মো. ইকবাল হোসেন
ঈদের খাবারের আয়োজনে বেশি বৈচিত্র্য থাকে। সে জন্য বেশি খাওয়া হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে একটা ছন্দপতন হয়। ফলে পেটের রোগসহ বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। তাই ঈদের দিনেও বেশি খাওয়া শরীরের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়।
ঈদের দিন সকালের নাশতা
সকালের নাশতায় রুটি, পরোটা বা খিচুড়ির সঙ্গে থাকতে পারে একটি ডিম বা মাংস সবজি। এ ক্ষেত্রে গতানুগতিক রান্না সবজির পরিবর্তে চায়নিজ সবজি রাখা যেতে পারে। খাবার সুষম করতে হলে সবজি রাখতেই হবে। সঙ্গে ঈদ স্পেশাল সেমাই, পায়েস, ফিরনি, মিষ্টি বা পুডিং রাখুন। এগুলো যেহেতু সরল শর্করাযুক্ত খাবার, সে ক্ষেত্রে পরিমাণে কম খাওয়া ভালো। অন্যান্য কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ খাবারগুলোও পরিমিত খেতে হবে।
মধ্যসকাল
অন্যান্য দিনের মতো ঈদের দিনেও সকাল ও দুপুরের মাঝের সময়ে হালকা কিছু খেয়ে নিন। অনেকে ফুচকা, চটপটি খেতে পছন্দ করেন। এগুলোর বদলে ফ্রুট সালাদ বা বাসায় তৈরি ফ্রেশ ফ্রুট জুস খাওয়া যেতে পারে। টকদই, বাদাম ও ফলের সমন্বয়ে তৈরি লাচ্ছি হতে পারে উপাদেয় খাবার। এতে গরমে শরীরে পানিস্বল্পতা হবে না।
দুপুরের খাবার
ঈদের দিনটি বিশেষ। তাই এদিন খাবারগুলো বিশেষ হয়ে থাকে। খাবার যা-ই হোক, সেগুলো স্বাস্থ্যকর হতে হবে এবং পরিমিত খেতে হবে।
ঈদের দিন দুপুরে কম তেলে রান্না পোলাও বা বিরিয়ানি খাওয়া যেতে পারে। সঙ্গে শ্যালো ফ্রাই চিকেন, রোস্ট, কাবাব এবং গরু বা খাসির মাংস রাখতে পারেন। সঙ্গে শসা, গাজর, টমেটো, লেটুসপাতা এবং ক্যাপসিকামের মিক্সড সালাদ রাখুন। সালাদ একটু বেশি পরিমাণে খেলে শাকসবজি খাওয়ার প্রয়োজন নেই। যাঁদের অ্যাসিডিটির সমস্যা বেশি, তাঁরা রোস্টের পরিবর্তে মুরগির কোর্মা খাবেন। যেহেতু মাংসের পদ বেশি থাকবে, তাই প্রতিটি পদ থেকে অল্প পরিমাণে খান। ঈদের দিন কোমল পানীয় পান না করে মাঠা, লাবান বা বোরহানি পান করুন।
বিকেলের খাবার
বিকেলের হালকা খাবার হিসেবে নুডলস, পাস্তা, গ্রিল, কাবাব, ফুচকা, শর্মা, লাজানিয়া রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া চাইলে দুধের তৈরি খাবারও খেতে পারেন।
রাতের খাবার
ঈদের দিন দুপুরে একটু ভারী খাবার খাওয়া হয়। তাই রাতে সহজে হজম হয়, তেমন খাবারগুলোকে প্রাধান্য দিন। রাতে রুটি বা সাদা ভাতের সঙ্গে মাছ, সবজি আর ডাল খাওয়া যেতে পারে। তবে গতানুগতিক পদ্ধতিতে মাছ রান্না না করে মাছের ফিলে, স্টেক, কোফতা, পাতুরি বা ভাপা ইলিশ খাওয়া যেতে পারে। আরও সহজপাচ্য কিছু খেতে চাইলে চিকেন ভেজিটেবল স্যুপ খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
ব্যায়াম
ঈদের দিনেও সকাল, বিকেল বা রাতের সুবিধামতো সময়ে এক বেলা শরীরচর্চা করতে হবে। আমরা ঈদের দিন না চাইলেও কিছুটা বেশি খাবার খেয়ে থাকি। তাই অতিরিক্ত ক্যালরি ঝরাতে শরীরচর্চা আবশ্যক।
এক দিন বেশি খেলে কিছু হয় না
এই ভাবনা না ভাবাই ভালো। বেশি খেলে বেশি ক্যালরি শরীরে প্রবেশ করে। সুস্থ থাকার জন্য সেই ক্যালরি ঝরাতে পরিশ্রম করতে হবে। কিন্তু তা করা হয় না বলে এক দিনও বেশি খাওয়া যাবে না।
সতর্কতা
ঈদের খাবারের আয়োজনে বেশি বৈচিত্র্য থাকে। সে জন্য বেশি খাওয়া হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে একটা ছন্দপতন হয়। ফলে পেটের রোগসহ বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। তাই ঈদের দিনেও বেশি খাওয়া শরীরের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়।
ঈদের দিন সকালের নাশতা
সকালের নাশতায় রুটি, পরোটা বা খিচুড়ির সঙ্গে থাকতে পারে একটি ডিম বা মাংস সবজি। এ ক্ষেত্রে গতানুগতিক রান্না সবজির পরিবর্তে চায়নিজ সবজি রাখা যেতে পারে। খাবার সুষম করতে হলে সবজি রাখতেই হবে। সঙ্গে ঈদ স্পেশাল সেমাই, পায়েস, ফিরনি, মিষ্টি বা পুডিং রাখুন। এগুলো যেহেতু সরল শর্করাযুক্ত খাবার, সে ক্ষেত্রে পরিমাণে কম খাওয়া ভালো। অন্যান্য কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ খাবারগুলোও পরিমিত খেতে হবে।
মধ্যসকাল
অন্যান্য দিনের মতো ঈদের দিনেও সকাল ও দুপুরের মাঝের সময়ে হালকা কিছু খেয়ে নিন। অনেকে ফুচকা, চটপটি খেতে পছন্দ করেন। এগুলোর বদলে ফ্রুট সালাদ বা বাসায় তৈরি ফ্রেশ ফ্রুট জুস খাওয়া যেতে পারে। টকদই, বাদাম ও ফলের সমন্বয়ে তৈরি লাচ্ছি হতে পারে উপাদেয় খাবার। এতে গরমে শরীরে পানিস্বল্পতা হবে না।
দুপুরের খাবার
ঈদের দিনটি বিশেষ। তাই এদিন খাবারগুলো বিশেষ হয়ে থাকে। খাবার যা-ই হোক, সেগুলো স্বাস্থ্যকর হতে হবে এবং পরিমিত খেতে হবে।
ঈদের দিন দুপুরে কম তেলে রান্না পোলাও বা বিরিয়ানি খাওয়া যেতে পারে। সঙ্গে শ্যালো ফ্রাই চিকেন, রোস্ট, কাবাব এবং গরু বা খাসির মাংস রাখতে পারেন। সঙ্গে শসা, গাজর, টমেটো, লেটুসপাতা এবং ক্যাপসিকামের মিক্সড সালাদ রাখুন। সালাদ একটু বেশি পরিমাণে খেলে শাকসবজি খাওয়ার প্রয়োজন নেই। যাঁদের অ্যাসিডিটির সমস্যা বেশি, তাঁরা রোস্টের পরিবর্তে মুরগির কোর্মা খাবেন। যেহেতু মাংসের পদ বেশি থাকবে, তাই প্রতিটি পদ থেকে অল্প পরিমাণে খান। ঈদের দিন কোমল পানীয় পান না করে মাঠা, লাবান বা বোরহানি পান করুন।
বিকেলের খাবার
বিকেলের হালকা খাবার হিসেবে নুডলস, পাস্তা, গ্রিল, কাবাব, ফুচকা, শর্মা, লাজানিয়া রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া চাইলে দুধের তৈরি খাবারও খেতে পারেন।
রাতের খাবার
ঈদের দিন দুপুরে একটু ভারী খাবার খাওয়া হয়। তাই রাতে সহজে হজম হয়, তেমন খাবারগুলোকে প্রাধান্য দিন। রাতে রুটি বা সাদা ভাতের সঙ্গে মাছ, সবজি আর ডাল খাওয়া যেতে পারে। তবে গতানুগতিক পদ্ধতিতে মাছ রান্না না করে মাছের ফিলে, স্টেক, কোফতা, পাতুরি বা ভাপা ইলিশ খাওয়া যেতে পারে। আরও সহজপাচ্য কিছু খেতে চাইলে চিকেন ভেজিটেবল স্যুপ খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
ব্যায়াম
ঈদের দিনেও সকাল, বিকেল বা রাতের সুবিধামতো সময়ে এক বেলা শরীরচর্চা করতে হবে। আমরা ঈদের দিন না চাইলেও কিছুটা বেশি খাবার খেয়ে থাকি। তাই অতিরিক্ত ক্যালরি ঝরাতে শরীরচর্চা আবশ্যক।
এক দিন বেশি খেলে কিছু হয় না
এই ভাবনা না ভাবাই ভালো। বেশি খেলে বেশি ক্যালরি শরীরে প্রবেশ করে। সুস্থ থাকার জন্য সেই ক্যালরি ঝরাতে পরিশ্রম করতে হবে। কিন্তু তা করা হয় না বলে এক দিনও বেশি খাওয়া যাবে না।
সতর্কতা
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৭ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৯ ঘণ্টা আগে