মুফতি আবু দারদা
কোনো এক বুজুর্গ ব্যক্তি বলেছিলেন, ‘রব্বানি হও, রমজানি নয়।’ অর্থাৎ, কেবল পবিত্র রমজান মাসে আল্লাহর ইবাদত করবেন এবং বাকি ১১ মাস গুনাহের মধ্যে ডুবে থাকবেন, তা হতে পারে না। রমজান অবশ্যই ইবাদতের মৌসুম এবং এ মাসে বেশি বেশি ইবাদত করতে হবে। তবে এর অর্থ কখনোই অন্য সময়ে ইবাদত ছেড়ে দেওয়া নয়। কারণ বছরের অন্য সময়েও ফরজ ও নফল ইবাদতের মাধ্যমে নিজের আমলনামা সমৃদ্ধ করা মুমিনের দায়িত্ব।
আমল শুরু করার পর এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করা আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত প্রিয়। কারণ ধারাবাহিকতা রক্ষার অর্থ হলো, আল্লাহ তাআলা আগের আমলগুলো কবুল করেছেন বলেই পরেও একই আমল করার সুযোগ হচ্ছে। হাদিসে এসেছে, আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.)কে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আল্লাহর কাছে কোন আমল সর্বাধিক প্রিয়?’ তিনি উত্তর দিলেন, ‘যে আমল সর্বদা করা হয়—চাই তা পরিমাণে কম হোক।’ (বুখারি)
রমজানের পর আমলের ধারাবাহিকতা কীভাবে রক্ষা করতে পারি আমরা? আলিমগণ এর বেশ কিছু উপায় বাতলে দিয়েছেন।
এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
১. মহান আল্লাহর সাহায্য কামনা করা। আল্লাহ যেন রমজানের মতো পুরো বছর আমাদের আমলের ওপর রাখেন, সে জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাঁর সাহায্য। পবিত্র কোরআনে তিনি আমাদের দোয়া করতে বলেছেন এভাবে, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদের পথ প্রদর্শন করার পর আমাদের অন্তরকে বিপথগামী করবেন না। আর আপনার কাছ থেকে আমাদের প্রতি রহমত দান করুন। আপনিই একমাত্র দাতা। (আল ইমরান: ৩: ৮)
২. রমজানের পর নিয়মিত নফল রোজা আদায় করা। যেমন—শাওয়াল মাসের ছয় রোজা, ৯ জিলহজ আরাফাতের দিনের রোজা, ১০ মহররম আশুরার রোজা, সোম ও বৃহস্পতিবারের রোজা, আইয়ামে বিজের রোজা ইত্যাদি।
৩. তাহাজ্জুদ নামাজ অব্যাহত রাখা। তাহাজ্জুদ আল্লাহর প্রিয় নফল নামাজ। এর গুরুত্ব অপরিসীম। তাহাজ্জুদের ফজিলত সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা রাতের শেষ তৃতীয়াংশে কাছের আসমানে অবতরণ করেন এবং বলেন, কে আছো দোয়া করবে এবং আমি তার দোয়া কবুল করব। কে আছো আমার কাছে (তার প্রয়োজন) চাইবে এবং আমি তাকে দান করব। কে আছো আমার কাছে ক্ষমা চাইবে এবং আমি তাকে ক্ষমা করব।’ (বুখারি) অন্য হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই জান্নাতে রয়েছে এমন কিছু প্রাসাদ, যার বাইরে থেকে ভেতরাংশ দেখা যাবে, ভেতর থেকে বাইরের অংশ দেখা যাবে। এগুলো আল্লাহ তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন, যারা মানুষকে খাবার খাওয়ায়, কোমল ভাষায় কথা বলে, ধারাবাহিকভাবে রোজা রাখে, সালামের প্রসার ঘটায় এবং রাতে সবাই যখন ঘুমিয়ে পড়ে, তখন তারা নামাজে দাঁড়িয়ে যায়।’ (মুসনাদে আহমাদ)
৪. কোরআন তিলাওয়াত এবং সে অনুযায়ী আমল করা। রমজান কোরআন নাজিলের মাস বলে অন্য মাসে তা তিলাওয়াত করা, অর্থ অনুধাবন করা ও আমল করা যাবে না, তা কিন্তু সঠিক নয়। বরং রমজানের পরও কোরআনের সঙ্গে নিজেদের সম্পর্ক অব্যাহত রাখা উচিত। মহানবী (সা.) কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে উম্মতের ব্যাপারে অভিযোগ করবেন, ‘হে আমার রব, আমার উম্মত তো এই কোরআনকে পরিত্যাজ্য মনে করেছে।’ (সুরা ফুরকান: ৩০) আল্লাহ যেন আমাদের সেদিনের অভিযুক্তদের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত না করেন।
৫. অসহায়দের পাশে দাঁড়ানো অব্যাহত রাখা। রমজানে আমরা সদকাতুল ফিতর, জাকাত ও অন্যান্য দানের মাধ্যমে অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছি। রমজানের পরও যেন আমরা সেই কাজ অব্যাহত রাখতে পারি, সে জন্য চেষ্টা করতে হবে। এক দীর্ঘ হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি খাবার চেয়েছিলাম, তুমি আমাকে খাদ্য দাওনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনাকে খাদ্য দেব, আপনি তো সৃষ্টিকুলের রব?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না, আমার অমুক বান্দা খাবার চেয়েছিল? তুমি তো খাবার দাওনি। তুমি কি জানতে না, যদি তাকে খাবার দিতে, তাহলে তা (প্রতিদান) আমার কাছে পেতে?’ (মুসলিম)
৬. পছন্দের আমলগুলো অব্যাহত রাখা। আপনি যে আমলগুলো সহজে ও স্বাচ্ছন্দ্যে করতে পারেন, তা করতে থাকুন। সেই আমল যত ক্ষুদ্রই হোক না কেন। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘হে লোক সকল, কেবল সেই নেক কাজগুলো করতে থাকো, যা তুমি করতে পারো। কারণ তুমি বিরক্ত না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহ সওয়াব দিতে বিরক্ত হন না। আর আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম আমল হলো, যা ধারাবাহিক—যদিও তা পরিমাণে অল্প হয়।’ (বুখারি)
৭. আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করা। তাঁর পবিত্র নামসমূহ উচ্চারণ করে তাঁকে ডাকাকে জিকির বলা হয়। জিকির বড় ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। বান্দা যখন আল্লাহকে ডাকে, তখন তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন এবং তাদের ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’ (সুরা মুমিন: ৬০)
৮. গুনাহমুক্ত জীবনযাপনের চেষ্টা করা। রমজানে যেমন আমরা আল্লাহ তাআলার বিধিনিষেধ মেনে চলতাম, দিনের বেলায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা খাওয়াদাওয়া থেকে বিরত থাকতাম, তেমনি আমাদের আয়-উপার্জন, খাদ্য, চলাফেরা, কাজকর্মেও সব বিধিনিষেধ মেনে চলব। হালাল গ্রহণ করব এবং হারাম বর্জন করব। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘এমন শরীর কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যা হারাম দ্বারা বর্ধিত। জাহান্নামই তার উপযুক্ত স্থান।’ (মুসনাদে আহমাদ)
কোনো এক বুজুর্গ ব্যক্তি বলেছিলেন, ‘রব্বানি হও, রমজানি নয়।’ অর্থাৎ, কেবল পবিত্র রমজান মাসে আল্লাহর ইবাদত করবেন এবং বাকি ১১ মাস গুনাহের মধ্যে ডুবে থাকবেন, তা হতে পারে না। রমজান অবশ্যই ইবাদতের মৌসুম এবং এ মাসে বেশি বেশি ইবাদত করতে হবে। তবে এর অর্থ কখনোই অন্য সময়ে ইবাদত ছেড়ে দেওয়া নয়। কারণ বছরের অন্য সময়েও ফরজ ও নফল ইবাদতের মাধ্যমে নিজের আমলনামা সমৃদ্ধ করা মুমিনের দায়িত্ব।
আমল শুরু করার পর এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করা আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত প্রিয়। কারণ ধারাবাহিকতা রক্ষার অর্থ হলো, আল্লাহ তাআলা আগের আমলগুলো কবুল করেছেন বলেই পরেও একই আমল করার সুযোগ হচ্ছে। হাদিসে এসেছে, আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.)কে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আল্লাহর কাছে কোন আমল সর্বাধিক প্রিয়?’ তিনি উত্তর দিলেন, ‘যে আমল সর্বদা করা হয়—চাই তা পরিমাণে কম হোক।’ (বুখারি)
রমজানের পর আমলের ধারাবাহিকতা কীভাবে রক্ষা করতে পারি আমরা? আলিমগণ এর বেশ কিছু উপায় বাতলে দিয়েছেন।
এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
১. মহান আল্লাহর সাহায্য কামনা করা। আল্লাহ যেন রমজানের মতো পুরো বছর আমাদের আমলের ওপর রাখেন, সে জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাঁর সাহায্য। পবিত্র কোরআনে তিনি আমাদের দোয়া করতে বলেছেন এভাবে, ‘হে আমাদের রব, আপনি আমাদের পথ প্রদর্শন করার পর আমাদের অন্তরকে বিপথগামী করবেন না। আর আপনার কাছ থেকে আমাদের প্রতি রহমত দান করুন। আপনিই একমাত্র দাতা। (আল ইমরান: ৩: ৮)
২. রমজানের পর নিয়মিত নফল রোজা আদায় করা। যেমন—শাওয়াল মাসের ছয় রোজা, ৯ জিলহজ আরাফাতের দিনের রোজা, ১০ মহররম আশুরার রোজা, সোম ও বৃহস্পতিবারের রোজা, আইয়ামে বিজের রোজা ইত্যাদি।
৩. তাহাজ্জুদ নামাজ অব্যাহত রাখা। তাহাজ্জুদ আল্লাহর প্রিয় নফল নামাজ। এর গুরুত্ব অপরিসীম। তাহাজ্জুদের ফজিলত সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা রাতের শেষ তৃতীয়াংশে কাছের আসমানে অবতরণ করেন এবং বলেন, কে আছো দোয়া করবে এবং আমি তার দোয়া কবুল করব। কে আছো আমার কাছে (তার প্রয়োজন) চাইবে এবং আমি তাকে দান করব। কে আছো আমার কাছে ক্ষমা চাইবে এবং আমি তাকে ক্ষমা করব।’ (বুখারি) অন্য হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই জান্নাতে রয়েছে এমন কিছু প্রাসাদ, যার বাইরে থেকে ভেতরাংশ দেখা যাবে, ভেতর থেকে বাইরের অংশ দেখা যাবে। এগুলো আল্লাহ তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন, যারা মানুষকে খাবার খাওয়ায়, কোমল ভাষায় কথা বলে, ধারাবাহিকভাবে রোজা রাখে, সালামের প্রসার ঘটায় এবং রাতে সবাই যখন ঘুমিয়ে পড়ে, তখন তারা নামাজে দাঁড়িয়ে যায়।’ (মুসনাদে আহমাদ)
৪. কোরআন তিলাওয়াত এবং সে অনুযায়ী আমল করা। রমজান কোরআন নাজিলের মাস বলে অন্য মাসে তা তিলাওয়াত করা, অর্থ অনুধাবন করা ও আমল করা যাবে না, তা কিন্তু সঠিক নয়। বরং রমজানের পরও কোরআনের সঙ্গে নিজেদের সম্পর্ক অব্যাহত রাখা উচিত। মহানবী (সা.) কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে উম্মতের ব্যাপারে অভিযোগ করবেন, ‘হে আমার রব, আমার উম্মত তো এই কোরআনকে পরিত্যাজ্য মনে করেছে।’ (সুরা ফুরকান: ৩০) আল্লাহ যেন আমাদের সেদিনের অভিযুক্তদের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত না করেন।
৫. অসহায়দের পাশে দাঁড়ানো অব্যাহত রাখা। রমজানে আমরা সদকাতুল ফিতর, জাকাত ও অন্যান্য দানের মাধ্যমে অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছি। রমজানের পরও যেন আমরা সেই কাজ অব্যাহত রাখতে পারি, সে জন্য চেষ্টা করতে হবে। এক দীর্ঘ হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ বলবেন, ‘হে আদমসন্তান, আমি খাবার চেয়েছিলাম, তুমি আমাকে খাদ্য দাওনি।’ মানুষ বলবে, ‘হে আমার রব, কীভাবে আপনাকে খাদ্য দেব, আপনি তো সৃষ্টিকুলের রব?’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি কি জানতে না, আমার অমুক বান্দা খাবার চেয়েছিল? তুমি তো খাবার দাওনি। তুমি কি জানতে না, যদি তাকে খাবার দিতে, তাহলে তা (প্রতিদান) আমার কাছে পেতে?’ (মুসলিম)
৬. পছন্দের আমলগুলো অব্যাহত রাখা। আপনি যে আমলগুলো সহজে ও স্বাচ্ছন্দ্যে করতে পারেন, তা করতে থাকুন। সেই আমল যত ক্ষুদ্রই হোক না কেন। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘হে লোক সকল, কেবল সেই নেক কাজগুলো করতে থাকো, যা তুমি করতে পারো। কারণ তুমি বিরক্ত না হওয়া পর্যন্ত আল্লাহ সওয়াব দিতে বিরক্ত হন না। আর আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম আমল হলো, যা ধারাবাহিক—যদিও তা পরিমাণে অল্প হয়।’ (বুখারি)
৭. আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ করা। তাঁর পবিত্র নামসমূহ উচ্চারণ করে তাঁকে ডাকাকে জিকির বলা হয়। জিকির বড় ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। বান্দা যখন আল্লাহকে ডাকে, তখন তিনি তাদের ডাকে সাড়া দেন এবং তাদের ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’ (সুরা মুমিন: ৬০)
৮. গুনাহমুক্ত জীবনযাপনের চেষ্টা করা। রমজানে যেমন আমরা আল্লাহ তাআলার বিধিনিষেধ মেনে চলতাম, দিনের বেলায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা খাওয়াদাওয়া থেকে বিরত থাকতাম, তেমনি আমাদের আয়-উপার্জন, খাদ্য, চলাফেরা, কাজকর্মেও সব বিধিনিষেধ মেনে চলব। হালাল গ্রহণ করব এবং হারাম বর্জন করব। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘এমন শরীর কখনো জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যা হারাম দ্বারা বর্ধিত। জাহান্নামই তার উপযুক্ত স্থান।’ (মুসনাদে আহমাদ)
পবিত্র কোরআনের ৬২ তম সুরা, সুরা জুমুআ। এটি মাদানি সুরা, যা জুমার দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়েছে। এই সুরার মূল বার্তা হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের মাধ্যমে ইমানদারদের পরিশুদ্ধ জীবন লাভ এবং ইহুদিদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা।
৫ ঘণ্টা আগেজনসম্পদকে আমানত হিসেবে দেখা, এর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর অপব্যবহার থেকে বিরত থাকা ইমানের অপরিহার্য অংশ। এটি একজন মুমিনের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের পরিচায়ক। এই সম্পদের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ নৈতিক ও ইমানি কর্তব্য।
৮ ঘণ্টা আগেআমি প্রবাসে আছি সাত বছর হলো। এখনো বিয়ে করিনি। বিয়ের পর আর প্রবাসে আসার ইচ্ছে নেই। তাই মা-বাবাকে বলেছি, পাত্রী দেখার জন্য। যদি সবকিছু ঠিক থাকে মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করে দেশে চলে আসব। প্রবাসে বসে মোবাইলে বিয়ে করা কি আমার জন্য জায়েজ হবে? এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
৮ ঘণ্টা আগেজীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের
৮ ঘণ্টা আগে