সানজিদা সামরিন, ঢাকা
আজ মে দিবস। সারা বিশ্বে শ্রমিকদের জন্য ১ মে পালিত হয়। মে দিবস মানেই ছুটি। এদিন সকাল-সকাল কাজে যাওয়ার তাড়া নেই। আর এবার তো মে দিবস বৃহস্পতিবার পড়ায় সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে আরও একটা দিন বাড়তি ছুটি পাওয়া গেল। তাতেই মনটা ফুরফুরে লাগছে, তাই না? তবে এক দিন বেশি ছুটি পেয়ে কি শুয়ে-বসেই কাটাবেন? মে মাসের প্রথম দিনটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে উদ্যাপন করতে পারেন।
কাজের সহকারীদের উপহার দিন
আপনার বাসায় রান্না, ঘরের কাজ ও অন্যান্য দিক যাঁরা সামলে নেন; এ ছাড়া দারোয়ান কিংবা ড্রাইভার থাকলে তাঁদেরও উপহার দিতে পারেন। একটা ছোট্ট ঝুড়ি বা বাক্সে সাধ্যের মধ্য়ে দু-একটা মৌসুমি ফল, একটা ফুল, চকলেট, মিষ্টি বা কেক অথবা ঘরে তৈরি স্ন্যাকস দিন। সঙ্গে দিতে পারেন তাঁদের প্রয়োজনে লাগতে পারে এমন দৈনন্দিন ব্যবহারের একটা উপকরণ। তবে সবই যেন নিজের সাধ্যের মধ্য়ে থাকে, সেদিকেও লক্ষ রাখুন।
বেকিং করুন
বছরের নতুন একটি মাসের প্রথম দিন। শুরুর দিনটি সব সময় হওয়া চাই তরতাজা ও প্রাণবন্ত। বেকিং মন ভালো রাখে। তাই মৌসুমি ফল; যেমন আনারস বা স্ট্রবেরি দিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন ফ্রুটস কেক। বিকেলের নাশতায় মুখে মধু ঢেলে দেবে ঘরে তৈরি একেবারে ফ্রেশ এই খাবার।
ফুলগাছ রোপণ করতে পারেন
গ্রীষ্মে নানা ধরনের ফুল ফোটে। কৃষ্ণচূড়া, সোনালু, রাধাচূড়া, কাঠগোলাপ, মধুমঞ্জরি, ঝুমকোলতার মতো বহু রঙিন ফুলগাছ রয়েছে, যা অনায়াসে ছাদ, বারান্দা, বাড়ির সদর দরজার দুই পাশে লাগাতে পারেন। মাসের প্রথম দিনই প্রকৃতিকে স্বাগত জানাতে ভালোই লাগবে।
বিকেলের আড্ডা হোক বাড়ির উঠোন বা ছাদেই
গ্রীষ্মের এই গরমে ছায়ায় থাকতে ভালো লাগে, তা বুঝতে পারছি। তবে বাইরের হাওয়াও তো গায়ে লাগানো চাই। অল্পস্বল্প বৃষ্টি হলেও মন্দ হয় না। বিকেলে বাড়ির উঠোন বা ছাদে চাঁদোয়া টাঙিয়ে লম্বা টেবিল পেতে দিন। তাতে প্লেট, ছুরি ও বাটিতে সাজিয়ে রাখতে পারেন তরমুজ, বাঙ্গি, পাকা পেঁপে, চেরি, স্ট্রবেরি, কলা, আনারস, নাশপাতির মতো গরমে খেতে আরাম এমন ফল। রাখতে পারেন শসা, লেবু ও পুদিনা ভেজানো পানি। থাকতে পারে ঘরে তৈরি নানা রকম জুস। আর হ্যাঁ, আগেই প্রিয়জনদের বলে রাখুন একসঙ্গে ছুটির বিকেল কাটানোর কথা। তারপর ছাদে বসে বিকেলের আড্ডা জমিয়ে তুলুন।
নতুন স্ন্যাকস তৈরি বা রান্না শিখুন
আপনার হাতে যদি একটি তালিকা থাকে যে বছরে প্রতি মাসে একটি খাবার তৈরি শিখবেন; তাহলে মে মাসের প্রথম দিনের জন্যই না হয় একটি বরাদ্দ রাখুন। বানাতে পারেন আমের আচার, শিখে নিতে পারেন নতুন কোনো ধরনের মাফিন। আর তেমন কিছু না থাকলে পুরো সপ্তাহের জন্য ঘরেই বানিয়ে সংরক্ষণ করে রাখুন পনির।
মৌসুমি ফুল দিয়ে চুল সাজান
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসন্ত থেকে গ্রীষ্মের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে ঋতুর সময় ঘড়ি। আর আমাদের দেশে বৈশাখের আধখানি পার হয়ে গেছে। পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা কৃষ্ণচূড়াগাছও দাঁড়িয়ে আছে মাথাভর্তি আগুনরঙা ফুল নিয়ে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে মে দিবসে বাগান থেকে তোলা ফুল দিয়ে মুকুট বানিয়ে পরা হয়। যদি নিজের বাগান থাকে, তাহলে সেখান থেকেই ফুল তুলে আপনিও বানিয়ে নিতে পারেন ফুলের মুকুট বা মালা। সেগুলো নিজের চুলে তো পরতেই পারেন, পাশের ফ্ল্যাটে টোকা দিয়েও উপহার দিতে পারেন প্রতিবেশীকে। আর যদি নিজের ছাদ বা বারান্দায় বাগান না থাকে, তাহলে পথের ধারের গাছ থেকে ঝরে যাওয়া কৃষ্ণচূড়া ফুলই না হয় কুড়িয়ে নিন। কানের পেছনে গুঁজে নিতে পারেন জবা ফুলও। আর তা নিয়েই হোক চুলে ফুলের সাজ।
সূত্র: উইকিহাউ ও অন্যান্য
আজ মে দিবস। সারা বিশ্বে শ্রমিকদের জন্য ১ মে পালিত হয়। মে দিবস মানেই ছুটি। এদিন সকাল-সকাল কাজে যাওয়ার তাড়া নেই। আর এবার তো মে দিবস বৃহস্পতিবার পড়ায় সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে আরও একটা দিন বাড়তি ছুটি পাওয়া গেল। তাতেই মনটা ফুরফুরে লাগছে, তাই না? তবে এক দিন বেশি ছুটি পেয়ে কি শুয়ে-বসেই কাটাবেন? মে মাসের প্রথম দিনটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে উদ্যাপন করতে পারেন।
কাজের সহকারীদের উপহার দিন
আপনার বাসায় রান্না, ঘরের কাজ ও অন্যান্য দিক যাঁরা সামলে নেন; এ ছাড়া দারোয়ান কিংবা ড্রাইভার থাকলে তাঁদেরও উপহার দিতে পারেন। একটা ছোট্ট ঝুড়ি বা বাক্সে সাধ্যের মধ্য়ে দু-একটা মৌসুমি ফল, একটা ফুল, চকলেট, মিষ্টি বা কেক অথবা ঘরে তৈরি স্ন্যাকস দিন। সঙ্গে দিতে পারেন তাঁদের প্রয়োজনে লাগতে পারে এমন দৈনন্দিন ব্যবহারের একটা উপকরণ। তবে সবই যেন নিজের সাধ্যের মধ্য়ে থাকে, সেদিকেও লক্ষ রাখুন।
বেকিং করুন
বছরের নতুন একটি মাসের প্রথম দিন। শুরুর দিনটি সব সময় হওয়া চাই তরতাজা ও প্রাণবন্ত। বেকিং মন ভালো রাখে। তাই মৌসুমি ফল; যেমন আনারস বা স্ট্রবেরি দিয়ে বানিয়ে ফেলতে পারেন ফ্রুটস কেক। বিকেলের নাশতায় মুখে মধু ঢেলে দেবে ঘরে তৈরি একেবারে ফ্রেশ এই খাবার।
ফুলগাছ রোপণ করতে পারেন
গ্রীষ্মে নানা ধরনের ফুল ফোটে। কৃষ্ণচূড়া, সোনালু, রাধাচূড়া, কাঠগোলাপ, মধুমঞ্জরি, ঝুমকোলতার মতো বহু রঙিন ফুলগাছ রয়েছে, যা অনায়াসে ছাদ, বারান্দা, বাড়ির সদর দরজার দুই পাশে লাগাতে পারেন। মাসের প্রথম দিনই প্রকৃতিকে স্বাগত জানাতে ভালোই লাগবে।
বিকেলের আড্ডা হোক বাড়ির উঠোন বা ছাদেই
গ্রীষ্মের এই গরমে ছায়ায় থাকতে ভালো লাগে, তা বুঝতে পারছি। তবে বাইরের হাওয়াও তো গায়ে লাগানো চাই। অল্পস্বল্প বৃষ্টি হলেও মন্দ হয় না। বিকেলে বাড়ির উঠোন বা ছাদে চাঁদোয়া টাঙিয়ে লম্বা টেবিল পেতে দিন। তাতে প্লেট, ছুরি ও বাটিতে সাজিয়ে রাখতে পারেন তরমুজ, বাঙ্গি, পাকা পেঁপে, চেরি, স্ট্রবেরি, কলা, আনারস, নাশপাতির মতো গরমে খেতে আরাম এমন ফল। রাখতে পারেন শসা, লেবু ও পুদিনা ভেজানো পানি। থাকতে পারে ঘরে তৈরি নানা রকম জুস। আর হ্যাঁ, আগেই প্রিয়জনদের বলে রাখুন একসঙ্গে ছুটির বিকেল কাটানোর কথা। তারপর ছাদে বসে বিকেলের আড্ডা জমিয়ে তুলুন।
নতুন স্ন্যাকস তৈরি বা রান্না শিখুন
আপনার হাতে যদি একটি তালিকা থাকে যে বছরে প্রতি মাসে একটি খাবার তৈরি শিখবেন; তাহলে মে মাসের প্রথম দিনের জন্যই না হয় একটি বরাদ্দ রাখুন। বানাতে পারেন আমের আচার, শিখে নিতে পারেন নতুন কোনো ধরনের মাফিন। আর তেমন কিছু না থাকলে পুরো সপ্তাহের জন্য ঘরেই বানিয়ে সংরক্ষণ করে রাখুন পনির।
মৌসুমি ফুল দিয়ে চুল সাজান
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসন্ত থেকে গ্রীষ্মের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে ঋতুর সময় ঘড়ি। আর আমাদের দেশে বৈশাখের আধখানি পার হয়ে গেছে। পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা কৃষ্ণচূড়াগাছও দাঁড়িয়ে আছে মাথাভর্তি আগুনরঙা ফুল নিয়ে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে মে দিবসে বাগান থেকে তোলা ফুল দিয়ে মুকুট বানিয়ে পরা হয়। যদি নিজের বাগান থাকে, তাহলে সেখান থেকেই ফুল তুলে আপনিও বানিয়ে নিতে পারেন ফুলের মুকুট বা মালা। সেগুলো নিজের চুলে তো পরতেই পারেন, পাশের ফ্ল্যাটে টোকা দিয়েও উপহার দিতে পারেন প্রতিবেশীকে। আর যদি নিজের ছাদ বা বারান্দায় বাগান না থাকে, তাহলে পথের ধারের গাছ থেকে ঝরে যাওয়া কৃষ্ণচূড়া ফুলই না হয় কুড়িয়ে নিন। কানের পেছনে গুঁজে নিতে পারেন জবা ফুলও। আর তা নিয়েই হোক চুলে ফুলের সাজ।
সূত্র: উইকিহাউ ও অন্যান্য
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১২ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে