Ajker Patrika

বিজেএস ভাইভা: কোর্ট কীভাবে স্থানান্তর করা যায়

সাজ্জাতুল সবুজ
বিজেএস ভাইভা: কোর্ট কীভাবে স্থানান্তর করা যায়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক পাস করেন সাজ্জাতুল সবুজ। পরে ১৬তম বিজেএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে অর্জন করেন ২৩তম মেধাক্রম। নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বিজেএস পরীক্ষার নমুনা ভাইভা তুলে ধরেছেন তিনি।

আমি: স্যার, আসতে পারি?
১ম প্রশ্নকর্তা: হ্যাঁ, আসেন।
আমি: চেয়ারের কাছাকাছি গিয়ে সবাইকে উদ্দেশ্য করা সালাম দিলাম।
১ম প্রশ্নকর্তা: বসুন, আপনার বাসা কোথায়?
আমি: ঢাকা জেলার দোহার থানায়। 
১ম প্রশ্নকর্তা: কোন বিশ্ববিদ্যালয়?
আমি: স্যার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
১ম প্রশ্নকর্তা: আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে তো ঢাকা কোর্ট। কখনো গিয়েছেন? জেরা করতে দেখেছেন?
আমি: মাঝে মাঝে ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ভাইদের সঙ্গে যাওয়া হয়েছে। 
১ম প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, মনে করেন একটি অপরাধ সংগঠিত হলো। পুলিশ গিয়ে আশেপাশের মানুষকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য নিবে। তাদের বক্তব্য লিখবে। কোন আইন অনুযায়ী করে এটা?
আমি: আনন্যাচারাল ডেথ হলে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৪ ধারা অনুযায়ী। 
১ম প্রশ্নকর্তা: না, মনে করেন একটা খুন হইলো। স্পেসিফিক প্রভিশন বলবেন।
আমি: ১৬১ ধারা।
১ম প্রশ্নকর্তা: ঠিক বলেছেন।
এরপর সিআরপিসি, এভিডেন্স অ্যাক্ট মিলিয়ে বিশাল একটা ফ্যাক্ট বলেন।
আমি: CrPC 161, Evidence 145, 27, 32 টেনে আন্সার করি।
২য় প্রশ্নকর্তা: বলেন তো, Strict Liability কী?
আমি: সরি স্যার। পড়েছিলাম, কিন্তু স্পেসিফিক্যালি মনে পড়ছে না।
২য় প্রশ্নকর্তা: রাইল্যান্ড ভার্সেস ফ্লেচার মামলা পড়েননি?
আমি: স্যার, এটা টর্ট ল’তে ছিল। ফার্স্ট ইয়ারে পড়েছিলাম।
২য় প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা বলেন, কোর্ট কীভাবে স্থানান্তর করা যায়?
আমি: স্যার, মামলা?
২য় প্রশ্নকর্তা: অবশ্যই মামলা। (হাসতে হাসতে) কোর্ট তুলে নিয়ে তো আর আপনি পরিবর্তন করতে পারবেন না।
আমি: স্যার, on the application of the parties করা যায়; কোর্ট চাইলে Sue moto–ও করতে পারে। ন্যায়বিচার ক্ষুণ্ন হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে সাধারণত কোর্ট পরিবর্তন করা হয়।
১ম প্রশ্নকর্তা: স্পেসিফিক প্রভিশন বলেন।
আমি: স্যার, কোড অব সিভিল প্রিসিজিউরের সেকশন ২৪।
১ম প্রশ্নকর্তা: আর ক্রিমিনালের ক্ষেত্রে?
আমি: 525A, 526, 526B, 528–সবগুলো সংক্ষেপে বললাম। 
১ম প্রশ্নকর্তা: আপনি কি নিজেকে  সৎ মনে করেন? 
আমি: জি স্যার।
১ম প্রশ্নকর্তা: আপনার এলাকায় একটা জজ বাড়ি আছে। চিনেন?
আমি: জি স্যার৷ নবাবগঞ্জে।
১ম প্রশ্নকর্তা: ওই জজের নাম বলেন।
আমি: সরি স্যার।
১ম প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, আপনার এলাকায় একজন বিচারপতি ছিলেন। কিন্তু বাড়িতে জজ বাড়ি লিখা ছিল না। ওনার বাড়ি নদীতে ভেঙে নিয়ে গেছে। তাঁর গ্রামের নাম বলেন।
আমি: আমার জানা নেই, স্যার।
১ম প্রশ্নকর্তা: জজ বাড়ি ঠিকই চিনেন, বিচারপতির বাড়ি চিনেন না।
আমি: সরি স্যার। দর্শনার্থী স্থান হিসেবে ছোটবেলায় গিয়েছিলাম, তাই চিনি।
১ম প্রশ্নকর্তা: মুক্তিযুদ্ধের সময় তো ভারত আমাদের অনেক সহায়তা করেছিলো, তাই না?
আমি: জি স্যার।
১ম প্রশ্নকর্তা: মুক্তিযুদ্ধের সময় কতজন বাঙালি ভারতে শরণার্থী হয়েছিলো?
আমি: ১৯৭১ সালের মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে সর্বমোট ৯৮ লাখ ৯৯ হাজার ৩০৫ জন শরণার্থী প্রবেশ করেন। 
১ম প্রশ্নকর্তা: যুদ্ধের সময় তাজউদ্দীন সাহেবেরা যেখানে থাকতেন সেই জায়গার নাম জানেন?
আমি: ৮ নম্বর থিয়েটার রোড। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের সদর দপ্তর ছিল। (বিস্তারিত বললাম)
১ম প্রশ্নকর্তা: বঙ্গবন্ধু একবার তাজমহল দেখতে যান। সঙ্গে কে ছিলেন?
আমি: নাম মনে পড়ছিল না। তবে ঘটনা বলেছিলাম।  
১ম প্রশ্নকর্তা: আপনি একবার পড়ে মনে রাখতে পারেন না। আপনি তো আইন মনে রাখতে পারবেন না।
আমি: আইন মনে রাখতে পারি। ইনশা আল্লাহ প্রস্তুতি নিয়েই যাব। আজও প্রস্তুতি নিয়ে এসেছি, স্যার। 
৩য় প্রশ্নকর্তা: মানব ইতিহাসে প্রথম মামলা কোনটি?
আমি: স্যার, হাবিল-কাবিলের ঘটনাটি কি গ্রহণযোগ্য?
৩য় প্রশ্নকর্তা: আপনি কি প্রশ্নের বিপরীতে প্রশ্ন করতে পারেন?
আমি: সরি স্যার। আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। (খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম এই সময়টাতে)। আমি দুটি ঘটনা জানি। হাবিল-কাবিলের, আর সুজানা কেইসের ঘটনা বললাম। দানিয়েলের কথাও উল্লেখ করলাম। 
৩য় প্রশ্নকর্তা: এগুলো না। অনেককেই জিজ্ঞাসা করেছি, কেউ উত্তর দিতে পারেনি। হাউস অব লর্ডসের একটি জাজমেন্টে আছে, আমিও একটা জাজমেন্টে এটি লিখেছি। গুগল সার্চ করলেই পাবেন।
আমি: জি স্যার। এটা আমার জানা ছিল না।
১ম প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, আপনি আসুন। ভালো থাকবেন। 
আমি: আমার জন্য দোয়া করবেন স্যার। চেয়ার থেকে উঠে তখন মাত্র সাইডে দাঁড়িয়েছি। 
২য় প্রশ্নকর্তা: আপনারা কী এখানের আলোচনা বাইরে প্রকাশ করেন?
৩য় প্রশ্নকর্তা: ওদের ফেসবুক পেজ আছে। ওখানে পোস্ট করে।
১ম প্রশ্নকর্তা: আপনারা করেন?
আমি: স্যার, বন্ধু বা বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই কেউ ভাইভা দিলে তাদের জিজ্ঞাসা করা হয় যে ভাইভা কেমন হলো! 
১ম প্রশ্নকর্তা: তারা প্রশ্ন বলে?
আমি: স্যার, মনে থাকলে দুই বা একটা বলে।
১ম প্রশ্নকর্তা: এবার বলেন তো আপনার ভাইভা কেমন হয়েছে?
আমি: স্যার, আমি তো অনেকগুলো প্রশ্নের স্পেসিফিক উত্তর দিতে পারিনি। নিজের প্রতি আমার এক্সপেক্টেশন আরও বেশি ছিল। আমি সেটা পুরো করতে পারিনি। আরও ভালো হওয়া উচিত ছিল।
১ম প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা। আসুন।
আমি: আমার জন্য দোয়া করবেন স্যার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে চাকরি, বেতন ১৩–২০ গ্রেডে

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

পদের নাম: হিসাব রক্ষক।

পদ সংখ্যা: ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।

বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।

পদের নাম: সাঁটলিপিকার।

পদ সংখ্যা: ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।

বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।

পদের নাম: পরিবহন চালক।

পদ সংখ্যা: ১টি।

যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।

বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।

পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।

পদ সংখ্যা: ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।

বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।

পদের নাম: অফিস সহায়ক।

পদ সংখ্যা: ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।

আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের ফল প্রকাশ

চাকরি ডেস্ক 
আপডেট : ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ৩৮
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।

এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরীক্ষা ২৯ ডিসেম্বর

চাকরি ডেস্ক 
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরীক্ষা ২৯ ডিসেম্বর

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মেঘনা গ্রুপে চাকরির সুযোগ, আবেদন শেষ ২০ ডিসেম্বর

চাকরি ডেস্ক 
মেঘনা গ্রুপে চাকরির সুযোগ, আবেদন শেষ ২০ ডিসেম্বর

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।

অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম।

কর্মক্ষেত্র : অফিসে।

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।

কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত