আবদুল আযীয কাসেমি শিক্ষক ও হাদিস গবেষক
কোরআন মজিদে সর্বমোট ১৪টি এমন স্থান রয়েছে, যা তিলাওয়াতের সময় তিলাওয়াতকারী ও শ্রবণকারীকে সিজদা করতে হয়। এ সিজদাটি আদায় করা ওয়াজিব। যদি নামাজের মধ্যে হয়, তাহলে তৎক্ষণাৎ সিজদাটি আদায় করতে হবে। নামাজের বাইরে হলে, তাৎক্ষণিক যদি কোনো ওজর থাকে তাহলে বিলম্বে আদায় করার সুযোগ রয়েছে। তবে বিলম্ব করা অনুচিত।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তাদের কী হলো যে তারা আল্লাহর প্রতি ইমান আনে না এবং যখন তাদের সামনে কোরআন তিলাওয়াত করা হয়, তারা সিজদাবনত হয় না?’ (সুরা ইনশিকাক: ২০-২১) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি সিজদার আয়াত শোনার জন্য বসবে তার ওপরও সিজদা করা ওয়াজিব। (মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক: ৫৯০৮)
যখন কোনো ব্যক্তি সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করবে, চাই সে তিলাওয়াতকৃত আয়াত শুনুক কিংবা না শুনুক—তার ওপর সিজদা করা আবশ্যক। তদ্রূপ সিজদা করা ওয়াজিব হবে, যখন কোনো ব্যক্তি সিজদার আয়াত শুনবে, চাই সে শোনার ইচ্ছা করুক কিংবা না করুক। যখন কোনো ব্যক্তি এমন কোনো ইমামের পেছনে নামাজরত রয়েছে, যিনি সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করেছেন, তাহলে তার অনুকরণে মুক্তাদিকেও সিজদা করতে হবে।
কোনো টেপ রেকর্ডার, মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে রেকর্ড করা তিলাওয়াত থেকে সিজদার আয়াত শ্রবণ করলে সিজদা করতে হবে না। তবে লাইভ তিলাওয়াত শুনলে সিজদার আয়াত শ্রবণ করলে সিজদা করা ওয়াজিব হবে।
সিজদায়ে তিলাওয়াতের নিয়ম হলো, দুই তাকবিরের মাঝে একটি সিজদা করা। প্রথম তাকবির হবে কপাল মাটিতে রাখার সময়। দ্বিতীয় তাকবির হবে কপাল মাটি থেকে তোলার সময়। তাকবিরের সময় হাত উঠাবে না। তাশাহহুদও পড়তে হবে না। সিজদার পর সালামও করতে হবে না। এ তাকবির দুটি সুন্নত। উত্তম হলো প্রথমে দাঁড়ানো, তারপর সিজদা করা।
কোরআন মজিদে সর্বমোট ১৪টি এমন স্থান রয়েছে, যা তিলাওয়াতের সময় তিলাওয়াতকারী ও শ্রবণকারীকে সিজদা করতে হয়। এ সিজদাটি আদায় করা ওয়াজিব। যদি নামাজের মধ্যে হয়, তাহলে তৎক্ষণাৎ সিজদাটি আদায় করতে হবে। নামাজের বাইরে হলে, তাৎক্ষণিক যদি কোনো ওজর থাকে তাহলে বিলম্বে আদায় করার সুযোগ রয়েছে। তবে বিলম্ব করা অনুচিত।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তাদের কী হলো যে তারা আল্লাহর প্রতি ইমান আনে না এবং যখন তাদের সামনে কোরআন তিলাওয়াত করা হয়, তারা সিজদাবনত হয় না?’ (সুরা ইনশিকাক: ২০-২১) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি সিজদার আয়াত শোনার জন্য বসবে তার ওপরও সিজদা করা ওয়াজিব। (মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক: ৫৯০৮)
যখন কোনো ব্যক্তি সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করবে, চাই সে তিলাওয়াতকৃত আয়াত শুনুক কিংবা না শুনুক—তার ওপর সিজদা করা আবশ্যক। তদ্রূপ সিজদা করা ওয়াজিব হবে, যখন কোনো ব্যক্তি সিজদার আয়াত শুনবে, চাই সে শোনার ইচ্ছা করুক কিংবা না করুক। যখন কোনো ব্যক্তি এমন কোনো ইমামের পেছনে নামাজরত রয়েছে, যিনি সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করেছেন, তাহলে তার অনুকরণে মুক্তাদিকেও সিজদা করতে হবে।
কোনো টেপ রেকর্ডার, মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে রেকর্ড করা তিলাওয়াত থেকে সিজদার আয়াত শ্রবণ করলে সিজদা করতে হবে না। তবে লাইভ তিলাওয়াত শুনলে সিজদার আয়াত শ্রবণ করলে সিজদা করা ওয়াজিব হবে।
সিজদায়ে তিলাওয়াতের নিয়ম হলো, দুই তাকবিরের মাঝে একটি সিজদা করা। প্রথম তাকবির হবে কপাল মাটিতে রাখার সময়। দ্বিতীয় তাকবির হবে কপাল মাটি থেকে তোলার সময়। তাকবিরের সময় হাত উঠাবে না। তাশাহহুদও পড়তে হবে না। সিজদার পর সালামও করতে হবে না। এ তাকবির দুটি সুন্নত। উত্তম হলো প্রথমে দাঁড়ানো, তারপর সিজদা করা।
হৃদয়ের সৌন্দর্য প্রকাশ করে মুচকি হাসি। এই হাসি এক নিঃশব্দ ভাষা। একটি মুচকি হাসি অনেক সময় দূরের মানুষকে আপন করে তোলে। কখনো ক্লান্ত মুখে এনে দেয় প্রশান্তি। আবার কখনো এই হাসি উত্তম সদকা। আমাদের নবী (সা.) বলেন, ‘প্রতিটি ভালো কাজই সদকা। আর অন্য ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা—একটি ভালো কাজ...
৬ মিনিট আগেপ্রশংসা এমন এক গুরুত্বপূর্ণ ও ও সর্বজনীন বিষয় যা পৃথিবীর সব মাখলুক করে থাকে। এমনকি পরকালীন জীবনে জান্নাতিরা যখন জান্নাতে প্রবেশ করবে, তখন সেখানেও ৫ অবস্থায় আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করবেন।
১৭ ঘণ্টা আগেহালাল পেশাকে ইসলাম মর্যাদার চোখে দেখে। হালাল পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকের মর্যাদাও কম নয়। তাঁদের অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবী (সা.) বলেন ‘শ্রমিকেরা তোমাদেরই ভাই, আল্লাহ তাদের তোমাদের দায়িত্বে অর্পণ করেছেন।
২ দিন আগেইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম অনন্য। ইসলাম সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করেছে। মালিক-শ্রমিক একজনকে অপরজনের ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে।
২ দিন আগে