
নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে আপনি বাধ্য। প্রতিটি ক্যাডারেরই রয়েছে আলাদা আলাদা ভূমিকা ও কর্মপদ্ধতি। এ জন্য বিসিএসকে পেশা হিসেবে টার্গেট করার আগে কিছু বিষয় ভেবে নেওয়া দরকার।
দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া
বিসিএস একটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। ৪১তম বিসিএসে সার্কুলার প্রকাশ হয়েছিল ২০১৯ সালের শেষের দিকে। ভেরিফিকেশন শেষে নিয়োগ পেতে ৪ বছর পার হয়ে যাবে। আপনাকে ভাবতে হবে সব বিষয় বিবেচনা করে, এত সময় আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন কি না।
নিজের SWOT অ্যানালাইসিস করা
নিজের Strengths, Weaknesses, Opportunities ও Threats (Challenges) সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। বিসিএস পরীক্ষা এমন নয় যে আপনি টানা এক বছর পড়ে ক্যাডার হয়ে যাবেন। এখানে প্রিলিমিনারি থেকে ভাইভা পর্যন্ত যে বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া হয়, তা দুই বছর পড়লেই অর্জন হয়ে যায় না। এখানে সারা জীবনে আপনার যে অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, দক্ষতা অর্জিত হয়েছে তা পুরোপুরি কাজে লাগাতে হয়। কমিউনিকেশন স্কিল (বাংলা, ইংরেজি), মানসিক দক্ষতা, উপস্থিত বুদ্ধি, সমস্যা সমাধানে কৌশলী হওয়া, ধৈর্য, পরিশ্রম, লেগে থাকার অভ্যাস, পুরো সময় প্রো-অ্যাকটিভ মনোভাব রাখা, সংযম, সময়ানুবর্তিতা, ইনটিগ্রিটি টাইপের যোগ্যতাই আপনাকে ক্যাডার হওয়ার জন্য উপযুক্ত করে তুলবে। এখন আপনি এখানে কোন পর্যায়ে রয়েছেন, কতটুকু গ্যাপ, গ্যাপ কাভার জন্য সময় ও সুযোগ আপনার আছে কি না, তা ভাবতে হবে। যদি মনে হয় আপনার টার্গেটেড সময়ে সেটা কাভার করা যৌক্তিকভাবে সম্ভব
নয়, তবে আপনার এদিকে নাআসাই ভালো।
সবাই চাকরি পাবেন না
বিসিএসে আসনসংখ্যা নির্দিষ্ট। কাজেই সবাই চাকরি পাবে না। শুধু যারা নিজেকে ক্যাডার হওয়ার জন্য যোগ্য করে তুলতে পারবে, তারাই হবে। কারণ, সফল হওয়ার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হয়, তারপর সফলতা ধরা দেয়। যেমন সাকিব আল হাসান জাতীয় দলে খেলার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করেছেন, তারপরে জাতীয় দলে চান্স পেয়েছেন। বিষয়টা এমন নয়, তিনি আগে চান্স পেয়েছেন, তার পরে শিখেছেন। বিসিএস ছাড়াও দেশে আরও অনেক ভালো চাকরি রয়েছে।
প্রস্তুতি শুরুর সময়
অনেকে পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্নাতক তৃতীয় বা চতুর্থ বর্ষ থেকেই প্রস্তুতি শুরু করতে। আমি এটার ঘোর বিরোধী। আমার অভিজ্ঞতা থেকে মনে হয়, একাডেমিক লাইফের অভিজ্ঞতা, এনগেজমেন্ট, লিডারশিপ, সাংগঠনিক গুণাবলি, প্রেজেন্টেশন, টিমম্যানশিপসহ অন্যান্য এক্সট্রা কারিকুলার বিষয় আপনাকে বাড়তি আত্মবিশ্বাস জোগাবে। ভালো সিজিপিএ অন্যদের থেকে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। কারণ, ভালো সিজিপিএ আপনার ধৈর্য, পরিশ্রম, একাগ্রতা, জানার আগ্রহ, সিনসিয়ারিটির সাক্ষ্য বহন করে। আমার মনে হয়, অনার্স শেষ করার পর পুরোদমে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা উচিত। তবে এর মাঝে নিয়মিত পত্রিকা পড়া, ইংরেজি বলার চর্চা, পছন্দের যেকোনো বিষয়ে পড়ার অভ্যাস করা যেতে পারে। আর যাদের গণিতে দুর্বলতা আছে, তারা নিয়মিত ৩০ মিনিট করে চর্চা করতে পারেন।
তাই বিসিএসকে টার্গেট করার আগে এই বিষয়গুলো বিবেচনা না করলে মাঝপথে আপনি খেই হারিয়ে ফেলতে পারেন, হতাশ হয়ে যেতে পারেন, যেটা আপনার বিসিএস ছাড়াও অন্য চাকরির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এ জন্য প্রস্তুতি শুরু করার আগে সচেতনভাবে
প্রস্তুতি শুরু করা উচিত।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান

নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে আপনি বাধ্য। প্রতিটি ক্যাডারেরই রয়েছে আলাদা আলাদা ভূমিকা ও কর্মপদ্ধতি। এ জন্য বিসিএসকে পেশা হিসেবে টার্গেট করার আগে কিছু বিষয় ভেবে নেওয়া দরকার।
দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া
বিসিএস একটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। ৪১তম বিসিএসে সার্কুলার প্রকাশ হয়েছিল ২০১৯ সালের শেষের দিকে। ভেরিফিকেশন শেষে নিয়োগ পেতে ৪ বছর পার হয়ে যাবে। আপনাকে ভাবতে হবে সব বিষয় বিবেচনা করে, এত সময় আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন কি না।
নিজের SWOT অ্যানালাইসিস করা
নিজের Strengths, Weaknesses, Opportunities ও Threats (Challenges) সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। বিসিএস পরীক্ষা এমন নয় যে আপনি টানা এক বছর পড়ে ক্যাডার হয়ে যাবেন। এখানে প্রিলিমিনারি থেকে ভাইভা পর্যন্ত যে বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া হয়, তা দুই বছর পড়লেই অর্জন হয়ে যায় না। এখানে সারা জীবনে আপনার যে অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, দক্ষতা অর্জিত হয়েছে তা পুরোপুরি কাজে লাগাতে হয়। কমিউনিকেশন স্কিল (বাংলা, ইংরেজি), মানসিক দক্ষতা, উপস্থিত বুদ্ধি, সমস্যা সমাধানে কৌশলী হওয়া, ধৈর্য, পরিশ্রম, লেগে থাকার অভ্যাস, পুরো সময় প্রো-অ্যাকটিভ মনোভাব রাখা, সংযম, সময়ানুবর্তিতা, ইনটিগ্রিটি টাইপের যোগ্যতাই আপনাকে ক্যাডার হওয়ার জন্য উপযুক্ত করে তুলবে। এখন আপনি এখানে কোন পর্যায়ে রয়েছেন, কতটুকু গ্যাপ, গ্যাপ কাভার জন্য সময় ও সুযোগ আপনার আছে কি না, তা ভাবতে হবে। যদি মনে হয় আপনার টার্গেটেড সময়ে সেটা কাভার করা যৌক্তিকভাবে সম্ভব
নয়, তবে আপনার এদিকে নাআসাই ভালো।
সবাই চাকরি পাবেন না
বিসিএসে আসনসংখ্যা নির্দিষ্ট। কাজেই সবাই চাকরি পাবে না। শুধু যারা নিজেকে ক্যাডার হওয়ার জন্য যোগ্য করে তুলতে পারবে, তারাই হবে। কারণ, সফল হওয়ার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হয়, তারপর সফলতা ধরা দেয়। যেমন সাকিব আল হাসান জাতীয় দলে খেলার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করেছেন, তারপরে জাতীয় দলে চান্স পেয়েছেন। বিষয়টা এমন নয়, তিনি আগে চান্স পেয়েছেন, তার পরে শিখেছেন। বিসিএস ছাড়াও দেশে আরও অনেক ভালো চাকরি রয়েছে।
প্রস্তুতি শুরুর সময়
অনেকে পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্নাতক তৃতীয় বা চতুর্থ বর্ষ থেকেই প্রস্তুতি শুরু করতে। আমি এটার ঘোর বিরোধী। আমার অভিজ্ঞতা থেকে মনে হয়, একাডেমিক লাইফের অভিজ্ঞতা, এনগেজমেন্ট, লিডারশিপ, সাংগঠনিক গুণাবলি, প্রেজেন্টেশন, টিমম্যানশিপসহ অন্যান্য এক্সট্রা কারিকুলার বিষয় আপনাকে বাড়তি আত্মবিশ্বাস জোগাবে। ভালো সিজিপিএ অন্যদের থেকে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। কারণ, ভালো সিজিপিএ আপনার ধৈর্য, পরিশ্রম, একাগ্রতা, জানার আগ্রহ, সিনসিয়ারিটির সাক্ষ্য বহন করে। আমার মনে হয়, অনার্স শেষ করার পর পুরোদমে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা উচিত। তবে এর মাঝে নিয়মিত পত্রিকা পড়া, ইংরেজি বলার চর্চা, পছন্দের যেকোনো বিষয়ে পড়ার অভ্যাস করা যেতে পারে। আর যাদের গণিতে দুর্বলতা আছে, তারা নিয়মিত ৩০ মিনিট করে চর্চা করতে পারেন।
তাই বিসিএসকে টার্গেট করার আগে এই বিষয়গুলো বিবেচনা না করলে মাঝপথে আপনি খেই হারিয়ে ফেলতে পারেন, হতাশ হয়ে যেতে পারেন, যেটা আপনার বিসিএস ছাড়াও অন্য চাকরির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এ জন্য প্রস্তুতি শুরু করার আগে সচেতনভাবে
প্রস্তুতি শুরু করা উচিত।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান

নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে আপনি বাধ্য। প্রতিটি ক্যাডারেরই রয়েছে আলাদা আলাদা ভূমিকা ও কর্মপদ্ধতি। এ জন্য বিসিএসকে পেশা হিসেবে টার্গেট করার আগে কিছু বিষয় ভেবে নেওয়া দরকার।
দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া
বিসিএস একটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। ৪১তম বিসিএসে সার্কুলার প্রকাশ হয়েছিল ২০১৯ সালের শেষের দিকে। ভেরিফিকেশন শেষে নিয়োগ পেতে ৪ বছর পার হয়ে যাবে। আপনাকে ভাবতে হবে সব বিষয় বিবেচনা করে, এত সময় আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন কি না।
নিজের SWOT অ্যানালাইসিস করা
নিজের Strengths, Weaknesses, Opportunities ও Threats (Challenges) সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। বিসিএস পরীক্ষা এমন নয় যে আপনি টানা এক বছর পড়ে ক্যাডার হয়ে যাবেন। এখানে প্রিলিমিনারি থেকে ভাইভা পর্যন্ত যে বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া হয়, তা দুই বছর পড়লেই অর্জন হয়ে যায় না। এখানে সারা জীবনে আপনার যে অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, দক্ষতা অর্জিত হয়েছে তা পুরোপুরি কাজে লাগাতে হয়। কমিউনিকেশন স্কিল (বাংলা, ইংরেজি), মানসিক দক্ষতা, উপস্থিত বুদ্ধি, সমস্যা সমাধানে কৌশলী হওয়া, ধৈর্য, পরিশ্রম, লেগে থাকার অভ্যাস, পুরো সময় প্রো-অ্যাকটিভ মনোভাব রাখা, সংযম, সময়ানুবর্তিতা, ইনটিগ্রিটি টাইপের যোগ্যতাই আপনাকে ক্যাডার হওয়ার জন্য উপযুক্ত করে তুলবে। এখন আপনি এখানে কোন পর্যায়ে রয়েছেন, কতটুকু গ্যাপ, গ্যাপ কাভার জন্য সময় ও সুযোগ আপনার আছে কি না, তা ভাবতে হবে। যদি মনে হয় আপনার টার্গেটেড সময়ে সেটা কাভার করা যৌক্তিকভাবে সম্ভব
নয়, তবে আপনার এদিকে নাআসাই ভালো।
সবাই চাকরি পাবেন না
বিসিএসে আসনসংখ্যা নির্দিষ্ট। কাজেই সবাই চাকরি পাবে না। শুধু যারা নিজেকে ক্যাডার হওয়ার জন্য যোগ্য করে তুলতে পারবে, তারাই হবে। কারণ, সফল হওয়ার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হয়, তারপর সফলতা ধরা দেয়। যেমন সাকিব আল হাসান জাতীয় দলে খেলার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করেছেন, তারপরে জাতীয় দলে চান্স পেয়েছেন। বিষয়টা এমন নয়, তিনি আগে চান্স পেয়েছেন, তার পরে শিখেছেন। বিসিএস ছাড়াও দেশে আরও অনেক ভালো চাকরি রয়েছে।
প্রস্তুতি শুরুর সময়
অনেকে পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্নাতক তৃতীয় বা চতুর্থ বর্ষ থেকেই প্রস্তুতি শুরু করতে। আমি এটার ঘোর বিরোধী। আমার অভিজ্ঞতা থেকে মনে হয়, একাডেমিক লাইফের অভিজ্ঞতা, এনগেজমেন্ট, লিডারশিপ, সাংগঠনিক গুণাবলি, প্রেজেন্টেশন, টিমম্যানশিপসহ অন্যান্য এক্সট্রা কারিকুলার বিষয় আপনাকে বাড়তি আত্মবিশ্বাস জোগাবে। ভালো সিজিপিএ অন্যদের থেকে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। কারণ, ভালো সিজিপিএ আপনার ধৈর্য, পরিশ্রম, একাগ্রতা, জানার আগ্রহ, সিনসিয়ারিটির সাক্ষ্য বহন করে। আমার মনে হয়, অনার্স শেষ করার পর পুরোদমে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা উচিত। তবে এর মাঝে নিয়মিত পত্রিকা পড়া, ইংরেজি বলার চর্চা, পছন্দের যেকোনো বিষয়ে পড়ার অভ্যাস করা যেতে পারে। আর যাদের গণিতে দুর্বলতা আছে, তারা নিয়মিত ৩০ মিনিট করে চর্চা করতে পারেন।
তাই বিসিএসকে টার্গেট করার আগে এই বিষয়গুলো বিবেচনা না করলে মাঝপথে আপনি খেই হারিয়ে ফেলতে পারেন, হতাশ হয়ে যেতে পারেন, যেটা আপনার বিসিএস ছাড়াও অন্য চাকরির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এ জন্য প্রস্তুতি শুরু করার আগে সচেতনভাবে
প্রস্তুতি শুরু করা উচিত।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান

নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে আপনি বাধ্য। প্রতিটি ক্যাডারেরই রয়েছে আলাদা আলাদা ভূমিকা ও কর্মপদ্ধতি। এ জন্য বিসিএসকে পেশা হিসেবে টার্গেট করার আগে কিছু বিষয় ভেবে নেওয়া দরকার।
দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া
বিসিএস একটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। ৪১তম বিসিএসে সার্কুলার প্রকাশ হয়েছিল ২০১৯ সালের শেষের দিকে। ভেরিফিকেশন শেষে নিয়োগ পেতে ৪ বছর পার হয়ে যাবে। আপনাকে ভাবতে হবে সব বিষয় বিবেচনা করে, এত সময় আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন কি না।
নিজের SWOT অ্যানালাইসিস করা
নিজের Strengths, Weaknesses, Opportunities ও Threats (Challenges) সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। বিসিএস পরীক্ষা এমন নয় যে আপনি টানা এক বছর পড়ে ক্যাডার হয়ে যাবেন। এখানে প্রিলিমিনারি থেকে ভাইভা পর্যন্ত যে বিষয়গুলো বিবেচনায় নেওয়া হয়, তা দুই বছর পড়লেই অর্জন হয়ে যায় না। এখানে সারা জীবনে আপনার যে অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, দক্ষতা অর্জিত হয়েছে তা পুরোপুরি কাজে লাগাতে হয়। কমিউনিকেশন স্কিল (বাংলা, ইংরেজি), মানসিক দক্ষতা, উপস্থিত বুদ্ধি, সমস্যা সমাধানে কৌশলী হওয়া, ধৈর্য, পরিশ্রম, লেগে থাকার অভ্যাস, পুরো সময় প্রো-অ্যাকটিভ মনোভাব রাখা, সংযম, সময়ানুবর্তিতা, ইনটিগ্রিটি টাইপের যোগ্যতাই আপনাকে ক্যাডার হওয়ার জন্য উপযুক্ত করে তুলবে। এখন আপনি এখানে কোন পর্যায়ে রয়েছেন, কতটুকু গ্যাপ, গ্যাপ কাভার জন্য সময় ও সুযোগ আপনার আছে কি না, তা ভাবতে হবে। যদি মনে হয় আপনার টার্গেটেড সময়ে সেটা কাভার করা যৌক্তিকভাবে সম্ভব
নয়, তবে আপনার এদিকে নাআসাই ভালো।
সবাই চাকরি পাবেন না
বিসিএসে আসনসংখ্যা নির্দিষ্ট। কাজেই সবাই চাকরি পাবে না। শুধু যারা নিজেকে ক্যাডার হওয়ার জন্য যোগ্য করে তুলতে পারবে, তারাই হবে। কারণ, সফল হওয়ার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হয়, তারপর সফলতা ধরা দেয়। যেমন সাকিব আল হাসান জাতীয় দলে খেলার জন্য আগে নিজেকে যোগ্য করেছেন, তারপরে জাতীয় দলে চান্স পেয়েছেন। বিষয়টা এমন নয়, তিনি আগে চান্স পেয়েছেন, তার পরে শিখেছেন। বিসিএস ছাড়াও দেশে আরও অনেক ভালো চাকরি রয়েছে।
প্রস্তুতি শুরুর সময়
অনেকে পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্নাতক তৃতীয় বা চতুর্থ বর্ষ থেকেই প্রস্তুতি শুরু করতে। আমি এটার ঘোর বিরোধী। আমার অভিজ্ঞতা থেকে মনে হয়, একাডেমিক লাইফের অভিজ্ঞতা, এনগেজমেন্ট, লিডারশিপ, সাংগঠনিক গুণাবলি, প্রেজেন্টেশন, টিমম্যানশিপসহ অন্যান্য এক্সট্রা কারিকুলার বিষয় আপনাকে বাড়তি আত্মবিশ্বাস জোগাবে। ভালো সিজিপিএ অন্যদের থেকে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। কারণ, ভালো সিজিপিএ আপনার ধৈর্য, পরিশ্রম, একাগ্রতা, জানার আগ্রহ, সিনসিয়ারিটির সাক্ষ্য বহন করে। আমার মনে হয়, অনার্স শেষ করার পর পুরোদমে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করা উচিত। তবে এর মাঝে নিয়মিত পত্রিকা পড়া, ইংরেজি বলার চর্চা, পছন্দের যেকোনো বিষয়ে পড়ার অভ্যাস করা যেতে পারে। আর যাদের গণিতে দুর্বলতা আছে, তারা নিয়মিত ৩০ মিনিট করে চর্চা করতে পারেন।
তাই বিসিএসকে টার্গেট করার আগে এই বিষয়গুলো বিবেচনা না করলে মাঝপথে আপনি খেই হারিয়ে ফেলতে পারেন, হতাশ হয়ে যেতে পারেন, যেটা আপনার বিসিএস ছাড়াও অন্য চাকরির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এ জন্য প্রস্তুতি শুরু করার আগে সচেতনভাবে
প্রস্তুতি শুরু করা উচিত।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত
০৪ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত
০৪ অক্টোবর ২০২৩
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
১১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত
০৪ অক্টোবর ২০২৩
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

নিঃসন্দেহে সিভিল সার্ভিস সরকারের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে অগ্রণী ভূমিকা রাখে। এর জন্য দরকার দক্ষ ও কৌশলী জনবল। পাবলিক সার্ভিস কমিশন সেই পদগুলোতে উপযুক্ত লোক বাছাই করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে থাকে। বিসিএস নিয়ে যত উন্মাদনা থাকুক না কেন, দিন শেষে এটা একটা চাকরি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দায়িত
০৪ অক্টোবর ২০২৩
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে