সানজিদা সামরিন
মহানায়ক উত্তম কুমার। সিনেমায় সেই ফিটবাবুটি সেজে থাকলেও বাস্তবে একটুখানি অন্যকরমই ছিলেন বৈকি। সে জন্য তাঁর সঙ্গী সুপ্রিয়া দেবীকেও বেগ পেতে হয়েছে বেশ। তবে মহানায়কের ছেলেমানুষীকে পরম যত্নেই সামলে নিয়েছেন তিনি। চিনিতে বিমুখ উত্তম কুমারকে কী করে রসগোল্লায় মন ভোলাতেন, আর কী করেই উত্তম কুমার হয়ে উঠতেন রোজকার ফিটবাবাবুটি তাই জানা গেছে এবার।
২০১৮ সালে সুপ্রিয়া দেবী গত হওয়ার পর তাঁর চার দশকের পুরোনো মেকআপ আর্টিস্ট কিশোর দাস উত্তম কুমারের রোজকার জীবনের অনেক কথাই উন্মুক্ত করেছেন।
কিশোর দাসের ভাষ্যমতে, ‘সুপ্রিয়া দিদি সবকিছুই তৈরি রাখতেন। মুরগি, মাছ, মিষ্টি, ফল—সবকিছু। খাবার রেখেই দিদি বলতেন, “বলো কী দিয়ে শুরু করবে? ” দাদা অল্প অল্প করে সবকিছুই টেস্ট করতেন। খাবার পর তিনি লবণ দিয়ে রসগোল্লা খেতে পছন্দ করতেন। দিদি বলছিলেন, দাদা সরাসরি চিনি খেতে পছন্দ করতেন না। তাঁর রসগোল্লা তৈরিতে ব্যবহার করা হতো লবণ ও লেবুর রস। এতে একটা ভিন্ন স্বাদ পাওয়া যেত।
শুধু তাই নয়, উত্তম কুমারের কাপড়ও তৈরি রাখতেন সুপ্রিয়া। পাঞ্জাবি, পায়জামা, স্যুট, ধুতি, ক্যাজুয়াল শার্ট। কারণ, যেদিন সুপ্রিয়া ক্যাজুয়াল কাপড় তৈরি রাখতেন, সেদিন উত্তম পাঞ্জাবি খুঁজতেন। যেদিন সুপ্রিয়া দেশীয় পোশাক রেডি রাখতেন, ওই দিন দেখা যেত স্যুট খুঁজতেন উত্তম। এ কারণে সুপ্রিয়াকে সবই প্রস্তুত রাখতে হতো। কিশোর দাস বলছেন, ‘দাদার এই খেলায় মনভোলানো হাসি দিয়েই জিতে যেতেন দিদি।’
আজ ৩ সেপ্টেম্বর এ মহানায়কের জন্মদিন। ১৯২৬ সালের এ দিনে তিনি জন্ম নেন। হারানো সুর, পথে হলো দেরি, সপ্তসুর, চাওয়া পাওয়া তাঁর বিখ্যাত চলচ্চিত্রের মধ্যে অন্যতম।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
মহানায়ক উত্তম কুমার। সিনেমায় সেই ফিটবাবুটি সেজে থাকলেও বাস্তবে একটুখানি অন্যকরমই ছিলেন বৈকি। সে জন্য তাঁর সঙ্গী সুপ্রিয়া দেবীকেও বেগ পেতে হয়েছে বেশ। তবে মহানায়কের ছেলেমানুষীকে পরম যত্নেই সামলে নিয়েছেন তিনি। চিনিতে বিমুখ উত্তম কুমারকে কী করে রসগোল্লায় মন ভোলাতেন, আর কী করেই উত্তম কুমার হয়ে উঠতেন রোজকার ফিটবাবাবুটি তাই জানা গেছে এবার।
২০১৮ সালে সুপ্রিয়া দেবী গত হওয়ার পর তাঁর চার দশকের পুরোনো মেকআপ আর্টিস্ট কিশোর দাস উত্তম কুমারের রোজকার জীবনের অনেক কথাই উন্মুক্ত করেছেন।
কিশোর দাসের ভাষ্যমতে, ‘সুপ্রিয়া দিদি সবকিছুই তৈরি রাখতেন। মুরগি, মাছ, মিষ্টি, ফল—সবকিছু। খাবার রেখেই দিদি বলতেন, “বলো কী দিয়ে শুরু করবে? ” দাদা অল্প অল্প করে সবকিছুই টেস্ট করতেন। খাবার পর তিনি লবণ দিয়ে রসগোল্লা খেতে পছন্দ করতেন। দিদি বলছিলেন, দাদা সরাসরি চিনি খেতে পছন্দ করতেন না। তাঁর রসগোল্লা তৈরিতে ব্যবহার করা হতো লবণ ও লেবুর রস। এতে একটা ভিন্ন স্বাদ পাওয়া যেত।
শুধু তাই নয়, উত্তম কুমারের কাপড়ও তৈরি রাখতেন সুপ্রিয়া। পাঞ্জাবি, পায়জামা, স্যুট, ধুতি, ক্যাজুয়াল শার্ট। কারণ, যেদিন সুপ্রিয়া ক্যাজুয়াল কাপড় তৈরি রাখতেন, সেদিন উত্তম পাঞ্জাবি খুঁজতেন। যেদিন সুপ্রিয়া দেশীয় পোশাক রেডি রাখতেন, ওই দিন দেখা যেত স্যুট খুঁজতেন উত্তম। এ কারণে সুপ্রিয়াকে সবই প্রস্তুত রাখতে হতো। কিশোর দাস বলছেন, ‘দাদার এই খেলায় মনভোলানো হাসি দিয়েই জিতে যেতেন দিদি।’
আজ ৩ সেপ্টেম্বর এ মহানায়কের জন্মদিন। ১৯২৬ সালের এ দিনে তিনি জন্ম নেন। হারানো সুর, পথে হলো দেরি, সপ্তসুর, চাওয়া পাওয়া তাঁর বিখ্যাত চলচ্চিত্রের মধ্যে অন্যতম।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে