অনলাইন ডেস্ক
দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার কথা ভাবছেন ভারতের মুম্বাইয়ের বাসিন্দা নম্রতা নানগিয়া। তবে ওষুধ কোম্পানিতে কর্মরত এই নারীর মাথায় একটাই চিন্তা ঘুরছে, ব্যয়ভার সামলে নিতে পারব তো। নম্রতার স্বামী টায়ার কোম্পানির কর্মকর্তা। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই কর্মজীবী তবুও এক সন্তানের ব্যয়ভার সামলাতেই নাভিশ্বাস উঠছে। বাচ্চার স্কুল ফি, স্কুল বাস, সাঁতার শেখানো, এমনকি একজন চিকিৎসার খরচ এত ব্যয়বহুল হয়ে গেছে যে দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার সাহস করতে পারছেন না এই দম্পতি।
নম্রতা জানান, তাঁদের বড় হওয়ার সময়টা ছিল একেবারেই ভিন্ন। নম্রতা বলেন, ‘আমরা শুধু স্কুলে যেতাম, এর বাইরে কোনো কিছু ছিল না। কিন্তু এখন বাচ্চাকে সাঁতার শেখাতে হবে, আঁকা শেখাতে হবে, দেখতে হবে সে আর কী কী করতে পারে।’
নম্রতার এই অভিজ্ঞতা বর্তমানের বিশ্বের অধিকাংশ দম্পতির। এই পরিস্থিতির কারণে বিশ্বে সন্তান জন্মের হার কমে গেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ)।
সংস্থাটির এক জরিপে দেখা গেছে, বিশ্বজুড়ে শত শত কোটি মানুষ এখন চাইলেও নিজের মনমতো সন্তান নিতে পারেন না শুধুমাত্র সন্তান লালন-পালনের খরচ বেড়ে যাওয়ায়।
ইউএনএফপিএর নির্বাহী পরিচালক ড. নাটালিয়া ক্যানেম বলেন, জরিপে দেখা গেছে অধিকাংশ মানুষ দুটি বা তার চেয়ে বেশি সন্তান চান। কিন্তু তারা মনে করেন, যে পরিবার গড়তে চান, তা সম্ভব হচ্ছে না। এটা এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংকট।
জরিপে প্রতি পাঁচজনের একজন বলেছেন, তাঁরা তাঁদের ইচ্ছেমতো সন্তান নিতে পারেননি বা ভবিষ্যতেও পারবেন না বলে মনে করেন। ৫০ বছরের বেশি বয়সী অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩১ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা চেয়েছিলেন তাদের আরও বেশি সন্তান থাকুক, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।
জরিপে ৩৯ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা তাদের সন্তান নেওয়া থেকে বিরত রেখেছে।
বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ এ বিষয়ে বেশি সম্মতি জানিয়েছেন। দেশটির ৫৮ শতাংশ মানুষ সায় দিয়েছেন, তাঁরা আর্থিক সংকটের কারণে একের অধিক সন্তান নিতে পারছেন না।
জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল আরও একটি বিষয় চিহ্নিত করেছে, যেটি অর্থনৈতিক বাধার চেয়েও বড়—সময় না থাকা।
এক কন্যার মা নম্রতাও এই বিষয়ে একমত। তিনি জানান, প্রতিদিন অফিসে যাওয়া-আসায় কমপক্ষে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরে মেয়ের সঙ্গে সময় কাটাতে ইচ্ছে হয়। এসবের পরে ঠিকমতো ঘুমও হয় না।
নম্রতা বলেন, ‘সারা দিন কাজের পর মা হিসেবে মনের মধ্যে অপরাধবোধ কাজ করে যে, সন্তানের সঙ্গে ঠিকমতো সময় কাটাতে পারছি না। তাই এক সন্তান নিয়েই আছি।’
এছাড়াও ইউএনএফপিএ জানিয়েছে, একাধিক সন্তান না নেওয়ার পেছনে আরও একটি বড় কারণ উপযুক্ত সঙ্গীর অভাব।
দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার কথা ভাবছেন ভারতের মুম্বাইয়ের বাসিন্দা নম্রতা নানগিয়া। তবে ওষুধ কোম্পানিতে কর্মরত এই নারীর মাথায় একটাই চিন্তা ঘুরছে, ব্যয়ভার সামলে নিতে পারব তো। নম্রতার স্বামী টায়ার কোম্পানির কর্মকর্তা। স্বামী-স্ত্রী দুজনেই কর্মজীবী তবুও এক সন্তানের ব্যয়ভার সামলাতেই নাভিশ্বাস উঠছে। বাচ্চার স্কুল ফি, স্কুল বাস, সাঁতার শেখানো, এমনকি একজন চিকিৎসার খরচ এত ব্যয়বহুল হয়ে গেছে যে দ্বিতীয় সন্তান নেওয়ার সাহস করতে পারছেন না এই দম্পতি।
নম্রতা জানান, তাঁদের বড় হওয়ার সময়টা ছিল একেবারেই ভিন্ন। নম্রতা বলেন, ‘আমরা শুধু স্কুলে যেতাম, এর বাইরে কোনো কিছু ছিল না। কিন্তু এখন বাচ্চাকে সাঁতার শেখাতে হবে, আঁকা শেখাতে হবে, দেখতে হবে সে আর কী কী করতে পারে।’
নম্রতার এই অভিজ্ঞতা বর্তমানের বিশ্বের অধিকাংশ দম্পতির। এই পরিস্থিতির কারণে বিশ্বে সন্তান জন্মের হার কমে গেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ)।
সংস্থাটির এক জরিপে দেখা গেছে, বিশ্বজুড়ে শত শত কোটি মানুষ এখন চাইলেও নিজের মনমতো সন্তান নিতে পারেন না শুধুমাত্র সন্তান লালন-পালনের খরচ বেড়ে যাওয়ায়।
ইউএনএফপিএর নির্বাহী পরিচালক ড. নাটালিয়া ক্যানেম বলেন, জরিপে দেখা গেছে অধিকাংশ মানুষ দুটি বা তার চেয়ে বেশি সন্তান চান। কিন্তু তারা মনে করেন, যে পরিবার গড়তে চান, তা সম্ভব হচ্ছে না। এটা এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংকট।
জরিপে প্রতি পাঁচজনের একজন বলেছেন, তাঁরা তাঁদের ইচ্ছেমতো সন্তান নিতে পারেননি বা ভবিষ্যতেও পারবেন না বলে মনে করেন। ৫০ বছরের বেশি বয়সী অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩১ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা চেয়েছিলেন তাদের আরও বেশি সন্তান থাকুক, কিন্তু তা সম্ভব হয়নি।
জরিপে ৩৯ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা তাদের সন্তান নেওয়া থেকে বিরত রেখেছে।
বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ এ বিষয়ে বেশি সম্মতি জানিয়েছেন। দেশটির ৫৮ শতাংশ মানুষ সায় দিয়েছেন, তাঁরা আর্থিক সংকটের কারণে একের অধিক সন্তান নিতে পারছেন না।
জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল আরও একটি বিষয় চিহ্নিত করেছে, যেটি অর্থনৈতিক বাধার চেয়েও বড়—সময় না থাকা।
এক কন্যার মা নম্রতাও এই বিষয়ে একমত। তিনি জানান, প্রতিদিন অফিসে যাওয়া-আসায় কমপক্ষে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরে মেয়ের সঙ্গে সময় কাটাতে ইচ্ছে হয়। এসবের পরে ঠিকমতো ঘুমও হয় না।
নম্রতা বলেন, ‘সারা দিন কাজের পর মা হিসেবে মনের মধ্যে অপরাধবোধ কাজ করে যে, সন্তানের সঙ্গে ঠিকমতো সময় কাটাতে পারছি না। তাই এক সন্তান নিয়েই আছি।’
এছাড়াও ইউএনএফপিএ জানিয়েছে, একাধিক সন্তান না নেওয়ার পেছনে আরও একটি বড় কারণ উপযুক্ত সঙ্গীর অভাব।
‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
৮ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৮ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১৯ ঘণ্টা আগে