মো. আশিকুর রহমান

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো প্রিন্সিপল, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ক্ষেত্রে অমূল্য গাইডলাইন হয়ে উঠতে পারে।
৮০/২০ নিয়ম
এই ধারণা প্রথম বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ ভিলফ্রেডো প্যারেটো উপস্থাপন করেন। তিনি লক্ষ করেন, ইতালির সম্পদের ৮০ শতাংশ ছিল কেবল ২০ শতাংশ মানুষের হাতে। পরে এই ধারণা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে শুরু করে; বিশেষত ব্যবসা, পড়াশোনা এবং ব্যক্তিগত উন্নয়নে। এর অর্থ হলো আপনার কাজের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট কার্যকলাপ এমন থাকে, যা সবচেয়ে বেশি ফল দেয় এবং সেগুলো খুঁজে বের করা হলো ৮০/২০ নিয়মের মূল উদ্দেশ্য।
প্রভাবশালী কাজের দিকে মনোযোগ দিন
আপনার কাজের মধ্যে এমন কিছু কাজ থাকে, যেগুলো সাফল্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, একটি পরীক্ষার প্রস্তুতির সময়, কিছু বিশেষ অধ্যায় বা বিষয় থাকতে পারে, যেগুলো পরীক্ষায় বেশি আসবে। সুতরাং আপনি যদি ২০ শতাংশ সময় ওই বিশেষ অধ্যায়গুলোর ওপর ব্যয় করেন, তবে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে পারবেন।
অন্যদিকে, যদি আপনি পড়াশোনার ছোটখাটো অংশগুলোর ওপর একাধিক সময় ব্যয় করেন, যা পরীক্ষার ফলে তেমন প্রভাব ফেলবে না, তবে আপনি আসলে অপ্রয়োজনীয় সময় ব্যয় করছেন। তাই নিজের কাজ বা পড়াশোনায় এমন কর্মপন্থা অনুসরণ করুন, যা আপনাকে সবচেয়ে বেশি ফল এনে দেবে।
কম মূল্যবান কাজ কমিয়ে দিন
একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো, যে সব কার্যকলাপ সত্যিই আমাদের কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। আমাদের মধ্যে অনেকে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়, অপ্রয়োজনীয় আলাপচারিতায় কিংবা ছোটখাটো কাজে। এসব কাজের ফল কম হলেও এগুলো আমাদের সময় নষ্ট করে। যদি আপনার সময় এবং শক্তি ৮০ শতাংশ ফল পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেন, তাহলে এসব কম ফলপ্রসূ কাজ কমিয়ে দিতে হবে। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজিং বা সময় নষ্টকারী অন্যান্য কার্যকলাপ বাদ দিতে হবে। এভাবেই আপনার মূল্যবান সময় সঠিক কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার আগ্রহের এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিন। এটা নিশ্চিত করবে যে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে যাচ্ছেন।
সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
৮০/২০ নিয়ম প্রয়োগ করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো, সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা। আপনি যে কাজগুলো করতে চান, সেগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার প্রধান লক্ষ্য এবং এগুলো কীভাবে আপনার জীবন বা কাজকে পরিবর্তন করবে, তা আগে থেকে নির্ধারণ করুন। যেমন পড়াশোনার ক্ষেত্রে যদি আপনার লক্ষ্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো ফল পাওয়া হয়, তবে সবার আগে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝুন এবং ওই বিষয়ে গভীর মনোযোগ দিন। কম গুরুত্বসম্পন্ন বিষয়গুলো সেকেন্ডারি করে রাখুন।
কাজ নয়, ফলের দিকে মনোযোগ দিন
৮০/২০ নিয়ম অনুসারে, শুধু কাজের পরিমাণ নয়, বরং তার ফল বেশি গুরুত্বপূৰ্ণ। আপনি যদি একটি কাজ করেন, তবে প্রশ্ন করুন, এই কাজ আমার বড় লক্ষ্য বা সফলতার দিকে কীভাবে সাহায্য করবে? কাজের ফলে কি কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে? শুধু কাজ না করে তার ফলের দিকে মনোযোগ দিন। আপনার সময়কে কেবল একটি কাজ সম্পন্ন করার জন্য ব্যয় না করে, বরং সেই কাজের পরিণতি এবং ফলাফল নিয়ে চিন্তা করুন।
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা
প্যারেটো প্রিন্সিপল অনুযায়ী, সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কাজের মধ্যে প্রথমে বেশি ফলস্বরূপ কাজগুলো শেষ করুন, পরে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করতে পারেন। এতে আপনি প্রতি ঘণ্টায় বেশি উৎপাদনশীল হয়ে উঠবেন এবং কাজের চাপও কমে যাবে।

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো প্রিন্সিপল, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ক্ষেত্রে অমূল্য গাইডলাইন হয়ে উঠতে পারে।
৮০/২০ নিয়ম
এই ধারণা প্রথম বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ ভিলফ্রেডো প্যারেটো উপস্থাপন করেন। তিনি লক্ষ করেন, ইতালির সম্পদের ৮০ শতাংশ ছিল কেবল ২০ শতাংশ মানুষের হাতে। পরে এই ধারণা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে শুরু করে; বিশেষত ব্যবসা, পড়াশোনা এবং ব্যক্তিগত উন্নয়নে। এর অর্থ হলো আপনার কাজের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট কার্যকলাপ এমন থাকে, যা সবচেয়ে বেশি ফল দেয় এবং সেগুলো খুঁজে বের করা হলো ৮০/২০ নিয়মের মূল উদ্দেশ্য।
প্রভাবশালী কাজের দিকে মনোযোগ দিন
আপনার কাজের মধ্যে এমন কিছু কাজ থাকে, যেগুলো সাফল্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, একটি পরীক্ষার প্রস্তুতির সময়, কিছু বিশেষ অধ্যায় বা বিষয় থাকতে পারে, যেগুলো পরীক্ষায় বেশি আসবে। সুতরাং আপনি যদি ২০ শতাংশ সময় ওই বিশেষ অধ্যায়গুলোর ওপর ব্যয় করেন, তবে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে পারবেন।
অন্যদিকে, যদি আপনি পড়াশোনার ছোটখাটো অংশগুলোর ওপর একাধিক সময় ব্যয় করেন, যা পরীক্ষার ফলে তেমন প্রভাব ফেলবে না, তবে আপনি আসলে অপ্রয়োজনীয় সময় ব্যয় করছেন। তাই নিজের কাজ বা পড়াশোনায় এমন কর্মপন্থা অনুসরণ করুন, যা আপনাকে সবচেয়ে বেশি ফল এনে দেবে।
কম মূল্যবান কাজ কমিয়ে দিন
একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো, যে সব কার্যকলাপ সত্যিই আমাদের কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। আমাদের মধ্যে অনেকে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়, অপ্রয়োজনীয় আলাপচারিতায় কিংবা ছোটখাটো কাজে। এসব কাজের ফল কম হলেও এগুলো আমাদের সময় নষ্ট করে। যদি আপনার সময় এবং শক্তি ৮০ শতাংশ ফল পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেন, তাহলে এসব কম ফলপ্রসূ কাজ কমিয়ে দিতে হবে। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজিং বা সময় নষ্টকারী অন্যান্য কার্যকলাপ বাদ দিতে হবে। এভাবেই আপনার মূল্যবান সময় সঠিক কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার আগ্রহের এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিন। এটা নিশ্চিত করবে যে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে যাচ্ছেন।
সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
৮০/২০ নিয়ম প্রয়োগ করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো, সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা। আপনি যে কাজগুলো করতে চান, সেগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার প্রধান লক্ষ্য এবং এগুলো কীভাবে আপনার জীবন বা কাজকে পরিবর্তন করবে, তা আগে থেকে নির্ধারণ করুন। যেমন পড়াশোনার ক্ষেত্রে যদি আপনার লক্ষ্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো ফল পাওয়া হয়, তবে সবার আগে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝুন এবং ওই বিষয়ে গভীর মনোযোগ দিন। কম গুরুত্বসম্পন্ন বিষয়গুলো সেকেন্ডারি করে রাখুন।
কাজ নয়, ফলের দিকে মনোযোগ দিন
৮০/২০ নিয়ম অনুসারে, শুধু কাজের পরিমাণ নয়, বরং তার ফল বেশি গুরুত্বপূৰ্ণ। আপনি যদি একটি কাজ করেন, তবে প্রশ্ন করুন, এই কাজ আমার বড় লক্ষ্য বা সফলতার দিকে কীভাবে সাহায্য করবে? কাজের ফলে কি কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে? শুধু কাজ না করে তার ফলের দিকে মনোযোগ দিন। আপনার সময়কে কেবল একটি কাজ সম্পন্ন করার জন্য ব্যয় না করে, বরং সেই কাজের পরিণতি এবং ফলাফল নিয়ে চিন্তা করুন।
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা
প্যারেটো প্রিন্সিপল অনুযায়ী, সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কাজের মধ্যে প্রথমে বেশি ফলস্বরূপ কাজগুলো শেষ করুন, পরে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করতে পারেন। এতে আপনি প্রতি ঘণ্টায় বেশি উৎপাদনশীল হয়ে উঠবেন এবং কাজের চাপও কমে যাবে।
মো. আশিকুর রহমান

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো প্রিন্সিপল, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ক্ষেত্রে অমূল্য গাইডলাইন হয়ে উঠতে পারে।
৮০/২০ নিয়ম
এই ধারণা প্রথম বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ ভিলফ্রেডো প্যারেটো উপস্থাপন করেন। তিনি লক্ষ করেন, ইতালির সম্পদের ৮০ শতাংশ ছিল কেবল ২০ শতাংশ মানুষের হাতে। পরে এই ধারণা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে শুরু করে; বিশেষত ব্যবসা, পড়াশোনা এবং ব্যক্তিগত উন্নয়নে। এর অর্থ হলো আপনার কাজের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট কার্যকলাপ এমন থাকে, যা সবচেয়ে বেশি ফল দেয় এবং সেগুলো খুঁজে বের করা হলো ৮০/২০ নিয়মের মূল উদ্দেশ্য।
প্রভাবশালী কাজের দিকে মনোযোগ দিন
আপনার কাজের মধ্যে এমন কিছু কাজ থাকে, যেগুলো সাফল্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, একটি পরীক্ষার প্রস্তুতির সময়, কিছু বিশেষ অধ্যায় বা বিষয় থাকতে পারে, যেগুলো পরীক্ষায় বেশি আসবে। সুতরাং আপনি যদি ২০ শতাংশ সময় ওই বিশেষ অধ্যায়গুলোর ওপর ব্যয় করেন, তবে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে পারবেন।
অন্যদিকে, যদি আপনি পড়াশোনার ছোটখাটো অংশগুলোর ওপর একাধিক সময় ব্যয় করেন, যা পরীক্ষার ফলে তেমন প্রভাব ফেলবে না, তবে আপনি আসলে অপ্রয়োজনীয় সময় ব্যয় করছেন। তাই নিজের কাজ বা পড়াশোনায় এমন কর্মপন্থা অনুসরণ করুন, যা আপনাকে সবচেয়ে বেশি ফল এনে দেবে।
কম মূল্যবান কাজ কমিয়ে দিন
একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো, যে সব কার্যকলাপ সত্যিই আমাদের কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। আমাদের মধ্যে অনেকে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়, অপ্রয়োজনীয় আলাপচারিতায় কিংবা ছোটখাটো কাজে। এসব কাজের ফল কম হলেও এগুলো আমাদের সময় নষ্ট করে। যদি আপনার সময় এবং শক্তি ৮০ শতাংশ ফল পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেন, তাহলে এসব কম ফলপ্রসূ কাজ কমিয়ে দিতে হবে। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজিং বা সময় নষ্টকারী অন্যান্য কার্যকলাপ বাদ দিতে হবে। এভাবেই আপনার মূল্যবান সময় সঠিক কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার আগ্রহের এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিন। এটা নিশ্চিত করবে যে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে যাচ্ছেন।
সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
৮০/২০ নিয়ম প্রয়োগ করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো, সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা। আপনি যে কাজগুলো করতে চান, সেগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার প্রধান লক্ষ্য এবং এগুলো কীভাবে আপনার জীবন বা কাজকে পরিবর্তন করবে, তা আগে থেকে নির্ধারণ করুন। যেমন পড়াশোনার ক্ষেত্রে যদি আপনার লক্ষ্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো ফল পাওয়া হয়, তবে সবার আগে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝুন এবং ওই বিষয়ে গভীর মনোযোগ দিন। কম গুরুত্বসম্পন্ন বিষয়গুলো সেকেন্ডারি করে রাখুন।
কাজ নয়, ফলের দিকে মনোযোগ দিন
৮০/২০ নিয়ম অনুসারে, শুধু কাজের পরিমাণ নয়, বরং তার ফল বেশি গুরুত্বপূৰ্ণ। আপনি যদি একটি কাজ করেন, তবে প্রশ্ন করুন, এই কাজ আমার বড় লক্ষ্য বা সফলতার দিকে কীভাবে সাহায্য করবে? কাজের ফলে কি কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে? শুধু কাজ না করে তার ফলের দিকে মনোযোগ দিন। আপনার সময়কে কেবল একটি কাজ সম্পন্ন করার জন্য ব্যয় না করে, বরং সেই কাজের পরিণতি এবং ফলাফল নিয়ে চিন্তা করুন।
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা
প্যারেটো প্রিন্সিপল অনুযায়ী, সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কাজের মধ্যে প্রথমে বেশি ফলস্বরূপ কাজগুলো শেষ করুন, পরে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করতে পারেন। এতে আপনি প্রতি ঘণ্টায় বেশি উৎপাদনশীল হয়ে উঠবেন এবং কাজের চাপও কমে যাবে।

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো প্রিন্সিপল, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ক্ষেত্রে অমূল্য গাইডলাইন হয়ে উঠতে পারে।
৮০/২০ নিয়ম
এই ধারণা প্রথম বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ ভিলফ্রেডো প্যারেটো উপস্থাপন করেন। তিনি লক্ষ করেন, ইতালির সম্পদের ৮০ শতাংশ ছিল কেবল ২০ শতাংশ মানুষের হাতে। পরে এই ধারণা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে শুরু করে; বিশেষত ব্যবসা, পড়াশোনা এবং ব্যক্তিগত উন্নয়নে। এর অর্থ হলো আপনার কাজের মধ্যে কিছু নির্দিষ্ট কার্যকলাপ এমন থাকে, যা সবচেয়ে বেশি ফল দেয় এবং সেগুলো খুঁজে বের করা হলো ৮০/২০ নিয়মের মূল উদ্দেশ্য।
প্রভাবশালী কাজের দিকে মনোযোগ দিন
আপনার কাজের মধ্যে এমন কিছু কাজ থাকে, যেগুলো সাফল্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, একটি পরীক্ষার প্রস্তুতির সময়, কিছু বিশেষ অধ্যায় বা বিষয় থাকতে পারে, যেগুলো পরীক্ষায় বেশি আসবে। সুতরাং আপনি যদি ২০ শতাংশ সময় ওই বিশেষ অধ্যায়গুলোর ওপর ব্যয় করেন, তবে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে পারবেন।
অন্যদিকে, যদি আপনি পড়াশোনার ছোটখাটো অংশগুলোর ওপর একাধিক সময় ব্যয় করেন, যা পরীক্ষার ফলে তেমন প্রভাব ফেলবে না, তবে আপনি আসলে অপ্রয়োজনীয় সময় ব্যয় করছেন। তাই নিজের কাজ বা পড়াশোনায় এমন কর্মপন্থা অনুসরণ করুন, যা আপনাকে সবচেয়ে বেশি ফল এনে দেবে।
কম মূল্যবান কাজ কমিয়ে দিন
একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো, যে সব কার্যকলাপ সত্যিই আমাদের কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। আমাদের মধ্যে অনেকে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়, অপ্রয়োজনীয় আলাপচারিতায় কিংবা ছোটখাটো কাজে। এসব কাজের ফল কম হলেও এগুলো আমাদের সময় নষ্ট করে। যদি আপনার সময় এবং শক্তি ৮০ শতাংশ ফল পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেন, তাহলে এসব কম ফলপ্রসূ কাজ কমিয়ে দিতে হবে। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজিং বা সময় নষ্টকারী অন্যান্য কার্যকলাপ বাদ দিতে হবে। এভাবেই আপনার মূল্যবান সময় সঠিক কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার আগ্রহের এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিন। এটা নিশ্চিত করবে যে আপনি ৮০ শতাংশ ফল পেতে যাচ্ছেন।
সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
৮০/২০ নিয়ম প্রয়োগ করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো, সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা। আপনি যে কাজগুলো করতে চান, সেগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার প্রধান লক্ষ্য এবং এগুলো কীভাবে আপনার জীবন বা কাজকে পরিবর্তন করবে, তা আগে থেকে নির্ধারণ করুন। যেমন পড়াশোনার ক্ষেত্রে যদি আপনার লক্ষ্য একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো ফল পাওয়া হয়, তবে সবার আগে বিষয়টির গুরুত্ব বুঝুন এবং ওই বিষয়ে গভীর মনোযোগ দিন। কম গুরুত্বসম্পন্ন বিষয়গুলো সেকেন্ডারি করে রাখুন।
কাজ নয়, ফলের দিকে মনোযোগ দিন
৮০/২০ নিয়ম অনুসারে, শুধু কাজের পরিমাণ নয়, বরং তার ফল বেশি গুরুত্বপূৰ্ণ। আপনি যদি একটি কাজ করেন, তবে প্রশ্ন করুন, এই কাজ আমার বড় লক্ষ্য বা সফলতার দিকে কীভাবে সাহায্য করবে? কাজের ফলে কি কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে? শুধু কাজ না করে তার ফলের দিকে মনোযোগ দিন। আপনার সময়কে কেবল একটি কাজ সম্পন্ন করার জন্য ব্যয় না করে, বরং সেই কাজের পরিণতি এবং ফলাফল নিয়ে চিন্তা করুন।
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা
প্যারেটো প্রিন্সিপল অনুযায়ী, সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কাজের মধ্যে প্রথমে বেশি ফলস্বরূপ কাজগুলো শেষ করুন, পরে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করতে পারেন। এতে আপনি প্রতি ঘণ্টায় বেশি উৎপাদনশীল হয়ে উঠবেন এবং কাজের চাপও কমে যাবে।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো...
০৬ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো...
০৬ আগস্ট ২০২৫
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো...
০৬ আগস্ট ২০২৫
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

আমরা জানি, কাজ বা পড়াশোনা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু অধিকাংশ সময় মনে হয়, দিন শেষে অনেক কাজ করার পরও আমরা যথেষ্ট ফল অর্জন করতে পারছি না। তবে যদি জানেন, আপনার কাজের ২০ শতাংশই আসলে ৮০ শতাংশ ফল বয়ে আনে, তাহলে নিশ্চয় ভাববেন, এই ২০ শতাংশ কীভাবে চিহ্নিত করবেন? হ্যাঁ, এটি হলো ৮০/২০ নিয়ম বা প্যারেটো...
০৬ আগস্ট ২০২৫
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে