
একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১০ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১০ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগেরবিউল এইচ চৌধুরী

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অফিসার/সিনিয়র অফিসার, (ফায়ার সেফটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২–৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: ২৪–৩৫ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর (টঙ্গী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিমা, মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অফিসার/সিনিয়র অফিসার, (ফায়ার সেফটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২–৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: ২৪–৩৫ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর (টঙ্গী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিমা, মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১০ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১০ ঘণ্টা আগে