
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
জীবন মাঝে মাঝে বেশ ভারী। বিশেষ করে তুমি যখন একসঙ্গে অনেক কিছু করতে যাও। বেড়ে ওঠার এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র একটাই—কখন ধরতে হবে এবং ছাড়তে হবে তা বোঝা। তুমি কখনোই একসঙ্গে সব সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। তাই ঠিক করে নাও যে জীবনের কী কী তুমি ধরে রাখতে চাও, আর কী কী ছেড়ে দিতে চাও। কারণ, সব সুন্দর স্মৃতি ধরে রেখে বাজে অভিজ্ঞতাগুলো ছেড়ে দিলে জীবন অনেকটাই হালকা হয়ে যায়।
মাঝে মাঝে উদ্ভট কাজকর্ম করাও মজার
মাঝেমধ্যে উদ্ভট কাজকর্ম করা কোনো দোষের কিছু নয়। তুমি নিজেকে জীবনে যতই সিরিয়াস প্রমাণের চেষ্টা করো না কেন, দিন শেষে তোমার করা এই অদ্ভুতুড়ে কাজকর্মগুলোই তোমার মুখে হাসি ফোটাবে। আমি কথা দিচ্ছি, তুমি এখন যে কাজটা করছ বা পোশাকটা পরে আছ, কয়েক বছর পর তা মনে পড়লে তোমার নিজেরই হাসি পাবে। যেহেতু তুমি এটা এড়াতে পারবে না, তাই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করারও কোনো দরকার নেই! আমি ২০১২ সালের দিকে ১৯৫০ সালের ফ্যাশন ট্রেন্ড অনুসরণ করছিলাম। এখন সে কথা মনে পড়লে হাসি পায়, কিন্তু সেই সময় পুরো ব্যাপারটাই আমি উপভোগ করেছিলাম। ফিরে দেখা বেশ মজার একটা কাজ, এ নিয়ে আমার কোনো আক্ষেপ নেই।
স্বপ্ন দেখায় লজ্জা পেয়ো না
মাঝে মাঝে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হওয়াটা খারাপ নয়। বিশেষ করে তুমি যখন বেশ ভালোভাবেই জানো যে আসলে কী চাও, কীভাবে সেটা পেতে হবে এবং ধৈর্য ধরে তার পেছনে লেগে থাকো। আমাদের সংস্কৃতিতে উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকাকে দোষের বলে মনে করা হয়। কিন্তু এটা একেবারেই মিথ্যে কথা। সবাই মনে করে, কোনো কিছু চাওয়াটা ‘আনকুল’, বরং কোনো কিছুর কেয়ার না করাটাই স্বাভাবিক।
পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
তাই এমন ডোন্ট কেয়ার মনোভাব রেখো না। নিজের প্যাশনের পেছনে কাজ করে যাও। আর কখনোই চেষ্টা করাকে লজ্জার মনে করো না। সবকিছু যে অনায়াসে পাওয়া যায়, এটা একটা মিথ। পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
ভুল করলেও সমস্যা নেই
সবাই মনে করে, ভুল করা মানেই হার মেনে নেওয়া। কিংবা আমার হয়তো একটা সুখী জীবন পাওয়ার কোনো অধিকার নেই। আমাদের মধ্যে কেউই পরিপূর্ণ নয়, এমনকি টেলর সুইফটও পরিপূর্ণ নয়। তাই এটা যতই গতানুগতিক শোনা যাক না কেন, ভুল করা মানে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়া বা ব্যর্থ হয়ে যাওয়া নয়। এর মানে হচ্ছে, তোমার এখনো নিজের ওপর কাজ করার সুযোগ আছে, ভুলকে ঠিক করার সময় আছে। এটা আমাদের অভিজ্ঞতারই একটা অংশ। আমি আমার ভুল থেকেই জীবনের সেরা শিক্ষাগুলো পেয়েছি। এতে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই, এগুলো আমাদের জীবনেরই অংশ ৷
আবার প্রথম থেকে শুরু করো
মাঝপথে কোনো কিছু করতে সমস্যা হলে আবার প্রথম থেকে কাজটা শুরু করো। ভুল করা এবং হেরে যাওয়া কখনোই সোজা নয়। তবে আমাদের উচিত সেসব ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং নতুন করে শুরু করা। সবাই চায় আমরা যাতে পারফেকশনিস্ট হই। কিন্তু আমরা জীবনে অনেক ভুল কথা বলি, ভুল কাজ করি, ভুল মানুষদের বিশ্বাস করি, মানুষকে কষ্ট দিই, দুশ্চিন্তা করি, সুন্দর মুহূর্তগুলো নষ্ট করি—এসব কাজ আমাদের জীবন থেকে অনেক কিছুই কেড়ে নেয়। তবে জীবন আমাদের থেকে যতটা কেড়ে নেয়, তার অনেকটুকু আবার ফিরিয়েও দেয়।
তোমার জীবন তুমিই গড়ে তুলবে
জীবন একই সঙ্গে ভয়ংকর, আবার রোমাঞ্চকরও। তোমার চলার পথ কেমন হবে, তা নির্ভর করবে তুমি সেই পথ কেমন বানাচ্ছ। আমি জানি, তুমি কোন পথে যাবে, তা বাছাই করা খুবই কঠিন। মাঝে মাঝে তুমি এমন সব পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে, যেখানে নিজের জন্য নিজেকেই দাঁড়াতে হবে। এমন সব পরিস্থিতিতে পড়বে, যেখানে দোষ না করেও তোমাকে মাফ চাইতে হবে। আবার এমন সময় আসবে, যখন সবকিছু ফেলে উল্টো দিকে দৌড় দিতে হবে! কখনো আবার স্রোতে গা ভাসিয়ে জীবনকে উপভোগ করতে হবে। কিন্তু কখন বুঝবে যে কোন সময় কী করতে হবে? সেটা তুমি আগেভাগে বুঝবে না। একই সঙ্গে সুখের ও ভয়ের খবর হচ্ছে, আর কেউ না থাকুক, তুমি তো আছ তোমার নিজের সঙ্গে।
জীবনের ভ্রমণটা বেশ পাগলাটে। আর এটাকে পাগলাটে বলা হয় এ কারণেই যে আমাদের উঁচু-নিচু পথ পাড়ি দিতেই হবে, সেটা আগে হোক বা পরে।
সূত্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
অনুবাদ: মুসাররাত আবির

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
জীবন মাঝে মাঝে বেশ ভারী। বিশেষ করে তুমি যখন একসঙ্গে অনেক কিছু করতে যাও। বেড়ে ওঠার এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র একটাই—কখন ধরতে হবে এবং ছাড়তে হবে তা বোঝা। তুমি কখনোই একসঙ্গে সব সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। তাই ঠিক করে নাও যে জীবনের কী কী তুমি ধরে রাখতে চাও, আর কী কী ছেড়ে দিতে চাও। কারণ, সব সুন্দর স্মৃতি ধরে রেখে বাজে অভিজ্ঞতাগুলো ছেড়ে দিলে জীবন অনেকটাই হালকা হয়ে যায়।
মাঝে মাঝে উদ্ভট কাজকর্ম করাও মজার
মাঝেমধ্যে উদ্ভট কাজকর্ম করা কোনো দোষের কিছু নয়। তুমি নিজেকে জীবনে যতই সিরিয়াস প্রমাণের চেষ্টা করো না কেন, দিন শেষে তোমার করা এই অদ্ভুতুড়ে কাজকর্মগুলোই তোমার মুখে হাসি ফোটাবে। আমি কথা দিচ্ছি, তুমি এখন যে কাজটা করছ বা পোশাকটা পরে আছ, কয়েক বছর পর তা মনে পড়লে তোমার নিজেরই হাসি পাবে। যেহেতু তুমি এটা এড়াতে পারবে না, তাই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করারও কোনো দরকার নেই! আমি ২০১২ সালের দিকে ১৯৫০ সালের ফ্যাশন ট্রেন্ড অনুসরণ করছিলাম। এখন সে কথা মনে পড়লে হাসি পায়, কিন্তু সেই সময় পুরো ব্যাপারটাই আমি উপভোগ করেছিলাম। ফিরে দেখা বেশ মজার একটা কাজ, এ নিয়ে আমার কোনো আক্ষেপ নেই।
স্বপ্ন দেখায় লজ্জা পেয়ো না
মাঝে মাঝে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হওয়াটা খারাপ নয়। বিশেষ করে তুমি যখন বেশ ভালোভাবেই জানো যে আসলে কী চাও, কীভাবে সেটা পেতে হবে এবং ধৈর্য ধরে তার পেছনে লেগে থাকো। আমাদের সংস্কৃতিতে উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকাকে দোষের বলে মনে করা হয়। কিন্তু এটা একেবারেই মিথ্যে কথা। সবাই মনে করে, কোনো কিছু চাওয়াটা ‘আনকুল’, বরং কোনো কিছুর কেয়ার না করাটাই স্বাভাবিক।
পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
তাই এমন ডোন্ট কেয়ার মনোভাব রেখো না। নিজের প্যাশনের পেছনে কাজ করে যাও। আর কখনোই চেষ্টা করাকে লজ্জার মনে করো না। সবকিছু যে অনায়াসে পাওয়া যায়, এটা একটা মিথ। পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
ভুল করলেও সমস্যা নেই
সবাই মনে করে, ভুল করা মানেই হার মেনে নেওয়া। কিংবা আমার হয়তো একটা সুখী জীবন পাওয়ার কোনো অধিকার নেই। আমাদের মধ্যে কেউই পরিপূর্ণ নয়, এমনকি টেলর সুইফটও পরিপূর্ণ নয়। তাই এটা যতই গতানুগতিক শোনা যাক না কেন, ভুল করা মানে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়া বা ব্যর্থ হয়ে যাওয়া নয়। এর মানে হচ্ছে, তোমার এখনো নিজের ওপর কাজ করার সুযোগ আছে, ভুলকে ঠিক করার সময় আছে। এটা আমাদের অভিজ্ঞতারই একটা অংশ। আমি আমার ভুল থেকেই জীবনের সেরা শিক্ষাগুলো পেয়েছি। এতে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই, এগুলো আমাদের জীবনেরই অংশ ৷
আবার প্রথম থেকে শুরু করো
মাঝপথে কোনো কিছু করতে সমস্যা হলে আবার প্রথম থেকে কাজটা শুরু করো। ভুল করা এবং হেরে যাওয়া কখনোই সোজা নয়। তবে আমাদের উচিত সেসব ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং নতুন করে শুরু করা। সবাই চায় আমরা যাতে পারফেকশনিস্ট হই। কিন্তু আমরা জীবনে অনেক ভুল কথা বলি, ভুল কাজ করি, ভুল মানুষদের বিশ্বাস করি, মানুষকে কষ্ট দিই, দুশ্চিন্তা করি, সুন্দর মুহূর্তগুলো নষ্ট করি—এসব কাজ আমাদের জীবন থেকে অনেক কিছুই কেড়ে নেয়। তবে জীবন আমাদের থেকে যতটা কেড়ে নেয়, তার অনেকটুকু আবার ফিরিয়েও দেয়।
তোমার জীবন তুমিই গড়ে তুলবে
জীবন একই সঙ্গে ভয়ংকর, আবার রোমাঞ্চকরও। তোমার চলার পথ কেমন হবে, তা নির্ভর করবে তুমি সেই পথ কেমন বানাচ্ছ। আমি জানি, তুমি কোন পথে যাবে, তা বাছাই করা খুবই কঠিন। মাঝে মাঝে তুমি এমন সব পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে, যেখানে নিজের জন্য নিজেকেই দাঁড়াতে হবে। এমন সব পরিস্থিতিতে পড়বে, যেখানে দোষ না করেও তোমাকে মাফ চাইতে হবে। আবার এমন সময় আসবে, যখন সবকিছু ফেলে উল্টো দিকে দৌড় দিতে হবে! কখনো আবার স্রোতে গা ভাসিয়ে জীবনকে উপভোগ করতে হবে। কিন্তু কখন বুঝবে যে কোন সময় কী করতে হবে? সেটা তুমি আগেভাগে বুঝবে না। একই সঙ্গে সুখের ও ভয়ের খবর হচ্ছে, আর কেউ না থাকুক, তুমি তো আছ তোমার নিজের সঙ্গে।
জীবনের ভ্রমণটা বেশ পাগলাটে। আর এটাকে পাগলাটে বলা হয় এ কারণেই যে আমাদের উঁচু-নিচু পথ পাড়ি দিতেই হবে, সেটা আগে হোক বা পরে।
সূত্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
অনুবাদ: মুসাররাত আবির

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
জীবন মাঝে মাঝে বেশ ভারী। বিশেষ করে তুমি যখন একসঙ্গে অনেক কিছু করতে যাও। বেড়ে ওঠার এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র একটাই—কখন ধরতে হবে এবং ছাড়তে হবে তা বোঝা। তুমি কখনোই একসঙ্গে সব সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। তাই ঠিক করে নাও যে জীবনের কী কী তুমি ধরে রাখতে চাও, আর কী কী ছেড়ে দিতে চাও। কারণ, সব সুন্দর স্মৃতি ধরে রেখে বাজে অভিজ্ঞতাগুলো ছেড়ে দিলে জীবন অনেকটাই হালকা হয়ে যায়।
মাঝে মাঝে উদ্ভট কাজকর্ম করাও মজার
মাঝেমধ্যে উদ্ভট কাজকর্ম করা কোনো দোষের কিছু নয়। তুমি নিজেকে জীবনে যতই সিরিয়াস প্রমাণের চেষ্টা করো না কেন, দিন শেষে তোমার করা এই অদ্ভুতুড়ে কাজকর্মগুলোই তোমার মুখে হাসি ফোটাবে। আমি কথা দিচ্ছি, তুমি এখন যে কাজটা করছ বা পোশাকটা পরে আছ, কয়েক বছর পর তা মনে পড়লে তোমার নিজেরই হাসি পাবে। যেহেতু তুমি এটা এড়াতে পারবে না, তাই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করারও কোনো দরকার নেই! আমি ২০১২ সালের দিকে ১৯৫০ সালের ফ্যাশন ট্রেন্ড অনুসরণ করছিলাম। এখন সে কথা মনে পড়লে হাসি পায়, কিন্তু সেই সময় পুরো ব্যাপারটাই আমি উপভোগ করেছিলাম। ফিরে দেখা বেশ মজার একটা কাজ, এ নিয়ে আমার কোনো আক্ষেপ নেই।
স্বপ্ন দেখায় লজ্জা পেয়ো না
মাঝে মাঝে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হওয়াটা খারাপ নয়। বিশেষ করে তুমি যখন বেশ ভালোভাবেই জানো যে আসলে কী চাও, কীভাবে সেটা পেতে হবে এবং ধৈর্য ধরে তার পেছনে লেগে থাকো। আমাদের সংস্কৃতিতে উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকাকে দোষের বলে মনে করা হয়। কিন্তু এটা একেবারেই মিথ্যে কথা। সবাই মনে করে, কোনো কিছু চাওয়াটা ‘আনকুল’, বরং কোনো কিছুর কেয়ার না করাটাই স্বাভাবিক।
পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
তাই এমন ডোন্ট কেয়ার মনোভাব রেখো না। নিজের প্যাশনের পেছনে কাজ করে যাও। আর কখনোই চেষ্টা করাকে লজ্জার মনে করো না। সবকিছু যে অনায়াসে পাওয়া যায়, এটা একটা মিথ। পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
ভুল করলেও সমস্যা নেই
সবাই মনে করে, ভুল করা মানেই হার মেনে নেওয়া। কিংবা আমার হয়তো একটা সুখী জীবন পাওয়ার কোনো অধিকার নেই। আমাদের মধ্যে কেউই পরিপূর্ণ নয়, এমনকি টেলর সুইফটও পরিপূর্ণ নয়। তাই এটা যতই গতানুগতিক শোনা যাক না কেন, ভুল করা মানে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়া বা ব্যর্থ হয়ে যাওয়া নয়। এর মানে হচ্ছে, তোমার এখনো নিজের ওপর কাজ করার সুযোগ আছে, ভুলকে ঠিক করার সময় আছে। এটা আমাদের অভিজ্ঞতারই একটা অংশ। আমি আমার ভুল থেকেই জীবনের সেরা শিক্ষাগুলো পেয়েছি। এতে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই, এগুলো আমাদের জীবনেরই অংশ ৷
আবার প্রথম থেকে শুরু করো
মাঝপথে কোনো কিছু করতে সমস্যা হলে আবার প্রথম থেকে কাজটা শুরু করো। ভুল করা এবং হেরে যাওয়া কখনোই সোজা নয়। তবে আমাদের উচিত সেসব ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং নতুন করে শুরু করা। সবাই চায় আমরা যাতে পারফেকশনিস্ট হই। কিন্তু আমরা জীবনে অনেক ভুল কথা বলি, ভুল কাজ করি, ভুল মানুষদের বিশ্বাস করি, মানুষকে কষ্ট দিই, দুশ্চিন্তা করি, সুন্দর মুহূর্তগুলো নষ্ট করি—এসব কাজ আমাদের জীবন থেকে অনেক কিছুই কেড়ে নেয়। তবে জীবন আমাদের থেকে যতটা কেড়ে নেয়, তার অনেকটুকু আবার ফিরিয়েও দেয়।
তোমার জীবন তুমিই গড়ে তুলবে
জীবন একই সঙ্গে ভয়ংকর, আবার রোমাঞ্চকরও। তোমার চলার পথ কেমন হবে, তা নির্ভর করবে তুমি সেই পথ কেমন বানাচ্ছ। আমি জানি, তুমি কোন পথে যাবে, তা বাছাই করা খুবই কঠিন। মাঝে মাঝে তুমি এমন সব পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে, যেখানে নিজের জন্য নিজেকেই দাঁড়াতে হবে। এমন সব পরিস্থিতিতে পড়বে, যেখানে দোষ না করেও তোমাকে মাফ চাইতে হবে। আবার এমন সময় আসবে, যখন সবকিছু ফেলে উল্টো দিকে দৌড় দিতে হবে! কখনো আবার স্রোতে গা ভাসিয়ে জীবনকে উপভোগ করতে হবে। কিন্তু কখন বুঝবে যে কোন সময় কী করতে হবে? সেটা তুমি আগেভাগে বুঝবে না। একই সঙ্গে সুখের ও ভয়ের খবর হচ্ছে, আর কেউ না থাকুক, তুমি তো আছ তোমার নিজের সঙ্গে।
জীবনের ভ্রমণটা বেশ পাগলাটে। আর এটাকে পাগলাটে বলা হয় এ কারণেই যে আমাদের উঁচু-নিচু পথ পাড়ি দিতেই হবে, সেটা আগে হোক বা পরে।
সূত্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
অনুবাদ: মুসাররাত আবির

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
জীবন মাঝে মাঝে বেশ ভারী। বিশেষ করে তুমি যখন একসঙ্গে অনেক কিছু করতে যাও। বেড়ে ওঠার এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র একটাই—কখন ধরতে হবে এবং ছাড়তে হবে তা বোঝা। তুমি কখনোই একসঙ্গে সব সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। তাই ঠিক করে নাও যে জীবনের কী কী তুমি ধরে রাখতে চাও, আর কী কী ছেড়ে দিতে চাও। কারণ, সব সুন্দর স্মৃতি ধরে রেখে বাজে অভিজ্ঞতাগুলো ছেড়ে দিলে জীবন অনেকটাই হালকা হয়ে যায়।
মাঝে মাঝে উদ্ভট কাজকর্ম করাও মজার
মাঝেমধ্যে উদ্ভট কাজকর্ম করা কোনো দোষের কিছু নয়। তুমি নিজেকে জীবনে যতই সিরিয়াস প্রমাণের চেষ্টা করো না কেন, দিন শেষে তোমার করা এই অদ্ভুতুড়ে কাজকর্মগুলোই তোমার মুখে হাসি ফোটাবে। আমি কথা দিচ্ছি, তুমি এখন যে কাজটা করছ বা পোশাকটা পরে আছ, কয়েক বছর পর তা মনে পড়লে তোমার নিজেরই হাসি পাবে। যেহেতু তুমি এটা এড়াতে পারবে না, তাই এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করারও কোনো দরকার নেই! আমি ২০১২ সালের দিকে ১৯৫০ সালের ফ্যাশন ট্রেন্ড অনুসরণ করছিলাম। এখন সে কথা মনে পড়লে হাসি পায়, কিন্তু সেই সময় পুরো ব্যাপারটাই আমি উপভোগ করেছিলাম। ফিরে দেখা বেশ মজার একটা কাজ, এ নিয়ে আমার কোনো আক্ষেপ নেই।
স্বপ্ন দেখায় লজ্জা পেয়ো না
মাঝে মাঝে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হওয়াটা খারাপ নয়। বিশেষ করে তুমি যখন বেশ ভালোভাবেই জানো যে আসলে কী চাও, কীভাবে সেটা পেতে হবে এবং ধৈর্য ধরে তার পেছনে লেগে থাকো। আমাদের সংস্কৃতিতে উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকাকে দোষের বলে মনে করা হয়। কিন্তু এটা একেবারেই মিথ্যে কথা। সবাই মনে করে, কোনো কিছু চাওয়াটা ‘আনকুল’, বরং কোনো কিছুর কেয়ার না করাটাই স্বাভাবিক।
পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
তাই এমন ডোন্ট কেয়ার মনোভাব রেখো না। নিজের প্যাশনের পেছনে কাজ করে যাও। আর কখনোই চেষ্টা করাকে লজ্জার মনে করো না। সবকিছু যে অনায়াসে পাওয়া যায়, এটা একটা মিথ। পৃথিবী এখন তোমার আঙুলের ডগায়। তাই পৃথিবী জয় করার স্বপ্ন দেখায় কোনো ভুল নেই। আমি জানি, আমরা ভবিষ্যতে কী হতে চাই—এই চিন্তা কতটা কঠিন। কিন্তু সুসংবাদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপর! আবার দুঃসংবাদ হচ্ছে, এটা পুরোটাই নির্ভর করছে তোমার ওপরেই!
ভুল করলেও সমস্যা নেই
সবাই মনে করে, ভুল করা মানেই হার মেনে নেওয়া। কিংবা আমার হয়তো একটা সুখী জীবন পাওয়ার কোনো অধিকার নেই। আমাদের মধ্যে কেউই পরিপূর্ণ নয়, এমনকি টেলর সুইফটও পরিপূর্ণ নয়। তাই এটা যতই গতানুগতিক শোনা যাক না কেন, ভুল করা মানে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়া বা ব্যর্থ হয়ে যাওয়া নয়। এর মানে হচ্ছে, তোমার এখনো নিজের ওপর কাজ করার সুযোগ আছে, ভুলকে ঠিক করার সময় আছে। এটা আমাদের অভিজ্ঞতারই একটা অংশ। আমি আমার ভুল থেকেই জীবনের সেরা শিক্ষাগুলো পেয়েছি। এতে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই, এগুলো আমাদের জীবনেরই অংশ ৷
আবার প্রথম থেকে শুরু করো
মাঝপথে কোনো কিছু করতে সমস্যা হলে আবার প্রথম থেকে কাজটা শুরু করো। ভুল করা এবং হেরে যাওয়া কখনোই সোজা নয়। তবে আমাদের উচিত সেসব ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং নতুন করে শুরু করা। সবাই চায় আমরা যাতে পারফেকশনিস্ট হই। কিন্তু আমরা জীবনে অনেক ভুল কথা বলি, ভুল কাজ করি, ভুল মানুষদের বিশ্বাস করি, মানুষকে কষ্ট দিই, দুশ্চিন্তা করি, সুন্দর মুহূর্তগুলো নষ্ট করি—এসব কাজ আমাদের জীবন থেকে অনেক কিছুই কেড়ে নেয়। তবে জীবন আমাদের থেকে যতটা কেড়ে নেয়, তার অনেকটুকু আবার ফিরিয়েও দেয়।
তোমার জীবন তুমিই গড়ে তুলবে
জীবন একই সঙ্গে ভয়ংকর, আবার রোমাঞ্চকরও। তোমার চলার পথ কেমন হবে, তা নির্ভর করবে তুমি সেই পথ কেমন বানাচ্ছ। আমি জানি, তুমি কোন পথে যাবে, তা বাছাই করা খুবই কঠিন। মাঝে মাঝে তুমি এমন সব পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে, যেখানে নিজের জন্য নিজেকেই দাঁড়াতে হবে। এমন সব পরিস্থিতিতে পড়বে, যেখানে দোষ না করেও তোমাকে মাফ চাইতে হবে। আবার এমন সময় আসবে, যখন সবকিছু ফেলে উল্টো দিকে দৌড় দিতে হবে! কখনো আবার স্রোতে গা ভাসিয়ে জীবনকে উপভোগ করতে হবে। কিন্তু কখন বুঝবে যে কোন সময় কী করতে হবে? সেটা তুমি আগেভাগে বুঝবে না। একই সঙ্গে সুখের ও ভয়ের খবর হচ্ছে, আর কেউ না থাকুক, তুমি তো আছ তোমার নিজের সঙ্গে।
জীবনের ভ্রমণটা বেশ পাগলাটে। আর এটাকে পাগলাটে বলা হয় এ কারণেই যে আমাদের উঁচু-নিচু পথ পাড়ি দিতেই হবে, সেটা আগে হোক বা পরে।
সূত্র: বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট
অনুবাদ: মুসাররাত আবির

একটি আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ‘কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে’। পরিশ্রম ছাড়া চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখা সম্ভব নয়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে হলে শিখতে হবে নিয়মিত, অভ্যস্ত হতে হবে অধ্যবসায়ের। আর বিষয়টি যদি চাকরির প্রস্তুতি হয়, তাহলে তো কথায়ই নেই।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১৯ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগেমো. হারুনুর রশিদ

একটি আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ‘কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে’। পরিশ্রম ছাড়া চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখা সম্ভব নয়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে হলে শিখতে হবে নিয়মিত, অভ্যস্ত হতে হবে অধ্যবসায়ের। আর বিষয়টি যদি চাকরির প্রস্তুতি হয়, তাহলে তো কথায়ই নেই। কারণ, নিয়োগ পরীক্ষাগুলোতে প্রার্থীদের কঠিন প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। একজন প্রার্থী যেভাবে সময়োপযোগী চাকরির প্রস্তুতি নিতে পারেন, চলুন একনজরে দেখে নেওয়া যাক।
ভাষা শেখা
যোগাযোগ-দক্ষতার মূলে আছে ভাষা শিক্ষা। সর্বাগ্রে নিজের মাতৃভাষা বাংলা শুদ্ধভাবে বলা, শোনা, পড়া ও লেখার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজির চারটি মৌলিক দক্ষতায় (লিসনিং, স্পিকিং, রিডিং, রাইটিং) যত বেশি পারদর্শী হবেন, প্রতিযোগিতায় আপনি তত এগিয়ে থাকবেন। নিয়োগদাতাদের অভিযোগ, চাকরিপ্রার্থীরা বাংলা ভাষায়ও দক্ষ নয়। তাই নিজের মাতৃভাষা ও ইংরেজি–দুই ভাষাতেই পারদর্শিতা এখন জরুরি।
দ্রুত বুঝে নেওয়ার দক্ষতা
পড়া বিষয় দ্রুত বোঝার ক্ষমতা একান্ত প্রয়োজনীয়। কারণ, এটাই মানুষ বনাম মেশিনের দ্বন্দ্বে মানুষকে বিজয়ী করতে পারে। শুধু মুখস্থ নয়, বিষয়টি বিশ্লেষণ করে বুঝে নেওয়ার ক্ষমতাই আপনাকে প্রকৃত জ্ঞানী করে তুলবে। বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা থাকলে আপনি যেকোনো তথ্য বা সমস্যাকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারবেন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবেন।
ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং ও ইনস্ট্যান্ট থিংকিং
‘ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং স্কিল’ মানে হলো যেকোনো বিষয়ে তৎক্ষণাৎ লেখার দক্ষতা। পরীক্ষায় বা চাকরির লিখিত অংশে এটি আপনাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ছাড়া প্রয়োজন ‘ইনস্ট্যান্ট থিংকিং’ বা উপস্থিত বুদ্ধি। এর জন্য চাই বিশ্লেষণাত্মক মনোভাব, যা গড়ে ওঠে পড়াশোনা, চিন্তা ও ধ্যানের অভ্যাসে। সব সময় জানার আগ্রহ আপনাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে।
ডিজিটাল লিটারেসি
বর্তমান যুগে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তির মৌলিক জ্ঞান থাকা বাধ্যতামূলক। স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেট ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বিশেষ করে জানতে হবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইল ব্যবহার, ডাউনলোড ইত্যাদি। এসব না জানলে আপনি অজান্তেই অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়বেন। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা ও চাকরি পাওয়ার জন্য ডিজিটাল লিটারেসি অপরিহার্য।
টেকনিক্যাল জ্ঞান ও বাস্তব অভিজ্ঞতা
চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে ভালো চাকরি-নির্ভর করছে প্রযুক্তিগত দক্ষতার ওপর, সার্টিফিকেট বা সিজিপিএ নয়। যেকোনো ক্ষেত্রে (হার্ড বা সফট) বিশেষায়িত টেকনিক্যাল জ্ঞান আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলবে। এর জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিল্পক্ষেত্রের মধ্যে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সংযোগ জোরদার করা দরকার। যাতে বাস্তব অনুশীলনের সুযোগ বাড়ে।
অভিযোজন ক্ষমতা
মানবজাতি টিকে আছে অভিযোজন ক্ষমতার কারণে। একইভাবে ব্যক্তিজীবনে অহেতুক অহংবোধ ও পুরোনো ধ্যানধারণা ছেড়ে পরিবর্তনের সঙ্গে ইতিবাচকভাবে মানিয়ে নিতে হবে। নতুন দক্ষতা যত দ্রুত শিখতে পারবেন, তত দ্রুতই পরিস্থিতি আপনাকে মূল্যবান করে তুলবেন। যাঁর অভিযোজন ক্ষমতা যত বেশি, তাঁর প্রাসঙ্গিক থাকার সম্ভাবনাও তত বেশি।
সুনাগরিক হওয়া
একজন সুনাগরিকের গুণাবলি হলো পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, সহমর্মিতা, দেশপ্রেম, সহনশীলতা, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা, রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্ববোধ। এই গুণাবলি আপনাকে প্রতিযোগিতামূলক এই সময়েও একজন অসাধারণ মানুষ হিসেবে প্রাসঙ্গিক রাখবে।
চাকরির প্রস্তুতি মানে শুধু সনদ নয়, এটি নিরবচ্ছিন্ন শেখা, মানিয়ে নেওয়া ও নিজেকে উন্নত করার এক ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ভাষা, প্রযুক্তি, বিশ্লেষণক্ষমতা, উপস্থিত বুদ্ধি ও মানবিক গুণাবলির সমন্বয়েই আপনি হয়ে উঠবেন সময়োপযোগী, দক্ষ ও প্রাসঙ্গিক এক পেশাজীবী।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

একটি আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ‘কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে’। পরিশ্রম ছাড়া চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখা সম্ভব নয়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে হলে শিখতে হবে নিয়মিত, অভ্যস্ত হতে হবে অধ্যবসায়ের। আর বিষয়টি যদি চাকরির প্রস্তুতি হয়, তাহলে তো কথায়ই নেই। কারণ, নিয়োগ পরীক্ষাগুলোতে প্রার্থীদের কঠিন প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। একজন প্রার্থী যেভাবে সময়োপযোগী চাকরির প্রস্তুতি নিতে পারেন, চলুন একনজরে দেখে নেওয়া যাক।
ভাষা শেখা
যোগাযোগ-দক্ষতার মূলে আছে ভাষা শিক্ষা। সর্বাগ্রে নিজের মাতৃভাষা বাংলা শুদ্ধভাবে বলা, শোনা, পড়া ও লেখার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজির চারটি মৌলিক দক্ষতায় (লিসনিং, স্পিকিং, রিডিং, রাইটিং) যত বেশি পারদর্শী হবেন, প্রতিযোগিতায় আপনি তত এগিয়ে থাকবেন। নিয়োগদাতাদের অভিযোগ, চাকরিপ্রার্থীরা বাংলা ভাষায়ও দক্ষ নয়। তাই নিজের মাতৃভাষা ও ইংরেজি–দুই ভাষাতেই পারদর্শিতা এখন জরুরি।
দ্রুত বুঝে নেওয়ার দক্ষতা
পড়া বিষয় দ্রুত বোঝার ক্ষমতা একান্ত প্রয়োজনীয়। কারণ, এটাই মানুষ বনাম মেশিনের দ্বন্দ্বে মানুষকে বিজয়ী করতে পারে। শুধু মুখস্থ নয়, বিষয়টি বিশ্লেষণ করে বুঝে নেওয়ার ক্ষমতাই আপনাকে প্রকৃত জ্ঞানী করে তুলবে। বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা থাকলে আপনি যেকোনো তথ্য বা সমস্যাকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারবেন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবেন।
ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং ও ইনস্ট্যান্ট থিংকিং
‘ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং স্কিল’ মানে হলো যেকোনো বিষয়ে তৎক্ষণাৎ লেখার দক্ষতা। পরীক্ষায় বা চাকরির লিখিত অংশে এটি আপনাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ছাড়া প্রয়োজন ‘ইনস্ট্যান্ট থিংকিং’ বা উপস্থিত বুদ্ধি। এর জন্য চাই বিশ্লেষণাত্মক মনোভাব, যা গড়ে ওঠে পড়াশোনা, চিন্তা ও ধ্যানের অভ্যাসে। সব সময় জানার আগ্রহ আপনাকে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখবে।
ডিজিটাল লিটারেসি
বর্তমান যুগে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তির মৌলিক জ্ঞান থাকা বাধ্যতামূলক। স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেট ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বিশেষ করে জানতে হবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইল ব্যবহার, ডাউনলোড ইত্যাদি। এসব না জানলে আপনি অজান্তেই অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়বেন। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা ও চাকরি পাওয়ার জন্য ডিজিটাল লিটারেসি অপরিহার্য।
টেকনিক্যাল জ্ঞান ও বাস্তব অভিজ্ঞতা
চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে ভালো চাকরি-নির্ভর করছে প্রযুক্তিগত দক্ষতার ওপর, সার্টিফিকেট বা সিজিপিএ নয়। যেকোনো ক্ষেত্রে (হার্ড বা সফট) বিশেষায়িত টেকনিক্যাল জ্ঞান আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলবে। এর জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিল্পক্ষেত্রের মধ্যে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সংযোগ জোরদার করা দরকার। যাতে বাস্তব অনুশীলনের সুযোগ বাড়ে।
অভিযোজন ক্ষমতা
মানবজাতি টিকে আছে অভিযোজন ক্ষমতার কারণে। একইভাবে ব্যক্তিজীবনে অহেতুক অহংবোধ ও পুরোনো ধ্যানধারণা ছেড়ে পরিবর্তনের সঙ্গে ইতিবাচকভাবে মানিয়ে নিতে হবে। নতুন দক্ষতা যত দ্রুত শিখতে পারবেন, তত দ্রুতই পরিস্থিতি আপনাকে মূল্যবান করে তুলবেন। যাঁর অভিযোজন ক্ষমতা যত বেশি, তাঁর প্রাসঙ্গিক থাকার সম্ভাবনাও তত বেশি।
সুনাগরিক হওয়া
একজন সুনাগরিকের গুণাবলি হলো পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, সহমর্মিতা, দেশপ্রেম, সহনশীলতা, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা, রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্ববোধ। এই গুণাবলি আপনাকে প্রতিযোগিতামূলক এই সময়েও একজন অসাধারণ মানুষ হিসেবে প্রাসঙ্গিক রাখবে।
চাকরির প্রস্তুতি মানে শুধু সনদ নয়, এটি নিরবচ্ছিন্ন শেখা, মানিয়ে নেওয়া ও নিজেকে উন্নত করার এক ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ভাষা, প্রযুক্তি, বিশ্লেষণক্ষমতা, উপস্থিত বুদ্ধি ও মানবিক গুণাবলির সমন্বয়েই আপনি হয়ে উঠবেন সময়োপযোগী, দক্ষ ও প্রাসঙ্গিক এক পেশাজীবী।
লেখক: সহকারী অধ্যাপক, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১৯ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
একটি আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ‘কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে’। পরিশ্রম ছাড়া চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখা সম্ভব নয়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে হলে শিখতে হবে নিয়মিত, অভ্যস্ত হতে হবে অধ্যবসায়ের। আর বিষয়টি যদি চাকরির প্রস্তুতি হয়, তাহলে তো কথায়ই নেই।
১ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১৯ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগেরবিউল এইচ চৌধুরী

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
একটি আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ‘কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে’। পরিশ্রম ছাড়া চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখা সম্ভব নয়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে হলে শিখতে হবে নিয়মিত, অভ্যস্ত হতে হবে অধ্যবসায়ের। আর বিষয়টি যদি চাকরির প্রস্তুতি হয়, তাহলে তো কথায়ই নেই।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মার্কিন সংগীতশিল্পী ও গীতিকার টেলর সুইফট। তিনি শিক্ষার্থীদের বেড়ে ওঠা এবং এগিয়ে চলার মূলমন্ত্র নিয়ে বক্তব্য দেন। সেই বক্তৃতার চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো এখানে।
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
একটি আপ্তবাক্য মনে রাখতে হবে, সেটা হলো ‘কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে’। পরিশ্রম ছাড়া চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে নিজেকে প্রাসঙ্গিক রাখা সম্ভব নয়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকতে হলে শিখতে হবে নিয়মিত, অভ্যস্ত হতে হবে অধ্যবসায়ের। আর বিষয়টি যদি চাকরির প্রস্তুতি হয়, তাহলে তো কথায়ই নেই।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
১৯ ঘণ্টা আগে