রিক্তা রিচি, ঢাকা
পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরের কোনো অস্তিত্ব নেই। কারণ ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে। চাইলেও তুমি ডাইনোসরকে নিজ চোখে সরাসরি দেখতে পারবে না। তবে হ্যাঁ, বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ডাইনোসরের সঙ্গে তুমি খেলতে পারবে। কীভাবে? বলছি, শোনো–
ফোনে ‘ডিনো ওয়ার্ল্ড’ ও ‘ফায়ার ট্রাক রেসকিউ’ নামের দুটি অ্যাপ ডাউনলোড করেই তুমি ডাইনোসরের জগতে চলে যেতে পারবে।
ডিনো ওয়ার্ল্ড
ধরো, তুমি এমন একটা জগতে আছো, যেখানে অনেক ডাইনোসর রয়েছে। সেই ডাইনোসরগুলোকে তুমি খাওয়াতে পারবে, খামারে লালন করতে পারবে এবং যুদ্ধের জন্য প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। এমনকি বিরল প্রজাতির ডাইনোসরদের দেখা পাবে। বিষয়টা খুব মজার, তাই না?
ডাইনোসরগুলো খুব শক্তিশালী। তাদের দক্ষতা ও ক্ষমতাও ভিন্ন ভিন্ন। একটি খোলা দ্বীপে তাদের বসবাস। এই দ্বীপে তুমি তাদের নিয়ন্ত্রণ করবে।
ডিনো ওয়ার্ল্ড অ্যাপটি তুমি গুগল প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবে। ফ্রিতেই গেমটি খেলা যাবে।
ফায়ার ট্রাক রেসকিউ
এটি দারুণ একটি গেম। এই গেমে অনেক প্রতিকূলতার ভেতরে আগুন নেভাতে হয়। ডাইনোসরের এক বিল্ডিংয়ে আগুন লেগে যায়। ফায়ার সার্ভিসে কল দিলে একদল ডাইনোসর ফায়ার সার্ভিসের কর্মী দ্রুত ট্রাকে করে আগুন নেভাতে আসে। পথে তাদের পোহাতে হয় বিভিন্ন জটিলতা।
এই গেম খেললে তুমি অনেক আত্মবিশ্বাসী হবে। গেমটি খেলা খুব সহজ। এখানে তোমাকে ওয়াটার গান (পানির বন্দুক) নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আগুন নেভানোয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
গেমে ছয়টি বিভিন্ন রঙের ট্রাক আছে। এসব ট্রাকে করে আগুন নেভাতে আসে ডাইনোসর ফায়ার সার্ভিসের দল। আগুন নেভাতে আপ্রাণ চেষ্টা করে। গেমটিতে রয়েছে বেশ কিছু পর্ব। তোমার বয়স যদি পাঁচ বছর বা তার কম হয় তাহলে গেমটি খেলে ভীষণ মজা পাবে। গেমটি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবে।
পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরের কোনো অস্তিত্ব নেই। কারণ ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে। চাইলেও তুমি ডাইনোসরকে নিজ চোখে সরাসরি দেখতে পারবে না। তবে হ্যাঁ, বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ডাইনোসরের সঙ্গে তুমি খেলতে পারবে। কীভাবে? বলছি, শোনো–
ফোনে ‘ডিনো ওয়ার্ল্ড’ ও ‘ফায়ার ট্রাক রেসকিউ’ নামের দুটি অ্যাপ ডাউনলোড করেই তুমি ডাইনোসরের জগতে চলে যেতে পারবে।
ডিনো ওয়ার্ল্ড
ধরো, তুমি এমন একটা জগতে আছো, যেখানে অনেক ডাইনোসর রয়েছে। সেই ডাইনোসরগুলোকে তুমি খাওয়াতে পারবে, খামারে লালন করতে পারবে এবং যুদ্ধের জন্য প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। এমনকি বিরল প্রজাতির ডাইনোসরদের দেখা পাবে। বিষয়টা খুব মজার, তাই না?
ডাইনোসরগুলো খুব শক্তিশালী। তাদের দক্ষতা ও ক্ষমতাও ভিন্ন ভিন্ন। একটি খোলা দ্বীপে তাদের বসবাস। এই দ্বীপে তুমি তাদের নিয়ন্ত্রণ করবে।
ডিনো ওয়ার্ল্ড অ্যাপটি তুমি গুগল প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবে। ফ্রিতেই গেমটি খেলা যাবে।
ফায়ার ট্রাক রেসকিউ
এটি দারুণ একটি গেম। এই গেমে অনেক প্রতিকূলতার ভেতরে আগুন নেভাতে হয়। ডাইনোসরের এক বিল্ডিংয়ে আগুন লেগে যায়। ফায়ার সার্ভিসে কল দিলে একদল ডাইনোসর ফায়ার সার্ভিসের কর্মী দ্রুত ট্রাকে করে আগুন নেভাতে আসে। পথে তাদের পোহাতে হয় বিভিন্ন জটিলতা।
এই গেম খেললে তুমি অনেক আত্মবিশ্বাসী হবে। গেমটি খেলা খুব সহজ। এখানে তোমাকে ওয়াটার গান (পানির বন্দুক) নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আগুন নেভানোয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
গেমে ছয়টি বিভিন্ন রঙের ট্রাক আছে। এসব ট্রাকে করে আগুন নেভাতে আসে ডাইনোসর ফায়ার সার্ভিসের দল। আগুন নেভাতে আপ্রাণ চেষ্টা করে। গেমটিতে রয়েছে বেশ কিছু পর্ব। তোমার বয়স যদি পাঁচ বছর বা তার কম হয় তাহলে গেমটি খেলে ভীষণ মজা পাবে। গেমটি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবে।
পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
৪৩ মিনিট আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
৩ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগে