অনলাইন ডেস্ক
তরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। তাজা, রসাল এবং মিষ্টি না হলে এই ফলে সত্যিকার স্বাদ পাওয়া যায় না। তরমুজ কেবল সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। গরমকালে তরমুজ হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করে, কারণ এর বেশির ভাগই পানি। এতে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে।
তবে বাজার গিয়ে তরমুজ বাছাইয়ে অনেকে ভুল করেন। বাড়িতে এনে হয়তো কাটার পর দেখা যায় ভেতরে শুকনো এবং স্বাদহীন। এখানে কিছু সহজ টিপস তুলে ধরা হলো, যাতে সহজেই সঠিক তরমুজ বাছাই করতে পারেন:
তরমুজ কেনার সময় ৫টি টিপস মনে রাখতে হবে:
ওজন পরীক্ষা করুন
গ্রীষ্মকালে তরমুজ কেনার সময় অবশ্যই হাতে তুলে নিয়ে ওজন পরীক্ষা করুন। ভালো তরমুজ আকারের তুলনায় ভারী হয়। এর মানে হলো, এটি পানিতে পরিপূর্ণ এবং এটি মিষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। খুব হালকা মনে হলে বুঝতে হবে ভেতরে শুকিয়ে গেছে এবং এটি স্বাদহীন হবে।
শব্দ পরীক্ষা করুন
এটি হলো দ্রুত পরীক্ষার একটি কৌশল। আঙুল দিয়ে তরমুজে টোকা দিন। যদি একটি গভীর, পূর্ণ পাত্রের মতো শব্দ শুনতে পান, তার মানে ফলটি পাকা এবং মিষ্টি। এটি না কেটে সেরা তরমুজ বাছাই করার একটি সহজ উপায়।
খোসা দেখুন
খোসার ধরন, রং, সজীবতা ইত্যাদি ভেতরের জিনিস সম্পর্কে অনেক ধারণা দিতে পারে। যদি খোসা গাঢ় সবুজ হয় এবং স্পর্শ করলে রুক্ষ লাগে, তাহলে তরমুজটি পাকা এবং মিষ্টি। চকচকে এবং মসৃণ খোসা সাধারণত বোঝায় ফলটি এখনো পাকেনি এবং স্বাদ ভালো হবে না।
ছিদ্র বা ফাটল না থাকা
কেনার আগে সর্বদা ফলটিকে চারপাশ থেকে পরীক্ষা করুন। কোনো ছিদ্র থাকলে এটির ভেতরে পোকা থাকতে পারে। এ ছাড়া, যেগুলোতে ফাটল, কাটা বা কোনো অদ্ভুত দাগ রয়েছে সেগুলো এড়িয়ে চলুন। এগুলো ইঙ্গিত দেয় যে তরমুজটি খাওয়া নিরাপদ না-ও হতে পারে।
কাটা তরমুজ কিনবেন না
তরমুজ বিভিন্ন আকারের হয়, তবে গোলাকারগুলো সাধারণত লম্বা বা ডিম্বাকৃতির গুলোর চেয়ে মিষ্টি হয়। কাটা তরমুজের টুকরোগুলো দেখতে যতই লোভনীয় লাগুক না কেন, সেগুলো কিনবেন না। কাটা ফল দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বহন করতে পারে।
তরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। তাজা, রসাল এবং মিষ্টি না হলে এই ফলে সত্যিকার স্বাদ পাওয়া যায় না। তরমুজ কেবল সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। গরমকালে তরমুজ হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করে, কারণ এর বেশির ভাগই পানি। এতে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে।
তবে বাজার গিয়ে তরমুজ বাছাইয়ে অনেকে ভুল করেন। বাড়িতে এনে হয়তো কাটার পর দেখা যায় ভেতরে শুকনো এবং স্বাদহীন। এখানে কিছু সহজ টিপস তুলে ধরা হলো, যাতে সহজেই সঠিক তরমুজ বাছাই করতে পারেন:
তরমুজ কেনার সময় ৫টি টিপস মনে রাখতে হবে:
ওজন পরীক্ষা করুন
গ্রীষ্মকালে তরমুজ কেনার সময় অবশ্যই হাতে তুলে নিয়ে ওজন পরীক্ষা করুন। ভালো তরমুজ আকারের তুলনায় ভারী হয়। এর মানে হলো, এটি পানিতে পরিপূর্ণ এবং এটি মিষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। খুব হালকা মনে হলে বুঝতে হবে ভেতরে শুকিয়ে গেছে এবং এটি স্বাদহীন হবে।
শব্দ পরীক্ষা করুন
এটি হলো দ্রুত পরীক্ষার একটি কৌশল। আঙুল দিয়ে তরমুজে টোকা দিন। যদি একটি গভীর, পূর্ণ পাত্রের মতো শব্দ শুনতে পান, তার মানে ফলটি পাকা এবং মিষ্টি। এটি না কেটে সেরা তরমুজ বাছাই করার একটি সহজ উপায়।
খোসা দেখুন
খোসার ধরন, রং, সজীবতা ইত্যাদি ভেতরের জিনিস সম্পর্কে অনেক ধারণা দিতে পারে। যদি খোসা গাঢ় সবুজ হয় এবং স্পর্শ করলে রুক্ষ লাগে, তাহলে তরমুজটি পাকা এবং মিষ্টি। চকচকে এবং মসৃণ খোসা সাধারণত বোঝায় ফলটি এখনো পাকেনি এবং স্বাদ ভালো হবে না।
ছিদ্র বা ফাটল না থাকা
কেনার আগে সর্বদা ফলটিকে চারপাশ থেকে পরীক্ষা করুন। কোনো ছিদ্র থাকলে এটির ভেতরে পোকা থাকতে পারে। এ ছাড়া, যেগুলোতে ফাটল, কাটা বা কোনো অদ্ভুত দাগ রয়েছে সেগুলো এড়িয়ে চলুন। এগুলো ইঙ্গিত দেয় যে তরমুজটি খাওয়া নিরাপদ না-ও হতে পারে।
কাটা তরমুজ কিনবেন না
তরমুজ বিভিন্ন আকারের হয়, তবে গোলাকারগুলো সাধারণত লম্বা বা ডিম্বাকৃতির গুলোর চেয়ে মিষ্টি হয়। কাটা তরমুজের টুকরোগুলো দেখতে যতই লোভনীয় লাগুক না কেন, সেগুলো কিনবেন না। কাটা ফল দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বহন করতে পারে।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১২ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে