হুসাইন আহমদ
প্রেম-ভালোবাসা, মায়া-মমতা, শ্রদ্ধা-ভক্তি ও সমাজবদ্ধ হয়ে একসঙ্গে থাকা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। এসব আছে বলেই নশ্বর পৃথিবী এখনো ভালোভাবে টিকে আছে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অন্যতম একটি নিদর্শন হলো, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকে তোমাদের স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাকো। এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা ও অনুগ্রহ সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীল মানুষের জন্য নিদর্শনাবলি রয়েছে।’ (সুরা রুম: ২১)
মার্জিত আচরণ ও বিনয়ী চলাফেরাকেই উৎসাহ দেয় ইসলাম। কোনো ধরনের অশ্লীলতা-বেহায়াপনা ইসলামে অনুমোদিত নয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে নবী, বলো, আমি তোমাদের ওসব বিষয় পাঠ করে শোনাচ্ছি, যা তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্য হারাম করেছেন। তা হলো, আল্লাহর সঙ্গে কাউকে অংশীদার কোরো না, মা-বাবার সঙ্গে সদয় ব্যবহার করো, সন্তানদের দারিদ্র্যের কারণে হত্যা কোরো না, আমি তোমাদের ও তাদের আহার দিই, নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য।’ (সুরা আনআম: ১৫)
বিশেষ করে বিজাতীয় কালচার অবাধে গ্রহণ করতে নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অন্য কোনো জাতির আচার-আচরণে, কৃষ্টি-কালচারে সামঞ্জস্যতা অবলম্বন করবে, সে তাদের দলভুক্ত বা অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচিত হবে।’ (আবু দাউদ: ৪০৩১; মিশকাত: ৪৩৪৭)
তাই দিবস পালনের নামে হোক বা অন্য কোনো উপায়ে হোক, অশ্লীলতার প্রসারের অনুমোদন নেই। ভালোবাসা একটি পবিত্র বন্ধন। এর সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি বাতলে দিয়েছে ইসলাম। খুবই সুন্দর ও মার্জিত পন্থায় নারী-পুরুষের পারস্পরিক আকর্ষণ ও বন্ধনের পদ্ধতি বলে দেওয়া হয়েছে।
বিয়ের মাধ্যমেই নারী-পুরুষের পারস্পরিক প্রেম, ভালোবাসা ও যুগল জীবনযাপনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ জন্য তরুণদের স্বাবলম্বী হওয়ারও উৎসাহ দিয়েছে ইসলাম। সে পথেই তরুণদের অগ্রসর হওয়া উচিত।
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
প্রেম-ভালোবাসা, মায়া-মমতা, শ্রদ্ধা-ভক্তি ও সমাজবদ্ধ হয়ে একসঙ্গে থাকা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। এসব আছে বলেই নশ্বর পৃথিবী এখনো ভালোভাবে টিকে আছে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অন্যতম একটি নিদর্শন হলো, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকে তোমাদের স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাকো। এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা ও অনুগ্রহ সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীল মানুষের জন্য নিদর্শনাবলি রয়েছে।’ (সুরা রুম: ২১)
মার্জিত আচরণ ও বিনয়ী চলাফেরাকেই উৎসাহ দেয় ইসলাম। কোনো ধরনের অশ্লীলতা-বেহায়াপনা ইসলামে অনুমোদিত নয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে নবী, বলো, আমি তোমাদের ওসব বিষয় পাঠ করে শোনাচ্ছি, যা তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্য হারাম করেছেন। তা হলো, আল্লাহর সঙ্গে কাউকে অংশীদার কোরো না, মা-বাবার সঙ্গে সদয় ব্যবহার করো, সন্তানদের দারিদ্র্যের কারণে হত্যা কোরো না, আমি তোমাদের ও তাদের আহার দিই, নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য।’ (সুরা আনআম: ১৫)
বিশেষ করে বিজাতীয় কালচার অবাধে গ্রহণ করতে নিরুৎসাহিত করে ইসলাম। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অন্য কোনো জাতির আচার-আচরণে, কৃষ্টি-কালচারে সামঞ্জস্যতা অবলম্বন করবে, সে তাদের দলভুক্ত বা অন্তর্ভুক্ত বলে বিবেচিত হবে।’ (আবু দাউদ: ৪০৩১; মিশকাত: ৪৩৪৭)
তাই দিবস পালনের নামে হোক বা অন্য কোনো উপায়ে হোক, অশ্লীলতার প্রসারের অনুমোদন নেই। ভালোবাসা একটি পবিত্র বন্ধন। এর সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি বাতলে দিয়েছে ইসলাম। খুবই সুন্দর ও মার্জিত পন্থায় নারী-পুরুষের পারস্পরিক আকর্ষণ ও বন্ধনের পদ্ধতি বলে দেওয়া হয়েছে।
বিয়ের মাধ্যমেই নারী-পুরুষের পারস্পরিক প্রেম, ভালোবাসা ও যুগল জীবনযাপনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ জন্য তরুণদের স্বাবলম্বী হওয়ারও উৎসাহ দিয়েছে ইসলাম। সে পথেই তরুণদের অগ্রসর হওয়া উচিত।
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
সময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
১১ ঘণ্টা আগেঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
১৭ ঘণ্টা আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
১৮ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
১ দিন আগে