Ajker Patrika

বিজেএস পরীক্ষা: আবেদন পদ্ধতি ও পরামর্শ

শোভন সাহা কসমেটোলজিস্ট
আপডেট : ১৮ মার্চ ২০২৪, ১৮: ৫৪
বিজেএস পরীক্ষা: আবেদন পদ্ধতি ও পরামর্শ

আইন বিষয়ে অধ্যয়নরত অধিকাংশ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে সহকারী জজ হওয়া। তাই বিজেএস প্রস্তুতির পাশাপাশি আবেদন হতে হবে নির্ভুলভাবে। বিজেএস পরীক্ষার প্রস্তুতি ও আবেদন সম্পর্কে নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন ১৬তম বিজেএসে সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. লিমন হোসেন
 
বিজেএস পরীক্ষার ক্ষেত্রে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার মূল সনদপত্র অনুযায়ী বয়স অনধিক ৩২ বছর হতে হবে। প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইন বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক (সম্মান) বা কোনো স্বীকৃত বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে তিন বছর মেয়াদি স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে উক্ত ব্যক্তিকে আইন বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা ক্ষেত্রমত, আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর স্তরে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ প্রাপ্ত হতে হবে।
 
পরীক্ষার ধরন ও পাস নম্বর
সহকারী জজ নিয়োগের উদ্দেশ্য বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন তিনটি ধাপ তথা প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভা পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করে থাকে।
এমসিকিউ পরীক্ষা: পরীক্ষায় মোট ১০০টি এমসিকিউ থাকবে। প্রতিটি এমসিকিউয়ের মান হবে ১ নম্বর। তবে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে। সব প্রার্থীকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য প্রাক্‌ যোগ্যতা হিসেবে এই প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। ন্যূনতম পাস নম্বর ৫০। প্রাথমিক পরীক্ষায় সাধারণ বাংলা, সাধারণ ইংরেজি, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়সমূহ, সাধারণ গণিত, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা এবং আইন বিষয়ের ওপর প্রশ্ন করা হবে। প্রাথমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর কোনো প্রার্থীর লিখিত বা মৌখিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে যোগ হবে না।
লিখিত পরীক্ষা: প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। মোট ১০০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহে গড়ে ৫০ শতাংশ নম্বর পেলে একজন পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন বলে গণ্য হবেন। আর কেউ কোনো বিষয়ে ৩০ শতাংশের কম নম্বর পেলে লিখিত পরীক্ষায় অকৃতকার্য বলে গণ্য হবেন।
মৌখিক পরীক্ষা: লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের ১০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। মৌখিক পরীক্ষার পাস নম্বর ৫০। 
 
প্রস্তুতি পরামর্শ
প্রিলিমিনারি: পরীক্ষার মানবণ্টন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। মানবণ্টন সম্পর্কে ধারণা না থাকলে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বুঝতে পারবেন না। আইন অংশে ৬০ জেনারেল অংশে ৪০-প্রিলিমিনারিতে ১০০ নম্বরের প্রশ্ন দুটো ভাগে বিভক্ত থাকে।
 
■ জুডিশিয়ারির প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় যতগুলো আইন পড়তে হয়, তার মধ্যে সিপিসি, সিআরপিসি, পেনাল কোড, সাক্ষ্য আইন পড়তে যে সময় লাগবে বাকি সব আইন পড়তে সেই সময় লাগবে বা তার চেয়ে কম সময় লাগতে পারে। তাই নম্বরের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে যে চারটি বিষয়ে ১২ থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। বাকি আইনের প্রশ্নগুলো হয় অন্যান্য আইনগুলো থেকে, যেগুলো আয়ত্ত করা তুলনামূলক সহজ। তাহলে বোঝা যাচ্ছে, কোন বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। তবে এটা ভাবলে হবে না যে ওই ৪টি আইন পড়তে হবে না। কিন্তু কোন বিষয়গুলো অল্প পড়ে অধিক নম্বর পাওয়া যাবে সেটা বোঝার চেষ্টা করতে হবে।
 
■ অন্যদিকে জেনারেল অংশের জন্য প্রিলিমিনারিতে চারটি ভাগে মোট ৪০টি প্রশ্ন থাকে। বাংলা সাহিত্য ও বাংলা ব্যাকরণে ১০ নম্বর, ইংরেজি ১০ নম্বর, গণিত ও বিজ্ঞান ১০ নম্বর ও সাধারণ জ্ঞান ১০ নম্বর। বাংলা সাহিত্যের জন্য ‘সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বইটি পড়া যেতে পারে। আর ব্যাকরণের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ভাষার ব্যাকরণ (পুরোনো) বইটি। বাংলার জন্য এ দুটো বই যথেষ্ট। সাধারণ জ্ঞানের জন্য দৈনন্দিন দেশ-বিদেশে কোথায় কী ঘটছে সেসব বিষয়ে একটু নজর রাখা এবং বাজারে প্রচলিত বই পড়লেই হবে। ইংরেজির ক্ষেত্রে গ্রামারের পাশাপাশি সাহিত্যটা ভালো করে পড়তে হবে। লিখিত পরীক্ষায় ৫ নম্বরের প্রশ্ন হয় ইংরেজি থেকে। প্রিলির জন্য আলাদা করে ইংরেজি গ্রামার না পড়লেও চলবে। তবে গণিত ও বিজ্ঞানের জন্য প্রতিদিন চর্চা করতে হবে, যেটা লিখিত পরীক্ষায় কাজে দেবে। বিজ্ঞান ও গণিতের জন্য অষ্টম ও দশম শ্রেণির বোর্ড বই পড়লেই যথেষ্ট।
 
■ লিখিত পরীক্ষা: বিজেএসে লিখিত পরীক্ষা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এখানে দশটি পরীক্ষা দিতে হয়। প্রতিটি পরীক্ষায় পূর্ণমান ১০০, অর্থাৎ মোট ১০০০ নম্বরের পরীক্ষা। যার মধ্যে জেনারেল অংশ থেকে ৪০০ এবং আইন অংশ থেকে ৬০০ নম্বর বণ্টন হয়। 
 
■ সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং বিষয় হলো, মানসিকভাবে শক্ত থেকে ভালোভাবে একটানা দশটি পরীক্ষা শেষ করা। অনেকেই হাল ছেড়ে দিয়ে কোনোরকম পরীক্ষাগুলো শেষ করেন, যার কারণে তাঁদের পরের পরীক্ষাগুলো খারাপ হয়।
 
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

এক্সিকিউটিভ পদে যমুনা গ্রুপে চাকরি, কর্মস্থল হবিগঞ্জ

চাকরি ডেস্ক 
এক্সিকিউটিভ পদে যমুনা গ্রুপে চাকরি, কর্মস্থল হবিগঞ্জ

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।

পদসংখ্যা: ৩টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।

অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুল টাইম।

প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।

কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জার্মানিতে চাকরি করতে চাইলে করণীয়

রবিউল এইচ চৌধুরী
আপডেট : ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ১৫: ৫৫
ছবি: ক্যানভা
ছবি: ক্যানভা

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।

দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য

জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।

জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা

চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।

আবেদনপত্র প্রস্তুতি

� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।

� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।

চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং

জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

২৯ কর্মী নেবে রাজবাড়ী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়

চাকরি ডেস্ক 
২৯ কর্মী নেবে রাজবাড়ী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।

পদের নাম: অফিস সহায়ক।

পদ সংখ্যা: ১০টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।

পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।

পদ সংখ্যা: ১১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।

পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।

পদ সংখ্যা: ৫টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।

পদের নাম: বেয়ারার

পদ সংখ্যা: ২টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।

পদের নাম: বাবুর্চি।

পদ সংখ্যা: ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ফায়ার সেফটি বিভাগে নিয়োগ দেবে হা-মীম গ্রুপ

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: অফিসার/সিনিয়র অফিসার, (ফায়ার সেফটি)।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।

অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২–৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুল টাইম।

প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

বয়সসীমা: ২৪–৩৫ বছর।

কর্মস্থল: গাজীপুর (টঙ্গী)।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিমা, মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২ ডিসেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত