নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জীবন ভোরের শিউলির মতো শুভ্র ও সতেজ নয়। জীবনের পরতে পরতে জয়, পরাজয়, হতাশা, গ্লানি থাকে। থাকে দ্বিধা, ভয় ও সংশয়। এগুলো নেতিবাচক উপসর্গ। দিনের পর দিন মনের ভেতর দ্বিধা, ভয়, সংশয়, হতাশা পুষতে থাকলে সামনে এগোনো যায় না। মানসিক স্বস্তি নিয়ে বেঁচে থাকতে হলে হতাশা ঝেড়ে ফেলতে হবে।
আশার ঘোড়ায় লাগাম টেনে ধরুন। বাস্তবসম্মত আশা করুন।
দ্বিধা, ভয় ও সংশয় দূর করতে মেডিটেশন করুন। এতে মানসিক শান্তি, মনোযোগ দক্ষতা ও আত্মসচেতনতা বাড়বে।
প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ বা ব্যায়াম করতে পারেন। এতে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়ে মন ভালো থাকবে।
মনের ভেতর জমে থাকা ক্ষোভ, না পাওয়া, জমানো কষ্ট কিংবা আনন্দের স্মৃতিগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে ফেলুন। এতে মানসিক চাপ অনেকটা কমবে।
দিনের কিছু অংশ প্রিয় কাজগুলো করুন। আনন্দ পাবেন, মন ভালো লাগবে।
জীবনের হতাশা ও দুশ্চিন্তাগুলো নিয়ে অভিজ্ঞ কাউন্সেলরের সঙ্গে কথা বলুন এবং তাঁর নির্দেশনা মেনে চলুন। অতীতে বাস না করে বর্তমানে বাস করুন।
জীবনের প্রতিটি ছোট ছোট মুহূর্ত থেকে আনন্দ নেওয়ার চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমান। পুষ্টিকর খাবার খান। পছন্দের গান শুনুন। মাঝে মাঝে নিজেকে উপহার দিন।
জীবন কোনো প্রতিযোগিতা নয়। সফলদের হিংসা করবেন না। নিজের ওপর ভরসা রেখে সামনে এগিয়ে চলুন। সাফল্যের সকাল আসবেই।
সূত্র: সাইক সেন্ট্রাল ও অন্যান্য ওয়েবসাইট
জীবন ভোরের শিউলির মতো শুভ্র ও সতেজ নয়। জীবনের পরতে পরতে জয়, পরাজয়, হতাশা, গ্লানি থাকে। থাকে দ্বিধা, ভয় ও সংশয়। এগুলো নেতিবাচক উপসর্গ। দিনের পর দিন মনের ভেতর দ্বিধা, ভয়, সংশয়, হতাশা পুষতে থাকলে সামনে এগোনো যায় না। মানসিক স্বস্তি নিয়ে বেঁচে থাকতে হলে হতাশা ঝেড়ে ফেলতে হবে।
আশার ঘোড়ায় লাগাম টেনে ধরুন। বাস্তবসম্মত আশা করুন।
দ্বিধা, ভয় ও সংশয় দূর করতে মেডিটেশন করুন। এতে মানসিক শান্তি, মনোযোগ দক্ষতা ও আত্মসচেতনতা বাড়বে।
প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ বা ব্যায়াম করতে পারেন। এতে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়ে মন ভালো থাকবে।
মনের ভেতর জমে থাকা ক্ষোভ, না পাওয়া, জমানো কষ্ট কিংবা আনন্দের স্মৃতিগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে ফেলুন। এতে মানসিক চাপ অনেকটা কমবে।
দিনের কিছু অংশ প্রিয় কাজগুলো করুন। আনন্দ পাবেন, মন ভালো লাগবে।
জীবনের হতাশা ও দুশ্চিন্তাগুলো নিয়ে অভিজ্ঞ কাউন্সেলরের সঙ্গে কথা বলুন এবং তাঁর নির্দেশনা মেনে চলুন। অতীতে বাস না করে বর্তমানে বাস করুন।
জীবনের প্রতিটি ছোট ছোট মুহূর্ত থেকে আনন্দ নেওয়ার চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমান। পুষ্টিকর খাবার খান। পছন্দের গান শুনুন। মাঝে মাঝে নিজেকে উপহার দিন।
জীবন কোনো প্রতিযোগিতা নয়। সফলদের হিংসা করবেন না। নিজের ওপর ভরসা রেখে সামনে এগিয়ে চলুন। সাফল্যের সকাল আসবেই।
সূত্র: সাইক সেন্ট্রাল ও অন্যান্য ওয়েবসাইট
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১৬ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
২ দিন আগে