ফারিয়া রহমান খান
অন্দরসজ্জায় একাধারে লাল ও সবুজ রঙের ব্যবহার খুব একটা প্রচলিত নয়। তবে দুটো রংই ঘরে প্রাণ ফিরিয়ে আনার ক্ষমতা রাখে। লাল রং একদিকে উত্তেজনা ও উদ্দীপনার সঙ্গে যুক্ত, অন্যদিকে সবুজ রং প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত এবং মনে শান্তির অনুভূতি সৃষ্টি করে। এই দুই রঙের সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যবহারে ঘর হয়ে উঠতে পারে আকর্ষণীয় ও প্রাণবন্ত।
আধুনিক উপাদানের সংমিশ্রণ
অন্দরে একটু বুঝেশুনে বিভিন্ন শেডের লাল ও সবুজ রং ব্যবহার করে ঘরে চমৎকার আবেশ সৃষ্টি করা যায়। এই রং দুটোর সঙ্গে সাদা ও ধূসর রঙের ভারসাম্য বজায় রেখে ঘরে তরতাজা লুক দেওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে কোন ঘরে কেমন লুক দেবেন, তা নিয়ে আগে ভেবে নিতে হবে।
বসার ঘর: বসার ঘরের হালকা সবুজ দেয়ালের সঙ্গে লাগোয়া একটি চেরি লাল রঙের সোফা বসিয়ে দিতে পারেন। সঙ্গে থাকবে কাচের টেবিল। জানালা ও দরজার পর্দায় যদি বাদামি রঙের কোনো শেড ব্যবহার করতে পারেন, তবে এবেলায় বাজিমাত!
শোয়ার ঘর: গাঢ় লেমন গ্রিন রং করে নিন শোয়ার ঘরের একটি দেয়াল। অন্য দেয়ালগুলো প্যাস্টেল গ্রিন, ধূসর বা বাদামি হতে পারে। দেয়ালের বিপরীত রঙের সাদা ও লাল বিছানার চাদর ব্যবহার করে শোয়ার ঘরকে করে তুলতে পারেন শক্তির আধার।
ডাইনিং স্পেস: একটি দেয়াল চোখ বন্ধ করে লাল রং করে ফেলুন। বাকি দেয়ালগুলো ক্রিমি শেডের হতে পারে। অফ হোয়াইট ও লাল পর্দা এই ডাইনিং স্পেসের জন্য আদর্শ। সবুজ রঙের আসবাব এবং গোল ডাইনিং টেবিল এই দৃশ্যের বাড়তি সংযোজন হতে পারে।
রান্নাঘর: এল আকৃতির রান্নাঘরে স্ট্রবেরি লাল রঙের গ্লসি ফিনিশিংয়ের কেবিনেট ভালো মানাবে। সবুজ যোগ করতে চাইলে রান্নাঘরের জানালায় ঝুলিয়ে দিন ইনডোর
প্ল্যান্টের টব।
পড়ার ঘর: পড়ার ঘরে লাল ও সবুজের সমান ব্যবহার মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। তবে এ ক্ষেত্রে দেয়ালের রং থেকে পর্দা ও পাপোশ পর্যন্ত লাল-সবুজ দুই রঙের খুবই হালকা শেড ব্যবহার করতে হবে। ওয়ার্ম টোনের লাইট ও ইনডোর প্ল্যান্টের ব্যবহারে সুসম্পন্ন করা যেতে পারে পড়ার
ঘরের সাজ।
বাথরুম: উজ্জ্বল সবুজ টাইলস এবং চেরি লাল বেসিন বাথরুমের একটি ভিন্ন রূপ তৈরি করতে পারে। সে
ক্ষেত্রে বালতি ও মগের রং হতে পারে সাদা। বাকি লুকটা নির্ভর করবে পরিচ্ছন্নতার ওপর।
অন্দরসজ্জায় একাধারে লাল ও সবুজ রঙের ব্যবহার খুব একটা প্রচলিত নয়। তবে দুটো রংই ঘরে প্রাণ ফিরিয়ে আনার ক্ষমতা রাখে। লাল রং একদিকে উত্তেজনা ও উদ্দীপনার সঙ্গে যুক্ত, অন্যদিকে সবুজ রং প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত এবং মনে শান্তির অনুভূতি সৃষ্টি করে। এই দুই রঙের সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যবহারে ঘর হয়ে উঠতে পারে আকর্ষণীয় ও প্রাণবন্ত।
আধুনিক উপাদানের সংমিশ্রণ
অন্দরে একটু বুঝেশুনে বিভিন্ন শেডের লাল ও সবুজ রং ব্যবহার করে ঘরে চমৎকার আবেশ সৃষ্টি করা যায়। এই রং দুটোর সঙ্গে সাদা ও ধূসর রঙের ভারসাম্য বজায় রেখে ঘরে তরতাজা লুক দেওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে কোন ঘরে কেমন লুক দেবেন, তা নিয়ে আগে ভেবে নিতে হবে।
বসার ঘর: বসার ঘরের হালকা সবুজ দেয়ালের সঙ্গে লাগোয়া একটি চেরি লাল রঙের সোফা বসিয়ে দিতে পারেন। সঙ্গে থাকবে কাচের টেবিল। জানালা ও দরজার পর্দায় যদি বাদামি রঙের কোনো শেড ব্যবহার করতে পারেন, তবে এবেলায় বাজিমাত!
শোয়ার ঘর: গাঢ় লেমন গ্রিন রং করে নিন শোয়ার ঘরের একটি দেয়াল। অন্য দেয়ালগুলো প্যাস্টেল গ্রিন, ধূসর বা বাদামি হতে পারে। দেয়ালের বিপরীত রঙের সাদা ও লাল বিছানার চাদর ব্যবহার করে শোয়ার ঘরকে করে তুলতে পারেন শক্তির আধার।
ডাইনিং স্পেস: একটি দেয়াল চোখ বন্ধ করে লাল রং করে ফেলুন। বাকি দেয়ালগুলো ক্রিমি শেডের হতে পারে। অফ হোয়াইট ও লাল পর্দা এই ডাইনিং স্পেসের জন্য আদর্শ। সবুজ রঙের আসবাব এবং গোল ডাইনিং টেবিল এই দৃশ্যের বাড়তি সংযোজন হতে পারে।
রান্নাঘর: এল আকৃতির রান্নাঘরে স্ট্রবেরি লাল রঙের গ্লসি ফিনিশিংয়ের কেবিনেট ভালো মানাবে। সবুজ যোগ করতে চাইলে রান্নাঘরের জানালায় ঝুলিয়ে দিন ইনডোর
প্ল্যান্টের টব।
পড়ার ঘর: পড়ার ঘরে লাল ও সবুজের সমান ব্যবহার মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। তবে এ ক্ষেত্রে দেয়ালের রং থেকে পর্দা ও পাপোশ পর্যন্ত লাল-সবুজ দুই রঙের খুবই হালকা শেড ব্যবহার করতে হবে। ওয়ার্ম টোনের লাইট ও ইনডোর প্ল্যান্টের ব্যবহারে সুসম্পন্ন করা যেতে পারে পড়ার
ঘরের সাজ।
বাথরুম: উজ্জ্বল সবুজ টাইলস এবং চেরি লাল বেসিন বাথরুমের একটি ভিন্ন রূপ তৈরি করতে পারে। সে
ক্ষেত্রে বালতি ও মগের রং হতে পারে সাদা। বাকি লুকটা নির্ভর করবে পরিচ্ছন্নতার ওপর।
‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
৪ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৪ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১৫ ঘণ্টা আগে