আরেকটু শান্তিতে ঘুমাতে বিশ্বজুড়ে দম্পতিরা ‘স্লিপ ডিভোর্সের’ পথ বেছে নিচ্ছেন। আমেরিকান একাডেমি অব স্লিপ মেডিসিনের ২০২৪ সালের জরিপ অনুযায়ী, দেশটির ১৫ শতাংশ দম্পতি প্রতিদিনই স্লিপ ডিভোর্স করেন এবং ২০ শতাংশ মাঝে মাঝে এই পদ্ধতি অনুসরণ করেন।
‘স্লিপ ডিভোর্স’ হলো এমন একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে দম্পতিরা মাঝেমধ্যে বা নিয়মিত আলাদা বিছানা বা ঘরে ঘুমানোর সিদ্ধান্ত নেন। এর উদ্দেশ্য হলো—একসঙ্গে ঘুমানোর ফলে সৃষ্ট ব্যাঘাত কমানো। এই পদ্ধতির ব্যবহারকারীরা দাবি করছেন, স্লিপ ডিভোর্স তাদের বৈবাহিক জীবনের গুণগত মান উন্নত করতে সহায়তা করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য এবং সম্পর্কের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
তবে শান্তির ঘুমই যে দম্পতিদের মধ্যে সাময়িক বিচ্ছেদের কারণ হচ্ছে, এমন নয়। কিছু দম্পতি আলাদা ঘুমান সময়সূচির অমিলের কারণেও। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দম্পতিরা আলাদা ঘুমান সঙ্গীর নাক ডাকা বা অন্য কোনো বিষয়ের কারণে, যা শান্তিপূর্ণ ঘুমে বাধা সৃষ্টি করে।
স্লিপ ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, যারা স্লিপ ডিভোর্সের চেষ্টা করেছেন, তাদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষ ভালো ঘুমের অভিজ্ঞতা পেয়েছেন। এমনকি, আলাদা শোয়ার ঘরে থাকা দম্পতিরা প্রতি রাতে একসঙ্গে ঘুমানো দম্পতিদের তুলনায় গড়ে ৩৭ মিনিট বেশি ঘুমান।
এই পদ্ধতির ফলে দম্পতিরা নিজেদের ঘুমের পরিবেশ নিজেদের মতো করে নিতে পারেন। কেউ কম তাপমাত্রা পছন্দ করেন, কেউ বেশি। কেউ নরম বিছানায় ঘুমান, আবার কারও পছন্দ শক্তপোক্ত। বিষয়টি শুধু ঘুমের গুণগত মানই নয়, বরং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সাহায্য করে।
অনেকে ভাবেন, আলাদা ঘুমালে ঘনিষ্ঠতা কমে যেতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ঘুমের বাইরের সময়টুকু একে অপরকে যথেষ্ট সময় দিলে স্লিপ ডিভোর্স আসলে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়।
সম্প্রতি সাইকোলজিক্যাল বুলেটিনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমের সমস্যা দম্পতিদের বৈবাহিক জীবনে অসন্তোষ বাড়ায়। এটি প্রমাণ করে, ভালো ঘুম নিশ্চিত না হলে সম্পর্কের টানাপোড়েন বেড়ে যায়। তাই ঘুমের ব্যাঘাত দূর করা বৈবাহিক জীবনে সন্তুষ্টি বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে কিছু গবেষণায় স্লিপ ডিভোর্স ঘুমের গুণগত মান উন্নত করতে পারে বলা হলেও, অন্য গবেষণাগুলো সতর্ক করেছে, এই পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ ছাড়া চালালে দম্পতিদের মধ্যে আবেগীয় দূরত্ব বাড়তে পারে।
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব কারেন্ট সায়েন্সে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে বলা হয়েছে—ঘুমের সময় আলাদা থাকলেও, একে অপরের প্রতি আবেগ বজায় রাখতে সঙ্গীদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ ও সাধারণ কাজকর্মে সময় কাটানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আরেকটু শান্তিতে ঘুমাতে বিশ্বজুড়ে দম্পতিরা ‘স্লিপ ডিভোর্সের’ পথ বেছে নিচ্ছেন। আমেরিকান একাডেমি অব স্লিপ মেডিসিনের ২০২৪ সালের জরিপ অনুযায়ী, দেশটির ১৫ শতাংশ দম্পতি প্রতিদিনই স্লিপ ডিভোর্স করেন এবং ২০ শতাংশ মাঝে মাঝে এই পদ্ধতি অনুসরণ করেন।
‘স্লিপ ডিভোর্স’ হলো এমন একটি পদ্ধতি, যার মাধ্যমে দম্পতিরা মাঝেমধ্যে বা নিয়মিত আলাদা বিছানা বা ঘরে ঘুমানোর সিদ্ধান্ত নেন। এর উদ্দেশ্য হলো—একসঙ্গে ঘুমানোর ফলে সৃষ্ট ব্যাঘাত কমানো। এই পদ্ধতির ব্যবহারকারীরা দাবি করছেন, স্লিপ ডিভোর্স তাদের বৈবাহিক জীবনের গুণগত মান উন্নত করতে সহায়তা করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য এবং সম্পর্কের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
তবে শান্তির ঘুমই যে দম্পতিদের মধ্যে সাময়িক বিচ্ছেদের কারণ হচ্ছে, এমন নয়। কিছু দম্পতি আলাদা ঘুমান সময়সূচির অমিলের কারণেও। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দম্পতিরা আলাদা ঘুমান সঙ্গীর নাক ডাকা বা অন্য কোনো বিষয়ের কারণে, যা শান্তিপূর্ণ ঘুমে বাধা সৃষ্টি করে।
স্লিপ ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, যারা স্লিপ ডিভোর্সের চেষ্টা করেছেন, তাদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষ ভালো ঘুমের অভিজ্ঞতা পেয়েছেন। এমনকি, আলাদা শোয়ার ঘরে থাকা দম্পতিরা প্রতি রাতে একসঙ্গে ঘুমানো দম্পতিদের তুলনায় গড়ে ৩৭ মিনিট বেশি ঘুমান।
এই পদ্ধতির ফলে দম্পতিরা নিজেদের ঘুমের পরিবেশ নিজেদের মতো করে নিতে পারেন। কেউ কম তাপমাত্রা পছন্দ করেন, কেউ বেশি। কেউ নরম বিছানায় ঘুমান, আবার কারও পছন্দ শক্তপোক্ত। বিষয়টি শুধু ঘুমের গুণগত মানই নয়, বরং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সাহায্য করে।
অনেকে ভাবেন, আলাদা ঘুমালে ঘনিষ্ঠতা কমে যেতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ঘুমের বাইরের সময়টুকু একে অপরকে যথেষ্ট সময় দিলে স্লিপ ডিভোর্স আসলে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়।
সম্প্রতি সাইকোলজিক্যাল বুলেটিনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমের সমস্যা দম্পতিদের বৈবাহিক জীবনে অসন্তোষ বাড়ায়। এটি প্রমাণ করে, ভালো ঘুম নিশ্চিত না হলে সম্পর্কের টানাপোড়েন বেড়ে যায়। তাই ঘুমের ব্যাঘাত দূর করা বৈবাহিক জীবনে সন্তুষ্টি বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে কিছু গবেষণায় স্লিপ ডিভোর্স ঘুমের গুণগত মান উন্নত করতে পারে বলা হলেও, অন্য গবেষণাগুলো সতর্ক করেছে, এই পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ ছাড়া চালালে দম্পতিদের মধ্যে আবেগীয় দূরত্ব বাড়তে পারে।
ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব কারেন্ট সায়েন্সে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে বলা হয়েছে—ঘুমের সময় আলাদা থাকলেও, একে অপরের প্রতি আবেগ বজায় রাখতে সঙ্গীদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ ও সাধারণ কাজকর্মে সময় কাটানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
২১ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে