ফিচার ডেস্ক
আজকের পৃথিবীতে মানুষ শুধু ভ্রমণের জন্য নয়, ব্যবসা, শিক্ষা কিংবা নিরাপদ ভবিষ্যতের খোঁজে অন্য দেশের নাগরিকত্ব নিতে আগ্রহী হচ্ছেন। কেউ খুঁজছেন সন্তানের ভালো শিক্ষার সুযোগ, কেউ চান ভিসার ঝামেলা ছাড়া সহজ ভ্রমণ। এ কারণেই এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ‘সিটিজেনশিপ বাই ইনভেস্টমেন্ট’ প্রোগ্রাম। অর্থাৎ, নির্দিষ্ট অঙ্কের বিনিয়োগ করলে হাতের নাগালেই চলে আসবে বিদেশি পাসপোর্ট। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কোন কোন দেশে এই সুযোগ আছে? কত দিনে নাগরিকত্ব মেলে? আর সেই নাগরিকত্বের মাধ্যমে আসলে কী সুবিধা পাওয়া যায়?
নাউরু
ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের ক্ষুদ্রতম স্বাধীন দেশগুলোর একটি নাউরু। মাত্র ১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বিনিয়োগে নাগরিকত্ব পাওয়া যায়। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা বিকল্পগুলোর একটি বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। নাউরুর পাসপোর্ট নিয়ে হংকং, সিঙ্গাপুর, ইউএই ও যুক্তরাজ্যে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করা যায়।
ডমিনিকা
ক্যারিবিয়ান দ্বীপদেশ ডমিনিকা বিনিয়োগে নাগরিকত্ব দিচ্ছে অনেক বছর ধরে। দেশটিতে নাগরিকত্ব পেতে ন্যূনতম ২ লাখ মার্কিন ডলার বা প্রায় ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। মাত্র তিন থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া সম্ভব। এখানে মূলত দুইভাবে বিনিয়োগ করা যায়। প্রথমত, সরকারের জন্য নগদ অনুদান দিতে হয়। দ্বিতীয়ত, নির্দিষ্ট রিয়েল এস্টেট প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে হয়। শর্ত হলো, অর্থের উৎস পরিষ্কার হতে হবে।
একবার নাগরিকত্ব পেলে শুধু আবেদনকারীর স্ত্রী বা স্বামী ও সন্তানেরাও পাসপোর্ট পাবে। বড় সুবিধা হলো, ডমিনিকার পাসপোর্টে ইউরোপের শেনজেন অঞ্চল, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুরসহ প্রায় ১৪০টির মতো দেশে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়। অনেক দেশের চেয়ে তুলনামূলক কম খরচে, দ্রুত সময়ে পুরো পরিবারের জন্য ডমিনিকার নাগরিকত্ব পাওয়া যায়।
অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা
ক্যারিবীয় সাগরের এক মনোমুগ্ধকর দ্বীপরাষ্ট্র এটি। দেশটিতে ৩৬৫টিরও বেশি সৈকত রয়েছে। দেশটি শুধু ভ্রমণের জন্য নয়, বিনিয়োগকারীদের কাছেও আকর্ষণীয়। নাগরিকত্ব পেতে সেখানে ন্যূনতম ২ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ২ কোটি ৮০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। অ্যান্টিগুয়ার পাসপোর্টধারীরা ইউরোপের শেনজেন অঞ্চল, যুক্তরাজ্য, হংকংসহ প্রায় ১৫০টি দেশে ভিসামুক্ত বা ভিসা অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পান। উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপে সহজে যাতায়াতের সুযোগ থাকায় অনেক বিনিয়োগকারী দেশটিকে দ্বিতীয় নিবাস হিসেবে বেছে নিচ্ছেন।
সেন্ট কিটস ও নেভিস
বিনিয়োগে নাগরিকত্ব দেওয়ার নিয়ম দেশটিতে বেশ পুরোনো। আফ্রিকান, ব্রিটিশ, ক্যারিবীয় ও ফরাসি প্রভাবের মিশ্রণে দেশটির সংস্কৃতি বৈচিত্র্যময়। সেন্ট কিটস ও নেভিসে নাগরিকত্ব পেতে ন্যূনতম ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। নাগরিকত্ব পেলে আবেদনকারীর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও তা বহাল থাকে। দেশটির পাসপোর্টধারীরা প্রায় ১৫০টিরও বেশি দেশে ভিসামুক্ত বা অন-অ্যারাইভাল ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। ফলে এটি দীর্ঘমেয়াদি সুবিধার জন্য বেশ জনপ্রিয়।
উত্তর মেসিডোনিয়া
দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের সুন্দর এই দেশ তুলনামূলক কম খরচে নাগরিকত্ব দিয়ে থাকে। দেশটিতে বিনিয়োগের পরিমাণ ২ লাখ ইউরো বা প্রায় ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। মেসিডোনিয়ার নাগরিক হলে শেনজেন অঞ্চল, হংকং, তুরস্কসহ প্রায় ১২০টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করা যায়। পাশাপাশি দেশটির কর-ব্যবস্থা ব্যবসাবান্ধব হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারীর কাছে এটি ইউরোপে প্রবেশের দরজা হিসেবে জনপ্রিয়।
তুরস্ক
ইউরোপ ও এশিয়ার সেতু হিসেবে পরিচিত দেশ তুরস্ক। দেশটিতে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগে নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ আছে। শর্ত হলো, তুরস্কের নাগরিকত্ব পেতে ৪ লাখ মার্কিন ডলার বা ৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকার রিয়েল এস্টেট কিনতে হবে। একবার কিনলে অন্তত তিন বছর সেই সম্পত্তি বিক্রি করা যাবে না। বিনিয়োগকারীর জন্য বাড়তি সুবিধা হলো, নাগরিকত্ব নিয়েও সেখানে বসবাসের বাধ্যবাধকতা নেই। অর্থাৎ চাইলে তুরস্কে না থেকেও নাগরিকত্ব ধরে রাখা যায়। নাগরিকত্ব পেলে তুরস্কে ঘরবাড়ি কেনা, ব্যবসা করা, সন্তানদের পড়াশোনার সুযোগ পাওয়া যায়। তুরস্কের পাসপোর্ট নিয়ে বর্তমানে শতাধিক দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের সুযোগ আছে। আর সামাজিক ও স্বাস্থ্যসেবার দিক থেকেও এই নাগরিকত্ব বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ।
ক্যারিবীয় সাগরের ডমিনিকা, সেন্ট লুসিয়া কিংবা সেন্ট কিটসের মতো দেশগুলো বিনিয়োগকারীদের দ্রুত নাগরিকত্ব দিচ্ছে সাশ্রয়ী খরচে। আবার তুরস্ক বা উত্তর মেসিডোনিয়ার মতো দেশগুলো থেকে ইউরোপে প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। আর নাউরুর মতো ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র দিচ্ছে সর্বনিম্ন খরচে বিকল্প নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ। তবে মনে রাখতে হবে, নাগরিকত্ব কেনা মানে শুধু নতুন পাসপোর্ট নয়, এটি নতুন সমাজ ও সংস্কৃতির দায়িত্ব গ্রহণ করা। তাই বিনিয়োগের আগে প্রতিটি দেশের আইন ও শর্ত ভালোভাবে যাচাই করা জরুরি।
সূত্র: হেনলি অ্যান্ড পার্টনার এবং বেয়ন্ড গ্লোবাল পার্টনার
আজকের পৃথিবীতে মানুষ শুধু ভ্রমণের জন্য নয়, ব্যবসা, শিক্ষা কিংবা নিরাপদ ভবিষ্যতের খোঁজে অন্য দেশের নাগরিকত্ব নিতে আগ্রহী হচ্ছেন। কেউ খুঁজছেন সন্তানের ভালো শিক্ষার সুযোগ, কেউ চান ভিসার ঝামেলা ছাড়া সহজ ভ্রমণ। এ কারণেই এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ‘সিটিজেনশিপ বাই ইনভেস্টমেন্ট’ প্রোগ্রাম। অর্থাৎ, নির্দিষ্ট অঙ্কের বিনিয়োগ করলে হাতের নাগালেই চলে আসবে বিদেশি পাসপোর্ট। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কোন কোন দেশে এই সুযোগ আছে? কত দিনে নাগরিকত্ব মেলে? আর সেই নাগরিকত্বের মাধ্যমে আসলে কী সুবিধা পাওয়া যায়?
নাউরু
ওশেনিয়া অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের ক্ষুদ্রতম স্বাধীন দেশগুলোর একটি নাউরু। মাত্র ১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বিনিয়োগে নাগরিকত্ব পাওয়া যায়। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা বিকল্পগুলোর একটি বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। নাউরুর পাসপোর্ট নিয়ে হংকং, সিঙ্গাপুর, ইউএই ও যুক্তরাজ্যে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করা যায়।
ডমিনিকা
ক্যারিবিয়ান দ্বীপদেশ ডমিনিকা বিনিয়োগে নাগরিকত্ব দিচ্ছে অনেক বছর ধরে। দেশটিতে নাগরিকত্ব পেতে ন্যূনতম ২ লাখ মার্কিন ডলার বা প্রায় ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। মাত্র তিন থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া সম্ভব। এখানে মূলত দুইভাবে বিনিয়োগ করা যায়। প্রথমত, সরকারের জন্য নগদ অনুদান দিতে হয়। দ্বিতীয়ত, নির্দিষ্ট রিয়েল এস্টেট প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে হয়। শর্ত হলো, অর্থের উৎস পরিষ্কার হতে হবে।
একবার নাগরিকত্ব পেলে শুধু আবেদনকারীর স্ত্রী বা স্বামী ও সন্তানেরাও পাসপোর্ট পাবে। বড় সুবিধা হলো, ডমিনিকার পাসপোর্টে ইউরোপের শেনজেন অঞ্চল, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুরসহ প্রায় ১৪০টির মতো দেশে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করা যায়। অনেক দেশের চেয়ে তুলনামূলক কম খরচে, দ্রুত সময়ে পুরো পরিবারের জন্য ডমিনিকার নাগরিকত্ব পাওয়া যায়।
অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডা
ক্যারিবীয় সাগরের এক মনোমুগ্ধকর দ্বীপরাষ্ট্র এটি। দেশটিতে ৩৬৫টিরও বেশি সৈকত রয়েছে। দেশটি শুধু ভ্রমণের জন্য নয়, বিনিয়োগকারীদের কাছেও আকর্ষণীয়। নাগরিকত্ব পেতে সেখানে ন্যূনতম ২ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ২ কোটি ৮০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। অ্যান্টিগুয়ার পাসপোর্টধারীরা ইউরোপের শেনজেন অঞ্চল, যুক্তরাজ্য, হংকংসহ প্রায় ১৫০টি দেশে ভিসামুক্ত বা ভিসা অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পান। উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপে সহজে যাতায়াতের সুযোগ থাকায় অনেক বিনিয়োগকারী দেশটিকে দ্বিতীয় নিবাস হিসেবে বেছে নিচ্ছেন।
সেন্ট কিটস ও নেভিস
বিনিয়োগে নাগরিকত্ব দেওয়ার নিয়ম দেশটিতে বেশ পুরোনো। আফ্রিকান, ব্রিটিশ, ক্যারিবীয় ও ফরাসি প্রভাবের মিশ্রণে দেশটির সংস্কৃতি বৈচিত্র্যময়। সেন্ট কিটস ও নেভিসে নাগরিকত্ব পেতে ন্যূনতম ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। নাগরিকত্ব পেলে আবেদনকারীর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও তা বহাল থাকে। দেশটির পাসপোর্টধারীরা প্রায় ১৫০টিরও বেশি দেশে ভিসামুক্ত বা অন-অ্যারাইভাল ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। ফলে এটি দীর্ঘমেয়াদি সুবিধার জন্য বেশ জনপ্রিয়।
উত্তর মেসিডোনিয়া
দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের সুন্দর এই দেশ তুলনামূলক কম খরচে নাগরিকত্ব দিয়ে থাকে। দেশটিতে বিনিয়োগের পরিমাণ ২ লাখ ইউরো বা প্রায় ২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। মেসিডোনিয়ার নাগরিক হলে শেনজেন অঞ্চল, হংকং, তুরস্কসহ প্রায় ১২০টি দেশে ভিসামুক্ত ভ্রমণ করা যায়। পাশাপাশি দেশটির কর-ব্যবস্থা ব্যবসাবান্ধব হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারীর কাছে এটি ইউরোপে প্রবেশের দরজা হিসেবে জনপ্রিয়।
তুরস্ক
ইউরোপ ও এশিয়ার সেতু হিসেবে পরিচিত দেশ তুরস্ক। দেশটিতে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগে নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ আছে। শর্ত হলো, তুরস্কের নাগরিকত্ব পেতে ৪ লাখ মার্কিন ডলার বা ৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকার রিয়েল এস্টেট কিনতে হবে। একবার কিনলে অন্তত তিন বছর সেই সম্পত্তি বিক্রি করা যাবে না। বিনিয়োগকারীর জন্য বাড়তি সুবিধা হলো, নাগরিকত্ব নিয়েও সেখানে বসবাসের বাধ্যবাধকতা নেই। অর্থাৎ চাইলে তুরস্কে না থেকেও নাগরিকত্ব ধরে রাখা যায়। নাগরিকত্ব পেলে তুরস্কে ঘরবাড়ি কেনা, ব্যবসা করা, সন্তানদের পড়াশোনার সুযোগ পাওয়া যায়। তুরস্কের পাসপোর্ট নিয়ে বর্তমানে শতাধিক দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের সুযোগ আছে। আর সামাজিক ও স্বাস্থ্যসেবার দিক থেকেও এই নাগরিকত্ব বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ।
ক্যারিবীয় সাগরের ডমিনিকা, সেন্ট লুসিয়া কিংবা সেন্ট কিটসের মতো দেশগুলো বিনিয়োগকারীদের দ্রুত নাগরিকত্ব দিচ্ছে সাশ্রয়ী খরচে। আবার তুরস্ক বা উত্তর মেসিডোনিয়ার মতো দেশগুলো থেকে ইউরোপে প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। আর নাউরুর মতো ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র দিচ্ছে সর্বনিম্ন খরচে বিকল্প নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ। তবে মনে রাখতে হবে, নাগরিকত্ব কেনা মানে শুধু নতুন পাসপোর্ট নয়, এটি নতুন সমাজ ও সংস্কৃতির দায়িত্ব গ্রহণ করা। তাই বিনিয়োগের আগে প্রতিটি দেশের আইন ও শর্ত ভালোভাবে যাচাই করা জরুরি।
সূত্র: হেনলি অ্যান্ড পার্টনার এবং বেয়ন্ড গ্লোবাল পার্টনার
বড় মাছ আর মাংসের তরকারি টানা খেতে খেতে মাঝেমধ্যে অরুচি ধরে যায়। তখন অতি সাধারণ খাবারও হয়ে ওঠে মুখরোচক। আপনাদের জন্য পুঁটি ও ট্যাংরা মাছ দিয়ে সবজির রসা তৈরির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
২ ঘণ্টা আগেত্বকের দাগছোপ বা খুঁত এড়াতে অনেকে নানান ধরনের প্রসাধনীতে ভরসা রাখেন। এই ব্যস্ত জীবনে এটা-ওটা বেটে ত্বকে ব্যবহারেরই-বা সময় কোথায়। তবে রাসায়নিক উপাদানে ভরা এসব প্রসাধনী ব্যবহারে সাময়িক সুবিধা পাওয়া গেলেও দীর্ঘমেয়াদি ফল পাওয়া প্রায় অসম্ভব। পাশাপাশি থাকতে পারে এগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি।
১ দিন আগেকাজ শেষে বাড়ি ফিরে আলাদা করে ভাত, ডাল, তরকারি রাঁধতে মন চাইছে না? বাড়িতে মুগ ডাল আর মৌসুমি সবজি কাঁকরোল থাকলে ঝটপট রেঁধে ফেলুন মুগ ডালে কাঁকরোল। সময় বাঁচবে, খেতেও হবে সুস্বাদু। খাবারটির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
১ দিন আগেবর্তমান সময়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যেন এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে থাইয়রেড, পিসিওএস, পিসিওডি, এডিএইচডি, ইটিং ডিসঅর্ডারসহ বাহারি সব রোগ। যেগুলো ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার এই যাত্রাকে আরও কঠিন করে দিয়েছে।
১ দিন আগে