রাহুল শর্মা, ঢাকা

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ, প্রশাসনসহ গুরুত্বপূর্ণ ক্যাডার পদে আসীন হচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি চাকরি পাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছেন ব্যবসায় শিক্ষায় ডিগ্রিধারীরা।
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি সম্প্রতি রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দিয়েছে পিএসসি। গত বৃহস্পতিবার এটি জাতীয় সংসদেও উপস্থাপন করা হয়েছে। ২০২৩ সালের এই বার্ষিক প্রতিবেদনে ৪১ তম বিসিএস ও ৪৩ তম বিসিএসে চাকরি পাওয়া শিক্ষার্থীদের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন।
বিসিএসের চাকরিতে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বেশি সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক অধ্যাপক তাহমিনা আখতার বলেন,
মূলত পিএসসির সিলেবাসের কারণেই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেশি পরিমাণে সুপারিশপ্রাপ্ত হচ্ছেন। বলা যায়, অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
পিএসসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসের ২ হাজার ৫১৬ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি, যাঁদের মধ্যে ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, প্রকৌশলের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ ও অন্যান্য বিভাগ থেকে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪১ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০১৯ সালে।
৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, প্রকৌশলের ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ, ব্যবসায় শিক্ষার ৮ দশমিক ১৮ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ৪ দশমিক ৬২ এবং অন্যান্য বিভাগের ২ দশমিক ৮ শতাংশ চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০২০ সালে। ওই বিসিএসে ২ হাজার ১৬৩ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি।
পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা
বিসিএস পরীক্ষায় পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা। গত পাঁচটি বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীর হার ক্রমান্বয়ে কমছে। পিএসসির ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী ছিলেন ৪৭ শতাংশ (৩ হাজার ১৯২ জন), ৪০ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী কমে দাঁড়ায় ২৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ (৫১১ জন), ৪১ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত হন ২৬ দশমিক ৭১ শতাংশ (৬৭২ জন), ৪২ তম বিশেষ বিসিএসে এ হার ছিল ৪৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ (১ হাজার ৯৬১ জন) এবং ৪৩ তম বিসিএসে এ হার ছিল ১৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ (৪২১ জন)।
প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিশেষ দুই বিসিএস ছাড়া সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীদের সংখ্যা প্রায় প্রতিটি সাধারণ বিসিএসেই কমছে। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পিএসসির এক সদস্য বলেন, মোটাদাগে বলা হয়, বিসিএসে নারী কোটা বাতিল হওয়ায় এ হার কমছে।

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ, প্রশাসনসহ গুরুত্বপূর্ণ ক্যাডার পদে আসীন হচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি চাকরি পাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছেন ব্যবসায় শিক্ষায় ডিগ্রিধারীরা।
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি সম্প্রতি রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দিয়েছে পিএসসি। গত বৃহস্পতিবার এটি জাতীয় সংসদেও উপস্থাপন করা হয়েছে। ২০২৩ সালের এই বার্ষিক প্রতিবেদনে ৪১ তম বিসিএস ও ৪৩ তম বিসিএসে চাকরি পাওয়া শিক্ষার্থীদের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন।
বিসিএসের চাকরিতে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বেশি সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক অধ্যাপক তাহমিনা আখতার বলেন,
মূলত পিএসসির সিলেবাসের কারণেই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেশি পরিমাণে সুপারিশপ্রাপ্ত হচ্ছেন। বলা যায়, অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
পিএসসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসের ২ হাজার ৫১৬ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি, যাঁদের মধ্যে ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, প্রকৌশলের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ ও অন্যান্য বিভাগ থেকে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪১ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০১৯ সালে।
৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, প্রকৌশলের ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ, ব্যবসায় শিক্ষার ৮ দশমিক ১৮ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ৪ দশমিক ৬২ এবং অন্যান্য বিভাগের ২ দশমিক ৮ শতাংশ চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০২০ সালে। ওই বিসিএসে ২ হাজার ১৬৩ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি।
পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা
বিসিএস পরীক্ষায় পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা। গত পাঁচটি বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীর হার ক্রমান্বয়ে কমছে। পিএসসির ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী ছিলেন ৪৭ শতাংশ (৩ হাজার ১৯২ জন), ৪০ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী কমে দাঁড়ায় ২৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ (৫১১ জন), ৪১ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত হন ২৬ দশমিক ৭১ শতাংশ (৬৭২ জন), ৪২ তম বিশেষ বিসিএসে এ হার ছিল ৪৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ (১ হাজার ৯৬১ জন) এবং ৪৩ তম বিসিএসে এ হার ছিল ১৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ (৪২১ জন)।
প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিশেষ দুই বিসিএস ছাড়া সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীদের সংখ্যা প্রায় প্রতিটি সাধারণ বিসিএসেই কমছে। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পিএসসির এক সদস্য বলেন, মোটাদাগে বলা হয়, বিসিএসে নারী কোটা বাতিল হওয়ায় এ হার কমছে।
রাহুল শর্মা, ঢাকা

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ, প্রশাসনসহ গুরুত্বপূর্ণ ক্যাডার পদে আসীন হচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি চাকরি পাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছেন ব্যবসায় শিক্ষায় ডিগ্রিধারীরা।
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি সম্প্রতি রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দিয়েছে পিএসসি। গত বৃহস্পতিবার এটি জাতীয় সংসদেও উপস্থাপন করা হয়েছে। ২০২৩ সালের এই বার্ষিক প্রতিবেদনে ৪১ তম বিসিএস ও ৪৩ তম বিসিএসে চাকরি পাওয়া শিক্ষার্থীদের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন।
বিসিএসের চাকরিতে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বেশি সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক অধ্যাপক তাহমিনা আখতার বলেন,
মূলত পিএসসির সিলেবাসের কারণেই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেশি পরিমাণে সুপারিশপ্রাপ্ত হচ্ছেন। বলা যায়, অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
পিএসসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসের ২ হাজার ৫১৬ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি, যাঁদের মধ্যে ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, প্রকৌশলের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ ও অন্যান্য বিভাগ থেকে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪১ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০১৯ সালে।
৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, প্রকৌশলের ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ, ব্যবসায় শিক্ষার ৮ দশমিক ১৮ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ৪ দশমিক ৬২ এবং অন্যান্য বিভাগের ২ দশমিক ৮ শতাংশ চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০২০ সালে। ওই বিসিএসে ২ হাজার ১৬৩ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি।
পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা
বিসিএস পরীক্ষায় পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা। গত পাঁচটি বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীর হার ক্রমান্বয়ে কমছে। পিএসসির ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী ছিলেন ৪৭ শতাংশ (৩ হাজার ১৯২ জন), ৪০ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী কমে দাঁড়ায় ২৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ (৫১১ জন), ৪১ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত হন ২৬ দশমিক ৭১ শতাংশ (৬৭২ জন), ৪২ তম বিশেষ বিসিএসে এ হার ছিল ৪৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ (১ হাজার ৯৬১ জন) এবং ৪৩ তম বিসিএসে এ হার ছিল ১৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ (৪২১ জন)।
প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিশেষ দুই বিসিএস ছাড়া সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীদের সংখ্যা প্রায় প্রতিটি সাধারণ বিসিএসেই কমছে। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পিএসসির এক সদস্য বলেন, মোটাদাগে বলা হয়, বিসিএসে নারী কোটা বাতিল হওয়ায় এ হার কমছে।

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ, প্রশাসনসহ গুরুত্বপূর্ণ ক্যাডার পদে আসীন হচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি চাকরি পাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছেন ব্যবসায় শিক্ষায় ডিগ্রিধারীরা।
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি সম্প্রতি রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দিয়েছে পিএসসি। গত বৃহস্পতিবার এটি জাতীয় সংসদেও উপস্থাপন করা হয়েছে। ২০২৩ সালের এই বার্ষিক প্রতিবেদনে ৪১ তম বিসিএস ও ৪৩ তম বিসিএসে চাকরি পাওয়া শিক্ষার্থীদের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন।
বিসিএসের চাকরিতে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বেশি সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক অধ্যাপক তাহমিনা আখতার বলেন,
মূলত পিএসসির সিলেবাসের কারণেই বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা বেশি পরিমাণে সুপারিশপ্রাপ্ত হচ্ছেন। বলা যায়, অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
পিএসসির বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৪১ তম বিসিএসের ২ হাজার ৫১৬ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি, যাঁদের মধ্যে ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, প্রকৌশলের ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ ও অন্যান্য বিভাগ থেকে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। ৪১ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০১৯ সালে।
৪৩ তম বিসিএসে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করা ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী চাকরি পেয়েছেন। আর মানবিক বিভাগের ২৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, প্রকৌশলের ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ, ব্যবসায় শিক্ষার ৮ দশমিক ১৮ শতাংশ, চিকিৎসাবিজ্ঞানের ৪ দশমিক ৬২ এবং অন্যান্য বিভাগের ২ দশমিক ৮ শতাংশ চাকরি পেয়েছেন। ৪৩ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল ২০২০ সালে। ওই বিসিএসে ২ হাজার ১৬৩ জনকে চাকরির জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি।
পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা
বিসিএস পরীক্ষায় পিছিয়ে পড়ছেন নারীরা। গত পাঁচটি বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীর হার ক্রমান্বয়ে কমছে। পিএসসির ২০২৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৩৯ তম বিশেষ বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী ছিলেন ৪৭ শতাংশ (৩ হাজার ১৯২ জন), ৪০ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের মধ্যে নারী কমে দাঁড়ায় ২৬ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ (৫১১ জন), ৪১ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত হন ২৬ দশমিক ৭১ শতাংশ (৬৭২ জন), ৪২ তম বিশেষ বিসিএসে এ হার ছিল ৪৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ (১ হাজার ৯৬১ জন) এবং ৪৩ তম বিসিএসে এ হার ছিল ১৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ (৪২১ জন)।
প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিশেষ দুই বিসিএস ছাড়া সুপারিশপ্রাপ্ত নারী প্রার্থীদের সংখ্যা প্রায় প্রতিটি সাধারণ বিসিএসেই কমছে। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পিএসসির এক সদস্য বলেন, মোটাদাগে বলা হয়, বিসিএসে নারী কোটা বাতিল হওয়ায় এ হার কমছে।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৮ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ
০৪ মে ২০২৪
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৮ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগেরবিউল এইচ চৌধুরী

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ
০৪ মে ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ
০৪ মে ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৮ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অফিসার/সিনিয়র অফিসার, (ফায়ার সেফটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২–৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: ২৪–৩৫ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর (টঙ্গী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিমা, মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অফিসার/সিনিয়র অফিসার, (ফায়ার সেফটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২–৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: ২৪–৩৫ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর (টঙ্গী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিমা, মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একটা সময় ছিল, যখন বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানচর্চার সুযোগ নেই–এমন সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ দেখাতেন না। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি আর নেই। বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা এখন পুলিশ
০৪ মে ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৮ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে