নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সরকারি হাসপাতালগুলো ঈদের সময় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের সব সরকারি হাসপাতালে জরুরি সেবা চালু থাকবে। হাসপাতালগুলোর অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, বিভিন্ন ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা সেবাও স্বাভাবিক থাকবে।
আইইডিসিআর (১০৬৫৫)
ঈদের সময় সর্দি-কাশি ও জ্বরে চিকিৎসকের পরামর্শ পেতে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) ১০৬৫৫ ও ০১৯৪৪৩৩৩২২২ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।
জাতীয় জরুরি সেবা (৯৯৯)
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা পেতে ফোন করতে পারেন ৯৯৯ নম্বরে। বাংলাদেশ পুলিশের অধীনে পরিচালিত এ নম্বরটি ২৪ ঘণ্টা চালু থাকে। এটি টোল ফ্রি নম্বর। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ফোন করা যাবে এ নম্বরে।
স্বাস্থ্য বাতায়ন (১৬২৬৩)
স্বাস্থ্যসেবার জন্য ফোন করতে পারেন ১৬২৬৩ নম্বরে। এটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পরিচালিত হেল্প লাইন। এ নম্বরে ফোন করে স্বাস্থ্যসংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে সরাসরি চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে পরামর্শ পাওয়া যাবে। ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে নম্বরটি।
বন্যার পূর্বাভাসের জন্য
বন্যার পূর্বাভাস জানতে যেকোনো মোবাইল ফোন থেকে ১০৯০ নম্বরে ফোন করা যাবে। নম্বরটিতে ফোন করে ৫ চাপলে দেশের বন্যাসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কমা–বাড়ার তথ্য জানা যাবে। এটি টোল ফ্রি নম্বর।
নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ সেল (১০৯ বা ১০৯২১)
নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা জানাতে ফোন করতে হবে ১০৯ বা ১০৯২১ নম্বরে। ঈদের সময় কোনো নারী নির্যাতনের শিকার হলে, বখাটেদের আক্রমণের মুখে পড়লে অথবা অপমানিত হওয়ার আশঙ্কা থাকলে এই নম্বরে ফোন করতে পারেন। সপ্তাহের সাত দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে এই নম্বর।
চাইল্ড হেল্প লাইন (১০৯৮)
সুবিধাবঞ্চিত নির্যাতিত ও বিপদাপন্ন শিশুদের ২৪ ঘণ্টা জরুরি সেবা পেতে ফোন করতে হবে ১০৯৮ নম্বরে। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে বিপদগ্রস্ত শিশু বা তার পক্ষে যে কেউ এ নম্বরে ফোন করতে পারেন। সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটিসহ ২৪ ঘণ্টা নম্বরটি খোলা থাকবে।
দেশের সরকারি হাসপাতালগুলো ঈদের সময় চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের সব সরকারি হাসপাতালে জরুরি সেবা চালু থাকবে। হাসপাতালগুলোর অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস, বিভিন্ন ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা সেবাও স্বাভাবিক থাকবে।
আইইডিসিআর (১০৬৫৫)
ঈদের সময় সর্দি-কাশি ও জ্বরে চিকিৎসকের পরামর্শ পেতে জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) ১০৬৫৫ ও ০১৯৪৪৩৩৩২২২ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে।
জাতীয় জরুরি সেবা (৯৯৯)
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা পেতে ফোন করতে পারেন ৯৯৯ নম্বরে। বাংলাদেশ পুলিশের অধীনে পরিচালিত এ নম্বরটি ২৪ ঘণ্টা চালু থাকে। এটি টোল ফ্রি নম্বর। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ফোন করা যাবে এ নম্বরে।
স্বাস্থ্য বাতায়ন (১৬২৬৩)
স্বাস্থ্যসেবার জন্য ফোন করতে পারেন ১৬২৬৩ নম্বরে। এটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পরিচালিত হেল্প লাইন। এ নম্বরে ফোন করে স্বাস্থ্যসংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে সরাসরি চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে পরামর্শ পাওয়া যাবে। ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে নম্বরটি।
বন্যার পূর্বাভাসের জন্য
বন্যার পূর্বাভাস জানতে যেকোনো মোবাইল ফোন থেকে ১০৯০ নম্বরে ফোন করা যাবে। নম্বরটিতে ফোন করে ৫ চাপলে দেশের বন্যাসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কমা–বাড়ার তথ্য জানা যাবে। এটি টোল ফ্রি নম্বর।
নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ সেল (১০৯ বা ১০৯২১)
নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা জানাতে ফোন করতে হবে ১০৯ বা ১০৯২১ নম্বরে। ঈদের সময় কোনো নারী নির্যাতনের শিকার হলে, বখাটেদের আক্রমণের মুখে পড়লে অথবা অপমানিত হওয়ার আশঙ্কা থাকলে এই নম্বরে ফোন করতে পারেন। সপ্তাহের সাত দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে এই নম্বর।
চাইল্ড হেল্প লাইন (১০৯৮)
সুবিধাবঞ্চিত নির্যাতিত ও বিপদাপন্ন শিশুদের ২৪ ঘণ্টা জরুরি সেবা পেতে ফোন করতে হবে ১০৯৮ নম্বরে। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে বিপদগ্রস্ত শিশু বা তার পক্ষে যে কেউ এ নম্বরে ফোন করতে পারেন। সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটিসহ ২৪ ঘণ্টা নম্বরটি খোলা থাকবে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
৪ ঘণ্টা আগেপাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
৬ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
৮ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগে