
কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা প্রয়োজন। এ বিষয়ে লিখেছেন জুবায়ের আহম্মেদ।
গবেষণা কী
গবেষণা মানেই হলো কোনো বিষয় সম্বন্ধে অনুসন্ধান ও চুলচেরা বিশ্লেষণ করে একটি ফল বা সিদ্ধান্তে আসা। গবেষণা যে শুধু বিজ্ঞানীদের করতে হয়, এমনটি নয়। তোমার উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রেও গবেষণা লাগবে। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের উন্নয়নের জন্য কিংবা বাজারে টিকে থাকার জন্যও গবেষণা করে থাকে। গবেষক যে টপিক নিয়েই গবেষণা করেন না কেন, উদ্দেশ্য একটাই—মানুষের জীবনে তাঁর এই গবেষণা যাতে কোনো নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
গবেষণার মাধ্যমে একটা নতুন উপসংহারে পৌঁছানো সম্ভব। আরেকটু বিশদভাবে বললে, গবেষণা হলো নতুন জ্ঞান প্রাপ্তির প্রক্রিয়া, যেখানে বিশেষ বিষয়ে মূল্যায়ন, উত্তরণ, বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা এবং নতুন তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নতুন জ্ঞান তৈরি হয়। গবেষণায় সাধারণভাবে বিশেষ সমস্যা বা প্রশ্নের সমাধান খোঁজার প্রক্রিয়াও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
কখন করবে গবেষণা
স্কুল-কলেজে পড়ার সময় একাডেমিক কাজে গবেষণার দরকার হয় না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় থিসিস/প্রজেক্ট বা গবেষণা করতে হয়। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে, তাহলে গবেষণার হাতেখড়ি কখন হবে? স্কুল-কলেজে অধ্যয়নের সময়ই গবেষণায় আগ্রহ তৈরি করো। এখন ভাবতে পারো, গবেষণার নাম শুনলেই তোমার কাছে একটা গুরুগম্ভীর ভাব চলে আসতে পারে।
কিন্তু গবেষণাকে যদি তোমার কৌতূহল মেটানোর কৌশল হিসেবে বেছে নাও, তাহলে আগ্রহ এমনিতেই চলে আসবে। বিভিন্ন গবেষণা নিবন্ধ পড়ার চেষ্টা করতে পারো। স্কুল-কলেজে থাকা অবস্থায় যে অনেক কঠিন গবেষণা নিবন্ধ বুঝবে, এমনটি নয়। পাবমেড, রিসার্চগেট কিংবা গুগল স্কলারে ঢুকে কি-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে তোমার আগ্রহের টপিকের গবেষণা নিবন্ধ পড়তে পারো। এ ছাড়া ইউটিউবে গবেষণার হাতেখড়ি নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও আছে, সেগুলোও দেখে নিতে পারো। তবে গবেষণায় মূল কাজ হলো গবেষণার প্রশ্ন তৈরি করা।
কীভাবে হবে গবেষক
গবেষণার মূল উদ্দেশ্যেই হলো একটি প্রশ্নের উত্তর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খুঁজে বের করা। আর এ জন্য প্রথমে প্রশ্ন ডিজাইন করতে হয়। এরপর সম্ভাব্য উত্তর কী হতে পারে তা লিখে ফেলা। পরের ধাপে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করার জন্য পড়াশোনা করা ও পরীক্ষণ কিংবা অনুসন্ধান চালানো। চূড়ান্ত ধাপে এসে কোনটা সঠিক সেটা এই অনুসন্ধান বা পরীক্ষণ থেকে বের করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। বিস্তারিত করে বললে প্রথম ধাপে একটি নির্দিষ্ট প্রশ্ন বা সমস্যা নির্ধারণ করা হয়, যা গবেষণার মৌলিক উদ্দেশ্য থাকে।
এরপর প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করার জন্য গবেষণার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটি প্রাথমিক এবং দ্বিতীয় স্তরের তথ্য অর্জন করার মাধ্যমে হতে পারে, যেমন পুস্তক, নিউজ পেপার, জার্নাল, অনুসন্ধান প্রতিবেদন, সার্ভে অথবা অনলাইন সূত্রের মাধ্যমে। সংগৃহীত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করা হয়, যাতে সমস্যার সমাধানে সাহায্য করার জন্য সঠিক প্রমাণ বা তথ্য দেওয়া যায়। পরের ধাপে তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে হাইপোথিসিস (আগ্রহ) তৈরি হয়। এটি সমস্যার সমাধানের সম্ভাব্য উপায় বা উত্তরের দিকে নিয়ে যায়। হাইপোথিসিসগুলো পরীক্ষা ও তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে তুলনার মাধ্যমে তাদের যাচাই করা হয়। পরীক্ষায় যাচাই করার পর ফল প্রস্তুত করা হয়।
গবেষণায় যোগাযোগ দক্ষতা ও নেটওয়ার্কিং
গবেষণাকে অন্য মানুষের সামনে উপস্থাপন করার দক্ষতা থাকা লাগবে। বিভিন্ন কনফারেন্সে তোমার গবেষণা পেপার উপস্থাপন করা লাগতে পারে। তাই যোগাযোগ দক্ষতাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অডিয়েন্সের সামনে যদি তোমার গবেষণা আইডিয়া উপস্থাপন না করতে পারো, তাহলে তোমার পরিশ্রমটাই বৃথা। এ ছাড়া গবেষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বা তাদের পরামর্শ নিতে সুন্দরভাবে ইমেইল করতে জানতে হবে। নেটওয়ার্কিং বাড়াতে হবে।

কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা প্রয়োজন। এ বিষয়ে লিখেছেন জুবায়ের আহম্মেদ।
গবেষণা কী
গবেষণা মানেই হলো কোনো বিষয় সম্বন্ধে অনুসন্ধান ও চুলচেরা বিশ্লেষণ করে একটি ফল বা সিদ্ধান্তে আসা। গবেষণা যে শুধু বিজ্ঞানীদের করতে হয়, এমনটি নয়। তোমার উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রেও গবেষণা লাগবে। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের উন্নয়নের জন্য কিংবা বাজারে টিকে থাকার জন্যও গবেষণা করে থাকে। গবেষক যে টপিক নিয়েই গবেষণা করেন না কেন, উদ্দেশ্য একটাই—মানুষের জীবনে তাঁর এই গবেষণা যাতে কোনো নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
গবেষণার মাধ্যমে একটা নতুন উপসংহারে পৌঁছানো সম্ভব। আরেকটু বিশদভাবে বললে, গবেষণা হলো নতুন জ্ঞান প্রাপ্তির প্রক্রিয়া, যেখানে বিশেষ বিষয়ে মূল্যায়ন, উত্তরণ, বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা এবং নতুন তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নতুন জ্ঞান তৈরি হয়। গবেষণায় সাধারণভাবে বিশেষ সমস্যা বা প্রশ্নের সমাধান খোঁজার প্রক্রিয়াও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
কখন করবে গবেষণা
স্কুল-কলেজে পড়ার সময় একাডেমিক কাজে গবেষণার দরকার হয় না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় থিসিস/প্রজেক্ট বা গবেষণা করতে হয়। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে, তাহলে গবেষণার হাতেখড়ি কখন হবে? স্কুল-কলেজে অধ্যয়নের সময়ই গবেষণায় আগ্রহ তৈরি করো। এখন ভাবতে পারো, গবেষণার নাম শুনলেই তোমার কাছে একটা গুরুগম্ভীর ভাব চলে আসতে পারে।
কিন্তু গবেষণাকে যদি তোমার কৌতূহল মেটানোর কৌশল হিসেবে বেছে নাও, তাহলে আগ্রহ এমনিতেই চলে আসবে। বিভিন্ন গবেষণা নিবন্ধ পড়ার চেষ্টা করতে পারো। স্কুল-কলেজে থাকা অবস্থায় যে অনেক কঠিন গবেষণা নিবন্ধ বুঝবে, এমনটি নয়। পাবমেড, রিসার্চগেট কিংবা গুগল স্কলারে ঢুকে কি-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে তোমার আগ্রহের টপিকের গবেষণা নিবন্ধ পড়তে পারো। এ ছাড়া ইউটিউবে গবেষণার হাতেখড়ি নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও আছে, সেগুলোও দেখে নিতে পারো। তবে গবেষণায় মূল কাজ হলো গবেষণার প্রশ্ন তৈরি করা।
কীভাবে হবে গবেষক
গবেষণার মূল উদ্দেশ্যেই হলো একটি প্রশ্নের উত্তর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খুঁজে বের করা। আর এ জন্য প্রথমে প্রশ্ন ডিজাইন করতে হয়। এরপর সম্ভাব্য উত্তর কী হতে পারে তা লিখে ফেলা। পরের ধাপে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করার জন্য পড়াশোনা করা ও পরীক্ষণ কিংবা অনুসন্ধান চালানো। চূড়ান্ত ধাপে এসে কোনটা সঠিক সেটা এই অনুসন্ধান বা পরীক্ষণ থেকে বের করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। বিস্তারিত করে বললে প্রথম ধাপে একটি নির্দিষ্ট প্রশ্ন বা সমস্যা নির্ধারণ করা হয়, যা গবেষণার মৌলিক উদ্দেশ্য থাকে।
এরপর প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করার জন্য গবেষণার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটি প্রাথমিক এবং দ্বিতীয় স্তরের তথ্য অর্জন করার মাধ্যমে হতে পারে, যেমন পুস্তক, নিউজ পেপার, জার্নাল, অনুসন্ধান প্রতিবেদন, সার্ভে অথবা অনলাইন সূত্রের মাধ্যমে। সংগৃহীত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করা হয়, যাতে সমস্যার সমাধানে সাহায্য করার জন্য সঠিক প্রমাণ বা তথ্য দেওয়া যায়। পরের ধাপে তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে হাইপোথিসিস (আগ্রহ) তৈরি হয়। এটি সমস্যার সমাধানের সম্ভাব্য উপায় বা উত্তরের দিকে নিয়ে যায়। হাইপোথিসিসগুলো পরীক্ষা ও তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে তুলনার মাধ্যমে তাদের যাচাই করা হয়। পরীক্ষায় যাচাই করার পর ফল প্রস্তুত করা হয়।
গবেষণায় যোগাযোগ দক্ষতা ও নেটওয়ার্কিং
গবেষণাকে অন্য মানুষের সামনে উপস্থাপন করার দক্ষতা থাকা লাগবে। বিভিন্ন কনফারেন্সে তোমার গবেষণা পেপার উপস্থাপন করা লাগতে পারে। তাই যোগাযোগ দক্ষতাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অডিয়েন্সের সামনে যদি তোমার গবেষণা আইডিয়া উপস্থাপন না করতে পারো, তাহলে তোমার পরিশ্রমটাই বৃথা। এ ছাড়া গবেষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বা তাদের পরামর্শ নিতে সুন্দরভাবে ইমেইল করতে জানতে হবে। নেটওয়ার্কিং বাড়াতে হবে।

কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা প্রয়োজন। এ বিষয়ে লিখেছেন জুবায়ের আহম্মেদ।
গবেষণা কী
গবেষণা মানেই হলো কোনো বিষয় সম্বন্ধে অনুসন্ধান ও চুলচেরা বিশ্লেষণ করে একটি ফল বা সিদ্ধান্তে আসা। গবেষণা যে শুধু বিজ্ঞানীদের করতে হয়, এমনটি নয়। তোমার উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রেও গবেষণা লাগবে। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের উন্নয়নের জন্য কিংবা বাজারে টিকে থাকার জন্যও গবেষণা করে থাকে। গবেষক যে টপিক নিয়েই গবেষণা করেন না কেন, উদ্দেশ্য একটাই—মানুষের জীবনে তাঁর এই গবেষণা যাতে কোনো নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
গবেষণার মাধ্যমে একটা নতুন উপসংহারে পৌঁছানো সম্ভব। আরেকটু বিশদভাবে বললে, গবেষণা হলো নতুন জ্ঞান প্রাপ্তির প্রক্রিয়া, যেখানে বিশেষ বিষয়ে মূল্যায়ন, উত্তরণ, বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা এবং নতুন তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নতুন জ্ঞান তৈরি হয়। গবেষণায় সাধারণভাবে বিশেষ সমস্যা বা প্রশ্নের সমাধান খোঁজার প্রক্রিয়াও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
কখন করবে গবেষণা
স্কুল-কলেজে পড়ার সময় একাডেমিক কাজে গবেষণার দরকার হয় না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় থিসিস/প্রজেক্ট বা গবেষণা করতে হয়। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে, তাহলে গবেষণার হাতেখড়ি কখন হবে? স্কুল-কলেজে অধ্যয়নের সময়ই গবেষণায় আগ্রহ তৈরি করো। এখন ভাবতে পারো, গবেষণার নাম শুনলেই তোমার কাছে একটা গুরুগম্ভীর ভাব চলে আসতে পারে।
কিন্তু গবেষণাকে যদি তোমার কৌতূহল মেটানোর কৌশল হিসেবে বেছে নাও, তাহলে আগ্রহ এমনিতেই চলে আসবে। বিভিন্ন গবেষণা নিবন্ধ পড়ার চেষ্টা করতে পারো। স্কুল-কলেজে থাকা অবস্থায় যে অনেক কঠিন গবেষণা নিবন্ধ বুঝবে, এমনটি নয়। পাবমেড, রিসার্চগেট কিংবা গুগল স্কলারে ঢুকে কি-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে তোমার আগ্রহের টপিকের গবেষণা নিবন্ধ পড়তে পারো। এ ছাড়া ইউটিউবে গবেষণার হাতেখড়ি নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও আছে, সেগুলোও দেখে নিতে পারো। তবে গবেষণায় মূল কাজ হলো গবেষণার প্রশ্ন তৈরি করা।
কীভাবে হবে গবেষক
গবেষণার মূল উদ্দেশ্যেই হলো একটি প্রশ্নের উত্তর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খুঁজে বের করা। আর এ জন্য প্রথমে প্রশ্ন ডিজাইন করতে হয়। এরপর সম্ভাব্য উত্তর কী হতে পারে তা লিখে ফেলা। পরের ধাপে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করার জন্য পড়াশোনা করা ও পরীক্ষণ কিংবা অনুসন্ধান চালানো। চূড়ান্ত ধাপে এসে কোনটা সঠিক সেটা এই অনুসন্ধান বা পরীক্ষণ থেকে বের করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। বিস্তারিত করে বললে প্রথম ধাপে একটি নির্দিষ্ট প্রশ্ন বা সমস্যা নির্ধারণ করা হয়, যা গবেষণার মৌলিক উদ্দেশ্য থাকে।
এরপর প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করার জন্য গবেষণার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটি প্রাথমিক এবং দ্বিতীয় স্তরের তথ্য অর্জন করার মাধ্যমে হতে পারে, যেমন পুস্তক, নিউজ পেপার, জার্নাল, অনুসন্ধান প্রতিবেদন, সার্ভে অথবা অনলাইন সূত্রের মাধ্যমে। সংগৃহীত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করা হয়, যাতে সমস্যার সমাধানে সাহায্য করার জন্য সঠিক প্রমাণ বা তথ্য দেওয়া যায়। পরের ধাপে তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে হাইপোথিসিস (আগ্রহ) তৈরি হয়। এটি সমস্যার সমাধানের সম্ভাব্য উপায় বা উত্তরের দিকে নিয়ে যায়। হাইপোথিসিসগুলো পরীক্ষা ও তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে তুলনার মাধ্যমে তাদের যাচাই করা হয়। পরীক্ষায় যাচাই করার পর ফল প্রস্তুত করা হয়।
গবেষণায় যোগাযোগ দক্ষতা ও নেটওয়ার্কিং
গবেষণাকে অন্য মানুষের সামনে উপস্থাপন করার দক্ষতা থাকা লাগবে। বিভিন্ন কনফারেন্সে তোমার গবেষণা পেপার উপস্থাপন করা লাগতে পারে। তাই যোগাযোগ দক্ষতাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অডিয়েন্সের সামনে যদি তোমার গবেষণা আইডিয়া উপস্থাপন না করতে পারো, তাহলে তোমার পরিশ্রমটাই বৃথা। এ ছাড়া গবেষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বা তাদের পরামর্শ নিতে সুন্দরভাবে ইমেইল করতে জানতে হবে। নেটওয়ার্কিং বাড়াতে হবে।

কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা প্রয়োজন। এ বিষয়ে লিখেছেন জুবায়ের আহম্মেদ।
গবেষণা কী
গবেষণা মানেই হলো কোনো বিষয় সম্বন্ধে অনুসন্ধান ও চুলচেরা বিশ্লেষণ করে একটি ফল বা সিদ্ধান্তে আসা। গবেষণা যে শুধু বিজ্ঞানীদের করতে হয়, এমনটি নয়। তোমার উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রেও গবেষণা লাগবে। অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের উন্নয়নের জন্য কিংবা বাজারে টিকে থাকার জন্যও গবেষণা করে থাকে। গবেষক যে টপিক নিয়েই গবেষণা করেন না কেন, উদ্দেশ্য একটাই—মানুষের জীবনে তাঁর এই গবেষণা যাতে কোনো নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
গবেষণার মাধ্যমে একটা নতুন উপসংহারে পৌঁছানো সম্ভব। আরেকটু বিশদভাবে বললে, গবেষণা হলো নতুন জ্ঞান প্রাপ্তির প্রক্রিয়া, যেখানে বিশেষ বিষয়ে মূল্যায়ন, উত্তরণ, বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা এবং নতুন তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নতুন জ্ঞান তৈরি হয়। গবেষণায় সাধারণভাবে বিশেষ সমস্যা বা প্রশ্নের সমাধান খোঁজার প্রক্রিয়াও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
কখন করবে গবেষণা
স্কুল-কলেজে পড়ার সময় একাডেমিক কাজে গবেষণার দরকার হয় না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় থিসিস/প্রজেক্ট বা গবেষণা করতে হয়। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে, তাহলে গবেষণার হাতেখড়ি কখন হবে? স্কুল-কলেজে অধ্যয়নের সময়ই গবেষণায় আগ্রহ তৈরি করো। এখন ভাবতে পারো, গবেষণার নাম শুনলেই তোমার কাছে একটা গুরুগম্ভীর ভাব চলে আসতে পারে।
কিন্তু গবেষণাকে যদি তোমার কৌতূহল মেটানোর কৌশল হিসেবে বেছে নাও, তাহলে আগ্রহ এমনিতেই চলে আসবে। বিভিন্ন গবেষণা নিবন্ধ পড়ার চেষ্টা করতে পারো। স্কুল-কলেজে থাকা অবস্থায় যে অনেক কঠিন গবেষণা নিবন্ধ বুঝবে, এমনটি নয়। পাবমেড, রিসার্চগেট কিংবা গুগল স্কলারে ঢুকে কি-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে তোমার আগ্রহের টপিকের গবেষণা নিবন্ধ পড়তে পারো। এ ছাড়া ইউটিউবে গবেষণার হাতেখড়ি নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও আছে, সেগুলোও দেখে নিতে পারো। তবে গবেষণায় মূল কাজ হলো গবেষণার প্রশ্ন তৈরি করা।
কীভাবে হবে গবেষক
গবেষণার মূল উদ্দেশ্যেই হলো একটি প্রশ্নের উত্তর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খুঁজে বের করা। আর এ জন্য প্রথমে প্রশ্ন ডিজাইন করতে হয়। এরপর সম্ভাব্য উত্তর কী হতে পারে তা লিখে ফেলা। পরের ধাপে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করার জন্য পড়াশোনা করা ও পরীক্ষণ কিংবা অনুসন্ধান চালানো। চূড়ান্ত ধাপে এসে কোনটা সঠিক সেটা এই অনুসন্ধান বা পরীক্ষণ থেকে বের করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। বিস্তারিত করে বললে প্রথম ধাপে একটি নির্দিষ্ট প্রশ্ন বা সমস্যা নির্ধারণ করা হয়, যা গবেষণার মৌলিক উদ্দেশ্য থাকে।
এরপর প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করার জন্য গবেষণার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এটি প্রাথমিক এবং দ্বিতীয় স্তরের তথ্য অর্জন করার মাধ্যমে হতে পারে, যেমন পুস্তক, নিউজ পেপার, জার্নাল, অনুসন্ধান প্রতিবেদন, সার্ভে অথবা অনলাইন সূত্রের মাধ্যমে। সংগৃহীত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করা হয়, যাতে সমস্যার সমাধানে সাহায্য করার জন্য সঠিক প্রমাণ বা তথ্য দেওয়া যায়। পরের ধাপে তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে হাইপোথিসিস (আগ্রহ) তৈরি হয়। এটি সমস্যার সমাধানের সম্ভাব্য উপায় বা উত্তরের দিকে নিয়ে যায়। হাইপোথিসিসগুলো পরীক্ষা ও তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে তুলনার মাধ্যমে তাদের যাচাই করা হয়। পরীক্ষায় যাচাই করার পর ফল প্রস্তুত করা হয়।
গবেষণায় যোগাযোগ দক্ষতা ও নেটওয়ার্কিং
গবেষণাকে অন্য মানুষের সামনে উপস্থাপন করার দক্ষতা থাকা লাগবে। বিভিন্ন কনফারেন্সে তোমার গবেষণা পেপার উপস্থাপন করা লাগতে পারে। তাই যোগাযোগ দক্ষতাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অডিয়েন্সের সামনে যদি তোমার গবেষণা আইডিয়া উপস্থাপন না করতে পারো, তাহলে তোমার পরিশ্রমটাই বৃথা। এ ছাড়া গবেষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বা তাদের পরামর্শ নিতে সুন্দরভাবে ইমেইল করতে জানতে হবে। নেটওয়ার্কিং বাড়াতে হবে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা, শটহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে বাংলায় ৪৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৭০ শব্দ গতি এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা মুয়াজ্জিন, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাজিল ডিগ্রি। কোনো মসজিদে অন্যূন ২ বছরের প্রধান খাদিম অথবা খাদিম হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১১২ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা, শটহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে বাংলায় ৪৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৭০ শব্দ গতি এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা মুয়াজ্জিন, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাজিল ডিগ্রি। কোনো মসজিদে অন্যূন ২ বছরের প্রধান খাদিম অথবা খাদিম হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১১২ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ফিল্ড অফিসার, (হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট)।
পদ সংখ্যা: ১০০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: অবশ্যই মোটরসাইকেল চালনা জানতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: ২২–৩০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, ভ্রমণ ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৪ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ফিল্ড অফিসার, (হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট)।
পদ সংখ্যা: ১০০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: অবশ্যই মোটরসাইকেল চালনা জানতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: ২২–৩০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, ভ্রমণ ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৪ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিবিএস। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণে দক্ষতা থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিবিএস। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণে দক্ষতা থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ওয়্যারলেস মেকানিক, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক, মাস্টার ড্রাইভার (মেরিন), ইঞ্জিন ড্রাইভার (মেরিন), স্পিডবোট ড্রাইভার, মোল্ডার, ওয়েল্ডার, ওয়ার্কশপ হেলপার ও মুচি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৪ অক্টোবর এসব পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা হবে ১১ ও ১২ নভেম্বর। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। মৌখিক পরীক্ষা প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাজধানীর কাজী আলাউদ্দিন রোডে অবস্থিত অধিদপ্তরটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও আবেদন কপি সঙ্গে আনতে হবে। প্রবেশপত্র ব্যতীত কাউকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দেওয়া হবে না। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড), পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/ইউপি চেয়ারম্যান/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক নাগরিকত্ব সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে। সদ্য তোলা ২ কপি সত্যায়িত ছবি সঙ্গে আনতে হবে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ওয়্যারলেস মেকানিক, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক, মাস্টার ড্রাইভার (মেরিন), ইঞ্জিন ড্রাইভার (মেরিন), স্পিডবোট ড্রাইভার, মোল্ডার, ওয়েল্ডার, ওয়ার্কশপ হেলপার ও মুচি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৪ অক্টোবর এসব পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা হবে ১১ ও ১২ নভেম্বর। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। মৌখিক পরীক্ষা প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাজধানীর কাজী আলাউদ্দিন রোডে অবস্থিত অধিদপ্তরটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও আবেদন কপি সঙ্গে আনতে হবে। প্রবেশপত্র ব্যতীত কাউকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দেওয়া হবে না। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড), পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/ইউপি চেয়ারম্যান/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক নাগরিকত্ব সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে। সদ্য তোলা ২ কপি সত্যায়িত ছবি সঙ্গে আনতে হবে।

কোনো জাতির উন্নতির পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমেই কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে। তাই গবেষণাধর্মী মন তৈরি করাও গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা জানব কীভাবে গবেষক হয়ে ওঠা যায় এবং গবেষণা করতে কী কী দক্ষতা থাকা
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে