নাঈমুল হাসান তানযীম
তাকওয়া তথা খোদাভীতি সৃষ্টি হয় গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের দ্বারা। আল্লাহ তাআলা কোরআনে কারিমে অনেক জায়গায় তাকওয়া অর্জনের আদেশ করেছেন।
বলেছেন, ‘হে ইমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো। তাঁর নৈকট্য অর্জনের জন্য রাস্তা তালাশ করো এবং তাঁর রাস্তায় মেহনত করো। যাতে এসব কিছুর ফলে তোমাদের সফলতা অর্জিত হয় দুনিয়াতেও, আখিরাতেও।’ (সুরা মায়িদা: ৩৫)
মুফাসসিরগণ ‘তাঁর নৈকট্য অর্জনের জন্য রাস্তা তালাশ করো’ এ অংশের ব্যাখ্যায় দুটি বিষয়ের কথা বলেন—
তাকওয়া অর্জনের জন্য সবচেয়ে ফলপ্রসূ আমল যেটা তা হলো সব সময় মাথায় এই বিষয়টা রাখা—‘আমি যা কিছু করছি সবকিছু আল্লাহ তাআলা পর্যবেক্ষণ করছেন।’ যেমনটি কোরআনে এসেছে, ‘তোমরা যা করছ, সব তিনি জানেন।’ (সুরা নাহল: ৯১)
তাহলে আমাদের সকল পাপ ও অন্যায় কাজ কমে যাবে। কোনো খারাপ কাজ করতে গেলেই এই ভাবনা চলে আসবে যে, আল্লাহ তাআলা তো দেখছেন।
তাকওয়া অর্জনের জন্য আরও যে দুটি বিষয়ের ওপর আমল করা বেশি জরুরি তা হচ্ছে, জবান ও লজ্জাস্থানের হেফাজত করা। কারণ, মানুষ যত পাপ কাজ করে তার অধিকাংশই হয় এই দুই অঙ্গের দ্বারা।
আর তাই রাসুল (সা.) হাদিসে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি উভয় চোয়ালের মধ্যভাগ তথা জিহ্বা এবং উভয় পায়ের মধ্যভাগ তথা লজ্জাস্থান হেফাজত করার দায়িত্ব গ্রহণ করবে, আমি তার জন্য জান্নাতের দায়িত্ব গ্রহণ করব।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬৪৭৪)
তাকওয়া তথা খোদাভীতি সৃষ্টি হয় গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের দ্বারা। আল্লাহ তাআলা কোরআনে কারিমে অনেক জায়গায় তাকওয়া অর্জনের আদেশ করেছেন।
বলেছেন, ‘হে ইমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো। তাঁর নৈকট্য অর্জনের জন্য রাস্তা তালাশ করো এবং তাঁর রাস্তায় মেহনত করো। যাতে এসব কিছুর ফলে তোমাদের সফলতা অর্জিত হয় দুনিয়াতেও, আখিরাতেও।’ (সুরা মায়িদা: ৩৫)
মুফাসসিরগণ ‘তাঁর নৈকট্য অর্জনের জন্য রাস্তা তালাশ করো’ এ অংশের ব্যাখ্যায় দুটি বিষয়ের কথা বলেন—
তাকওয়া অর্জনের জন্য সবচেয়ে ফলপ্রসূ আমল যেটা তা হলো সব সময় মাথায় এই বিষয়টা রাখা—‘আমি যা কিছু করছি সবকিছু আল্লাহ তাআলা পর্যবেক্ষণ করছেন।’ যেমনটি কোরআনে এসেছে, ‘তোমরা যা করছ, সব তিনি জানেন।’ (সুরা নাহল: ৯১)
তাহলে আমাদের সকল পাপ ও অন্যায় কাজ কমে যাবে। কোনো খারাপ কাজ করতে গেলেই এই ভাবনা চলে আসবে যে, আল্লাহ তাআলা তো দেখছেন।
তাকওয়া অর্জনের জন্য আরও যে দুটি বিষয়ের ওপর আমল করা বেশি জরুরি তা হচ্ছে, জবান ও লজ্জাস্থানের হেফাজত করা। কারণ, মানুষ যত পাপ কাজ করে তার অধিকাংশই হয় এই দুই অঙ্গের দ্বারা।
আর তাই রাসুল (সা.) হাদিসে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি উভয় চোয়ালের মধ্যভাগ তথা জিহ্বা এবং উভয় পায়ের মধ্যভাগ তথা লজ্জাস্থান হেফাজত করার দায়িত্ব গ্রহণ করবে, আমি তার জন্য জান্নাতের দায়িত্ব গ্রহণ করব।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬৪৭৪)
জুলুম এক অন্ধকার, যা মানবতাকে গ্রাস করার চেষ্টা করেছে প্রতিটি যুগে। কিন্তু চিরন্তন সত্য হলো, জুলুম ক্ষণস্থায়ী, আর মজলুমের বিজয় সুনিশ্চিত। মজলুমের কান্না আল্লাহর আরশ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। তার দোয়ার মধ্যে কোনো পর্দা থাকে না। নবীজি (সা.) সতর্ক করে বলেছেন, ‘মজলুমের দোয়াকে ভয় করো। কারণ, তার (দোয়া) এবং আল্লা
১ ঘণ্টা আগেনবীজি (সা.) সমগ্র সৃষ্টিজগতের জন্য রহমতস্বরূপ। তাঁর দয়া ও ভালোবাসা শুধু মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, তা পশুপাখিসহ সব প্রাণীর প্রতি প্রসারিত হয়েছিল। তবে বিড়ালের প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বিড়ালের প্রতি তাঁর এই ভালোবাসা ইসলামে প্রাণীর অধিকারের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার শিক্ষা, সভ্যতা ও সংস্কৃতির এক বিখ্যাত ধারক-বাহক হলো খোদা বখশ ওরিয়েন্টাল পাবলিক লাইব্রেরি। প্রায় ১৩৫ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি ভারতবর্ষের ইসলাম, মুসলমান, শিক্ষা ও জ্ঞান-গবেষণার ইতিহাসের এক অনন্য স্মারক। এটি নিছক বইয়ের একটি সংগ্রহশালা নয়, বরং এটি এক স্বপ্ন, যা প্রজন্মের পর প্রজন
২ ঘণ্টা আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)।
১৪ ঘণ্টা আগে