আজ ডেনিম দিবস
সানজিদা সামরিন, ঢাকা
শিরোনাম দেখেই হয়তো মনে মনে বলছেন, ডেনিম তো এমনিই টেকসই, একবার কিনলে অন্তত ৫ কি ৬ বছর তো পরাই যায়। কথা মিথ্য়ে নয়। তবে ওই টেকসই বলেই আমরা ডেনিমের কাপড় যেনতেনভাবে ব্যবহার করি, ধোয়ার বেলাতেও নমনীয় হই না। বছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন নিতে হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ।
আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকে মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
বেশি কাচবেন না
ডেনিমের পোশাক ভালো রাখতে যত কম ধোয়া যায় ততই ভালো। খুব বেশি কাচা কাচি করা যাবে না। ঘনঘন ধোয়া হলে পোশাকের সুতার বুনন আলগা হতে থাকে। পাতলা ডেনিম হলে খুব দ্রুতই কাপড় নষ্ট হয়ে তাড়াতাড়ি ছিঁড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। ডেনিম সহজে ময়লা হয় না। তাই কালি, কাদা বা কোনো দাগ না পড়লে অন্তত ১০ বার না পরে এই কাপড়ে তৈরি পোশাক না ধোয়াই ভালো। তবে দাগ লাগলে যদি শুধু ওই দাগের অংশটুকু ধুয়ে পরিষ্কার করার উপায় থাকে, তাহলে সেটাই করুন।
দাগ তুলবেন যেভাবে
ডেনিমের পোশাকে দাগ লাগতেই পারে। তবে তাই বলে পুরো পোশাকটাই সাবান–পানিতে ভেজাবেন না। পুরোনো টুথব্রাশে সাবান লাগিয়ে যে জায়গায় দাগ লেগেছে, সেখানে ভালো করে ঘষে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
কেমন পানি ও ডিটারজেন্টে ধুতে হবে
ডেনিমের পোশাক ধোয়ার ক্ষেত্রে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। এতে দীর্ঘদিন ডেনিমের রং ঠিক থাকে। ভালোভাবে পরিষ্কার করার জন্য অনেকেই গরম পানিতে ডিটারজেন্ট মিশিয়ে দীর্ঘ সময় ডেনিমের পোশাক ভিজিয়ে রাখেন। এতে পোশাকের ক্ষতি হয়। বরং ঠান্ডা পানিতে অল্প ডিটারজেন্ট মিশিয়ে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ডেনিমের পোশাকটি কেচে নেওয়াই যথেষ্ট। অতিরিক্ত ডিটারজেন্ট কাপড়ের ক্ষতি করা ছাড়া আর তেমন কিছু করে না।
পানি ঝরাতে খুব বেশি নিংড়াবেন না
ধোয়ার পর ডেনিমের পোশাক খুব বেশি নিংড়াতে নেই। একবার নিংড়েই কাপড় শুকানোর দড়িতে সরাসরি বা হ্যাঙ্গারে করে ঝুলিয়ে দিন। হালকা রোদে শুকাতে পারেন। তবে এ কাপড়ের পোশাক শুকিয়ে যাওয়ার পরও রোদে রাখবেন না। তাতে রং জ্বলে যেতে পারে। ডেনিমের পোশাকের রং জ্বলে গেলেও অবশ্য পরা যায়, দেখতে খারাপ লাগে না। তবে রং ঠিক রাখতে চাইলে কড়া রোদে শুকাতে না দেওয়াই ভালো।
পরার আগে আয়রন করে নিন
দীর্ঘদিন ভালো রাখতে ডেনিমের পোশাক ধুয়ে শুকানোর পর ভালোভাবে আয়রন করতে হবে। আয়রন করে পরলে শুধু দেখতে ভালো দেখাবে, তা নয়; বুননও ঠিক থাকবে।
সূত্র: লিভাইস ও হ্যাপিনেস্ট
শিরোনাম দেখেই হয়তো মনে মনে বলছেন, ডেনিম তো এমনিই টেকসই, একবার কিনলে অন্তত ৫ কি ৬ বছর তো পরাই যায়। কথা মিথ্য়ে নয়। তবে ওই টেকসই বলেই আমরা ডেনিমের কাপড় যেনতেনভাবে ব্যবহার করি, ধোয়ার বেলাতেও নমনীয় হই না। বছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন নিতে হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ।
আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকে মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
বেশি কাচবেন না
ডেনিমের পোশাক ভালো রাখতে যত কম ধোয়া যায় ততই ভালো। খুব বেশি কাচা কাচি করা যাবে না। ঘনঘন ধোয়া হলে পোশাকের সুতার বুনন আলগা হতে থাকে। পাতলা ডেনিম হলে খুব দ্রুতই কাপড় নষ্ট হয়ে তাড়াতাড়ি ছিঁড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। ডেনিম সহজে ময়লা হয় না। তাই কালি, কাদা বা কোনো দাগ না পড়লে অন্তত ১০ বার না পরে এই কাপড়ে তৈরি পোশাক না ধোয়াই ভালো। তবে দাগ লাগলে যদি শুধু ওই দাগের অংশটুকু ধুয়ে পরিষ্কার করার উপায় থাকে, তাহলে সেটাই করুন।
দাগ তুলবেন যেভাবে
ডেনিমের পোশাকে দাগ লাগতেই পারে। তবে তাই বলে পুরো পোশাকটাই সাবান–পানিতে ভেজাবেন না। পুরোনো টুথব্রাশে সাবান লাগিয়ে যে জায়গায় দাগ লেগেছে, সেখানে ভালো করে ঘষে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
কেমন পানি ও ডিটারজেন্টে ধুতে হবে
ডেনিমের পোশাক ধোয়ার ক্ষেত্রে ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। এতে দীর্ঘদিন ডেনিমের রং ঠিক থাকে। ভালোভাবে পরিষ্কার করার জন্য অনেকেই গরম পানিতে ডিটারজেন্ট মিশিয়ে দীর্ঘ সময় ডেনিমের পোশাক ভিজিয়ে রাখেন। এতে পোশাকের ক্ষতি হয়। বরং ঠান্ডা পানিতে অল্প ডিটারজেন্ট মিশিয়ে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ডেনিমের পোশাকটি কেচে নেওয়াই যথেষ্ট। অতিরিক্ত ডিটারজেন্ট কাপড়ের ক্ষতি করা ছাড়া আর তেমন কিছু করে না।
পানি ঝরাতে খুব বেশি নিংড়াবেন না
ধোয়ার পর ডেনিমের পোশাক খুব বেশি নিংড়াতে নেই। একবার নিংড়েই কাপড় শুকানোর দড়িতে সরাসরি বা হ্যাঙ্গারে করে ঝুলিয়ে দিন। হালকা রোদে শুকাতে পারেন। তবে এ কাপড়ের পোশাক শুকিয়ে যাওয়ার পরও রোদে রাখবেন না। তাতে রং জ্বলে যেতে পারে। ডেনিমের পোশাকের রং জ্বলে গেলেও অবশ্য পরা যায়, দেখতে খারাপ লাগে না। তবে রং ঠিক রাখতে চাইলে কড়া রোদে শুকাতে না দেওয়াই ভালো।
পরার আগে আয়রন করে নিন
দীর্ঘদিন ভালো রাখতে ডেনিমের পোশাক ধুয়ে শুকানোর পর ভালোভাবে আয়রন করতে হবে। আয়রন করে পরলে শুধু দেখতে ভালো দেখাবে, তা নয়; বুননও ঠিক থাকবে।
সূত্র: লিভাইস ও হ্যাপিনেস্ট
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৮ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১২ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে