: আমি কঠোর নারীবাদী কিংবা পুরুষবিদ্বেষী নই। কিন্তু আমি ছেলেদের বিশ্বাস করতে পারি না। আমার সঙ্গে বিট্রে হয়েছে, এমন নয়। কিন্তু আমি কাউকে বিশ্বাসের জায়গাটায় দেখি না। কেউ আমার প্রতি ইন্টারেস্টেড হলে আমি প্রথমেই মনে করি তার কোনো উদ্দেশ্য আছে। আছে কি নেই, সেটা জানার ইচ্ছাও করে না। এই আক্ষেপটা কেন, আমি জানি না। আমার মনে হয়, আমার ভাইয়ের কিছু কাজের কারণে আমি পুরুষবিদ্বেষী হয়ে উঠছি। তার অন্য মেয়েদের প্রতি আচরণ আমাকে আরও ভীত করে তুলছে। কেউ আমার প্রতি ইন্টারেস্টেড হলে আমি তাকে আমার ভাইয়ের সঙ্গে মিলিয়ে তুলনা করি। আমি মানসিকভাবেও শান্তি পাচ্ছি না কোনোভাবেই।
মাধবী সাহা, নওগাঁ
উত্তর: নারীবাদীরা কিন্তু পুরুষবিদ্বেষী নন। তাঁরা শুধু তুলে ধরার চেষ্টা করেন কোন কোন জায়গায় তাঁরা অবদমিত হচ্ছেন। আপনি লিখেছেন, আপনি ছেলেদের বিশ্বাস করতে পারেন না। আপনার প্রতি কেউ আগ্রহী হলে প্রথমেই মনে করেন তার কোনো উদ্দেশ্য আছে। এর উৎস শৈশব। কারণ আপনার অবচেতন মনে ঢোকানো হয়েছে ছেলেদের বিশ্বাস করা যায় না। আমাদের রক্ষণশীল সমাজ অনেক কিছু আমাদের মনে ঢুকিয়ে দেয়। প্রাপ্তবয়স্ক জীবনে তার খেসারত দিতে হয়। আপনার ভাই একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি। তার আবার নির্দিষ্ট কিছু আচরণ আছে। ধরে নিচ্ছি সেগুলো অগ্রহণযোগ্য। কিন্তু তার মাপকাঠিতে গোটা পৃথিবীকে বিচার করা কি ঠিক? তিনি একা পৃথিবীর মানুষের মানদণ্ড হতে পারেন না। আমরা বলি, আমরা অন্যকে বদলাতে পারি না—শুধু নিজেকে বদলাতে পারি। কাজেই আপনাকে অবিলম্বে সাইকোথেরাপি নেওয়ার কথা বলব। বদলাতে হবে আপনাকে।
পরামর্শ দিয়েছেন, অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া, চিকিৎসক, কাউন্সেলর সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার বিডি
প্রশ্ন: আমি কঠোর নারীবাদী কিংবা পুরুষবিদ্বেষী নই। কিন্তু আমি ছেলেদের বিশ্বাস করতে পারি না। আমার সঙ্গে বিট্রে হয়েছে, এমন নয়। কিন্তু আমি কাউকে বিশ্বাসের জায়গাটায় দেখি না। কেউ আমার প্রতি ইন্টারেস্টেড হলে আমি প্রথমেই মনে করি তার কোনো উদ্দেশ্য আছে। আছে কি নেই, সেটা জানার ইচ্ছাও করে না। এই আক্ষেপটা কেন, আমি জানি না। আমার মনে হয়, আমার ভাইয়ের কিছু কাজের কারণে আমি পুরুষবিদ্বেষী হয়ে উঠছি। তার অন্য মেয়েদের প্রতি আচরণ আমাকে আরও ভীত করে তুলছে। কেউ আমার প্রতি ইন্টারেস্টেড হলে আমি তাকে আমার ভাইয়ের সঙ্গে মিলিয়ে তুলনা করি। আমি মানসিকভাবেও শান্তি পাচ্ছি না কোনোভাবেই।
মাধবী সাহা, নওগাঁ
উত্তর: নারীবাদীরা কিন্তু পুরুষবিদ্বেষী নন। তাঁরা শুধু তুলে ধরার চেষ্টা করেন কোন কোন জায়গায় তাঁরা অবদমিত হচ্ছেন। আপনি লিখেছেন, আপনি ছেলেদের বিশ্বাস করতে পারেন না। আপনার প্রতি কেউ আগ্রহী হলে প্রথমেই মনে করেন তার কোনো উদ্দেশ্য আছে। এর উৎস শৈশব। কারণ আপনার অবচেতন মনে ঢোকানো হয়েছে ছেলেদের বিশ্বাস করা যায় না। আমাদের রক্ষণশীল সমাজ অনেক কিছু আমাদের মনে ঢুকিয়ে দেয়। প্রাপ্তবয়স্ক জীবনে তার খেসারত দিতে হয়। আপনার ভাই একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি। তার আবার নির্দিষ্ট কিছু আচরণ আছে। ধরে নিচ্ছি সেগুলো অগ্রহণযোগ্য। কিন্তু তার মাপকাঠিতে গোটা পৃথিবীকে বিচার করা কি ঠিক? তিনি একা পৃথিবীর মানুষের মানদণ্ড হতে পারেন না। আমরা বলি, আমরা অন্যকে বদলাতে পারি না—শুধু নিজেকে বদলাতে পারি। কাজেই আপনাকে অবিলম্বে সাইকোথেরাপি নেওয়ার কথা বলব। বদলাতে হবে আপনাকে।
পরামর্শ দিয়েছেন, অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া, চিকিৎসক, কাউন্সেলর সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার বিডি
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
১ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
১ দিন আগে