ফিচার ডেস্ক
শীতকাল চলছে। প্রকৃতি এরই মধ্যে বেশ খানিকটা শীতল হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে অনীহা তৈরি হয়েছে পানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে। ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করার ভয়ে অনেকে বাদ দিচ্ছেন প্রতিদিনের গোসল। কিন্তু সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই। তাই নিয়মিত গোসল করতে হবে।
শীতের দিনে গরম পানিতে গোসল করার ঐতিহ্য আমাদের অনেক পুরোনো। কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করা স্বাস্থ্য ভালো রাখার সহজ উপায়। রক্তচাপ কমানো থেকে ব্যথা উপশম এবং আরও অনেক কিছুর উপকার করে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করা।
চুলে গরম পানি দেবেন কি না
শীতকালে চুলে গরম পানি দেওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে। প্রচলিত ধারণা হলো, চুলে গরম পানি দিলে তা নষ্ট হয়ে যায়। চুলে কিংবা মাথায় গরম পানি দেওয়ার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। সেগুলো মেনে চললে সমস্যা হবে না।
এ বিষয়ে আমরা কথা বলেছিলাম কসমেটোলজিস্ট শোভন সাহার সঙ্গে। তিনি জানান, শীতকালে হালকা গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিলে খুব একটা ক্ষতি হয় না। কিন্তু যাদের মাথার ত্বকে র্যাশ আছে, তাদের এটা এড়িয়ে চলা উচিত। পানি বেশি ঠান্ডা হলে তাতে অল্প পরিমাণে গরম পানি মিশিয়ে সেটাকে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় নিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে পানির সঠিক তাপমাত্রা জানার জন্য চাইলে থার্মোমিটার ব্যবহার করা যেতে পারে।
শোভন সাহা পরামর্শ দেন, পানি আগে পায়ে ঢেলে দেখতে হবে। তাতে শরীরের তাপমাত্রার সঙ্গে পানির তাপমাত্রার ভারসাম্য তৈরি হবে। পানি হঠাৎ মাথায় ঢাললে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। এমনকি স্ট্রোকও হতে পারে। পায়ে পানি দেওয়ার পর পুরো শরীরে পানি ঢেলে গোসল করুন। যাঁরা পারলারে চুল ধোয়ান, তাঁদের অবশ্যই স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মাথায় পানি ব্যবহার করতে হবে।
ঘন ঘন শ্যাম্পু করবেন কি না
হালকা গরম পানি যেকোনো ঋতুতে ব্যবহার করা ভালো। অন্য সময় যেভাবে শ্যাম্পু করেন, সেভাবেই শ্যাম্পু করা উচিত। শীতকালে মাথার ত্বক থেকে অনেক সিবাম বের হয়। তাই খুশকির সমস্যা বেশি থাকে। ঠান্ডার কারণে নিয়মিত শ্যাম্পু করতে না চাইলে খুশকি বেড়ে যায়। তাই শীতকালে নিয়মিত শ্যাম্পু করার পরামর্শ দেন শোভন সাহা।
শীতকাল চলছে। প্রকৃতি এরই মধ্যে বেশ খানিকটা শীতল হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে অনীহা তৈরি হয়েছে পানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে। ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করার ভয়ে অনেকে বাদ দিচ্ছেন প্রতিদিনের গোসল। কিন্তু সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই। তাই নিয়মিত গোসল করতে হবে।
শীতের দিনে গরম পানিতে গোসল করার ঐতিহ্য আমাদের অনেক পুরোনো। কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করা স্বাস্থ্য ভালো রাখার সহজ উপায়। রক্তচাপ কমানো থেকে ব্যথা উপশম এবং আরও অনেক কিছুর উপকার করে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করা।
চুলে গরম পানি দেবেন কি না
শীতকালে চুলে গরম পানি দেওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে। প্রচলিত ধারণা হলো, চুলে গরম পানি দিলে তা নষ্ট হয়ে যায়। চুলে কিংবা মাথায় গরম পানি দেওয়ার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। সেগুলো মেনে চললে সমস্যা হবে না।
এ বিষয়ে আমরা কথা বলেছিলাম কসমেটোলজিস্ট শোভন সাহার সঙ্গে। তিনি জানান, শীতকালে হালকা গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিলে খুব একটা ক্ষতি হয় না। কিন্তু যাদের মাথার ত্বকে র্যাশ আছে, তাদের এটা এড়িয়ে চলা উচিত। পানি বেশি ঠান্ডা হলে তাতে অল্প পরিমাণে গরম পানি মিশিয়ে সেটাকে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় নিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে পানির সঠিক তাপমাত্রা জানার জন্য চাইলে থার্মোমিটার ব্যবহার করা যেতে পারে।
শোভন সাহা পরামর্শ দেন, পানি আগে পায়ে ঢেলে দেখতে হবে। তাতে শরীরের তাপমাত্রার সঙ্গে পানির তাপমাত্রার ভারসাম্য তৈরি হবে। পানি হঠাৎ মাথায় ঢাললে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। এমনকি স্ট্রোকও হতে পারে। পায়ে পানি দেওয়ার পর পুরো শরীরে পানি ঢেলে গোসল করুন। যাঁরা পারলারে চুল ধোয়ান, তাঁদের অবশ্যই স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মাথায় পানি ব্যবহার করতে হবে।
ঘন ঘন শ্যাম্পু করবেন কি না
হালকা গরম পানি যেকোনো ঋতুতে ব্যবহার করা ভালো। অন্য সময় যেভাবে শ্যাম্পু করেন, সেভাবেই শ্যাম্পু করা উচিত। শীতকালে মাথার ত্বক থেকে অনেক সিবাম বের হয়। তাই খুশকির সমস্যা বেশি থাকে। ঠান্ডার কারণে নিয়মিত শ্যাম্পু করতে না চাইলে খুশকি বেড়ে যায়। তাই শীতকালে নিয়মিত শ্যাম্পু করার পরামর্শ দেন শোভন সাহা।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৭ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৯ ঘণ্টা আগে