
প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনের মতো বড় প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন, অভিজ্ঞতা কেমন?
রাগীব সাফি: কাও করপোরেশনে কাজ করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। এটি জাপানের বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। এখানে বাংলাদেশি গবেষক হিসেবে যুক্ত হতে পেরে গর্বিত। কাও করপোরেশনের পরিসীমা বিস্তৃত, এখানে কাজ শেখার অনেক সুযোগ পেয়েছি। এ ছাড়া নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে জাপানের কোম্পানিগুলো বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটিয়ে জায়গা করে নিয়েছে, তা জানার ও শেখার সুবর্ণ সুযোগ লাভ করেছি।
প্রশ্ন: বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, পরে গবেষণায় মনোনিবেশ, বিস্তারিত বলুন।
রাগীব সাফি: বাংলাদেশ থেকে এইচএসসি পাস করার পর ভারত সরকারের আইসিসিআর বৃত্তি নিয়ে রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত মালাভিয়া ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সম্পন্ন করি। এরপর দেশে ফিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেছি। তারপর জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রোটারি ইয়োনেয়ামা বৃত্তি নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার্স করি। সবশেষে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাপান সরকারের জেএসপিএস ফেলোশিপ নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছি। এই বৃত্তি পাওয়া আমার একাডেমিক ও কর্মক্ষেত্রে বড় অবদান রেখেছে। আমার মতো সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানের পক্ষে কোনোভাবেই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সামর্থ্য ছিল না। বৃত্তিগুলো না পেলে উচ্চতর শিক্ষার পথে পা বাড়ানোর সাহস পেতাম না।
প্রশ্ন: আপনি বাংলাদেশ এবং জাপানের শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে কী কী পার্থক্য লক্ষ করছেন?
রাগীব সাফি: বাংলাদেশে যতটুকু শিক্ষা গ্রহণ করেছি, তাতে আমার অভিজ্ঞতা খুবই ইতিবাচক। নিজ দেশ থেকে মৌলিক শিক্ষা নিয়েই তো বিদেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে আজকের এই পর্যায়ে এসেছি। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে সেরা ফল অর্জনের গুরুত্ব অনুধাবন করা শিখিয়েছে। অন্যদিকে জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে মনে হয়েছে, এখানে ব্যবহারিক শিক্ষা ও গবেষণার ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং প্রচুর বিনিয়োগ করা হয়।
প্রশ্ন: আপনার গবেষণা ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে কি অনুপ্রাণিত করেছিল? কেন শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার হিসেবে গবেষণাকে বেছে নেবে?
রাগীব সাফি: হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার সময়ে গবেষণাকে আমার কাছে কাজ বা পেশা মনে হয়নি। গবেষণাকে জীবনের অংশ মনে হয়েছে। আমি মনে করি, সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে কিছু করতে পারার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে গবেষণা। সেই সময় আন্তর্জাতিক জার্নালগুলোতে গবেষণাপত্র প্রকাশ, একাধিক কনফারেন্সে প্রেজেন্টেশন, বেশ কিছু সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ড অর্জনসহ অনেক সাফল্য পেয়ে অনুপ্রেরণা পাই। পিএইচডি পর্যায়ে এসে বুঝতে পারি, আমি গবেষণা ছাড়া আর কিছুই পারি না। তাই এটাই আমার সম্বল। কাজেই কোনো শিক্ষার্থী যদি গবেষণার মাধ্যমে মানুষ ও পরিবেশের উন্নয়ন করতে চাই, তাহলে তাঁকে স্বাগত।
প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনে গবেষক হিসেবে চাকরি পাওয়ার জার্নি সম্পর্কে জানতে চাই।
রাগীব সাফি: পিএইচডি করার শুরুতে আমি লক্ষ্য স্থির করি যে গবেষক হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করব। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে থাকি। যেহেতু জাপানে চাকরির আবেদনের জন্য কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না, তাই কাও-এ চাকরি পাওয়া কঠিন ছিল। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল ক্যারিয়ার ডিজাইন সেন্টার এবং অধ্যাপকেরা আমাকে জাপানে চাকরিসংক্রান্ত তথ্য ও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে সহায়তা করেছেন। এ ছাড়া জাপানের বিভিন্ন চাকরির সার্চ পোর্টালের মাধ্যমেও চাকরি খুঁজেছি। এর মধ্যে কাও করপোরেশনে গবেষণার বিষয়ের সঙ্গে আমার পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণা অনেকটাই মিলে যায়। পরিশেষে কাও করপোরেশন থেকে অফার লেটার দেয়। কাও করপোরেশনে যোগ দেওয়ার পর জানতে পারি, গবেষণায় মিল ছাড়াও আমার ব্যক্তিত্ব, বাচনভঙ্গি, কর্মস্পৃহা, চরিত্র, যোগাযোগদক্ষতার কারণে তারা আমাকে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কী কী ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়?
রাগীব সাফি: বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কর্মক্ষেত্র নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। অনেক জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হতে হয়, ভাগ্যের ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। কাজেই সে সময় আগ্রহ ও প্রেরণা না হারাতে পারাটাই চ্যালেঞ্জিং। তাই প্রতিটি ধাপ থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করে সেগুলো কাজে লাগিয়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করে এগিয়ে যেতে হবে। কোনো সাক্ষাৎকার, পরীক্ষা অথবা আবেদনপত্র পূরণের আগে সময় নিয়ে ভালো করে পেছনের তথ্যাদি জেনে যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে এগোতে হবে। যে দেশে বা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা হচ্ছে, সেখানকার সংস্কৃতি, ভাষা, লক্ষ্য ইত্যাদি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। জাপানের কর্মক্ষেত্রে সংস্কৃতি ও ভাষার ওপর বিশেষ দক্ষতা অর্জনের গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমার কাছে জাপানি ভাষা অনেক কঠিন মনে হয়। এখানকার সংস্কৃতিও অন্যান্য দেশের থেকে আলাদা। তাই জাপানে কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য ভাষা ও সংস্কৃতি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করি।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী অন্যান্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর জন্য আপনি কী পরামর্শ দেবেন?
রাগীব সাফি: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী হওয়ার জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষা, অধ্যবসায় ও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। ক্রিকেটে টেস্ট খেলার মতো ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস ও সহিষ্ণুতার সঙ্গে সবকিছু ব্যবস্থা করতে পারলে বিজয় নিশ্চিত। নিজের সব শক্তি ও শ্রম দিয়ে গন্তব্যে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, আগে যাঁরা সাফল্য অর্জন করেছেন, সবাই ব্যর্থতা ও হতাশা পাড়ি দিয়েই শেষে সফলতার দেখা পেয়েছেন।

প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনের মতো বড় প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন, অভিজ্ঞতা কেমন?
রাগীব সাফি: কাও করপোরেশনে কাজ করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। এটি জাপানের বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। এখানে বাংলাদেশি গবেষক হিসেবে যুক্ত হতে পেরে গর্বিত। কাও করপোরেশনের পরিসীমা বিস্তৃত, এখানে কাজ শেখার অনেক সুযোগ পেয়েছি। এ ছাড়া নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে জাপানের কোম্পানিগুলো বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটিয়ে জায়গা করে নিয়েছে, তা জানার ও শেখার সুবর্ণ সুযোগ লাভ করেছি।
প্রশ্ন: বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, পরে গবেষণায় মনোনিবেশ, বিস্তারিত বলুন।
রাগীব সাফি: বাংলাদেশ থেকে এইচএসসি পাস করার পর ভারত সরকারের আইসিসিআর বৃত্তি নিয়ে রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত মালাভিয়া ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সম্পন্ন করি। এরপর দেশে ফিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেছি। তারপর জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রোটারি ইয়োনেয়ামা বৃত্তি নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার্স করি। সবশেষে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাপান সরকারের জেএসপিএস ফেলোশিপ নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছি। এই বৃত্তি পাওয়া আমার একাডেমিক ও কর্মক্ষেত্রে বড় অবদান রেখেছে। আমার মতো সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানের পক্ষে কোনোভাবেই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সামর্থ্য ছিল না। বৃত্তিগুলো না পেলে উচ্চতর শিক্ষার পথে পা বাড়ানোর সাহস পেতাম না।
প্রশ্ন: আপনি বাংলাদেশ এবং জাপানের শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে কী কী পার্থক্য লক্ষ করছেন?
রাগীব সাফি: বাংলাদেশে যতটুকু শিক্ষা গ্রহণ করেছি, তাতে আমার অভিজ্ঞতা খুবই ইতিবাচক। নিজ দেশ থেকে মৌলিক শিক্ষা নিয়েই তো বিদেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে আজকের এই পর্যায়ে এসেছি। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে সেরা ফল অর্জনের গুরুত্ব অনুধাবন করা শিখিয়েছে। অন্যদিকে জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে মনে হয়েছে, এখানে ব্যবহারিক শিক্ষা ও গবেষণার ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং প্রচুর বিনিয়োগ করা হয়।
প্রশ্ন: আপনার গবেষণা ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে কি অনুপ্রাণিত করেছিল? কেন শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার হিসেবে গবেষণাকে বেছে নেবে?
রাগীব সাফি: হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার সময়ে গবেষণাকে আমার কাছে কাজ বা পেশা মনে হয়নি। গবেষণাকে জীবনের অংশ মনে হয়েছে। আমি মনে করি, সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে কিছু করতে পারার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে গবেষণা। সেই সময় আন্তর্জাতিক জার্নালগুলোতে গবেষণাপত্র প্রকাশ, একাধিক কনফারেন্সে প্রেজেন্টেশন, বেশ কিছু সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ড অর্জনসহ অনেক সাফল্য পেয়ে অনুপ্রেরণা পাই। পিএইচডি পর্যায়ে এসে বুঝতে পারি, আমি গবেষণা ছাড়া আর কিছুই পারি না। তাই এটাই আমার সম্বল। কাজেই কোনো শিক্ষার্থী যদি গবেষণার মাধ্যমে মানুষ ও পরিবেশের উন্নয়ন করতে চাই, তাহলে তাঁকে স্বাগত।
প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনে গবেষক হিসেবে চাকরি পাওয়ার জার্নি সম্পর্কে জানতে চাই।
রাগীব সাফি: পিএইচডি করার শুরুতে আমি লক্ষ্য স্থির করি যে গবেষক হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করব। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে থাকি। যেহেতু জাপানে চাকরির আবেদনের জন্য কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না, তাই কাও-এ চাকরি পাওয়া কঠিন ছিল। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল ক্যারিয়ার ডিজাইন সেন্টার এবং অধ্যাপকেরা আমাকে জাপানে চাকরিসংক্রান্ত তথ্য ও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে সহায়তা করেছেন। এ ছাড়া জাপানের বিভিন্ন চাকরির সার্চ পোর্টালের মাধ্যমেও চাকরি খুঁজেছি। এর মধ্যে কাও করপোরেশনে গবেষণার বিষয়ের সঙ্গে আমার পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণা অনেকটাই মিলে যায়। পরিশেষে কাও করপোরেশন থেকে অফার লেটার দেয়। কাও করপোরেশনে যোগ দেওয়ার পর জানতে পারি, গবেষণায় মিল ছাড়াও আমার ব্যক্তিত্ব, বাচনভঙ্গি, কর্মস্পৃহা, চরিত্র, যোগাযোগদক্ষতার কারণে তারা আমাকে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কী কী ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়?
রাগীব সাফি: বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কর্মক্ষেত্র নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। অনেক জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হতে হয়, ভাগ্যের ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। কাজেই সে সময় আগ্রহ ও প্রেরণা না হারাতে পারাটাই চ্যালেঞ্জিং। তাই প্রতিটি ধাপ থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করে সেগুলো কাজে লাগিয়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করে এগিয়ে যেতে হবে। কোনো সাক্ষাৎকার, পরীক্ষা অথবা আবেদনপত্র পূরণের আগে সময় নিয়ে ভালো করে পেছনের তথ্যাদি জেনে যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে এগোতে হবে। যে দেশে বা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা হচ্ছে, সেখানকার সংস্কৃতি, ভাষা, লক্ষ্য ইত্যাদি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। জাপানের কর্মক্ষেত্রে সংস্কৃতি ও ভাষার ওপর বিশেষ দক্ষতা অর্জনের গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমার কাছে জাপানি ভাষা অনেক কঠিন মনে হয়। এখানকার সংস্কৃতিও অন্যান্য দেশের থেকে আলাদা। তাই জাপানে কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য ভাষা ও সংস্কৃতি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করি।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী অন্যান্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর জন্য আপনি কী পরামর্শ দেবেন?
রাগীব সাফি: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী হওয়ার জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষা, অধ্যবসায় ও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। ক্রিকেটে টেস্ট খেলার মতো ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস ও সহিষ্ণুতার সঙ্গে সবকিছু ব্যবস্থা করতে পারলে বিজয় নিশ্চিত। নিজের সব শক্তি ও শ্রম দিয়ে গন্তব্যে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, আগে যাঁরা সাফল্য অর্জন করেছেন, সবাই ব্যর্থতা ও হতাশা পাড়ি দিয়েই শেষে সফলতার দেখা পেয়েছেন।

প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনের মতো বড় প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন, অভিজ্ঞতা কেমন?
রাগীব সাফি: কাও করপোরেশনে কাজ করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। এটি জাপানের বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। এখানে বাংলাদেশি গবেষক হিসেবে যুক্ত হতে পেরে গর্বিত। কাও করপোরেশনের পরিসীমা বিস্তৃত, এখানে কাজ শেখার অনেক সুযোগ পেয়েছি। এ ছাড়া নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে জাপানের কোম্পানিগুলো বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটিয়ে জায়গা করে নিয়েছে, তা জানার ও শেখার সুবর্ণ সুযোগ লাভ করেছি।
প্রশ্ন: বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, পরে গবেষণায় মনোনিবেশ, বিস্তারিত বলুন।
রাগীব সাফি: বাংলাদেশ থেকে এইচএসসি পাস করার পর ভারত সরকারের আইসিসিআর বৃত্তি নিয়ে রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত মালাভিয়া ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সম্পন্ন করি। এরপর দেশে ফিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেছি। তারপর জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রোটারি ইয়োনেয়ামা বৃত্তি নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার্স করি। সবশেষে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাপান সরকারের জেএসপিএস ফেলোশিপ নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছি। এই বৃত্তি পাওয়া আমার একাডেমিক ও কর্মক্ষেত্রে বড় অবদান রেখেছে। আমার মতো সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানের পক্ষে কোনোভাবেই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সামর্থ্য ছিল না। বৃত্তিগুলো না পেলে উচ্চতর শিক্ষার পথে পা বাড়ানোর সাহস পেতাম না।
প্রশ্ন: আপনি বাংলাদেশ এবং জাপানের শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে কী কী পার্থক্য লক্ষ করছেন?
রাগীব সাফি: বাংলাদেশে যতটুকু শিক্ষা গ্রহণ করেছি, তাতে আমার অভিজ্ঞতা খুবই ইতিবাচক। নিজ দেশ থেকে মৌলিক শিক্ষা নিয়েই তো বিদেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে আজকের এই পর্যায়ে এসেছি। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে সেরা ফল অর্জনের গুরুত্ব অনুধাবন করা শিখিয়েছে। অন্যদিকে জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে মনে হয়েছে, এখানে ব্যবহারিক শিক্ষা ও গবেষণার ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং প্রচুর বিনিয়োগ করা হয়।
প্রশ্ন: আপনার গবেষণা ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে কি অনুপ্রাণিত করেছিল? কেন শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার হিসেবে গবেষণাকে বেছে নেবে?
রাগীব সাফি: হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার সময়ে গবেষণাকে আমার কাছে কাজ বা পেশা মনে হয়নি। গবেষণাকে জীবনের অংশ মনে হয়েছে। আমি মনে করি, সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে কিছু করতে পারার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে গবেষণা। সেই সময় আন্তর্জাতিক জার্নালগুলোতে গবেষণাপত্র প্রকাশ, একাধিক কনফারেন্সে প্রেজেন্টেশন, বেশ কিছু সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ড অর্জনসহ অনেক সাফল্য পেয়ে অনুপ্রেরণা পাই। পিএইচডি পর্যায়ে এসে বুঝতে পারি, আমি গবেষণা ছাড়া আর কিছুই পারি না। তাই এটাই আমার সম্বল। কাজেই কোনো শিক্ষার্থী যদি গবেষণার মাধ্যমে মানুষ ও পরিবেশের উন্নয়ন করতে চাই, তাহলে তাঁকে স্বাগত।
প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনে গবেষক হিসেবে চাকরি পাওয়ার জার্নি সম্পর্কে জানতে চাই।
রাগীব সাফি: পিএইচডি করার শুরুতে আমি লক্ষ্য স্থির করি যে গবেষক হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করব। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে থাকি। যেহেতু জাপানে চাকরির আবেদনের জন্য কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না, তাই কাও-এ চাকরি পাওয়া কঠিন ছিল। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল ক্যারিয়ার ডিজাইন সেন্টার এবং অধ্যাপকেরা আমাকে জাপানে চাকরিসংক্রান্ত তথ্য ও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে সহায়তা করেছেন। এ ছাড়া জাপানের বিভিন্ন চাকরির সার্চ পোর্টালের মাধ্যমেও চাকরি খুঁজেছি। এর মধ্যে কাও করপোরেশনে গবেষণার বিষয়ের সঙ্গে আমার পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণা অনেকটাই মিলে যায়। পরিশেষে কাও করপোরেশন থেকে অফার লেটার দেয়। কাও করপোরেশনে যোগ দেওয়ার পর জানতে পারি, গবেষণায় মিল ছাড়াও আমার ব্যক্তিত্ব, বাচনভঙ্গি, কর্মস্পৃহা, চরিত্র, যোগাযোগদক্ষতার কারণে তারা আমাকে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কী কী ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়?
রাগীব সাফি: বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কর্মক্ষেত্র নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। অনেক জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হতে হয়, ভাগ্যের ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। কাজেই সে সময় আগ্রহ ও প্রেরণা না হারাতে পারাটাই চ্যালেঞ্জিং। তাই প্রতিটি ধাপ থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করে সেগুলো কাজে লাগিয়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করে এগিয়ে যেতে হবে। কোনো সাক্ষাৎকার, পরীক্ষা অথবা আবেদনপত্র পূরণের আগে সময় নিয়ে ভালো করে পেছনের তথ্যাদি জেনে যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে এগোতে হবে। যে দেশে বা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা হচ্ছে, সেখানকার সংস্কৃতি, ভাষা, লক্ষ্য ইত্যাদি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। জাপানের কর্মক্ষেত্রে সংস্কৃতি ও ভাষার ওপর বিশেষ দক্ষতা অর্জনের গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমার কাছে জাপানি ভাষা অনেক কঠিন মনে হয়। এখানকার সংস্কৃতিও অন্যান্য দেশের থেকে আলাদা। তাই জাপানে কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য ভাষা ও সংস্কৃতি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করি।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী অন্যান্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর জন্য আপনি কী পরামর্শ দেবেন?
রাগীব সাফি: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী হওয়ার জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষা, অধ্যবসায় ও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। ক্রিকেটে টেস্ট খেলার মতো ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস ও সহিষ্ণুতার সঙ্গে সবকিছু ব্যবস্থা করতে পারলে বিজয় নিশ্চিত। নিজের সব শক্তি ও শ্রম দিয়ে গন্তব্যে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, আগে যাঁরা সাফল্য অর্জন করেছেন, সবাই ব্যর্থতা ও হতাশা পাড়ি দিয়েই শেষে সফলতার দেখা পেয়েছেন।

প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনের মতো বড় প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন, অভিজ্ঞতা কেমন?
রাগীব সাফি: কাও করপোরেশনে কাজ করার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। এটি জাপানের বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। এখানে বাংলাদেশি গবেষক হিসেবে যুক্ত হতে পেরে গর্বিত। কাও করপোরেশনের পরিসীমা বিস্তৃত, এখানে কাজ শেখার অনেক সুযোগ পেয়েছি। এ ছাড়া নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে জাপানের কোম্পানিগুলো বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটিয়ে জায়গা করে নিয়েছে, তা জানার ও শেখার সুবর্ণ সুযোগ লাভ করেছি।
প্রশ্ন: বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, পরে গবেষণায় মনোনিবেশ, বিস্তারিত বলুন।
রাগীব সাফি: বাংলাদেশ থেকে এইচএসসি পাস করার পর ভারত সরকারের আইসিসিআর বৃত্তি নিয়ে রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত মালাভিয়া ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সম্পন্ন করি। এরপর দেশে ফিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেছি। তারপর জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রোটারি ইয়োনেয়ামা বৃত্তি নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার্স করি। সবশেষে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাপান সরকারের জেএসপিএস ফেলোশিপ নিয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছি। এই বৃত্তি পাওয়া আমার একাডেমিক ও কর্মক্ষেত্রে বড় অবদান রেখেছে। আমার মতো সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানের পক্ষে কোনোভাবেই উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সামর্থ্য ছিল না। বৃত্তিগুলো না পেলে উচ্চতর শিক্ষার পথে পা বাড়ানোর সাহস পেতাম না।
প্রশ্ন: আপনি বাংলাদেশ এবং জাপানের শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে কী কী পার্থক্য লক্ষ করছেন?
রাগীব সাফি: বাংলাদেশে যতটুকু শিক্ষা গ্রহণ করেছি, তাতে আমার অভিজ্ঞতা খুবই ইতিবাচক। নিজ দেশ থেকে মৌলিক শিক্ষা নিয়েই তো বিদেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে আজকের এই পর্যায়ে এসেছি। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে সেরা ফল অর্জনের গুরুত্ব অনুধাবন করা শিখিয়েছে। অন্যদিকে জাপানের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে মনে হয়েছে, এখানে ব্যবহারিক শিক্ষা ও গবেষণার ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং প্রচুর বিনিয়োগ করা হয়।
প্রশ্ন: আপনার গবেষণা ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে কি অনুপ্রাণিত করেছিল? কেন শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার হিসেবে গবেষণাকে বেছে নেবে?
রাগীব সাফি: হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার সময়ে গবেষণাকে আমার কাছে কাজ বা পেশা মনে হয়নি। গবেষণাকে জীবনের অংশ মনে হয়েছে। আমি মনে করি, সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে কিছু করতে পারার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে গবেষণা। সেই সময় আন্তর্জাতিক জার্নালগুলোতে গবেষণাপত্র প্রকাশ, একাধিক কনফারেন্সে প্রেজেন্টেশন, বেশ কিছু সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ড অর্জনসহ অনেক সাফল্য পেয়ে অনুপ্রেরণা পাই। পিএইচডি পর্যায়ে এসে বুঝতে পারি, আমি গবেষণা ছাড়া আর কিছুই পারি না। তাই এটাই আমার সম্বল। কাজেই কোনো শিক্ষার্থী যদি গবেষণার মাধ্যমে মানুষ ও পরিবেশের উন্নয়ন করতে চাই, তাহলে তাঁকে স্বাগত।
প্রশ্ন: জাপানের কাও করপোরেশনে গবেষক হিসেবে চাকরি পাওয়ার জার্নি সম্পর্কে জানতে চাই।
রাগীব সাফি: পিএইচডি করার শুরুতে আমি লক্ষ্য স্থির করি যে গবেষক হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করব। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে থাকি। যেহেতু জাপানে চাকরির আবেদনের জন্য কোনো অভিজ্ঞতাই ছিল না, তাই কাও-এ চাকরি পাওয়া কঠিন ছিল। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল ক্যারিয়ার ডিজাইন সেন্টার এবং অধ্যাপকেরা আমাকে জাপানে চাকরিসংক্রান্ত তথ্য ও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে সহায়তা করেছেন। এ ছাড়া জাপানের বিভিন্ন চাকরির সার্চ পোর্টালের মাধ্যমেও চাকরি খুঁজেছি। এর মধ্যে কাও করপোরেশনে গবেষণার বিষয়ের সঙ্গে আমার পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণা অনেকটাই মিলে যায়। পরিশেষে কাও করপোরেশন থেকে অফার লেটার দেয়। কাও করপোরেশনে যোগ দেওয়ার পর জানতে পারি, গবেষণায় মিল ছাড়াও আমার ব্যক্তিত্ব, বাচনভঙ্গি, কর্মস্পৃহা, চরিত্র, যোগাযোগদক্ষতার কারণে তারা আমাকে যোগদানের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কী কী ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়?
রাগীব সাফি: বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কর্মক্ষেত্র নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। অনেক জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হতে হয়, ভাগ্যের ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। কাজেই সে সময় আগ্রহ ও প্রেরণা না হারাতে পারাটাই চ্যালেঞ্জিং। তাই প্রতিটি ধাপ থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করে সেগুলো কাজে লাগিয়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করে এগিয়ে যেতে হবে। কোনো সাক্ষাৎকার, পরীক্ষা অথবা আবেদনপত্র পূরণের আগে সময় নিয়ে ভালো করে পেছনের তথ্যাদি জেনে যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে এগোতে হবে। যে দেশে বা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা হচ্ছে, সেখানকার সংস্কৃতি, ভাষা, লক্ষ্য ইত্যাদি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। জাপানের কর্মক্ষেত্রে সংস্কৃতি ও ভাষার ওপর বিশেষ দক্ষতা অর্জনের গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমার কাছে জাপানি ভাষা অনেক কঠিন মনে হয়। এখানকার সংস্কৃতিও অন্যান্য দেশের থেকে আলাদা। তাই জাপানে কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য ভাষা ও সংস্কৃতি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করি।
প্রশ্ন: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী অন্যান্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর জন্য আপনি কী পরামর্শ দেবেন?
রাগীব সাফি: বিদেশে উচ্চশিক্ষা এবং আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করতে আগ্রহী হওয়ার জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষা, অধ্যবসায় ও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। ক্রিকেটে টেস্ট খেলার মতো ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস ও সহিষ্ণুতার সঙ্গে সবকিছু ব্যবস্থা করতে পারলে বিজয় নিশ্চিত। নিজের সব শক্তি ও শ্রম দিয়ে গন্তব্যে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, আগে যাঁরা সাফল্য অর্জন করেছেন, সবাই ব্যর্থতা ও হতাশা পাড়ি দিয়েই শেষে সফলতার দেখা পেয়েছেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা, শটহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে বাংলায় ৪৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৭০ শব্দ গতি এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা মুয়াজ্জিন, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাজিল ডিগ্রি। কোনো মসজিদে অন্যূন ২ বছরের প্রধান খাদিম অথবা খাদিম হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১১২ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা, শটহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে বাংলায় ৪৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৭০ শব্দ গতি এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা মুয়াজ্জিন, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফাজিল ডিগ্রি। কোনো মসজিদে অন্যূন ২ বছরের প্রধান খাদিম অথবা খাদিম হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১১২ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৯ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সৈয়দ রাগীব সাফির পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহ জেলায়। বর্তমানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন জাপানের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান কাও করপোরেশনে। গবেষণা এবং উচ্চশিক্ষা বিষয়ে অভিজ্ঞতার আলোকে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তানভীর আহম্মেদ।
০১ নভেম্বর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ফিল্ড অফিসার, (হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট)।
পদ সংখ্যা: ১০০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: অবশ্যই মোটরসাইকেল চালনা জানতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: ২২–৩০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, ভ্রমণ ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৪ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ফিল্ড অফিসার, (হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট)।
পদ সংখ্যা: ১০০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: অবশ্যই মোটরসাইকেল চালনা জানতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: ২২–৩০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, ভ্রমণ ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৪ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সৈয়দ রাগীব সাফির পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহ জেলায়। বর্তমানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন জাপানের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান কাও করপোরেশনে। গবেষণা এবং উচ্চশিক্ষা বিষয়ে অভিজ্ঞতার আলোকে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তানভীর আহম্মেদ।
০১ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিবিএস। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণে দক্ষতা থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিবিএস। স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণে দক্ষতা থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪০ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সৈয়দ রাগীব সাফির পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহ জেলায়। বর্তমানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন জাপানের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান কাও করপোরেশনে। গবেষণা এবং উচ্চশিক্ষা বিষয়ে অভিজ্ঞতার আলোকে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তানভীর আহম্মেদ।
০১ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ওয়্যারলেস মেকানিক, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক, মাস্টার ড্রাইভার (মেরিন), ইঞ্জিন ড্রাইভার (মেরিন), স্পিডবোট ড্রাইভার, মোল্ডার, ওয়েল্ডার, ওয়ার্কশপ হেলপার ও মুচি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৪ অক্টোবর এসব পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা হবে ১১ ও ১২ নভেম্বর। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। মৌখিক পরীক্ষা প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাজধানীর কাজী আলাউদ্দিন রোডে অবস্থিত অধিদপ্তরটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও আবেদন কপি সঙ্গে আনতে হবে। প্রবেশপত্র ব্যতীত কাউকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দেওয়া হবে না। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড), পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/ইউপি চেয়ারম্যান/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক নাগরিকত্ব সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে। সদ্য তোলা ২ কপি সত্যায়িত ছবি সঙ্গে আনতে হবে।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের অধীনে বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ১১ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। এতে মোট ৮৮ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. ওহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ওয়্যারলেস মেকানিক, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক, মাস্টার ড্রাইভার (মেরিন), ইঞ্জিন ড্রাইভার (মেরিন), স্পিডবোট ড্রাইভার, মোল্ডার, ওয়েল্ডার, ওয়ার্কশপ হেলপার ও মুচি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৪ অক্টোবর এসব পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা হবে ১১ ও ১২ নভেম্বর। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। মৌখিক পরীক্ষা প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাজধানীর কাজী আলাউদ্দিন রোডে অবস্থিত অধিদপ্তরটির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সময় লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র ও আবেদন কপি সঙ্গে আনতে হবে। প্রবেশপত্র ব্যতীত কাউকে পরীক্ষায় অংশ নিতে দেওয়া হবে না। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড), পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/ইউপি চেয়ারম্যান/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক নাগরিকত্ব সনদের মূল কপি ও সত্যায়িত ফটোকপি আনতে হবে। সদ্য তোলা ২ কপি সত্যায়িত ছবি সঙ্গে আনতে হবে।

সৈয়দ রাগীব সাফির পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহ জেলায়। বর্তমানে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন জাপানের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান কাও করপোরেশনে। গবেষণা এবং উচ্চশিক্ষা বিষয়ে অভিজ্ঞতার আলোকে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তানভীর আহম্মেদ।
০১ নভেম্বর ২০২৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির দুই ক্যাটাগরির পদে মোট দুজনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্রোডাক্ট বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে এক্সিকিউটিভ (ট্রেনিং) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৪ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে