ফারিয়া রহমান খান

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ
ফারিয়া রহমান খান

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
২ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
১২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
১৫ ঘণ্টা আগে
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা।
অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
অশ্রু আর্কাইভের এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য ছিল কুষ্টিয়ার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সাইনোটাইপ মাধ্যমে নতুনভাবে উপস্থাপন করা এবং স্থানীয় শিল্পচর্চাকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা। কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে আসা বর্তমান, সাবেক শিক্ষার্থীসহ দেশবরেণ্য গুণী শিল্পীরা অংশ নেন।
তিন দিনব্যাপী এই নিবিড় কর্মশালায় মেন্টর ও প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন স্টুডিও শব্দর কর্ণধার শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন। অশ্রু আর্কাইভের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক শাওন আকন্দ কর্মশালা কিউরেট করেন।
কর্মশালার প্রথম দিনে সাইনোটাইপ শিল্পের ইতিহাস ও তাত্ত্বিক দিক তুলে ধরা হয়। পরবর্তী দিনগুলোতে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা নিজেরাই সাইনোটাইপ প্রিন্ট তৈরি করার সুযোগ পান। আলো, কেমিক্যাল ও নকশার সঠিক ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
শিল্পী নাজমুল হোসেন নয়ন বলেন, ‘সাইনোটাইপ শুধু একটি বিকল্প ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া নয়; এটি সময়, স্মৃতি ও স্থানকে ধারণ করার একধরনের নীরব ভাষা।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিল্পী তানজুম নাহার পর্ণা বলেন, ‘তিন দিনব্যাপী কর্মশালাটি আমাদের জন্য শুধু একটি কারিগরি প্রশিক্ষণই ছিল না; বরং এটি ছিল সময়, স্মৃতি এবং স্থানের সঙ্গে এক গভীর শিল্পভাষার সংযোগ। সাইনোটাইপের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কুষ্টিয়ার ইতিহাস, লোকজ সংস্কৃতি ও সামাজিক বাস্তবতাকে নতুনভাবে অনুধাবন করার সুযোগ পেয়েছি; বিশেষ করে রাসায়নিকের অনুপাত নির্ধারণ, কোটিং, এক্সপোজার, ওয়াশিং, টোনিং ও ড্রয়িং—প্রতিটি ধাপ হাতেকলমে শেখার অভিজ্ঞতা আমাদের অ্যানালগ ফটোগ্রাফির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও গভীর করেছে।’
কিউরেটর শাওন আকন্দ বলেন, কুষ্টিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি এ ধরনের সৃজনশীল এবং ঐতিহ্যবাহী ফটোগ্রাফিক কার্যক্রম নিয়ে ভবিষ্যতেও নিয়মিতভাবে কর্মশালা আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।
১৮৪২ সালে স্যার জন হার্শেল আবিষ্কৃত সাইনোটাইপ বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও ক্যামেরাবিহীন ফটোগ্রাফিক মুদ্রণ পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়ায় অতিবেগুনি রশ্মি বা সূর্যালোকের সাহায্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে কাগজ বা কাপড়ে গাঢ় নীল রঙের (প্রুশিয়ান ব্লু) নান্দনিক ছাপ তৈরি করা হয়

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ দিন আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
১২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
১৫ ঘণ্টা আগে
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
নতুন বছরে আপনি কী কী করতে চান, তা এখনই ভেবে ফেলুন। একটু স্থির হয়ে বসে খাতা-কলমে লিখে আপনার নতুন বছরের উদ্দেশ্য স্থির করে নিন। লিখে রাখলে তা বিভিন্নভাবে উদ্দেশ্য পূরণে সহায়তা করবে।
পুরোনো বছরকে সুন্দর করে বিদায় দিতেই হোক বা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে—ঘর সাজান সুন্দর করে। কিছু ওয়ার্ম লাইট ও জানালা বা টেবিলে কিছু গাছ রেখে ঘরে দিন একটু উষ্ণতার ছোঁয়া। সঙ্গে পুরোনো অপ্রয়োজনীয় জিনিস অন্য কাউকে দিয়ে দিন। দেখবেন বাসায় একটা শান্ত ও পরিচ্ছন্ন ভাব আসবে।
পিঠা সংস্কৃতির অংশ। তাই ঐতিহ্য ধরে রাখাতে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে সময় করে একদিন বিভিন্ন রকম পিঠা বানাতে পারেন। বড় আয়োজন নয়, বরং চা-বিস্কুট আর পিঠা নিয়ে একটি ঘরোয়া আড্ডা জমান। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণা করুন। দেখবেন, মন থেকে অনেকখানি ভার নেমে গেছে।
ডিসেম্বরের আবহাওয়া বই পড়ার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে দুপুরগুলো কাজে লাগান। গায়ে হালকা কাঁথা জড়িয়ে একটা অলস দুপুর বই পড়ে দেখুন। অথবা একটা ভালো উপন্যাস নিয়ে শীতের মিষ্টি রোদে বসে পড়ুন। সঙ্গে রাখুন এক কাপ চা। দেখবেন, খুব ভালো লাগবে।
বছরের এই শেষ সময় এসেও নিজের জন্য সময় বের করুন। নিজের যত্ন নিন, নিজেকে নিজেই কিছু উপহার দিন। দেখবেন নিজেকে মূল্যবান ও যোগ্য মনে হবে। তা ছাড়া কাউকে কিছু উপহার দিতে চাইলেও দিতে পারেন। সেটাও কিন্তু নিজেকে সময় দেওয়ার কাজ করবে।

শীতকালে অনেক জায়গায় পিঠা মেলা বা হস্তশিল্প মেলা বসে। এই মেলাগুলোতে ঘুরে বেড়ান। উৎসবের কেনাকাটায় বড় শপিং মল এড়িয়ে স্থানীয় কারিগরদের কাছ থেকে কিছু কিনুন এবং শীতের খাবার চেখে দেখুন। এতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা উপকৃত হবেন। মনে রাখবেন, উদ্যোক্তাদের সহায়তা না করলে তারা বড় হতে পারবে না। তাদের বড় করতে সহায়তা করাও একটা উদ্যোগ বটে।
শীতকালে অসহায় মানুষদের কষ্ট কমাতে গরম কাপড় ও কম্বল দান করুন। ছোট ছোট কাজ করে অন্যের মুখে হাসি ফোটান; যেমন কাউকে চা বা কফি খাওয়ান, বাসে বয়স্ক কারও জন্য আসন ছেড়ে দিন, কাউকে রাস্তা পার করিয়ে দিন। ছোট একটি মানবিক কাজ আপনার জীবনকে অর্থবহ করে তুলবে।

পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে অথবা একা বসে এই বছর কী কী ভালো ও খারাপ হয়েছে, তা নিয়ে ভাবুন। কী কী ভুল করেছেন, সেগুলো ভেবে দেখুন। সামনের বছরগুলোতে এসব ভুল যেন না হয়, সে জন্য সতর্ক হোন। এই বছর যা কিছু ইতিবাচক হয়েছে, সেগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে সৃষ্টিকর্তাকে কৃতজ্ঞতা জানান। কারও সঙ্গে মনোমালিন্য হয়ে থাকলে তা মিটিয়ে নিন। অযথা মনে রাগ পুষে রেখে নিজেকে কষ্ট দেবেন না।
পুরোনো বন্ধুরা আসলে মানুষের ব্রিদিং স্পেস বা নিশ্বাস ফেলার জায়গা। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। সবার সঙ্গে সম্ভব না হলেও যাঁদের বা যাঁর সঙ্গে সম্ভব, তাঁদের বা তাঁর সঙ্গে দেখা করে কিছু সময় কাটিয়ে আসুন। মন খুলে হাসুন। স্মৃতিচারণা করুন। অন্তত এক বেলা একসঙ্গে বসে খেয়ে ফেলুন মনের মতো কোনো খাবার। দেখবেন নতুন বছর অন্য রকমভাবে শুরু হবে।
সূত্র: ক্যামিলিস্টাইল ও অন্যান্য

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ দিন আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
১৫ ঘণ্টা আগে
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বলতে দ্বিধা নেই, গরমের দিনে রোদ গায়ে লাগিয়ে ভিটামিন ডি নেওয়ার কথা ভুলে গেলেও শীতে যেন তা বেশি বেশি মনে পড়ে। হিম সকালে রোদ গায়ে মাখতে কারো মন্দ লাগে না। ফলে এই মৌসুমে গায়ে রোদ লাগানোও হয় বেশি। আর এতে অতিরিক্ত পাতলা ত্বকের মানুষেরা একটু ঝামেলায় পড়েন। দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।
লেবুর রস, মধু ও গোলাপজলের ফেসপ্যাক
লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে মধু ত্বক আর্দ্র রাখে, যা শীতকালের রুক্ষ আবহাওয়ায় জরুরি। ১ চা-চামচ করে লেবুর রস, শসার রস, মধুর সঙ্গে আধা চা-চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে রাখুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তবে এই প্যাক ব্যবহার করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরাসরি রোদে না বের হওয়াই ভালো। বের হলেও ছাতা ব্যবহার করুন।
দই, বেসন ও হলুদের ফেসপ্যাক
এই প্যাক একই সঙ্গে ট্যান দূর করতে, মৃত কোষ ঝরাতে এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে খুব ভালো কাজ করে। ২ চা-চামচ টক দই, ১ চা-চামচ বেসন, এক চিমটি হলুদবাটা মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে ও গলায় ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে এই প্যাক শরীরের অন্য অংশের রোদে পোড়া দাগের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
লেবুর রস ও চিনির মিশ্রণ
ঘরে বসে ট্যান অপসারণের জন্য ফেসপ্যাকে যোগ করতে পারেন লেবুর রস। প্রাকৃতিক ব্লিচিং ক্ষমতার কারণে এটি ত্বকের যেকোনো দাগ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। এ ছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বকের দূষণ দূরে সহায়ক। সানট্যান দূর করতে লেবুর রস মধু বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত জায়গাগুলোয় স্ক্র্যাব করুন। ১৫ মিনিট আলতো করে ঘষে ধুয়ে নিন। তবে লেবু মিশ্রিত প্যাক বা স্ক্র্যাব ত্বকে ব্যবহার করলে ধোয়ার পর অবশ্যই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নয়তো ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।
আলুর রস ও মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক
আলুর রসে মৃদু ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সানট্যান হালকা করতে পারে। অন্যদিকে মুলতানি মাটি ত্বক পরিষ্কার করে। ২ চা-চামচ আলুর রস, ১ চা-চামচ মুলতানি মাটি, অল্প পরিমাণে গোলাপজল বা পানি মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগান এবং ২০ মিনিট বা পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি ও স্ক্র্যাবার দিয়ে ম্যাসাজ করে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
নারকেলের দুধেও মিলবে উপকার
ট্যান দূর করার পাশাপাশি নারকেল দুধ ত্বকের অন্যান্য উপকারও করে। মুখ ও হাতে ট্যান পড়ে থাকলে নারকেলের দুধকেই সমাধান হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। রোদে পোড়া ত্বকে তাজা নারকেল দুধ লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে নিন। ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বলতা ছড়াবে।
শসা ও লেবুর রসের মিশ্রণ
শসা ত্বক আর্দ্র রাখে এবং পোড়া ত্বকে আরাম দেয়। অন্যদিকে লেবুর রস ত্বকের রং হালকা করতে সহায়ক। শসা দিয়ে মুখ, ঘাড় ও হাতের ট্যান দূর করার ভালো উপায় হলো, খোসা ছাড়িয়ে থেঁতো করে রস বের করে নিয়ে তাতে সমপরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে তুলার বল দিয়ে সেই রস আক্রান্ত জায়গায় লাগানো। এরপর সেই রস ত্বকে পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

বলতে দ্বিধা নেই, গরমের দিনে রোদ গায়ে লাগিয়ে ভিটামিন ডি নেওয়ার কথা ভুলে গেলেও শীতে যেন তা বেশি বেশি মনে পড়ে। হিম সকালে রোদ গায়ে মাখতে কারো মন্দ লাগে না। ফলে এই মৌসুমে গায়ে রোদ লাগানোও হয় বেশি। আর এতে অতিরিক্ত পাতলা ত্বকের মানুষেরা একটু ঝামেলায় পড়েন। দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।
লেবুর রস, মধু ও গোলাপজলের ফেসপ্যাক
লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে মধু ত্বক আর্দ্র রাখে, যা শীতকালের রুক্ষ আবহাওয়ায় জরুরি। ১ চা-চামচ করে লেবুর রস, শসার রস, মধুর সঙ্গে আধা চা-চামচ গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি মুখে লাগিয়ে রাখুন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তবে এই প্যাক ব্যবহার করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরাসরি রোদে না বের হওয়াই ভালো। বের হলেও ছাতা ব্যবহার করুন।
দই, বেসন ও হলুদের ফেসপ্যাক
এই প্যাক একই সঙ্গে ট্যান দূর করতে, মৃত কোষ ঝরাতে এবং ত্বক উজ্জ্বল করতে খুব ভালো কাজ করে। ২ চা-চামচ টক দই, ১ চা-চামচ বেসন, এক চিমটি হলুদবাটা মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে ও গলায় ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে এই প্যাক শরীরের অন্য অংশের রোদে পোড়া দাগের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে।
লেবুর রস ও চিনির মিশ্রণ
ঘরে বসে ট্যান অপসারণের জন্য ফেসপ্যাকে যোগ করতে পারেন লেবুর রস। প্রাকৃতিক ব্লিচিং ক্ষমতার কারণে এটি ত্বকের যেকোনো দাগ দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। এ ছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বকের দূষণ দূরে সহায়ক। সানট্যান দূর করতে লেবুর রস মধু বা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত জায়গাগুলোয় স্ক্র্যাব করুন। ১৫ মিনিট আলতো করে ঘষে ধুয়ে নিন। তবে লেবু মিশ্রিত প্যাক বা স্ক্র্যাব ত্বকে ব্যবহার করলে ধোয়ার পর অবশ্যই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নয়তো ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।
আলুর রস ও মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক
আলুর রসে মৃদু ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সানট্যান হালকা করতে পারে। অন্যদিকে মুলতানি মাটি ত্বক পরিষ্কার করে। ২ চা-চামচ আলুর রস, ১ চা-চামচ মুলতানি মাটি, অল্প পরিমাণে গোলাপজল বা পানি মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগান এবং ২০ মিনিট বা পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি ও স্ক্র্যাবার দিয়ে ম্যাসাজ করে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
নারকেলের দুধেও মিলবে উপকার
ট্যান দূর করার পাশাপাশি নারকেল দুধ ত্বকের অন্যান্য উপকারও করে। মুখ ও হাতে ট্যান পড়ে থাকলে নারকেলের দুধকেই সমাধান হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। রোদে পোড়া ত্বকে তাজা নারকেল দুধ লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে নিন। ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বলতা ছড়াবে।
শসা ও লেবুর রসের মিশ্রণ
শসা ত্বক আর্দ্র রাখে এবং পোড়া ত্বকে আরাম দেয়। অন্যদিকে লেবুর রস ত্বকের রং হালকা করতে সহায়ক। শসা দিয়ে মুখ, ঘাড় ও হাতের ট্যান দূর করার ভালো উপায় হলো, খোসা ছাড়িয়ে থেঁতো করে রস বের করে নিয়ে তাতে সমপরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে তুলার বল দিয়ে সেই রস আক্রান্ত জায়গায় লাগানো। এরপর সেই রস ত্বকে পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
সূত্র: ফেমিনা ও অন্যান্য

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ দিন আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
২ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
১২ ঘণ্টা আগে
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন। সাবধান; পুরোনো প্রেমিকার হঠাৎ ফোন আসতে পারে। ফোনটা ধরবেন নাকি বলবেন ‘নেটওয়ার্কের বাইরে আছি’, সেটা আপনার কর্মফল! প্রেমের ক্ষেত্রে বিরক্তি বা অনাগ্রহ না দেখানোই ভালো।
বৃষ
আজ আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের দিকে নজর দিতে হবে। না, অর্থ আসবে না; বরং অর্থ যাওয়ার পথ তৈরি হবে! বিশেষত অনলাইন শপিংয়ের দিকে মন ঝুঁকতে পারে। এমন কিছু অর্ডার করে ফেলবেন, যেটা হাতে আসার পর মনে হবে—‘এটার আসল প্রয়োজন কী ছিল?’ স্ত্রীর কাছ থেকে উপহার চেয়ে বসলে এমন কিছু পাবেন, যা দেখে হাসবেন নাকি কাঁদবেন, তা ঠিক করতে পারবেন না। ফাস্ট ফুডের দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নিন। একটু কম তেল-ঝাল খান, নইলে গ্যাসের চোটে মহাকাশে যাত্রা শুরু করতে পারেন।
মিথুন
মিথুন রাশির দ্বৈত সত্তা আজ দ্বিগুণ সক্রিয়। এক মন বলবে, ‘কাজটা করে ফেলি,’ আর অন্য মন বলবে, ‘আরে বাবা! নেটফ্লিক্সের সিরিজটা আগে শেষ করা যাক!’ এই দোটানার জন্য দিনের শেষে আপনার কাজও হবে না, আবার সিরিজটাও শেষও হবে না। কর্মক্ষেত্রে সহকর্মী আজ আপনার সাফল্যের গল্পে এত বেশি রং মেশাবেন যে আসল গল্পের চেয়ে সেটা শুনেই বসের বেশি হাসি পাবে। সন্ধ্যায় পরিচিত কাউকে এমন একটি উপদেশ দেবেন, যা আপনি নিজে জীবনে কখনো মেনে চলেননি।
কর্কট
কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত ঘরকুনো হন। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে ঘরের বাইরে ঠেলে দেবে। অপ্রত্যাশিতভাবে বন্ধু বা আত্মীয়ের দল বাড়িতে এসে আপনার শান্তি ভঙ্গ করতে পারে। তাদের আপ্যায়ন করতে গিয়ে পকেটের দফারফা হবে। তবে চিন্তা নেই, এই বিড়ম্বনার মধ্যেই লুকিয়ে আছে ভবিষ্যতের কোনো শুভ ইঙ্গিত। প্রেমিক/প্রেমিকা আজ আপনাকে ‘ডায়েট কন্ট্রোল’ করতে বলবে। আপনি গোপনে লুকিয়ে ফ্রিজের দিকে এগোনোর সময় ধরা পড়তে পারেন।
সিংহ
সিংহ রাশি, আজ আপনার ব্যক্তিত্বের তেজ এতটা বেশি থাকবে যে ঘরে ঢুকে লাইট না জ্বাললেও চলবে। সবাই আজ আপনার কথা শুনতে চাইবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো—আপনার বলার মতো বিশেষ কোনো কথা আজ থাকবে না। বসের চোখে পড়তে চাচ্ছেন? যান, একটু উল্টাপাল্টা কিছু করুন। আপনার ভুল করার স্টাইল দেখেও তারা মুগ্ধ হতে পারে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসে প্রচুর টাকা খরচ হতে পারে, যেমন চতুর্থ কফির কাপ অথবা একটি লাল রঙের ক্যাপ যা আপনার মোটেই প্রয়োজন নেই।
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ সত্তাটি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাবে। সহকর্মীর ফাইলে সামান্য একটি বানান ভুল পেলেও এমন রিঅ্যাক্ট করবেন যেন তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অপরাধটি করে ফেলেছেন। এই বাড়তি খুঁতখুঁতে স্বভাবের জন্য কিছু মানুষ আপনাকে এড়িয়ে যেতে পারে। নিজেকে নিয়ে একটু হাসিঠাট্টা করুন। সবকিছু সিরিয়াসলি নেবেন না। যদি দেখেন জুতা উল্টো পরে ফেলেছেন, তা নিয়ে একটা সেলফি তুলে পোস্ট করে দিন! দেখবেন দিনটি হালকা হয়ে গেছে।
তুলা
গ্রহদের মতে, আজ আপনার ‘ব্যালেন্সিং অ্যাক্ট’ সফল হবে। তবে এই ব্যালেন্স কর্মক্ষেত্র বা ব্যক্তিগত জীবনে নয়, হবে আপনার ফ্রিজের খাবার আর আপনার ডায়েটের মধ্যে! আপনি দুই দিকেই সামঞ্জস্য রক্ষা করবেন; অর্থাৎ ডায়েটও ভাঙবেন, আবার রাতে আফসোসও করবেন। আজ আপনার সঙ্গী এমন একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করতে পারে, যার উত্তর দিতে গিয়ে আপনার মাথা পুরোপুরি ঘুরে যাবে; যেমন ‘বিয়ে না হলে আমাদের জীবনটা কেমন হতো?’ শান্ত থাকুন এবং হাসতে শিখুন।
বৃশ্চিক
বৃশ্চিক, আপনার রহস্যময় স্বভাব আজ কারও কাছে ধরা পড়বে না। কারণ, নিজেই আজ আপনার রহস্য ভুলে যাবেন! পুরোনো একটি ভুলে যাওয়া ঋণ বা পাওনা টাকা আজ হুট করে মনে পড়তে পারে। তবে যখন সেটি দাবি করতে যাবেন, তখন অন্য পক্ষ এমন এক গল্প শোনাবে যে আপনি উল্টো তাকেই সহানুভূতি দেখিয়ে টাকা দিয়ে আসতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে আজ এমন একজনের সঙ্গে দেখা হবে, যিনি আপনার চেয়েও বেশি গম্ভীর। দুজন মিলে এমন একটি হাসির মুহূর্ত তৈরি করবেন, যা কেউ কল্পনাও করেনি।
ধনু
ধনু রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন। কিন্তু আজকের অ্যাডভেঞ্চারটি হবে আলমারি গোছানো! ভাবতেও পারেননি, আপনার আলমারির ভেতরে এত অদ্ভুত জিনিস লুকিয়ে ছিল। পুরোনো প্রেমের চিঠি থেকে শুরু করে ছেঁড়া মোজা পর্যন্ত সবই পেয়ে যাবেন। যদি আজ কোথাও যাওয়ার প্ল্যান থাকে, তবে সাবধানে যান। মানিব্যাগটি ভুল করে রান্নাঘরে রেখে আসতে পারেন। এই ভুলে যাওয়াটাই আজ আপনার সবচেয়ে বড় কৌতুক হতে চলেছে।
মকর
মকর, আপনি সাধারণত খুব শৃঙ্খলাপরায়ণ। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে একটু ডিসকোয়ালিফাই করবে। দিনের শুরুতেই গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ের আগে মোবাইল ফোন খুঁজে পাবেন না। পরে দেখবেন, ফোনটি প্যান্টের পকেটেই ছিল। আপনার কঠোর পরিশ্রমের ফল আজ মিষ্টি হবে, তবে মিষ্টির সঙ্গে সামান্য তেতো অভিজ্ঞতাও আসতে পারে। বিনিয়োগের আগে দুবার চিন্তা করুন। এমন কাউকে বিশ্বাস করবেন না, যিনি আপনাকে ‘এক মাসে দ্বিগুণ লাভ’ করার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন।
কুম্ভ
কুম্ভ, আজ আপনার বুদ্ধি আকাশ ছুঁয়ে যাবে। এমন একটি সমস্যার সমাধান করবেন, যা কেউ ভাবতেও পারেনি। কিন্তু আফসোস! সেই সমস্যাটি হয়তো একেবারেই গুরুত্বহীন ছিল, যেমন ‘কে আগে রিমোট নেবে’ বা ‘চায়ের কাপের দাগটা কীভাবে তোলা যায়।’ বন্ধুদের মধ্যে কেউ আজ এমন একটি বড় দাবি করবে, যা শুনে আপনি প্রথমে অবাক হবেন, পরে হো হো করে হেসে উঠবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করলে তাতে অপ্রত্যাশিতভাবে প্রচুর লাইক ও কমেন্ট পাবেন।
মীন
মীন রাশির জাতক-জাতিকারা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। আজ সেই স্বপ্নময় জগৎটি আপনার কর্মক্ষেত্রে এসে পড়তে পারে। কাজের মধ্যে হঠাৎ কল্পনায় ডুবে যাবেন এবং বসকে ভুল করে অন্য কারও নাম ধরে ডেকে ফেলতে পারেন। প্রেমের ক্ষেত্রে আবেগপ্রবণতা আজ অতিরিক্ত বাড়বে। নিজের হাতে লেখা একটি কবিতা বা চিঠি প্রিয়জনকে দিলে তারা হয়তো হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়বে। কারণ, আবেগ দেখানোর জন্য আপনার শব্দচয়ন হয়তো আজ খুব একটা সিরিয়াস হবে না। তবে মনে রাখবেন, হাসিই সম্পর্কের সেরা মসলা।

মেষ
আজ এক প্রকার ‘অটো-মোডে’ থাকবেন। সকালে উঠেই মনে হবে, ‘আমি কি ঘুমিয়েও কাজ করে ফেলতে পারি?’ বসের সামনে আপনার একটি ভুল আইডিয়া আজ এমনভাবে হিট করবে যে তিনি ভাববেন, আপনি হয়তো রাতের বেলা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোনো বিশ্বমানের কোর্স করেছেন। সাবধান; পুরোনো প্রেমিকার হঠাৎ ফোন আসতে পারে। ফোনটা ধরবেন নাকি বলবেন ‘নেটওয়ার্কের বাইরে আছি’, সেটা আপনার কর্মফল! প্রেমের ক্ষেত্রে বিরক্তি বা অনাগ্রহ না দেখানোই ভালো।
বৃষ
আজ আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সের দিকে নজর দিতে হবে। না, অর্থ আসবে না; বরং অর্থ যাওয়ার পথ তৈরি হবে! বিশেষত অনলাইন শপিংয়ের দিকে মন ঝুঁকতে পারে। এমন কিছু অর্ডার করে ফেলবেন, যেটা হাতে আসার পর মনে হবে—‘এটার আসল প্রয়োজন কী ছিল?’ স্ত্রীর কাছ থেকে উপহার চেয়ে বসলে এমন কিছু পাবেন, যা দেখে হাসবেন নাকি কাঁদবেন, তা ঠিক করতে পারবেন না। ফাস্ট ফুডের দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নিন। একটু কম তেল-ঝাল খান, নইলে গ্যাসের চোটে মহাকাশে যাত্রা শুরু করতে পারেন।
মিথুন
মিথুন রাশির দ্বৈত সত্তা আজ দ্বিগুণ সক্রিয়। এক মন বলবে, ‘কাজটা করে ফেলি,’ আর অন্য মন বলবে, ‘আরে বাবা! নেটফ্লিক্সের সিরিজটা আগে শেষ করা যাক!’ এই দোটানার জন্য দিনের শেষে আপনার কাজও হবে না, আবার সিরিজটাও শেষও হবে না। কর্মক্ষেত্রে সহকর্মী আজ আপনার সাফল্যের গল্পে এত বেশি রং মেশাবেন যে আসল গল্পের চেয়ে সেটা শুনেই বসের বেশি হাসি পাবে। সন্ধ্যায় পরিচিত কাউকে এমন একটি উপদেশ দেবেন, যা আপনি নিজে জীবনে কখনো মেনে চলেননি।
কর্কট
কর্কট রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত ঘরকুনো হন। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে ঘরের বাইরে ঠেলে দেবে। অপ্রত্যাশিতভাবে বন্ধু বা আত্মীয়ের দল বাড়িতে এসে আপনার শান্তি ভঙ্গ করতে পারে। তাদের আপ্যায়ন করতে গিয়ে পকেটের দফারফা হবে। তবে চিন্তা নেই, এই বিড়ম্বনার মধ্যেই লুকিয়ে আছে ভবিষ্যতের কোনো শুভ ইঙ্গিত। প্রেমিক/প্রেমিকা আজ আপনাকে ‘ডায়েট কন্ট্রোল’ করতে বলবে। আপনি গোপনে লুকিয়ে ফ্রিজের দিকে এগোনোর সময় ধরা পড়তে পারেন।
সিংহ
সিংহ রাশি, আজ আপনার ব্যক্তিত্বের তেজ এতটা বেশি থাকবে যে ঘরে ঢুকে লাইট না জ্বাললেও চলবে। সবাই আজ আপনার কথা শুনতে চাইবে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো—আপনার বলার মতো বিশেষ কোনো কথা আজ থাকবে না। বসের চোখে পড়তে চাচ্ছেন? যান, একটু উল্টাপাল্টা কিছু করুন। আপনার ভুল করার স্টাইল দেখেও তারা মুগ্ধ হতে পারে। অপ্রয়োজনীয় জিনিসে প্রচুর টাকা খরচ হতে পারে, যেমন চতুর্থ কফির কাপ অথবা একটি লাল রঙের ক্যাপ যা আপনার মোটেই প্রয়োজন নেই।
কন্যা
আজ আপনার ভেতরের ‘পারফেকশনিস্ট’ সত্তাটি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাবে। সহকর্মীর ফাইলে সামান্য একটি বানান ভুল পেলেও এমন রিঅ্যাক্ট করবেন যেন তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অপরাধটি করে ফেলেছেন। এই বাড়তি খুঁতখুঁতে স্বভাবের জন্য কিছু মানুষ আপনাকে এড়িয়ে যেতে পারে। নিজেকে নিয়ে একটু হাসিঠাট্টা করুন। সবকিছু সিরিয়াসলি নেবেন না। যদি দেখেন জুতা উল্টো পরে ফেলেছেন, তা নিয়ে একটা সেলফি তুলে পোস্ট করে দিন! দেখবেন দিনটি হালকা হয়ে গেছে।
তুলা
গ্রহদের মতে, আজ আপনার ‘ব্যালেন্সিং অ্যাক্ট’ সফল হবে। তবে এই ব্যালেন্স কর্মক্ষেত্র বা ব্যক্তিগত জীবনে নয়, হবে আপনার ফ্রিজের খাবার আর আপনার ডায়েটের মধ্যে! আপনি দুই দিকেই সামঞ্জস্য রক্ষা করবেন; অর্থাৎ ডায়েটও ভাঙবেন, আবার রাতে আফসোসও করবেন। আজ আপনার সঙ্গী এমন একটি অদ্ভুত প্রশ্ন করতে পারে, যার উত্তর দিতে গিয়ে আপনার মাথা পুরোপুরি ঘুরে যাবে; যেমন ‘বিয়ে না হলে আমাদের জীবনটা কেমন হতো?’ শান্ত থাকুন এবং হাসতে শিখুন।
বৃশ্চিক
বৃশ্চিক, আপনার রহস্যময় স্বভাব আজ কারও কাছে ধরা পড়বে না। কারণ, নিজেই আজ আপনার রহস্য ভুলে যাবেন! পুরোনো একটি ভুলে যাওয়া ঋণ বা পাওনা টাকা আজ হুট করে মনে পড়তে পারে। তবে যখন সেটি দাবি করতে যাবেন, তখন অন্য পক্ষ এমন এক গল্প শোনাবে যে আপনি উল্টো তাকেই সহানুভূতি দেখিয়ে টাকা দিয়ে আসতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে আজ এমন একজনের সঙ্গে দেখা হবে, যিনি আপনার চেয়েও বেশি গম্ভীর। দুজন মিলে এমন একটি হাসির মুহূর্ত তৈরি করবেন, যা কেউ কল্পনাও করেনি।
ধনু
ধনু রাশির জাতক-জাতিকারা সাধারণত অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করেন। কিন্তু আজকের অ্যাডভেঞ্চারটি হবে আলমারি গোছানো! ভাবতেও পারেননি, আপনার আলমারির ভেতরে এত অদ্ভুত জিনিস লুকিয়ে ছিল। পুরোনো প্রেমের চিঠি থেকে শুরু করে ছেঁড়া মোজা পর্যন্ত সবই পেয়ে যাবেন। যদি আজ কোথাও যাওয়ার প্ল্যান থাকে, তবে সাবধানে যান। মানিব্যাগটি ভুল করে রান্নাঘরে রেখে আসতে পারেন। এই ভুলে যাওয়াটাই আজ আপনার সবচেয়ে বড় কৌতুক হতে চলেছে।
মকর
মকর, আপনি সাধারণত খুব শৃঙ্খলাপরায়ণ। কিন্তু আজ গ্রহরা আপনাকে একটু ডিসকোয়ালিফাই করবে। দিনের শুরুতেই গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ের আগে মোবাইল ফোন খুঁজে পাবেন না। পরে দেখবেন, ফোনটি প্যান্টের পকেটেই ছিল। আপনার কঠোর পরিশ্রমের ফল আজ মিষ্টি হবে, তবে মিষ্টির সঙ্গে সামান্য তেতো অভিজ্ঞতাও আসতে পারে। বিনিয়োগের আগে দুবার চিন্তা করুন। এমন কাউকে বিশ্বাস করবেন না, যিনি আপনাকে ‘এক মাসে দ্বিগুণ লাভ’ করার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন।
কুম্ভ
কুম্ভ, আজ আপনার বুদ্ধি আকাশ ছুঁয়ে যাবে। এমন একটি সমস্যার সমাধান করবেন, যা কেউ ভাবতেও পারেনি। কিন্তু আফসোস! সেই সমস্যাটি হয়তো একেবারেই গুরুত্বহীন ছিল, যেমন ‘কে আগে রিমোট নেবে’ বা ‘চায়ের কাপের দাগটা কীভাবে তোলা যায়।’ বন্ধুদের মধ্যে কেউ আজ এমন একটি বড় দাবি করবে, যা শুনে আপনি প্রথমে অবাক হবেন, পরে হো হো করে হেসে উঠবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করলে তাতে অপ্রত্যাশিতভাবে প্রচুর লাইক ও কমেন্ট পাবেন।
মীন
মীন রাশির জাতক-জাতিকারা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। আজ সেই স্বপ্নময় জগৎটি আপনার কর্মক্ষেত্রে এসে পড়তে পারে। কাজের মধ্যে হঠাৎ কল্পনায় ডুবে যাবেন এবং বসকে ভুল করে অন্য কারও নাম ধরে ডেকে ফেলতে পারেন। প্রেমের ক্ষেত্রে আবেগপ্রবণতা আজ অতিরিক্ত বাড়বে। নিজের হাতে লেখা একটি কবিতা বা চিঠি প্রিয়জনকে দিলে তারা হয়তো হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়বে। কারণ, আবেগ দেখানোর জন্য আপনার শব্দচয়ন হয়তো আজ খুব একটা সিরিয়াস হবে না। তবে মনে রাখবেন, হাসিই সম্পর্কের সেরা মসলা।

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
৮ দিন আগে
কুষ্টিয়ায় সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী সাইনোটাইপ কর্মশালা। অশ্রু আর্কাইভ ও স্টুডিও শব্দ যৌথ উদ্যোগে এই কর্মশালার আয়োজন করে। গত শুক্রবার শুরু হওয়া এই সৃজনশীল কর্মযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয় অশ্রু আর্কাইভ এবং স্মরণ মৎস্য বীজ খামার প্রাঙ্গণে। রোববার ছিল তিন দিনব্যাপী আয়োজনের শেষ দিন।
২ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই অন্য রকম অনুভূতি। একদিকে বছর শেষের সব হিসাবনিকাশ, নতুন বছরের আগমনী বার্তা; অন্যদিকে বিজয়ের আনন্দ আর পিঠা-পার্বণের আমেজ। সব মিলিয়ে এই মাসটি যেন সত্যিই বিশেষ। ডিসেম্বরে, বছরের শেষ সময়গুলো কীভাবে একটু অর্থবহ করা যায়, তা জেনে নিন।
১২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘক্ষণ রোদে বসে থাকলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিতে পাতলা ত্বকের মানুষদের ত্বক দ্রুত পুড়ে যায়। ফলে গায়ের রং তামাটে হয়ে যায়। তাই এ সময় নিয়মিত যাঁরা রোদ পোহাচ্ছেন, তাঁদের ত্বক যদি এ রকম রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে যায়, তাঁরা গোসলের সময় কিছু ঘরোয়া প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাতে সুবিধা পাবেন।...
১৫ ঘণ্টা আগে