ফিচার ডেস্ক
ইদানীং অনেকে বাড়িতে নিরাপত্তা ক্যামেরা বসান। চোর ঠেকানো ছাড়াও এগুলো ডেলিভারি ট্র্যাক, অতিথিদের ওপর নজর রাখতে এবং বাইরে থাকার সময় ঘরে নজর রাখতে সাহায্য করে। তবে এই ক্যামেরাগুলোর কার্যকারিতা মূলত নির্ভর করে আপনি কোথায় সেগুলো স্থাপন করছেন তার ওপর। ভুল জায়গায় বসালে কিছু জায়গা ক্যামেরার নজর থেকে বাদ পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে কৌশলগত অবস্থান নিশ্চিত করে বাড়ির ভেতরে ও বাইরে—উভয় জায়গার গুরুত্বপূর্ণ কার্যকলাপের ছবি তুলতে পারবেন। আপনার সিস্টেম থেকে সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেতে এখানে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দেওয়া হলো, যেখানে নিরাপত্তা ক্যামেরাগুলো স্থাপন করতে পারেন।
প্রধান দরজা
অনেকে মনে করেন, চোরেরা সব সময় লুকিয়ে থাকা দরজা দিয়ে ঢোকে, কিন্তু গবেষণা বলে অন্য কথা। এর বাইরেও এটি এমন জায়গা, যেখানে চুরি হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। আপনার প্রধান প্রবেশপথে একটি ক্যামেরা স্থাপন করে, বাড়িতে প্রবেশকারী বা ত্যাগকারী প্রত্যেক ব্যক্তির ওপর নজর রাখতে পারেন—পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুবান্ধব থেকে শুরু করে ডেলিভারি কর্মী, শিশু পরিচর্যাকারী বা পরিষেবা প্রদানকারী পর্যন্ত।
ভিডিও ডোরবেলগুলো প্রধান দরজার জন্য বিশেষভাবে কার্যকর; কারণ, এগুলো দুইমুখী যোগাযোগ এবং কেউ এলে তাৎক্ষণিক সতর্কতা দেয়।
পেছনের এবং পাশের দরজা
প্রধান দরজা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হলেও পেছনের এবং পাশের দরজাগুলোও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, প্রায় ২২ শতাংশ চুরি পেছনের দরজা দিয়ে হয়। কারণ, এগুলো সাধারণত আড়াল করা থাকে। এই প্রবেশপথগুলো প্রতিবেশীদের বা পথচারীদের চোখে পড়ার সম্ভাবনা কম থাকায় চোরদের কাছে আকর্ষণীয়। এই দরজাগুলোতে ক্যামেরা স্থাপন করা নিশ্চিত করে যে কেউ যেকোনো উপায়ে আপনার বাড়িতে প্রবেশের চেষ্টা করলে সেটি দেখতে পাবেন।
গ্যারেজ এবং ড্রাইভওয়ে
গ্যারেজও চোরদের অন্যতম লক্ষ্য। কারণ, এখানে বাইক, টুলস, খেলার সরঞ্জাম এবং গাড়ির মতো মূল্যবান জিনিসপত্র রাখা হয়। আপনার গ্যারেজের দিকে মুখ করে একটি নিরাপত্তা ক্যামেরা রাখলে এই জিনিসগুলো নজরে থাকে এবং এটি বাড়ির দুর্বল প্রবেশপথগুলোর মধ্যে একটিতে সুরক্ষার অতিরিক্ত স্তর যোগ করে।
ড্রাইভওয়েতে একটি ক্যামেরা স্থাপন করলে আপনি গাড়ি, ডেলিভারি বা দর্শকদের আপনার প্রধান দরজায় পৌঁছানোর আগেই পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
প্রশস্ত উঠানের দৃশ্য
উঠান পর্যবেক্ষণ করার জন্য সেখানে ক্যামেরা স্থাপন জরুরি। এতে সন্দেহজনক কার্যকলাপ বাড়িতে পৌঁছানোর আগেই শনাক্তে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ক্যামেরাগুলো সেরা, যা কমপক্ষে ১৩০ ডিগ্রি কভার করে।
প্রধান সিঁড়ি বা হলওয়ে
যদি আপনার বাড়ির প্রতিটি কোণ কভার করতে না পারেন, তবে প্রধান হলওয়ে বা সিঁড়িতে একটি ক্যামেরা স্থাপন করা নিশ্চিত করে যে আপনি কক্ষগুলোর মধ্যে গতিবিধি ধারণ করতে পারবেন।
কোথায় নিরাপত্তা ক্যামেরা স্থাপন করা উচিত নয়
ক্যামেরা সুরক্ষার জন্য চমৎকার হলেও এগুলো কিছু সংবেদনশীল স্থানে স্থাপন করা উচিত নয়। শয়নকক্ষ এবং বাথরুম এর মধ্যে পড়ে। কারণ, এগুলো ব্যক্তিগত স্থান এবং এখানে গোপনীয়তার একটি শক্তিশালী প্রত্যাশা থাকে। এই ধরনের এলাকায় নজরদারি করলে ফুটেজ হ্যাক বা অপব্যবহার হলে ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। শিশুদের জন্য বেবি মনিটর একটি নিরাপদ বিকল্প। এর মোশন ডিটেক্টর এবং উইন্ডো সেন্সর গোপনীয়তা লঙ্ঘন না করেই আপনাকে নিরাপত্তা দিতে পারে।
এ ছাড়া আপনার ক্যামেরাগুলো সরাসরি প্রতিবেশীর সম্পত্তির দিকে তাক করে রাখা এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। যদিও বাইরের ক্যামেরাগুলো জনসাধারণের দিকের জায়গাগুলো ধারণ করা সাধারণত গ্রহণযোগ্য। ইচ্ছাকৃতভাবে অন্য কারও ব্যক্তিগত স্থানের ছবি তোলা আইনি সমস্যার কারণ হতে পারে। আপনার সিস্টেম সেটআপ করার সময় স্থানীয় আইন পরীক্ষা করুন এবং সীমানা মেনে চলুন।
ইদানীং অনেকে বাড়িতে নিরাপত্তা ক্যামেরা বসান। চোর ঠেকানো ছাড়াও এগুলো ডেলিভারি ট্র্যাক, অতিথিদের ওপর নজর রাখতে এবং বাইরে থাকার সময় ঘরে নজর রাখতে সাহায্য করে। তবে এই ক্যামেরাগুলোর কার্যকারিতা মূলত নির্ভর করে আপনি কোথায় সেগুলো স্থাপন করছেন তার ওপর। ভুল জায়গায় বসালে কিছু জায়গা ক্যামেরার নজর থেকে বাদ পড়ে যেতে পারে, অন্যদিকে কৌশলগত অবস্থান নিশ্চিত করে বাড়ির ভেতরে ও বাইরে—উভয় জায়গার গুরুত্বপূর্ণ কার্যকলাপের ছবি তুলতে পারবেন। আপনার সিস্টেম থেকে সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেতে এখানে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দেওয়া হলো, যেখানে নিরাপত্তা ক্যামেরাগুলো স্থাপন করতে পারেন।
প্রধান দরজা
অনেকে মনে করেন, চোরেরা সব সময় লুকিয়ে থাকা দরজা দিয়ে ঢোকে, কিন্তু গবেষণা বলে অন্য কথা। এর বাইরেও এটি এমন জায়গা, যেখানে চুরি হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। আপনার প্রধান প্রবেশপথে একটি ক্যামেরা স্থাপন করে, বাড়িতে প্রবেশকারী বা ত্যাগকারী প্রত্যেক ব্যক্তির ওপর নজর রাখতে পারেন—পরিবারের সদস্য এবং বন্ধুবান্ধব থেকে শুরু করে ডেলিভারি কর্মী, শিশু পরিচর্যাকারী বা পরিষেবা প্রদানকারী পর্যন্ত।
ভিডিও ডোরবেলগুলো প্রধান দরজার জন্য বিশেষভাবে কার্যকর; কারণ, এগুলো দুইমুখী যোগাযোগ এবং কেউ এলে তাৎক্ষণিক সতর্কতা দেয়।
পেছনের এবং পাশের দরজা
প্রধান দরজা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হলেও পেছনের এবং পাশের দরজাগুলোও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, প্রায় ২২ শতাংশ চুরি পেছনের দরজা দিয়ে হয়। কারণ, এগুলো সাধারণত আড়াল করা থাকে। এই প্রবেশপথগুলো প্রতিবেশীদের বা পথচারীদের চোখে পড়ার সম্ভাবনা কম থাকায় চোরদের কাছে আকর্ষণীয়। এই দরজাগুলোতে ক্যামেরা স্থাপন করা নিশ্চিত করে যে কেউ যেকোনো উপায়ে আপনার বাড়িতে প্রবেশের চেষ্টা করলে সেটি দেখতে পাবেন।
গ্যারেজ এবং ড্রাইভওয়ে
গ্যারেজও চোরদের অন্যতম লক্ষ্য। কারণ, এখানে বাইক, টুলস, খেলার সরঞ্জাম এবং গাড়ির মতো মূল্যবান জিনিসপত্র রাখা হয়। আপনার গ্যারেজের দিকে মুখ করে একটি নিরাপত্তা ক্যামেরা রাখলে এই জিনিসগুলো নজরে থাকে এবং এটি বাড়ির দুর্বল প্রবেশপথগুলোর মধ্যে একটিতে সুরক্ষার অতিরিক্ত স্তর যোগ করে।
ড্রাইভওয়েতে একটি ক্যামেরা স্থাপন করলে আপনি গাড়ি, ডেলিভারি বা দর্শকদের আপনার প্রধান দরজায় পৌঁছানোর আগেই পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
প্রশস্ত উঠানের দৃশ্য
উঠান পর্যবেক্ষণ করার জন্য সেখানে ক্যামেরা স্থাপন জরুরি। এতে সন্দেহজনক কার্যকলাপ বাড়িতে পৌঁছানোর আগেই শনাক্তে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ক্যামেরাগুলো সেরা, যা কমপক্ষে ১৩০ ডিগ্রি কভার করে।
প্রধান সিঁড়ি বা হলওয়ে
যদি আপনার বাড়ির প্রতিটি কোণ কভার করতে না পারেন, তবে প্রধান হলওয়ে বা সিঁড়িতে একটি ক্যামেরা স্থাপন করা নিশ্চিত করে যে আপনি কক্ষগুলোর মধ্যে গতিবিধি ধারণ করতে পারবেন।
কোথায় নিরাপত্তা ক্যামেরা স্থাপন করা উচিত নয়
ক্যামেরা সুরক্ষার জন্য চমৎকার হলেও এগুলো কিছু সংবেদনশীল স্থানে স্থাপন করা উচিত নয়। শয়নকক্ষ এবং বাথরুম এর মধ্যে পড়ে। কারণ, এগুলো ব্যক্তিগত স্থান এবং এখানে গোপনীয়তার একটি শক্তিশালী প্রত্যাশা থাকে। এই ধরনের এলাকায় নজরদারি করলে ফুটেজ হ্যাক বা অপব্যবহার হলে ঝুঁকির সৃষ্টি হয়। শিশুদের জন্য বেবি মনিটর একটি নিরাপদ বিকল্প। এর মোশন ডিটেক্টর এবং উইন্ডো সেন্সর গোপনীয়তা লঙ্ঘন না করেই আপনাকে নিরাপত্তা দিতে পারে।
এ ছাড়া আপনার ক্যামেরাগুলো সরাসরি প্রতিবেশীর সম্পত্তির দিকে তাক করে রাখা এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ। যদিও বাইরের ক্যামেরাগুলো জনসাধারণের দিকের জায়গাগুলো ধারণ করা সাধারণত গ্রহণযোগ্য। ইচ্ছাকৃতভাবে অন্য কারও ব্যক্তিগত স্থানের ছবি তোলা আইনি সমস্যার কারণ হতে পারে। আপনার সিস্টেম সেটআপ করার সময় স্থানীয় আইন পরীক্ষা করুন এবং সীমানা মেনে চলুন।
এবার বিশ্বের অষ্টম সর্বোচ্চ পর্বত মানাসলু অভিযানে যাচ্ছেন দেশের দুই পর্বতারোহী ডা. বাবর আলী ও তানভীর আহমেদ। ‘মানাসলু অ্যাসেন্ট: ভার্টিক্যাল ডুয়ো’ শিরোনামের এই অভিযানের আয়োজনে আছে পর্বতারোহণ ক্লাব ভার্টিক্যাল ড্রিমার্স। ‘মাউন্টেন অব দ্য স্পিরিট’ খ্যাত এই চূড়া আরোহণের চেষ্টা করবেন পর্বতারোহী দুজন।
৩ ঘণ্টা আগেরূপচর্চাকে যাঁরা বিলাসবহুল মনে করেন; অথবা দিনের শেষে ক্লান্তির কারণে ত্বকে কোনো প্যাক ব্যবহার করতে পারেন না, তাঁরা জেনে রাখুন, সব সমস্যার সমাধান মিটবে পানিতেই। রূপচর্চায় পানিকে নানাভাবে ব্যবহার করা যায়। এর মধ্যে ফেস মিস্ট, আইস কিউব, স্টিম থেরাপি, গোসল অন্যতম। কথা হচ্ছে, ত্বকের কোন সমস্যার জন্য...
১৪ ঘণ্টা আগেঅনেকে ‘শেনজেন’ বা ‘সেঙ্গেন’ শব্দটি চেনে ভিসাসংক্রান্ত একটি শব্দ হিসেবে। তা একেবারে ভুল নয়। শেনজেন নামের সেই ভিসা দিয়ে ইউরোপের ২৯টি দেশে অবাধে ভ্রমণ করা যায়। কিন্তু সীমান্তহীন ইউরোপ ভ্রমণে ব্যবহৃত হওয়া এই ভিসার নাম কোথা থেকে এল? সেটাই আসলে গল্প।
১ দিন আগেএ বছর বিশ্বের সুন্দর সমুদ্রসৈকত হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার পিংক বিচ। সম্প্রতি ‘ফোর্বস’ ও ‘এক্সপ্লোর ওয়ার্ল্ড ওয়াইড’-এর ভ্রমণবিশেষজ্ঞদের জরিপে শীর্ষে স্থান পেয়েছে এই সৈকত। ফোর্বসে বলা হয়েছে, সুম্বাওয়া ও ফ্লোরেস দ্বীপের মাঝখানে কোমোডো দ্বীপে অবস্থিত এই গোলাপি সৈকত। যেখানে প্রবালবাগান আঁকড়ে..
১ দিন আগে