ফিচার ডেস্ক
আমাদের ঘরে বা বাইরে প্লাস্টিকের ব্যবহার খুব স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু এর ব্যবহার প্রতিনিয়ত পরিবেশের ওপর ব্যাপক বিরূপ প্রভাব ফেলছে। প্লাস্টিকদূষণ কমানোর জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যেমন প্লাস্টিক পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্পগুলো উৎসাহিত করা।
বর্তমানে বেশ কিছু পরিবেশবান্ধব বিকল্প তৈরি হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ভুট্টার তৈরি ব্যাগ, কাচের তৈজসপত্র অন্যতম। এগুলো যেমন পরিবেশের জন্য উপকারী, তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।
ভুট্টার তৈরি ব্যাগ
ভুট্টা থেকে তৈরি বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাগ প্লাস্টিকের অন্যতম ভালো বিকল্প হিসেবে সামনে এসেছে। এই ব্যাগগুলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ভুট্টার আঠালির মতো প্রাকৃতিক উপাদান। ভুট্টার তৈরি ব্যাগ দ্রুত মাটির সঙ্গে মিশে যায় এবং পরিবেশে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে না। এর বড় সুবিধা হলো, এগুলো ব্যবহারে প্লাস্টিকের ব্যাগ ব্যবহারের পরিমাণ কমে আসে, যা প্লাস্টিকদূষণ কমাতে সাহায্য করে।
কাচের তৈজসপত্র
কাচের তৈরি তৈজসপত্র; যেমন জগ, গ্লাস, বোতল—এগুলো পরিবেশের জন্য নিরাপদ এবং প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বেশ উপকারী। যাঁরা মসলার গন্ধ নিয়ে উদ্বিগ্ন, তাঁরা কাচের বয়াম ব্যবহার করতে পারেন। কারণ, দীর্ঘদিন সুগন্ধি ধরে রাখতে গ্লাস জার অত্যন্ত কার্যকর। এ ছাড়া এটি আর্দ্রতা ও বাইরের দূষণ থেকে মুক্ত রাখে।
পানি পান কিংবা খাবারের টেবিলেও কাচের তৈজসপত্র ব্যবহার করুন। এতে বিষাক্ত কোনো রাসায়নিক পানি বা খাবারে মিশে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে না।
কাচের তৈজসপত্র পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী। এগুলোর উৎপাদনপ্রক্রিয়ায় কম রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশে দূষণ কমিয়ে দেয়।
ভুট্টার তৈরি ব্যাগ ও কাচের জিনিসগুলো ছাড়া আরও কিছু বায়োডিগ্রেডেবল উপাদান; যেমন পেপার কাপ, কলাপাতা দিয়ে তৈরি প্যাকেজিং, বাঁশের তৈরি ব্যাগও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এগুলো একদিকে যেমন পরিবেশের ওপর তেমন চাপ ফেলে না, একই সঙ্গে ব্যবহারকারীরাও পরিবেশসচেতন হতে শুরু করেছেন।
আমাদের ঘরে বা বাইরে প্লাস্টিকের ব্যবহার খুব স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু এর ব্যবহার প্রতিনিয়ত পরিবেশের ওপর ব্যাপক বিরূপ প্রভাব ফেলছে। প্লাস্টিকদূষণ কমানোর জন্য বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যেমন প্লাস্টিক পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্পগুলো উৎসাহিত করা।
বর্তমানে বেশ কিছু পরিবেশবান্ধব বিকল্প তৈরি হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ভুট্টার তৈরি ব্যাগ, কাচের তৈজসপত্র অন্যতম। এগুলো যেমন পরিবেশের জন্য উপকারী, তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।
ভুট্টার তৈরি ব্যাগ
ভুট্টা থেকে তৈরি বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাগ প্লাস্টিকের অন্যতম ভালো বিকল্প হিসেবে সামনে এসেছে। এই ব্যাগগুলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ভুট্টার আঠালির মতো প্রাকৃতিক উপাদান। ভুট্টার তৈরি ব্যাগ দ্রুত মাটির সঙ্গে মিশে যায় এবং পরিবেশে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে না। এর বড় সুবিধা হলো, এগুলো ব্যবহারে প্লাস্টিকের ব্যাগ ব্যবহারের পরিমাণ কমে আসে, যা প্লাস্টিকদূষণ কমাতে সাহায্য করে।
কাচের তৈজসপত্র
কাচের তৈরি তৈজসপত্র; যেমন জগ, গ্লাস, বোতল—এগুলো পরিবেশের জন্য নিরাপদ এবং প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বেশ উপকারী। যাঁরা মসলার গন্ধ নিয়ে উদ্বিগ্ন, তাঁরা কাচের বয়াম ব্যবহার করতে পারেন। কারণ, দীর্ঘদিন সুগন্ধি ধরে রাখতে গ্লাস জার অত্যন্ত কার্যকর। এ ছাড়া এটি আর্দ্রতা ও বাইরের দূষণ থেকে মুক্ত রাখে।
পানি পান কিংবা খাবারের টেবিলেও কাচের তৈজসপত্র ব্যবহার করুন। এতে বিষাক্ত কোনো রাসায়নিক পানি বা খাবারে মিশে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে না।
কাচের তৈজসপত্র পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী। এগুলোর উৎপাদনপ্রক্রিয়ায় কম রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যা পরিবেশে দূষণ কমিয়ে দেয়।
ভুট্টার তৈরি ব্যাগ ও কাচের জিনিসগুলো ছাড়া আরও কিছু বায়োডিগ্রেডেবল উপাদান; যেমন পেপার কাপ, কলাপাতা দিয়ে তৈরি প্যাকেজিং, বাঁশের তৈরি ব্যাগও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এগুলো একদিকে যেমন পরিবেশের ওপর তেমন চাপ ফেলে না, একই সঙ্গে ব্যবহারকারীরাও পরিবেশসচেতন হতে শুরু করেছেন।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
২০ মিনিট আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
২ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
২ ঘণ্টা আগে